পথের শেষে
পথের শেষে
--
যাত্রাটি আমার ইচ্ছাকৃত ছিল,আমি সেজন্যই পথ অতিক্রম করছিলাম,মোটেও তা সুখকর ছিল না।তবে আমি ভাবলেশশূন্য ছিলাম,ডানে বামে না তাকিয়ে সোজা হাঁটছিলাম।
এ যাত্রা ছিল কষ্টের,ধৈর্যের, নিষ্ঠার।তবে আমার জন্য ক্লান্তিকর ছিল না।
আমার একটা ব্যপার আছে,যখন যে বিষয় নিয়ে পড়ি,তাতেই মগ্ন হই, তাই উপভোগ করতে থাকি।
মানুষ কখনও একটি বিষয়ে নিজেকে আবদ্ধ রাখে না,আমার ক্ষেত্রেও তাই।
কাজেই একই সাথে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে আমারও যাত্রা শুরু হয়,কখনও সেটা সাঙ্ঘর্ষিকও হয়।
কিছু বিষয় থেকে অনিচ্ছায় হাত গুটিয়ে নিতে হয়।সময়ের প্রয়োজনে এটা হয়।
আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ, আমি আপাত যাত্রা বিরতিতে পৌঁছাতে পেরেছি।
ইতিমধ্যেই মাথায় আরেকটা ভাবনা কাজ করছে,হয়ত সেটা নিয়ে অচিরেই কাজ শুরু করব।
আমার যাত্রাপথে কিছু মানুষ আমার সঙ্গী ছিলেন,তারা আমাকে সাহায্য করেছেন মন দিয়েই করেছেন।
আর হয়ত এভাবে দেখা কিংবা কথা হবে না।কাজ শেষ হলেই কাজের প্রয়োজনে কাছে থাকা মানুষগুলোও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে,জাগতিক নিয়ম তাই।
মহাজাগতিক নিয়মে আমরা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বটে,তবে আমাদের যেহেতু একটা অস্তিত্ব আছে কাজেই আমরা মহাজাগতিক নিয়মের একটা অংশ বটে।
নিয়মের নিয়মে আমরা চলি যে যার পথে।
দিল্লী যদিও বহু দূর- তবু আমরা নিজস্ব বিশ্বাসে নিজস্ব নিয়মে হাঁটতে থাকি একটা লক্ষ সামনে রেখে।সবাই হয়ত অভিষ্টে পৌঁছাতে পারে না,কেউ মাঝপথে ঝরে পড়ে।
মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করতে ইচ্ছে হয় - পথের শেষে কী থাকে?
সমাপ্তি? নাকি নতুন কোনও বাঁক!
--২০/১১/২০১৯
--
যাত্রাটি আমার ইচ্ছাকৃত ছিল,আমি সেজন্যই পথ অতিক্রম করছিলাম,মোটেও তা সুখকর ছিল না।তবে আমি ভাবলেশশূন্য ছিলাম,ডানে বামে না তাকিয়ে সোজা হাঁটছিলাম।
এ যাত্রা ছিল কষ্টের,ধৈর্যের, নিষ্ঠার।তবে আমার জন্য ক্লান্তিকর ছিল না।
আমার একটা ব্যপার আছে,যখন যে বিষয় নিয়ে পড়ি,তাতেই মগ্ন হই, তাই উপভোগ করতে থাকি।
মানুষ কখনও একটি বিষয়ে নিজেকে আবদ্ধ রাখে না,আমার ক্ষেত্রেও তাই।
কাজেই একই সাথে একাধিক ভিন্ন ভিন্ন বিষয় নিয়ে আমারও যাত্রা শুরু হয়,কখনও সেটা সাঙ্ঘর্ষিকও হয়।
কিছু বিষয় থেকে অনিচ্ছায় হাত গুটিয়ে নিতে হয়।সময়ের প্রয়োজনে এটা হয়।
আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ, আমি আপাত যাত্রা বিরতিতে পৌঁছাতে পেরেছি।
ইতিমধ্যেই মাথায় আরেকটা ভাবনা কাজ করছে,হয়ত সেটা নিয়ে অচিরেই কাজ শুরু করব।
আমার যাত্রাপথে কিছু মানুষ আমার সঙ্গী ছিলেন,তারা আমাকে সাহায্য করেছেন মন দিয়েই করেছেন।
আর হয়ত এভাবে দেখা কিংবা কথা হবে না।কাজ শেষ হলেই কাজের প্রয়োজনে কাছে থাকা মানুষগুলোও পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে,জাগতিক নিয়ম তাই।
মহাজাগতিক নিয়মে আমরা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বটে,তবে আমাদের যেহেতু একটা অস্তিত্ব আছে কাজেই আমরা মহাজাগতিক নিয়মের একটা অংশ বটে।
নিয়মের নিয়মে আমরা চলি যে যার পথে।
দিল্লী যদিও বহু দূর- তবু আমরা নিজস্ব বিশ্বাসে নিজস্ব নিয়মে হাঁটতে থাকি একটা লক্ষ সামনে রেখে।সবাই হয়ত অভিষ্টে পৌঁছাতে পারে না,কেউ মাঝপথে ঝরে পড়ে।
মাঝে মাঝে নিজেকে প্রশ্ন করতে ইচ্ছে হয় - পথের শেষে কী থাকে?
সমাপ্তি? নাকি নতুন কোনও বাঁক!
--২০/১১/২০১৯
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০৬/০৪/২০২২দারুণ
-
sudipta chowdhury ২৮/১২/২০১৯At the end of the life it is not possible to take anything.
-
আরজু নাসরিন পনি ২৫/১১/২০১৯কাজে ফোকাস থাকা জরুরি। ধন্যবাদ।
-
নুর হোসেন ২২/১১/২০১৯ভাল লাগলো।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২১/১১/২০১৯ভালোলাগা রইলো।
-
Tanju H ২১/১১/২০১৯চমৎকার....
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২১/১১/২০১৯এক কথায় অনবদ্য রচনা।