আমি তুমি সে
আমি তুমি সেঃ
-----
পুরুষ কয় প্রকার?
তিন প্রকার।
আমি,তুমি সে।
আমি তুমি সে মিলেই আমরা।
আমরা থেকে আমি বা তুমি বিচ্ছিন্ন হলে সে পরে থাকে একা।পথ বিচ্ছিন্ন হলে পদ থাকেনা।আমি আর তুমি না থাকলে সে একা কি করবে?
আমার আছে জল,তোমার আছে বল
তুমি আমি একসাথে করি চলাচল।
সে কেন রইবে দূরে
সে যদি দূরে থাকে
আমরা হই কি করে?
আমি কিছু নয়,
তুমি কিছু নয়
সে কিছু নয়।
আমরা কিছু বটে।
আমার কিছু দেই,তোমার কিছু দাও,সেও কিছু দিক।
আমরা সবাই মিলে কিছু করি।
একা একা কিছু করা যায়না।
ভালো কিছু করতে হলে সঙ্গবদ্ধ হতে হবে।
আমি আমারটা দেখব?
না, আমি তোমার ও তারটা দেখবো।
দেখাদেখি ও শেয়ারিং যদি আমি তুমি সে মিলে করি কাজটা সহজ হয়।
সমাজবদ্ধ জীব মানুষ আমরা।প্রতিনিয়ত কেন নিজের আঁখের গুছানোর কথা ভাববো?
সবাই মিলে সবার কথাই ভাবি।
রাস্তায় যত্রতত্র ময়লা ফেলে আমি চলি নিরাপদে,অসংখ্য বিপ্রতীপ ক্রিয়া আমাতে কোনো প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেনা,যতক্ষণ না আমি নিজে আক্রান্ত হই।
খুব খুব স্বার্থান্ধ হয়ে যাচ্ছি সবাই।
সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,তুমি ও সে যদি নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকো তবে আমি কূয়োয় পরলে কে টেনে তুলবে?
আমি চুরি করলে আমার সন্তান চুরি শিখবে।
পরিবারে নৈতিকতার চর্চা না থাকলে,সমাজে নৈতিকতার চর্চা না থাকলে কার সাধ্য কাউকে নৈতিকতা শেখায়?
নৈতিকতা- মানবিক আচরণ বা গুন কোথাও প্রদর্শনের বিষয় নয়,কোথাও জড়ো করে রাখার বিষয়ও নয়।এগুলো একজন শিশু বড়দের আচরণ থেকেই শিখে।
আমি শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা আমার মূল্যায়ণ অবশ্যই করে,আমি মিথ্যা বলি কিংবা কোনো নৈতিকতার ধারে কাছেও যাইনা।তাহলে শিক্ষার্থীদের সারাদিন বলেও কাজ হবে যে তোমরা মিথ্যা বলনা,নৈতিক গুনাবলী অর্জন কর!
অভ্যাস বা আচরণের পরিবর্তন, ইতিবাচক পরিবর্তন জরুরী।
পরিবার,স্কুল,সমাজ,দেশ এবং গোটা বিশ্ব- সবকিছু আচরণে প্রভাব ফেলে।
উদ্ভট কিছু বিষয়- যা কেবলই প্রদর্শনের জন্য করা হয়,উত্থাপন করা হয়- আমার হাসি পায় ভীষণ।
"কোথায় স্বর্গ,কোথায় নরক
কে বলে তা বহুদূর?
মানুষেরই মাঝে স্বর্গ নরক
মানুষেতেই সুরাসুর"।
চলো সবাই মিলে ঘর থেকে শুরু করি।
আলো না হই,আলো যেন জ্বলে থাকে সে চেষ্টা করি।
কোথাও না কোথাও, কেউ না কেউ আলো জ্বালানোর চেষ্টা করছেই,আমরা একত্রিত হয়ে আলোটা ধরে রাখি,উজ্জ্বল রাখতে চেষ্টা করি।
আলোই জীবন,আলোই শক্তি।
চলো আলো জ্বালি,সব ভালোর আলো।
----১৪/১০/২০১৮
-----
পুরুষ কয় প্রকার?
তিন প্রকার।
আমি,তুমি সে।
আমি তুমি সে মিলেই আমরা।
আমরা থেকে আমি বা তুমি বিচ্ছিন্ন হলে সে পরে থাকে একা।পথ বিচ্ছিন্ন হলে পদ থাকেনা।আমি আর তুমি না থাকলে সে একা কি করবে?
আমার আছে জল,তোমার আছে বল
তুমি আমি একসাথে করি চলাচল।
সে কেন রইবে দূরে
সে যদি দূরে থাকে
আমরা হই কি করে?
আমি কিছু নয়,
তুমি কিছু নয়
সে কিছু নয়।
আমরা কিছু বটে।
আমার কিছু দেই,তোমার কিছু দাও,সেও কিছু দিক।
আমরা সবাই মিলে কিছু করি।
একা একা কিছু করা যায়না।
ভালো কিছু করতে হলে সঙ্গবদ্ধ হতে হবে।
আমি আমারটা দেখব?
না, আমি তোমার ও তারটা দেখবো।
দেখাদেখি ও শেয়ারিং যদি আমি তুমি সে মিলে করি কাজটা সহজ হয়।
সমাজবদ্ধ জীব মানুষ আমরা।প্রতিনিয়ত কেন নিজের আঁখের গুছানোর কথা ভাববো?
সবাই মিলে সবার কথাই ভাবি।
রাস্তায় যত্রতত্র ময়লা ফেলে আমি চলি নিরাপদে,অসংখ্য বিপ্রতীপ ক্রিয়া আমাতে কোনো প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেনা,যতক্ষণ না আমি নিজে আক্রান্ত হই।
খুব খুব স্বার্থান্ধ হয়ে যাচ্ছি সবাই।
সবাই নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত,তুমি ও সে যদি নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকো তবে আমি কূয়োয় পরলে কে টেনে তুলবে?
আমি চুরি করলে আমার সন্তান চুরি শিখবে।
পরিবারে নৈতিকতার চর্চা না থাকলে,সমাজে নৈতিকতার চর্চা না থাকলে কার সাধ্য কাউকে নৈতিকতা শেখায়?
নৈতিকতা- মানবিক আচরণ বা গুন কোথাও প্রদর্শনের বিষয় নয়,কোথাও জড়ো করে রাখার বিষয়ও নয়।এগুলো একজন শিশু বড়দের আচরণ থেকেই শিখে।
আমি শিক্ষক- শিক্ষার্থীরা আমার মূল্যায়ণ অবশ্যই করে,আমি মিথ্যা বলি কিংবা কোনো নৈতিকতার ধারে কাছেও যাইনা।তাহলে শিক্ষার্থীদের সারাদিন বলেও কাজ হবে যে তোমরা মিথ্যা বলনা,নৈতিক গুনাবলী অর্জন কর!
অভ্যাস বা আচরণের পরিবর্তন, ইতিবাচক পরিবর্তন জরুরী।
পরিবার,স্কুল,সমাজ,দেশ এবং গোটা বিশ্ব- সবকিছু আচরণে প্রভাব ফেলে।
উদ্ভট কিছু বিষয়- যা কেবলই প্রদর্শনের জন্য করা হয়,উত্থাপন করা হয়- আমার হাসি পায় ভীষণ।
"কোথায় স্বর্গ,কোথায় নরক
কে বলে তা বহুদূর?
মানুষেরই মাঝে স্বর্গ নরক
মানুষেতেই সুরাসুর"।
চলো সবাই মিলে ঘর থেকে শুরু করি।
আলো না হই,আলো যেন জ্বলে থাকে সে চেষ্টা করি।
কোথাও না কোথাও, কেউ না কেউ আলো জ্বালানোর চেষ্টা করছেই,আমরা একত্রিত হয়ে আলোটা ধরে রাখি,উজ্জ্বল রাখতে চেষ্টা করি।
আলোই জীবন,আলোই শক্তি।
চলো আলো জ্বালি,সব ভালোর আলো।
----১৪/১০/২০১৮
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ১১/০৪/২০১৯
-
মোহাম্মদ মাইনুল ২০/০২/২০১৯ভালো লাগলো।
-
মল্লিকা রায় ০৮/০১/২০১৯বাহ্ বেশ লাগল।
-
আব্দুল হক ০৮/০১/২০১৯বেশ!!
-
আব্দুল হক ০৬/০১/২০১৯সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৫/০১/২০১৯প্রবন্ধ অনুচ্ছেদ আকারে সাজানোই ভালো।
পরের সুখে যে আনন্দিত হয় সেই তো একজন।