ধর্মান্ধতা
"ধর্মান্ধতা" উপমহাদেশীয় একটা রোগ বলে মনে হয়,যে কোন ধর্ম গোত্রের মানুষ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত।
এখানকার মানুষগুলি খুব সহজ রাস্তায় সৃষ্টিকর্তার কৃপা আর ইহকাল পরকালের শান্তি,সমৃদ্ধি কামনা করে, দয়াল বাবা,কেবলা বাবা,ল্যাংটা বাবা, টানা বাবা, যত বাবা, কত বাবা,বাবাময় হাজারও বাবার হাত ধরে খুজে যাহা,তাহা শুধুই দুনিয়াবি সুখের খনি !!
ধর্ম নিয়ে বলার মত সুগভীর জ্ঞান আমার নেই বা কাউকে বুঝানোর মত সামর্থ্যও নেই তবে সঠিক নির্ভেজাল ধর্মীয় জ্ঞান আছে নিজেকে জানার মত।
ধর্মীয় চেতনায় অন্ধ, ব্যাক্তি সমাজই আজ চরম ভাবে শিকার হচ্ছে ধর্ম ব্যাবসায়ীদের দ্বারা পাশাপাশি ইহলৌকিক ক্ষমতালোভীদের দৌরাত্মে বলি হচ্ছে।
আপাদমস্তক সাদা পোশাকে পাগরি পরিহিত হয়েই দাবি করে -- সাধু বাবার। ধর্ম আজ রাজনীতির, ক্ষমতার,ব্যবসার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। গোঁড়া ধর্মবিশ্বসীরাই পণ্য আজ।
সর্বদায় লেবাশে ধর্মানুরাগীদের দিকে লক্ষ্য করবেন আপনি আমাকে দেখে ধর্মীয় সৌজন্যবোধ তাদের জাগ্রত হয়না, তবুও তারা সাধু !!
সত্যিকারের বাবা,মা যারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ সন্তানের জন্য- সেই সম্পদ আজ অনাদরে, ভন্ডদের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে কাঁদে !!
সাধারন মানুষের দুর্নীতির জন্য দুদক আছে কিন্তু অসাধারন ভন্ডদের সম্পদের পাহাড়ের কোন খবর দুদক নিতে পারে না !! কারন এটা হবে অনুভূতির আঘাত, খেলবে নোংরা রাজনীতি তাইতো আজ সঠিক ধর্মের কান্ডারিরা দিশেহারা।
হাজারও দলের মধ্যে আরেক দল লড়ছে, মারছে অসহায়দের -কি জানি প্রতিষ্ঠার জন্য ?? অপব্যাখ্যা যাদের হাতিয়ার আর ষড়যন্ত্রের নীল নকশার পালনকারী।
তারাও নাকি ধর্মের কান্ডারি ???
ধর্মের নামে চাঁদাবাজি যেন আজ আয়ের নতুন কোন উৎস,দানের আবরনে উনারা বাধ্য করে, আদায় করে, খালি হয় পকেট, বাড়ি হবে জান্নাতে আমাদের উনাদের হয় পৃথিবীতে !! তবুও উনারা সাধু ??
শুধু এই উপমহাদেশেই ভন্ডদের কাছে জিম্মি ধর্ম,
বোধগম্য হয় না কিভাবে ভন্ডদের পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলে সেজদায় রত হয়ে চুমু খায়??
বিয়ে দেয়া,চাকরি দেয়া,সুস্হ রাখা,ধন দৌলত দেয়া,দুনিয়াবি সব সমস্যার সমাধান আজ ওনাদের হাতে, নির্দিষ্ট বিনিময় মূল্যে !!!
জান্নাতের ফয়সালা নাকি ওনারাই করেন !! কি বুঝলেন ভন্ডদের দুঃসাহস কোথায় গিয়ে ঠেকছে ???
উপমহাদেশে ইসলামের প্রসারের জন্য শত শত অলি আউলিয়ার আবির্ভাব ঘটেছে যারা আমাদের ইসলামের দাওয়াত দিয়ে সঠিক রাস্তায় আনার চেষ্টা করেছেন।
ওনাদের জীবনার্দশনের ঠিক উল্টো চরিত্রের আজ আমাদের ধর্ম ব্যাবসায়ীদের, তারা কি করে ইসলামের কান্ডারী হয় ??
ধর্মের ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রনে সরকারে ভূমিকা অবশ্যই কাম্য কারন আজ ভন্ডদের কার্যকলাপে সর্বমহলই প্রভাবিত।
যদিও অসম্ভব সঠিকতা যাচাই করা, সর্বোপরি সবার সচেতনতা আর সতর্ক থাকাই পারে এটা রোধ করতে।
এখানকার মানুষগুলি খুব সহজ রাস্তায় সৃষ্টিকর্তার কৃপা আর ইহকাল পরকালের শান্তি,সমৃদ্ধি কামনা করে, দয়াল বাবা,কেবলা বাবা,ল্যাংটা বাবা, টানা বাবা, যত বাবা, কত বাবা,বাবাময় হাজারও বাবার হাত ধরে খুজে যাহা,তাহা শুধুই দুনিয়াবি সুখের খনি !!
ধর্ম নিয়ে বলার মত সুগভীর জ্ঞান আমার নেই বা কাউকে বুঝানোর মত সামর্থ্যও নেই তবে সঠিক নির্ভেজাল ধর্মীয় জ্ঞান আছে নিজেকে জানার মত।
ধর্মীয় চেতনায় অন্ধ, ব্যাক্তি সমাজই আজ চরম ভাবে শিকার হচ্ছে ধর্ম ব্যাবসায়ীদের দ্বারা পাশাপাশি ইহলৌকিক ক্ষমতালোভীদের দৌরাত্মে বলি হচ্ছে।
আপাদমস্তক সাদা পোশাকে পাগরি পরিহিত হয়েই দাবি করে -- সাধু বাবার। ধর্ম আজ রাজনীতির, ক্ষমতার,ব্যবসার জন্য ব্যবহৃত হচ্ছে। গোঁড়া ধর্মবিশ্বসীরাই পণ্য আজ।
সর্বদায় লেবাশে ধর্মানুরাগীদের দিকে লক্ষ্য করবেন আপনি আমাকে দেখে ধর্মীয় সৌজন্যবোধ তাদের জাগ্রত হয়না, তবুও তারা সাধু !!
সত্যিকারের বাবা,মা যারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদ সন্তানের জন্য- সেই সম্পদ আজ অনাদরে, ভন্ডদের যাতাকলে পিষ্ট হয়ে কাঁদে !!
সাধারন মানুষের দুর্নীতির জন্য দুদক আছে কিন্তু অসাধারন ভন্ডদের সম্পদের পাহাড়ের কোন খবর দুদক নিতে পারে না !! কারন এটা হবে অনুভূতির আঘাত, খেলবে নোংরা রাজনীতি তাইতো আজ সঠিক ধর্মের কান্ডারিরা দিশেহারা।
হাজারও দলের মধ্যে আরেক দল লড়ছে, মারছে অসহায়দের -কি জানি প্রতিষ্ঠার জন্য ?? অপব্যাখ্যা যাদের হাতিয়ার আর ষড়যন্ত্রের নীল নকশার পালনকারী।
তারাও নাকি ধর্মের কান্ডারি ???
ধর্মের নামে চাঁদাবাজি যেন আজ আয়ের নতুন কোন উৎস,দানের আবরনে উনারা বাধ্য করে, আদায় করে, খালি হয় পকেট, বাড়ি হবে জান্নাতে আমাদের উনাদের হয় পৃথিবীতে !! তবুও উনারা সাধু ??
শুধু এই উপমহাদেশেই ভন্ডদের কাছে জিম্মি ধর্ম,
বোধগম্য হয় না কিভাবে ভন্ডদের পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলে সেজদায় রত হয়ে চুমু খায়??
বিয়ে দেয়া,চাকরি দেয়া,সুস্হ রাখা,ধন দৌলত দেয়া,দুনিয়াবি সব সমস্যার সমাধান আজ ওনাদের হাতে, নির্দিষ্ট বিনিময় মূল্যে !!!
জান্নাতের ফয়সালা নাকি ওনারাই করেন !! কি বুঝলেন ভন্ডদের দুঃসাহস কোথায় গিয়ে ঠেকছে ???
উপমহাদেশে ইসলামের প্রসারের জন্য শত শত অলি আউলিয়ার আবির্ভাব ঘটেছে যারা আমাদের ইসলামের দাওয়াত দিয়ে সঠিক রাস্তায় আনার চেষ্টা করেছেন।
ওনাদের জীবনার্দশনের ঠিক উল্টো চরিত্রের আজ আমাদের ধর্ম ব্যাবসায়ীদের, তারা কি করে ইসলামের কান্ডারী হয় ??
ধর্মের ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রনে সরকারে ভূমিকা অবশ্যই কাম্য কারন আজ ভন্ডদের কার্যকলাপে সর্বমহলই প্রভাবিত।
যদিও অসম্ভব সঠিকতা যাচাই করা, সর্বোপরি সবার সচেতনতা আর সতর্ক থাকাই পারে এটা রোধ করতে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জামাল উদ্দিন জীবন ২৭/০৭/২০২১বেশ।
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ২০/০৭/২০২১ধর্মান্ধতা পরিহার্য ।