ভালোবাসার গল্প
,,, একটা সর্ত আছে,,,
আমি নয়ন লেখা পড়া শেস করে সবে মাত্র দেশে ফিরলাম। দেশে ফিরারা পরে শুনি আমার বিয়ে টিক করা নাদিয়া নামে একটি মেয় এর সাতে,আমি নাকি আমেরিকা তাকতে বিয়ে টিক করা হয়েছে। বাবা-মা আমার মতামত জানতে চেয়ছেন আমি আর না করিনি কারন একদিন ত বিয়ে করতে হবে তাই হে বলে দিয়েছি।
আজ সোমবার আমাদের বিয়েটি হয়ে গেল, আমি বন্ধুদের সাতে বসে আড্ডা দিতেছি, ১২.৩৭ এর দিকে আমার এক বন্ধু জোর করে নিয়ে বাসর ঘরে ডুকিয়ে দিল। আমার একটু নার্ভাস লাগছে আগে এই মে টার ছবি দেখছি কখনো কথা হয় নি।
আমি:কেমন আছেন
নাদিয়া: ভালো না আপনি
আমি:আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি,তার পর গিফট বক্স তেকে বের করে হিরের আংটি টি উনাকে পরিয়ে দিলাম,
নাদিয়া:ধন্যবাদ বলে আমাকেও একটা আংটি পড়িয়ে দিয়েছে।
আমি:ধন্যবাদ, আপনি একটু আগে বললেন ভালো না কেন
নাদিয়া: এমনি
আমি : প্লিজ বলুন
নাদিকে : আচ্চা বাবা বলতেছি দেরি করে এখান আসার জন্য আমি রাগ করে বলেছি
আমি : অহ মা কি রাগ, প্রতম রাতেই রাগ দেখানো সুরু
নাদিয়া :হুম
আমি : হুম
নাদিয়া:আচ্চা আপনাকে একটা প্রশ্ন করি
আমি; এক মিনিট আমাকে তুমি করে বললে খুসি হব
নাদিয়া: ok তয় তোমাকে একটা প্রশ্ন করি
আমি: করো
নাদিয়া: তুমি কয়টা মেয়ের সাতে প্রেম করেছো
আমি: কারও সাথে প্রেম করিনি,
নাদিয়া:সত্যি বলবেন কিন্তু
আমি:সত্যি বলেছিত
নাদিয়া: না তুমি মিথ্যে বলেছো
আমি: আচ্চা আমি একটা মেয়ের সাথে প্রেম করেছি
নাদিয়ে: সে কে
আমি: অর নাম নিতু আমার ক্লাসমেট ও বন্ধু ছিল
নাদিয়া: অহ উনাকে বিয়ে করলেন না
আমি: অর অনেক আগে বিয়ে হয়ে গিয়েছে
নাদিয়া: দুক্কিত
আমি :কিসের জন্য
নাদিয়া : আপনাকে কস্ট দেওয়ার জন্য
আমি : না টিকাছে
নাদিয়া : আচ্চা আপনি নিতুকে খুব ভালোবাসতেন না।
আমি : খুব ভালোবাসতাম আমরা একে অপরকে ছাড়া তাকতে পারতাম না। সার দিন কলেজে একসাতে তাকতাম বাসায় জাওয়ার পরে ফোনে কতা বলতাম চাট করতাম,এমন কি অর ফোন শেস করে আমি ঘুমাতাম আর অর ফোনে আমি ঘুম তেক উটতাম,খুব বেসি ভালোবাসতাম অকে,পরে একদিন অর বাবা অর বিয়ে টিক করে আমরা তখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে, তখন আমি বিয়ে করতে পারিনি, অ আমাকে পালিয়ে যাওয়ার কতা বলেছিলো আমি না করেছি কারন আমার পক্কে বাবা-মাকে ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া সম্ভভ ছিল না,পরে জখন আমরা শেস দেখা করি অর বিয়ের আগের দিন দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্না কাটি করেছি এই টুকুই,,,
নাদিয়া : আরেক টা কথা বলি রাখবেন
আমি : হুম বল
নাদিয়া : আমাকে স্ত্রির মর্যাদা দেবেন
আমি : হটাত এই প্রশ্ন
নাদিয়া : অনেক গল্পে পড়েছি এই রকম কাহিনিতে ছেলেরা তার স্ত্রিকে অবহেলা করে স্ত্রির মরজাদা দেয় না, আপনি কি দেবেন না দেবেন না
আমি : বা দেবো না (অকে রাগানোর জন্য বলেছি)
নাদিয়া : কান্না শুরু করে দিল
আমি : আচ্চা সুনা তোমাকে স্ত্রির মরজাদা দেওয়ার জন্যেই তো বিয়ে করেছি তাই না তাছাড়া নিতু যাওয়ার সময় বলে গিয়েছিলো আমি যেন তার একটা কতা রাখি যেইটা আমি অন্য মেয় কে বিয়ে করে সংসার করি আর অকে ভুলে যাই
নাদিয়া ; মাথা তুলে তাকালো তারপর বল্ল তুমি না বল্লা অবহেলা করবা
আমি: মজা করেছি
নাদিয়া : কিহ
আমি : হে
নাদিয়া : আমাকে জড়িয়ে দরলো তারপর বল্ল আরেক টা কথা রাখবা প্লিজ
আমি : হে বল
নাদিয়া : নিতুর জায়গাটা আমাকে নিতে দিবা
আমি : হে অব্যসই তবে শরত আছে আমাকে কখনো
নাদিয়া : কি
আমি : প্রতি দিন তোমাকে আমি পাচটা করে তাপ্পড় মারব
নাদিয়া : ok
আমি : কি তুমি আমার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য তাপ্পড় খেতেও রাজি
নাদিয়া : হুম তোমার জন্য আমি মরতেও রাজি
আমি : আমার অজান্তে আমার চোখ দিয়ে জল পড়া শুরু করে আমি অকে আরও সক্ত করে জড়িয়ে ধরি,,
আমি; আচ্চা তোমাকে একটা কথা বলি সুন কখনো বাস্তবতাকে গল্পের সাতে মেলাতে যেও না
নাদিয়া : রাখতে পারি তবে একটা সরত আছে
আমি : কি সরত বল
নাদিয়া : প্রতিদিন রাতে ঘুমানোরর আগে আর সকালে গুম তেকে উটার পরে আমাকে কিস করতে হবে
আমি : য হুকুম
বি:দ্র:.. আমি নতুন লেখক Jk Khaled Ahmed...
আমি প্রতম লিখেছি ভুল ত্রুটি কমার চোখে দেখবেন
আমি নয়ন লেখা পড়া শেস করে সবে মাত্র দেশে ফিরলাম। দেশে ফিরারা পরে শুনি আমার বিয়ে টিক করা নাদিয়া নামে একটি মেয় এর সাতে,আমি নাকি আমেরিকা তাকতে বিয়ে টিক করা হয়েছে। বাবা-মা আমার মতামত জানতে চেয়ছেন আমি আর না করিনি কারন একদিন ত বিয়ে করতে হবে তাই হে বলে দিয়েছি।
আজ সোমবার আমাদের বিয়েটি হয়ে গেল, আমি বন্ধুদের সাতে বসে আড্ডা দিতেছি, ১২.৩৭ এর দিকে আমার এক বন্ধু জোর করে নিয়ে বাসর ঘরে ডুকিয়ে দিল। আমার একটু নার্ভাস লাগছে আগে এই মে টার ছবি দেখছি কখনো কথা হয় নি।
আমি:কেমন আছেন
নাদিয়া: ভালো না আপনি
আমি:আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি,তার পর গিফট বক্স তেকে বের করে হিরের আংটি টি উনাকে পরিয়ে দিলাম,
নাদিয়া:ধন্যবাদ বলে আমাকেও একটা আংটি পড়িয়ে দিয়েছে।
আমি:ধন্যবাদ, আপনি একটু আগে বললেন ভালো না কেন
নাদিয়া: এমনি
আমি : প্লিজ বলুন
নাদিকে : আচ্চা বাবা বলতেছি দেরি করে এখান আসার জন্য আমি রাগ করে বলেছি
আমি : অহ মা কি রাগ, প্রতম রাতেই রাগ দেখানো সুরু
নাদিয়া :হুম
আমি : হুম
নাদিয়া:আচ্চা আপনাকে একটা প্রশ্ন করি
আমি; এক মিনিট আমাকে তুমি করে বললে খুসি হব
নাদিয়া: ok তয় তোমাকে একটা প্রশ্ন করি
আমি: করো
নাদিয়া: তুমি কয়টা মেয়ের সাতে প্রেম করেছো
আমি: কারও সাথে প্রেম করিনি,
নাদিয়া:সত্যি বলবেন কিন্তু
আমি:সত্যি বলেছিত
নাদিয়া: না তুমি মিথ্যে বলেছো
আমি: আচ্চা আমি একটা মেয়ের সাথে প্রেম করেছি
নাদিয়ে: সে কে
আমি: অর নাম নিতু আমার ক্লাসমেট ও বন্ধু ছিল
নাদিয়া: অহ উনাকে বিয়ে করলেন না
আমি: অর অনেক আগে বিয়ে হয়ে গিয়েছে
নাদিয়া: দুক্কিত
আমি :কিসের জন্য
নাদিয়া : আপনাকে কস্ট দেওয়ার জন্য
আমি : না টিকাছে
নাদিয়া : আচ্চা আপনি নিতুকে খুব ভালোবাসতেন না।
আমি : খুব ভালোবাসতাম আমরা একে অপরকে ছাড়া তাকতে পারতাম না। সার দিন কলেজে একসাতে তাকতাম বাসায় জাওয়ার পরে ফোনে কতা বলতাম চাট করতাম,এমন কি অর ফোন শেস করে আমি ঘুমাতাম আর অর ফোনে আমি ঘুম তেক উটতাম,খুব বেসি ভালোবাসতাম অকে,পরে একদিন অর বাবা অর বিয়ে টিক করে আমরা তখন অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে, তখন আমি বিয়ে করতে পারিনি, অ আমাকে পালিয়ে যাওয়ার কতা বলেছিলো আমি না করেছি কারন আমার পক্কে বাবা-মাকে ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া সম্ভভ ছিল না,পরে জখন আমরা শেস দেখা করি অর বিয়ের আগের দিন দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে অনেক কান্না কাটি করেছি এই টুকুই,,,
নাদিয়া : আরেক টা কথা বলি রাখবেন
আমি : হুম বল
নাদিয়া : আমাকে স্ত্রির মর্যাদা দেবেন
আমি : হটাত এই প্রশ্ন
নাদিয়া : অনেক গল্পে পড়েছি এই রকম কাহিনিতে ছেলেরা তার স্ত্রিকে অবহেলা করে স্ত্রির মরজাদা দেয় না, আপনি কি দেবেন না দেবেন না
আমি : বা দেবো না (অকে রাগানোর জন্য বলেছি)
নাদিয়া : কান্না শুরু করে দিল
আমি : আচ্চা সুনা তোমাকে স্ত্রির মরজাদা দেওয়ার জন্যেই তো বিয়ে করেছি তাই না তাছাড়া নিতু যাওয়ার সময় বলে গিয়েছিলো আমি যেন তার একটা কতা রাখি যেইটা আমি অন্য মেয় কে বিয়ে করে সংসার করি আর অকে ভুলে যাই
নাদিয়া ; মাথা তুলে তাকালো তারপর বল্ল তুমি না বল্লা অবহেলা করবা
আমি: মজা করেছি
নাদিয়া : কিহ
আমি : হে
নাদিয়া : আমাকে জড়িয়ে দরলো তারপর বল্ল আরেক টা কথা রাখবা প্লিজ
আমি : হে বল
নাদিয়া : নিতুর জায়গাটা আমাকে নিতে দিবা
আমি : হে অব্যসই তবে শরত আছে আমাকে কখনো
নাদিয়া : কি
আমি : প্রতি দিন তোমাকে আমি পাচটা করে তাপ্পড় মারব
নাদিয়া : ok
আমি : কি তুমি আমার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য তাপ্পড় খেতেও রাজি
নাদিয়া : হুম তোমার জন্য আমি মরতেও রাজি
আমি : আমার অজান্তে আমার চোখ দিয়ে জল পড়া শুরু করে আমি অকে আরও সক্ত করে জড়িয়ে ধরি,,
আমি; আচ্চা তোমাকে একটা কথা বলি সুন কখনো বাস্তবতাকে গল্পের সাতে মেলাতে যেও না
নাদিয়া : রাখতে পারি তবে একটা সরত আছে
আমি : কি সরত বল
নাদিয়া : প্রতিদিন রাতে ঘুমানোরর আগে আর সকালে গুম তেকে উটার পরে আমাকে কিস করতে হবে
আমি : য হুকুম
বি:দ্র:.. আমি নতুন লেখক Jk Khaled Ahmed...
আমি প্রতম লিখেছি ভুল ত্রুটি কমার চোখে দেখবেন
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শেলি ০৫/০৫/২০১৭ভাল
-
ফয়জুল মহী ১০/০১/২০১৭অনাবিল অনুভূতির লেখনী
-
মোনায়েম খান নিজাম ০৭/০১/২০১৭ভালো লাগলো।
-
পরশ ০৬/০১/২০১৭ভালবাসা -ভালবাসা