এটাও কি সম্ভব
আমাদের এই বাংলাদেশে কত রকমের মানুষেরই না বসবাস। আমাদের দেশের মানুষ অত্যন্ত সহজ সরল এবং তারা খুবই আবেগ প্রবণ। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ তাদের নিজস্ব প্রয়োজনে জঘন্য কাজ থেকে শুরু করে এমন কোন কাজ নেই যা তারা করতে পারে না। তারা পরের ক্ষতি করতে নিজেদেরকে পর্যন্ত ধ্বংশের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করাতেও দ্বিধা করে না।
এমনি একটি সংবাদ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি অনলাইন নিউজপোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ, ওয়েবসাইট https://www.daily-bangladesh.com/ এ আজ ১৮ জানুয়ারী প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদটির ওয়েব লিংক https://www.daily-bangladesh.com/capital/227640 সংবাদটির শিরোনাম “পাঁচ বন্ধুকে দিয়ে স্ত্রীকে ধর্ষণ, দাঁড়িয়ে দেখলো স্বামী”। সংবাদটি দেখে আমি যারপরনাই বিস্মিত হয়েছি। পাঠকদের জ্ঞাতার্থে এখানে সংবাদটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
[sb]পাঁচ বন্ধুকে দিয়ে স্ত্রীকে ধর্ষণ, দাঁড়িয়ে দেখলো স্বামী[/sb]
নিজস্ব প্রতিবেদক ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকম
প্রকাশিত: ১৯:৪৬ ১৮ জানুয়ারি ২০২১
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বন্ধুদের দিয়ে স্ত্রীকে (২৫) ধর্ষণ করালো স্বামী। এ ঘটনায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন স্ত্রী।
রোববার দুপুরে ওই নারী খিলগাঁও থানায় তার স্বামীসহ ৬ জনকে আসামি করে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত স্বামীর নাম আয়ুব আলী (৬৫)।
খিলগাঁও থানার ওসি মো. ফারুকুল আলম বলেন, গত ১২ জানুয়ারি ওই নারীকে তার স্বামী বন্ধুদের দিয়ে ধর্ষণ করিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। ঘটনার পর ওই নারীকে ঢাকা মেডিক্যালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে যান তার স্বজনরা।
ওসি বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী রবিবার দুপুরে থানায় এসে ধর্ষণ মামলা করেছেন। হাসপাতালে থাকাকালীন ওই নারী বাসার ঠিকানা বলতে না পারায় হাসপাতাল থেকে আমাদের বিষয়টি জানানো হয়নি।
ধর্ষণের শিকার নারীর খালাতো ভাই জানান, তার বোন আয়ুব আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী। দুই বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। তবে সম্পর্ক চার মাস আগে থেকে খারাপ হতে শুরু করে। পরে পারিবারিক কলহের জের ধরে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় এবং তারা আলাদা থাকতে শুরু করেন।
ওসি আরও জানান, সমস্যা সমাধানের জন্য ১২ জানুয়ারি আইয়ুব আলী ওই নারীকে খিলগাঁওয়ের সিপাইপাড়া টেম্পু স্ট্যান্ডের পাশে কালুন নামে এক বন্ধুর বাসায় নিয়ে যান। সেখানে আইয়ুব আলীর পাঁচ বন্ধু তাকে সেখানে ধর্ষণ করে।
প্রিয় পাঠক ঘটনাটি পড়ে আপনারা কি বুজলেন? একজন পুরুষ দ্বিতীয় বিয়ে করে দুই বছর সংসার করে। যখন তার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলো তখন উক্ত নারীকে ছুড়ে ফেলে দিলো। একজন স্বামী কিভাবে তার নিজ স্ত্রীকে বন্ধুদের দিয়ে ধর্ষণ করাতে পারে? আবার নিজে দাঁড়িয়ে থেকে প্রত্যক্ষ করলো। এটাও কি সম্ভব?
[si]প্রকৃত ঘটনা আসলে কি সেটাও খুজে বের করা প্রয়োজন। ধর্ষণের ঘটনা সাত্যি নাকি অন্য কিছু? বিষয়টি আমাদের পুলিশ বাহিনীকেই খুঁজে বের করতে হবে। মহিলার স্বামী আইয়ুব আলী যদি সত্যি সত্যিই অপরাধী হয়ে থাকে তাহলে তার বিচার কি হওয়া উচিত? আর যদি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হয় তারও কি বিচার হওয়া উচিত এটা ছেড়ে দিলাম সম্মানিত পাঠকমহলের কাছে।[/si]
এমনি একটি সংবাদ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদটি অনলাইন নিউজপোর্টাল দৈনিক বাংলাদেশ, ওয়েবসাইট https://www.daily-bangladesh.com/ এ আজ ১৮ জানুয়ারী প্রকাশিত হয়েছে। সংবাদটির ওয়েব লিংক https://www.daily-bangladesh.com/capital/227640 সংবাদটির শিরোনাম “পাঁচ বন্ধুকে দিয়ে স্ত্রীকে ধর্ষণ, দাঁড়িয়ে দেখলো স্বামী”। সংবাদটি দেখে আমি যারপরনাই বিস্মিত হয়েছি। পাঠকদের জ্ঞাতার্থে এখানে সংবাদটি হুবহু তুলে ধরা হলো-
[sb]পাঁচ বন্ধুকে দিয়ে স্ত্রীকে ধর্ষণ, দাঁড়িয়ে দেখলো স্বামী[/sb]
নিজস্ব প্রতিবেদক ডেইলি-বাংলাদেশ ডটকম
প্রকাশিত: ১৯:৪৬ ১৮ জানুয়ারি ২০২১
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে বন্ধুদের দিয়ে স্ত্রীকে (২৫) ধর্ষণ করালো স্বামী। এ ঘটনায় সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ এনে মামলা করেছেন স্ত্রী।
রোববার দুপুরে ওই নারী খিলগাঁও থানায় তার স্বামীসহ ৬ জনকে আসামি করে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন। অভিযুক্ত স্বামীর নাম আয়ুব আলী (৬৫)।
খিলগাঁও থানার ওসি মো. ফারুকুল আলম বলেন, গত ১২ জানুয়ারি ওই নারীকে তার স্বামী বন্ধুদের দিয়ে ধর্ষণ করিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। ঘটনার পর ওই নারীকে ঢাকা মেডিক্যালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে যান তার স্বজনরা।
ওসি বলেন, ‘ভুক্তভোগী নারী রবিবার দুপুরে থানায় এসে ধর্ষণ মামলা করেছেন। হাসপাতালে থাকাকালীন ওই নারী বাসার ঠিকানা বলতে না পারায় হাসপাতাল থেকে আমাদের বিষয়টি জানানো হয়নি।
ধর্ষণের শিকার নারীর খালাতো ভাই জানান, তার বোন আয়ুব আলীর দ্বিতীয় স্ত্রী। দুই বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। তবে সম্পর্ক চার মাস আগে থেকে খারাপ হতে শুরু করে। পরে পারিবারিক কলহের জের ধরে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয় এবং তারা আলাদা থাকতে শুরু করেন।
ওসি আরও জানান, সমস্যা সমাধানের জন্য ১২ জানুয়ারি আইয়ুব আলী ওই নারীকে খিলগাঁওয়ের সিপাইপাড়া টেম্পু স্ট্যান্ডের পাশে কালুন নামে এক বন্ধুর বাসায় নিয়ে যান। সেখানে আইয়ুব আলীর পাঁচ বন্ধু তাকে সেখানে ধর্ষণ করে।
প্রিয় পাঠক ঘটনাটি পড়ে আপনারা কি বুজলেন? একজন পুরুষ দ্বিতীয় বিয়ে করে দুই বছর সংসার করে। যখন তার প্রয়োজন ফুরিয়ে গেলো তখন উক্ত নারীকে ছুড়ে ফেলে দিলো। একজন স্বামী কিভাবে তার নিজ স্ত্রীকে বন্ধুদের দিয়ে ধর্ষণ করাতে পারে? আবার নিজে দাঁড়িয়ে থেকে প্রত্যক্ষ করলো। এটাও কি সম্ভব?
[si]প্রকৃত ঘটনা আসলে কি সেটাও খুজে বের করা প্রয়োজন। ধর্ষণের ঘটনা সাত্যি নাকি অন্য কিছু? বিষয়টি আমাদের পুলিশ বাহিনীকেই খুঁজে বের করতে হবে। মহিলার স্বামী আইয়ুব আলী যদি সত্যি সত্যিই অপরাধী হয়ে থাকে তাহলে তার বিচার কি হওয়া উচিত? আর যদি মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হয় তারও কি বিচার হওয়া উচিত এটা ছেড়ে দিলাম সম্মানিত পাঠকমহলের কাছে।[/si]
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আলমগীর সরকার লিটন ১৯/০১/২০২১বড় দুখজনক
-
ফয়জুল মহী ১৮/০১/২০২১Very sad
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৮/০১/২০২১এগুলো পশুরও অধম।