kayes activities
""নারী নির্যাতন কবে হবে বন্ধ""
শাফিউল কায়েস
প্রকৃত মানুষ তাদেরকেই বলা উচিত,যাদের মাঝে মূল্যবোধ,মননশীলতা,ভালোবাসা ও সুশিক্ষা আছে।,
পৃথিবীতে সকল মানুষ বসবাসের যোগ্য,তবে মানুষ নামে পশুরা এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার কোন অধিকার রাখেনা।
প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতা খুললে দেখা যায় ধর্ষণ,পারিবারিক নির্যাতন,যৌতুক সহ নারীদের নানা সহিংসতার কর্মকাণ্ড।
নারীরা তো আমাদের মায়ের সমতুল্য,তারা আমাদের দেশের নাগরিক,তাদেরও এ দেশে স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার আছে।
২০১৭ সালে কত নারী নির্যাতনে শিকার হয়েছে তার আসল তথ্য বের করা খুবই কঠিন,
নারী নির্যাতনে শিকার ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বার পর্যন্ত এক পত্রিকায় প্রকাশিত জরিপে এসেছে যে,
ধর্ষণঃ ৫৮৮
পারিবারিক নির্যাতনঃ৩৪৬
সন্ত্রাসের শিকারঃ২৭
অন্যান্যঃ৮
এই হিসাব শুধু পত্রিকায় ছাপানো বা সাংবাদিক ও মিডিয়ার সামনে ধরা পরে সেগুলোই ,এর হিসাবের বাহিরে যে নারীরা নির্যাতনের শিকার হইনি এমনটি ধারণা করা আমদের একদম পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমাদের চক্ষুর অন্তরালে কত নারী ধর্ষণে শিকার হয়েছে তা বলা খুবই কঠিন।
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেও কেন নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষণে শিকার হচ্ছে?
এর উত্তর কে দিবে,বাংলাদেশে আইনের অভাব নেই আছে শুধু আছে সুবিচারের অভাব।
আমার ধারণা মতে ,বাংলাদেশে ধর্ষণের ন্যায্য বিচার না হওয়ায় আজ নারী নির্যাতনের মাত্রা দিন দিন শুধু বেড়েই চলেছে।
ধর্ষণ করার আগে আমাদের বিবেগকে জাগ্রত করা উচিত যে, এ কাজটি একে বারে অন্যায় এবং আমার জানা মতে কোন ধর্মেই বলা নাই ধর্ষণ করার কথা।
তবুও কেন নারীরা এই ধবংস নিলায় জড়িত হচ্ছে?
এর উত্তর ও বা কে দিবে।
আজকের নারীরা সমাজে,রাষ্ট্রের বিভিন্ন উচ্চতম আসনে বসে,এমন কি আমাদের দেশের সরকার প্রধান ও হলেন নারী ।তবে কেন আজ আমাদের দেশেই নারীরা এ ভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?
শুধু তারা যে ধর্ষণ করেই খ্যান্ত এমনটি নয়,তারা ধর্ষণ করার পরেও অনেকের প্রাণ দিতে হয়েছে বা হচ্ছে অকালেই।
যে নারীদের কোন দোষ নেই,বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেও কেন স্বাধীনতাহীন দেশের মত না তার চেয়েও বেশি ধর্ষণে শিকার কেন বাংলাদেশের নারীরা?
স্বাধীনতার পূর্ব থেকে আজ পর্যন্ত তারা এই অভিশাপ থেকে মুক্তি মেলেনি ,তার সাথে মুক্তি মেলেনি মৃত্যুর নামে ভয়ঙ্কর অপ্রত্যাশিত চাওয়া থেকেও এবং নারীদের সমান অধিকারের কোঠাটাও।।
কত নারী বা মেয়েরা এসিড নামে ভয়ঙ্কর থাবা থেকে এখন মুক্তি মেলেনি।
আমার নিজেকে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতে ঘৃণা করে।
অনেক নারীকে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখানের জন্য দিতে হয়েছে যৌন ,সহ মূল্যবান প্রাণটাও।
আমদের সকলকেই এই পাপের ও ধ্বংসের হাত থেকে মুক্তির দরকার।
এর জন্য আমাদের সকলেরই করণীয় নিজ নিজ স্থান থেকে এ সব খারাপ কাজগুলোকে বাধা দেয়া।
আমাদের সকলেরই উচিত কোন একটি কাজ করার আগে মন কে এবার প্রশ্ন করা উচিত এই কাজটি ঠিক না বে ঠিক।
আমরাই পারবো আমাদের সমাজকে নারী নির্যাতন থেকে মুক্তি দিতে।।
তাই সকলে আসুন ভালো কাজের প্রতি সহযোগিতার হাত বেড়ে দেই।।
শাফিউল কায়েস
প্রকৃত মানুষ তাদেরকেই বলা উচিত,যাদের মাঝে মূল্যবোধ,মননশীলতা,ভালোবাসা ও সুশিক্ষা আছে।,
পৃথিবীতে সকল মানুষ বসবাসের যোগ্য,তবে মানুষ নামে পশুরা এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকার কোন অধিকার রাখেনা।
প্রতিনিয়ত পত্রিকার পাতা খুললে দেখা যায় ধর্ষণ,পারিবারিক নির্যাতন,যৌতুক সহ নারীদের নানা সহিংসতার কর্মকাণ্ড।
নারীরা তো আমাদের মায়ের সমতুল্য,তারা আমাদের দেশের নাগরিক,তাদেরও এ দেশে স্বাধীন ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার আছে।
২০১৭ সালে কত নারী নির্যাতনে শিকার হয়েছে তার আসল তথ্য বের করা খুবই কঠিন,
নারী নির্যাতনে শিকার ২০১৭ সালের ২৬ ডিসেম্বার পর্যন্ত এক পত্রিকায় প্রকাশিত জরিপে এসেছে যে,
ধর্ষণঃ ৫৮৮
পারিবারিক নির্যাতনঃ৩৪৬
সন্ত্রাসের শিকারঃ২৭
অন্যান্যঃ৮
এই হিসাব শুধু পত্রিকায় ছাপানো বা সাংবাদিক ও মিডিয়ার সামনে ধরা পরে সেগুলোই ,এর হিসাবের বাহিরে যে নারীরা নির্যাতনের শিকার হইনি এমনটি ধারণা করা আমদের একদম পাগলামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
আমাদের চক্ষুর অন্তরালে কত নারী ধর্ষণে শিকার হয়েছে তা বলা খুবই কঠিন।
বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেও কেন নারীরা প্রতিনিয়ত ধর্ষণে শিকার হচ্ছে?
এর উত্তর কে দিবে,বাংলাদেশে আইনের অভাব নেই আছে শুধু আছে সুবিচারের অভাব।
আমার ধারণা মতে ,বাংলাদেশে ধর্ষণের ন্যায্য বিচার না হওয়ায় আজ নারী নির্যাতনের মাত্রা দিন দিন শুধু বেড়েই চলেছে।
ধর্ষণ করার আগে আমাদের বিবেগকে জাগ্রত করা উচিত যে, এ কাজটি একে বারে অন্যায় এবং আমার জানা মতে কোন ধর্মেই বলা নাই ধর্ষণ করার কথা।
তবুও কেন নারীরা এই ধবংস নিলায় জড়িত হচ্ছে?
এর উত্তর ও বা কে দিবে।
আজকের নারীরা সমাজে,রাষ্ট্রের বিভিন্ন উচ্চতম আসনে বসে,এমন কি আমাদের দেশের সরকার প্রধান ও হলেন নারী ।তবে কেন আজ আমাদের দেশেই নারীরা এ ভাবে নির্যাতনের শিকার হচ্ছে?
শুধু তারা যে ধর্ষণ করেই খ্যান্ত এমনটি নয়,তারা ধর্ষণ করার পরেও অনেকের প্রাণ দিতে হয়েছে বা হচ্ছে অকালেই।
যে নারীদের কোন দোষ নেই,বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবেও কেন স্বাধীনতাহীন দেশের মত না তার চেয়েও বেশি ধর্ষণে শিকার কেন বাংলাদেশের নারীরা?
স্বাধীনতার পূর্ব থেকে আজ পর্যন্ত তারা এই অভিশাপ থেকে মুক্তি মেলেনি ,তার সাথে মুক্তি মেলেনি মৃত্যুর নামে ভয়ঙ্কর অপ্রত্যাশিত চাওয়া থেকেও এবং নারীদের সমান অধিকারের কোঠাটাও।।
কত নারী বা মেয়েরা এসিড নামে ভয়ঙ্কর থাবা থেকে এখন মুক্তি মেলেনি।
আমার নিজেকে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে পরিচয় দিতে ঘৃণা করে।
অনেক নারীকে প্রেমের প্রস্তাব প্রত্যাখানের জন্য দিতে হয়েছে যৌন ,সহ মূল্যবান প্রাণটাও।
আমদের সকলকেই এই পাপের ও ধ্বংসের হাত থেকে মুক্তির দরকার।
এর জন্য আমাদের সকলেরই করণীয় নিজ নিজ স্থান থেকে এ সব খারাপ কাজগুলোকে বাধা দেয়া।
আমাদের সকলেরই উচিত কোন একটি কাজ করার আগে মন কে এবার প্রশ্ন করা উচিত এই কাজটি ঠিক না বে ঠিক।
আমরাই পারবো আমাদের সমাজকে নারী নির্যাতন থেকে মুক্তি দিতে।।
তাই সকলে আসুন ভালো কাজের প্রতি সহযোগিতার হাত বেড়ে দেই।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৫/০৪/২০১৮বেশ