kayes activities
বাস্তবতা”
শাফিউল কায়েসঃ বাস্তবটা বড় কঠিন। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি। চারিদিকে তাকালে মনে হয় যেন সবকিছু এলোমেলো। বর্তমান মানুষ যেন পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঘোরে। অহংকার আর হিংসা তাদের মন পূজার এক মাত্র উপকরণ। আসলে অর্থ থেকেই মানুষের মনে অহংকারের সৃষ্টি, সাথে সাথে লোভ নিচে পরে থাকে না।আর হিংসা সৃষ্টিরর মুল কারন হলো লোভ। যার মাঝে লোভ আছে তার মাঝে ভালোবাসা থাকতে পারে না। তবে পৃথিবীতে কে লোভী নয়? -পৃথিবীর সকল মানুষ লোভী। হ্যা লোভ থাকবে। তবে এতটা লোভ থাকা ভাল না যার ফলে কার মাঝে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। অহংকার, হিংসা এবং লোভের কারণে তথাকথিত ছোটশ্রেণির অসহায় আর্তনাদের চিতকার শুনতে পায় না।ছোটশ্রেণির লোকদের কথা একেবারে ভাবে না।যে তারা কোন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে। যদি আহার আর শীতের কথা উল্লেখ করি তাহলে দেখতে পাওয়া যাবে।আমদের সমাজের তথাকথিত ছোটশ্রেণির লোকেরা কিভাবে অনাহাত আর শীতের প্রকট ঠান্ডায় প্রত্যাহিক অতিবাহিত করছে। আমাদের সমাজে বড় বড় চক্ষু থাকতেও কি সূক্ষ জিনিসগুলোর প্রতি তাদের চক্ষু একবারোও পরেনা? তারা একবারোও কি চিন্তা করেনা বা তাদের মনে প্রশ্নের পাহাড় দাড়ায় না?আমাদের এত অর্থ থাকতে যদি তাদের উপকার করতে না পারি,তা হলে জীবনটা কীসের জন্য? অনেক সময় ক্ষিদার যন্ত্রনায় তারা উচ্চশ্রেণীর দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে অবশেষে রিক্ত হস্ত নিজ গন্তব্যে আসে। তখন এমন শ্রেণির লোকদের মুখ থেকে এর থেকে মুক্তির আর্তনাদ বের হয় না? আমাদের সমাজে নরম ও কোমল প্রাণ নিবেদিত অনেক শ্রেণির লোক আছে।যারা নিজের পেটকে শান্ত করে,শীতের রাতগুলো দামী দামী লেপ কাথার মধ্যে শুয়ে থাকে আর ভাবে, রাস্তায়, রেললাইনের পাশে,ঘাটে,জীর্ণ দেয়াল ঘরে,জীর্ণ পোশাকে অথবা পোশাক ছাড়া, তারা এই চিন্তা করে আর অনুভূতি লাভ করে,তাদের কষ্টের পাহাড় গূলোকেআবার যখন ঘরে কোরমা -পোলাও সহ নানা ভালো খাবার আয়োজিত হয় তখন নরম হৃদয় শ্রেণির লোকগুলো ঐ নিম্ন শ্রেণির কথা ভাবে,তারা অনাহার, কত কষ্টে আছে। এদের জন্য কোমল হৃদয়বান লোকেরা কখনো এগিয়ে আসে না। আসলে এই কোমল হৃদয়ের লোকগুলো নিকৃষ্ট। তারা একে ওকে বলে, “রাস্তার, রেলপথের, বস্ত্রহীন ও অন্নহীন,তারা অনেক কষ্টে আছে।এরা বাহিরে ভাল হতে চাই,ভিতরে শুধু ঘৃণা। তবে আমাদের সমাজে অনেক লোক আছে যারা অনূভবের সাথে সাথে বিলিয়ে দেয় অন্ন, বস্ত্রাদি সহ,তাদের ব্যাক্তিগত অর্থ। তবে এর পরিমান ঢের কম। মনে মনে ভাবে গরীব দের জন্য এটা করতে হবে ওটা করতে হবে,তারিখ পেরিয়ে গেলো তবুও করা হলনা এমন চিন্তা-ভাবনা জীবনের পাতা থেকে মুছে ফেলা উচিত। বাস্তবতাকে সামনে রেখে,এই নিম্ন শ্রেণির লোকদের সাহার্যে এগিয়ে আসাটাই হবে আমাদের এক মাত্র জীবন লক্ষ্য।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রাহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ।
বিষয়ঃপরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা।
অনার্স ১ ম বর্ষ।
শাফিউল কায়েসঃ বাস্তবটা বড় কঠিন। আমাদের চারপাশে তাকালে দেখা যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি। চারিদিকে তাকালে মনে হয় যেন সবকিছু এলোমেলো। বর্তমান মানুষ যেন পাষাণ হৃদয় নিয়ে ঘোরে। অহংকার আর হিংসা তাদের মন পূজার এক মাত্র উপকরণ। আসলে অর্থ থেকেই মানুষের মনে অহংকারের সৃষ্টি, সাথে সাথে লোভ নিচে পরে থাকে না।আর হিংসা সৃষ্টিরর মুল কারন হলো লোভ। যার মাঝে লোভ আছে তার মাঝে ভালোবাসা থাকতে পারে না। তবে পৃথিবীতে কে লোভী নয়? -পৃথিবীর সকল মানুষ লোভী। হ্যা লোভ থাকবে। তবে এতটা লোভ থাকা ভাল না যার ফলে কার মাঝে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। অহংকার, হিংসা এবং লোভের কারণে তথাকথিত ছোটশ্রেণির অসহায় আর্তনাদের চিতকার শুনতে পায় না।ছোটশ্রেণির লোকদের কথা একেবারে ভাবে না।যে তারা কোন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে। যদি আহার আর শীতের কথা উল্লেখ করি তাহলে দেখতে পাওয়া যাবে।আমদের সমাজের তথাকথিত ছোটশ্রেণির লোকেরা কিভাবে অনাহাত আর শীতের প্রকট ঠান্ডায় প্রত্যাহিক অতিবাহিত করছে। আমাদের সমাজে বড় বড় চক্ষু থাকতেও কি সূক্ষ জিনিসগুলোর প্রতি তাদের চক্ষু একবারোও পরেনা? তারা একবারোও কি চিন্তা করেনা বা তাদের মনে প্রশ্নের পাহাড় দাড়ায় না?আমাদের এত অর্থ থাকতে যদি তাদের উপকার করতে না পারি,তা হলে জীবনটা কীসের জন্য? অনেক সময় ক্ষিদার যন্ত্রনায় তারা উচ্চশ্রেণীর দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে অবশেষে রিক্ত হস্ত নিজ গন্তব্যে আসে। তখন এমন শ্রেণির লোকদের মুখ থেকে এর থেকে মুক্তির আর্তনাদ বের হয় না? আমাদের সমাজে নরম ও কোমল প্রাণ নিবেদিত অনেক শ্রেণির লোক আছে।যারা নিজের পেটকে শান্ত করে,শীতের রাতগুলো দামী দামী লেপ কাথার মধ্যে শুয়ে থাকে আর ভাবে, রাস্তায়, রেললাইনের পাশে,ঘাটে,জীর্ণ দেয়াল ঘরে,জীর্ণ পোশাকে অথবা পোশাক ছাড়া, তারা এই চিন্তা করে আর অনুভূতি লাভ করে,তাদের কষ্টের পাহাড় গূলোকেআবার যখন ঘরে কোরমা -পোলাও সহ নানা ভালো খাবার আয়োজিত হয় তখন নরম হৃদয় শ্রেণির লোকগুলো ঐ নিম্ন শ্রেণির কথা ভাবে,তারা অনাহার, কত কষ্টে আছে। এদের জন্য কোমল হৃদয়বান লোকেরা কখনো এগিয়ে আসে না। আসলে এই কোমল হৃদয়ের লোকগুলো নিকৃষ্ট। তারা একে ওকে বলে, “রাস্তার, রেলপথের, বস্ত্রহীন ও অন্নহীন,তারা অনেক কষ্টে আছে।এরা বাহিরে ভাল হতে চাই,ভিতরে শুধু ঘৃণা। তবে আমাদের সমাজে অনেক লোক আছে যারা অনূভবের সাথে সাথে বিলিয়ে দেয় অন্ন, বস্ত্রাদি সহ,তাদের ব্যাক্তিগত অর্থ। তবে এর পরিমান ঢের কম। মনে মনে ভাবে গরীব দের জন্য এটা করতে হবে ওটা করতে হবে,তারিখ পেরিয়ে গেলো তবুও করা হলনা এমন চিন্তা-ভাবনা জীবনের পাতা থেকে মুছে ফেলা উচিত। বাস্তবতাকে সামনে রেখে,এই নিম্ন শ্রেণির লোকদের সাহার্যে এগিয়ে আসাটাই হবে আমাদের এক মাত্র জীবন লক্ষ্য।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রাহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,গোপালগঞ্জ।
বিষয়ঃপরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা।
অনার্স ১ ম বর্ষ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইবনে মিজান ১৮/০২/২০১৮মানবতা জাগ্রত হোক সকলের অন্তরে। তবেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
-
মোঃ ফাহাদ আলী ১৮/০২/২০১৮ভালো লেখা।