রাজনীতি করলে চাড়াল - মুচির সঙ্গেও আলোচনায় বসতে হয়
‘রাজনীতি করলে ‘চাড়াল’-‘মুচি’র সঙ্গেও আলোচনায় বসতে হয়?’এই একটি মাত্র কথা আমাকে ব্যথিত করেছে ।একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়কে ছোট করা হয়েছে।বর্ণবাদের মত স্পর্শকাতর বিষয়টিকে তুলে আনা হয়েছে।আমি এতোটাও ব্যথিত হতাম না যদি কিনা কথা পাড়াগাঁয়ের কেউ বলতো।এটি বলেছেন একজন অসাম্প্রদায়িকমনা ব্যক্তি।যিনি মুক্তিযুদ্ধের অস্তিত্বে আপোষহীন,বঙ্গবন্ধুর জন্য যার নিবেদিতপ্রাণ,শিক্ষিত ,মার্জিত ,দেশকে ভালবাসেন ,দেশের প্রতিটি অংশকে ভালবাসেন।বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কথাই বলছি।গণমানুষের এই নেতা হয়তো ছোট দল বুঝাতে উপরোক্ত কথাটি ব্যবহার করেছেন কিন্তু মনের অজান্তেই ছড়িয়েছেন বর্ণবাদী চিন্তা।যদি ইচ্ছাকৃতভাবে বলে থাকেন তবে তাঁর উচিত দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চাওয়া।স্বাধীনতার পরে আমরা চেয়েছি একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে।তাই রাজনৈতিক ভাষাটাও যেন হয় অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বলিয়ান।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাবিরা শাওন ১১/১১/২০১৮রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের শব্দচয়ন এখন আর ভেবে চিন্তে হয়না। মুখে যা আসে তা বলেই খালাস।
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ০৪/১১/২০১৮তিনি রুপকের আশ্রয় নিয়ে এমন বলেছেন। তবে ভেবে চিন্তেই শব্দের ব্যবহার করা উচিত। আপনার লেখায় স্পষ্ট হলাম বিষয়টি। বিষয়টি তাকে অবহিত করতে পারলে ভালো হতো। লেখককে ধন্যবাদ বিষয়টি বিশ্লেষণ করার জন্য।
-
মোঃআব্দুল্লাহ্ আল মামুন ০৪/১১/২০১৮হুম। ঠিক বলেছেন। এভাবে বলা ঠিক হয়নি
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০৪/১১/২০১৮দারুণ