রিসেট বাটনের রাজনীতি
রিসেট বাটনের রাজনীতি
সম্প্রতি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯ তম অধিবেশনে যোগ দেন নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। এর মাঝেই তিনি ২৭শে সেপ্টেম্বর মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে একটি সাক্ষাৎকার দেন।
১৯ মিনিটের ওই সাক্ষাৎকারে তার কাছে অন্তর্তবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ, তাঁর সরকারের কাজের ধরন, সেনাবাহিনীকে ম্যাজেস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়াসহ আরও কিছু বিষয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি জানতে চাওয়া হয়েছিলো।
তেমনই একটি প্রসঙ্গ ছিল— সরকার পতনের পর ধানমন্ডির ৩২ নাম্বারে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের যে বাড়িটি ছিল, যেটিকে পরবর্তী জাদুঘর বানানো হয়েছে, সেটিকে ‘বিনষ্ট’ করা হয়েছে; অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শোক দিবস হিসাবে ১৫ অগাস্টের (শেখ মুজিবর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী) ছুটি বাতিল করা হয়েছে; শেখ মুজিবুর রহমানের বহু ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
উপস্থাপকের প্রশ্ন ছিল, “এ নিয়ে সমালোচনা আছে। অনেকেই বলছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তারা ফ্যাসিবাদের আইকন হিসাবে দেখছেন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের জাতির জনক হিসাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান স্বীকৃত। এ ব্যাপারে আপনার সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি কী?”
কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থাপকের এই প্রশ্নের সরাসরি কোনও উত্তর দেননি। তিনি উপস্থাপককে বলেন, “আপনি পুরনো দিনের কথাবার্তা বলছেন। এর মাঝে একটা গণঅভ্যুত্থান হয়ে গেল। আপনার বোধহয় স্মরণে নেই। আপনি এমনভাবে কথা বলছেন, যেন এসব ঘটনা ঘটেইনি। নতুন ভঙ্গিতে যা হচ্ছে, সেটিকে দেখতে হবে তো।”
“কত ছেলে প্রাণ দিলো, সেটা নিয়ে আপনার কোনও প্রশ্ন নাই। কেন প্রাণ দিলো?” তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন।
এর ঠিক পরেই তিনি বলেন, “প্রথম স্বীকার করতে হবে যে ছাত্ররা বলেছে, আমরা ‘রিসেট বাটন’ পুশ করেছি; এভ্রিথিং ইজ গন; অতীত নিশ্চিতভাবে চলে গেছে। এখন নতুন ভঙ্গিতে আমরা গড়ে তুলবো। দেশের মানুষও তা চায়। সেই নতুন ভঙ্গিতে গড়ে তোলার জন্য আমাদের সংস্কার করতে হবে।”
‘রিসেট বাটন’ প্রসঙ্গে আলোচনার সূত্রপাত তার এই মন্তব্য ঘিরেই।
আমরা ‘রিসেট বাটন’ পুশ করেছি; এভ্রিথিং ইজ গন; অতীত নিশ্চিতভাবে চলে গেছে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই মন্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা হচ্ছে। যৌক্তিক ও অযৌক্তিক আলোচনা দুটিই বিদ্যমান আছে।
বিপক্ষের যুক্তি কী?
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরোধিরা রিসেট বাটন পুশ করাকে ১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার সাথে তুলনা করছে। কেউ কেউ বিগত সরকারের সমস্ত অর্জন মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র হিশেবে দেখছে। কেউ বলছে চাইলেই অতীত মুছে ফেলা যাবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি হিশেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করছেন। অনেকে কাউন্টডাউন শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের বিপক্ষে৷
পক্ষের যুক্তি কী?
এখানে কেবলই একটি ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে এবং এটিকে কেন্দ্র করে একদল মানুষ রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চাইছেন। ফায়দা লুটতে চাওয়া মানুষ মনে করছে, একাত্তর-ই শুরু, একাত্তর-ই শেষ। কিন্তু একাত্তরের চেতনার বাহক বলে পরিচিত দলটির নেতৃত্বে জুলাই ম্যাসাকার হলো। শত শত প্রাণ ঝরে গেল। একাত্তর যেমন সত্য, চব্বিশও তেমন সত্য। মানুষ অপশাসন দেখতে চায় না। রিসেট মানে হলো, আমাদের সবকিছু আমূল সংস্কার করতে হবে। প্রচলিত ধারার অপরাজনীতি, অপ-রাষ্ট্রব্যবস্থা, সরকার ব্যবস্থা, আগ্রাসনের অর্থনীতি আমরা চাই না। এখান থেকে বের হতে হলে অতীত থেকে একটা ছেদ ঘটাতে হবে। ড. ইউনূস মূলত এটাই বুঝিয়েছে।
আওয়ামী লীগ এখন কী করবে?
আওয়ামীলীগ এই সরকারের সমালোচনা করার অধিকার হারিয়েছে তাদের জুলাই ম্যাসাকারের জন্য।
মানুষ ১৯৪৭ নিয়ে রাজনীতি করা পাকিস্তানকে গ্রহণ করেনি; ১৯৭১ নিয়ে রাজনীতি করা আওয়ামী লীগকে গ্রহণ করেনি; ২০২৪ নিয়েও রাজনীতি করাকে গ্রহণ করবে না। সুতরাং সাবধানবাণী স্মরণ রাখতে হবে। তবে পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের হাতে কোনো ইস্যু তুলে দেয়া যাবে না। কারণ তারা রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। রাজনীতিতে পুনর্বাসনের চেষ্টা করলে অবশ্যই এই ইস্যুকে মীমাংসা করেই আসতে হবে।
আওয়ামী লীগ বাদে সারা বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা বিরোধী ভাবাটা ঠিক নয়। জুলাই ম্যাসাকারের জন্য একবারও দুঃখ প্রকাশ করতে যারা পারে না, তারা জনগণ নিয়ে কীভাবে রাজনীতি করবে? ১৯৭১, ৭৫, ৯০, ২০২৪ সবগুলোই বাংলাদেশের জন্য সত্য। রিসেট বাটনে পুশ করার মতো বিষয়কে মুক্তিযুদ্বের বিপক্ষে দাঁড় করাতে থাকলে কয়দিন পর বিপক্ষে দাঁড় করানোর মতো টপিকও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধকে এতটাই ব্যবহার করেছে যে, আওয়ামী লীগের বাইরে কেউ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলতে পারতো না। বিগত সরকারের আমলের বই থেকে জেনারেল উসমানী, জাতীয় চার নেতা, ভাসানী সব মুছে গেছে। এখন মানুষ আওয়ামী লীগ থেকে কথিত চেতনাকে আলাদা করতে পারছে না। তারা কোন ভরসায় বলবে? তাদের কথাটাকে আওয়ামী লীগ নিজের মতো করে ব্যবহার করবে না? উসমানী, জাতীয় চার নেতা, ভাসানী যাদের ইতিহাসে নেই; তাদের হয়ে কথা বলাটা মানুষ স্বাভাবিকভাবে নেবে না। আওয়ামী লীগ ঠিক করুক, মুক্তিযুদ্ধ সকল মতের হবে নাকি দলীয়করণ হবে। যদি তারা এই নিশ্চয়তা দেয় যে, মুক্তিযুদ্ধকে দলীয়করণ করবে না; তাহলে নিশ্চয়ই সবাই তোমাদের ভাষায় কথা বলবে।
রিসেট বাটনে অপরাজনীতি বিলীন হয়ে যাক; নতুন বাংলাদেশে নতুন ধারার রাজনীতি চালু হোক। রিসেট অর্থ অবশ্যই, অপশাসনমুক্ত বাংলাদেশ গড়া।
সম্প্রতি জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯ তম অধিবেশনে যোগ দেন নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। এর মাঝেই তিনি ২৭শে সেপ্টেম্বর মার্কিন সংবাদমাধ্যম ভয়েস অব আমেরিকাকে একটি সাক্ষাৎকার দেন।
১৯ মিনিটের ওই সাক্ষাৎকারে তার কাছে অন্তর্তবর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ, তাঁর সরকারের কাজের ধরন, সেনাবাহিনীকে ম্যাজেস্ট্রেসি ক্ষমতা দেওয়াসহ আরও কিছু বিষয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি জানতে চাওয়া হয়েছিলো।
তেমনই একটি প্রসঙ্গ ছিল— সরকার পতনের পর ধানমন্ডির ৩২ নাম্বারে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের যে বাড়িটি ছিল, যেটিকে পরবর্তী জাদুঘর বানানো হয়েছে, সেটিকে ‘বিনষ্ট’ করা হয়েছে; অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শোক দিবস হিসাবে ১৫ অগাস্টের (শেখ মুজিবর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী) ছুটি বাতিল করা হয়েছে; শেখ মুজিবুর রহমানের বহু ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে।
উপস্থাপকের প্রশ্ন ছিল, “এ নিয়ে সমালোচনা আছে। অনেকেই বলছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে তারা ফ্যাসিবাদের আইকন হিসাবে দেখছেন। দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের জাতির জনক হিসাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান স্বীকৃত। এ ব্যাপারে আপনার সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি কী?”
কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস উপস্থাপকের এই প্রশ্নের সরাসরি কোনও উত্তর দেননি। তিনি উপস্থাপককে বলেন, “আপনি পুরনো দিনের কথাবার্তা বলছেন। এর মাঝে একটা গণঅভ্যুত্থান হয়ে গেল। আপনার বোধহয় স্মরণে নেই। আপনি এমনভাবে কথা বলছেন, যেন এসব ঘটনা ঘটেইনি। নতুন ভঙ্গিতে যা হচ্ছে, সেটিকে দেখতে হবে তো।”
“কত ছেলে প্রাণ দিলো, সেটা নিয়ে আপনার কোনও প্রশ্ন নাই। কেন প্রাণ দিলো?” তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন।
এর ঠিক পরেই তিনি বলেন, “প্রথম স্বীকার করতে হবে যে ছাত্ররা বলেছে, আমরা ‘রিসেট বাটন’ পুশ করেছি; এভ্রিথিং ইজ গন; অতীত নিশ্চিতভাবে চলে গেছে। এখন নতুন ভঙ্গিতে আমরা গড়ে তুলবো। দেশের মানুষও তা চায়। সেই নতুন ভঙ্গিতে গড়ে তোলার জন্য আমাদের সংস্কার করতে হবে।”
‘রিসেট বাটন’ প্রসঙ্গে আলোচনার সূত্রপাত তার এই মন্তব্য ঘিরেই।
আমরা ‘রিসেট বাটন’ পুশ করেছি; এভ্রিথিং ইজ গন; অতীত নিশ্চিতভাবে চলে গেছে
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এই মন্তব্য নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা হচ্ছে। যৌক্তিক ও অযৌক্তিক আলোচনা দুটিই বিদ্যমান আছে।
বিপক্ষের যুক্তি কী?
ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরোধিরা রিসেট বাটন পুশ করাকে ১৯৭১এর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস মুছে ফেলার সাথে তুলনা করছে। কেউ কেউ বিগত সরকারের সমস্ত অর্জন মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র হিশেবে দেখছে। কেউ বলছে চাইলেই অতীত মুছে ফেলা যাবে না। ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি হিশেবে উপস্থাপনের চেষ্টা করছেন। অনেকে কাউন্টডাউন শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের বিপক্ষে৷
পক্ষের যুক্তি কী?
এখানে কেবলই একটি ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে এবং এটিকে কেন্দ্র করে একদল মানুষ রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে চাইছেন। ফায়দা লুটতে চাওয়া মানুষ মনে করছে, একাত্তর-ই শুরু, একাত্তর-ই শেষ। কিন্তু একাত্তরের চেতনার বাহক বলে পরিচিত দলটির নেতৃত্বে জুলাই ম্যাসাকার হলো। শত শত প্রাণ ঝরে গেল। একাত্তর যেমন সত্য, চব্বিশও তেমন সত্য। মানুষ অপশাসন দেখতে চায় না। রিসেট মানে হলো, আমাদের সবকিছু আমূল সংস্কার করতে হবে। প্রচলিত ধারার অপরাজনীতি, অপ-রাষ্ট্রব্যবস্থা, সরকার ব্যবস্থা, আগ্রাসনের অর্থনীতি আমরা চাই না। এখান থেকে বের হতে হলে অতীত থেকে একটা ছেদ ঘটাতে হবে। ড. ইউনূস মূলত এটাই বুঝিয়েছে।
আওয়ামী লীগ এখন কী করবে?
আওয়ামীলীগ এই সরকারের সমালোচনা করার অধিকার হারিয়েছে তাদের জুলাই ম্যাসাকারের জন্য।
মানুষ ১৯৪৭ নিয়ে রাজনীতি করা পাকিস্তানকে গ্রহণ করেনি; ১৯৭১ নিয়ে রাজনীতি করা আওয়ামী লীগকে গ্রহণ করেনি; ২০২৪ নিয়েও রাজনীতি করাকে গ্রহণ করবে না। সুতরাং সাবধানবাণী স্মরণ রাখতে হবে। তবে পতিত স্বৈরাচার ও তাদের দোসরদের হাতে কোনো ইস্যু তুলে দেয়া যাবে না। কারণ তারা রাজনীতি করার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। রাজনীতিতে পুনর্বাসনের চেষ্টা করলে অবশ্যই এই ইস্যুকে মীমাংসা করেই আসতে হবে।
আওয়ামী লীগ বাদে সারা বাংলাদেশের মানুষকে স্বাধীনতা বিরোধী ভাবাটা ঠিক নয়। জুলাই ম্যাসাকারের জন্য একবারও দুঃখ প্রকাশ করতে যারা পারে না, তারা জনগণ নিয়ে কীভাবে রাজনীতি করবে? ১৯৭১, ৭৫, ৯০, ২০২৪ সবগুলোই বাংলাদেশের জন্য সত্য। রিসেট বাটনে পুশ করার মতো বিষয়কে মুক্তিযুদ্বের বিপক্ষে দাঁড় করাতে থাকলে কয়দিন পর বিপক্ষে দাঁড় করানোর মতো টপিকও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধকে এতটাই ব্যবহার করেছে যে, আওয়ামী লীগের বাইরে কেউ মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা বলতে পারতো না। বিগত সরকারের আমলের বই থেকে জেনারেল উসমানী, জাতীয় চার নেতা, ভাসানী সব মুছে গেছে। এখন মানুষ আওয়ামী লীগ থেকে কথিত চেতনাকে আলাদা করতে পারছে না। তারা কোন ভরসায় বলবে? তাদের কথাটাকে আওয়ামী লীগ নিজের মতো করে ব্যবহার করবে না? উসমানী, জাতীয় চার নেতা, ভাসানী যাদের ইতিহাসে নেই; তাদের হয়ে কথা বলাটা মানুষ স্বাভাবিকভাবে নেবে না। আওয়ামী লীগ ঠিক করুক, মুক্তিযুদ্ধ সকল মতের হবে নাকি দলীয়করণ হবে। যদি তারা এই নিশ্চয়তা দেয় যে, মুক্তিযুদ্ধকে দলীয়করণ করবে না; তাহলে নিশ্চয়ই সবাই তোমাদের ভাষায় কথা বলবে।
রিসেট বাটনে অপরাজনীতি বিলীন হয়ে যাক; নতুন বাংলাদেশে নতুন ধারার রাজনীতি চালু হোক। রিসেট অর্থ অবশ্যই, অপশাসনমুক্ত বাংলাদেশ গড়া।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শ.ম. শহীদ ১৬/১২/২০২৪
-
সুসঙ্গ শাওন ২১/১০/২০২৪সুন্দর বাংলাদেশ হোক এই প্রত্যাশা।।
ভালো বলেছেন।।। -
আলমগীর সরকার লিটন ১৬/১০/২০২৪চমৎকার লেখেছেন-------
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ১৪/১০/২০২৪বেশ সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ০৬/১০/২০২৪অনেক সুন্দর একটা লেখা
কি সেট করেন উনি?
দেখতে সেটা-
অপেক্ষায় দিন গুনি!