ঘুরে এলাম দত্তনগর কৃষি ফার্ম
অনেকদিন হলো পরিকল্পনা করছিলাম দত্তনগর যাব।অবশেষে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলো।দত্তনগর কৃষি ফার্ম বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম কৃষি ফার্ম।তবে পরিকল্পনাটা হঠাৎ করে বাস্তবায়ন হয়ে গেলো।নিজ উদ্যেগে এটা করা কঠিন ছিলো।বড় ভাইয়া তার ভার্সিটি থেকে ট্যুরে এসেছে।ট্যুরে একটা অংশ হলো দত্তনগর ফার্ম পরিদর্শন করা।যারা ট্যুরে আসবে তারা এই এলাকাটা চেনে না।আমাকে গাইড হিসেবে থাকতে হবে।একা তো যাওয়া যায় না! তাই সহকারি গাইড হিসেবে আরিফ মাহমুদ।আরিফ মাহমুদ স্বাস্থ্যবান মানুষ তাকে গাইড হিসেবে মানিয়ে গেলেও আমাকে ঠিক মানাচ্ছে না।এরকম হ্যাংলা কেউ যে গাইড হতে পারে এটা অকল্পনীয়।
ভাইয়াদের গাড়ি এসে পৌঁছিয়েছে বেলা দেড়টায়।গাড়ি মানে তিনটা বড় বাস।সবগুলোতে ভার্সিটির ব্যানার লাগানো,"পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়"।আমরা তাদের সাথে যোগ হলাম মহেশপুর উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে থেকে।এখানে গাড়ি অনেকটা সময় নিয়ে দাড়িয়ে থাকলো।এখানকার এক কৃষি কর্মকর্তার সাথে ভার্সিটির স্যার কিছু প্রয়োজনীয় আলাপ আলোচনা সেরে নিলেন।তারপর রওনা হলো গাড়ী।আমরা বসেছি প্রথম বাসটায়।চালককে মাঝে মাঝে ইশারা করছি,সামনে বায়ে অথবা ওই মোড়টা দিয়ে যেতে হবে।আমি যেখানে বসেছি এখান থেকে বাসের ভেতরটা খুব ভালভাবে দেখা যায়।ভার্সিটির ছাত্রছাত্রীরা ভ্রমণটা উপভোগ করছে বোঝা যায়।ড্রাইভারের খানিকটা পেছনে বসেছি।আমার সাথেই বসেছে আরিফ মাহমুদ।বিপরীত পাশের সিটে একজন শিক্ষক।প্রত্যেকটাতেই এরকম শিক্ষক দেওয়া আছে।শিক্ষকের হাতে একটা বিদেশী ক্যামেরা।মাঝে মাঝে দুয়েকটা কথা জিজ্ঞাসা করছেন আমাকে।আমি স্বল্প কথায় উত্তর দিচ্ছি।এই শিক্ষকটার বয়স কিছুটা কম।হয়তো বছর পাঁচেক জয়েন করেছেন।ভদ্রলোক খুব মিশুক প্রকৃতির।তবে একটা বিষয়ে তিনি এক্সপার্ট বলতে হয়।কথার মাঝে হঠাৎ ক্যামেরা হাতে নিচ্ছেন আর ক্লিক করে তুলে নিচ্ছেন ছবি।
বাসের মাঝামাঝি একটা সিটে ভাইয়া বসেছে।তার আশেপাশের বন্ধু বান্ধবীদের সাথে গল্প করছেন।বাসের সবাই ফরমাল ড্রেসে আছে।দেখতে সুন্দর লাগছে।বাস হেলে দুলে এগিয়ে যাচ্ছে।মহেশপুর থেকে জলিলপুর।তারপর সোজা দত্তনগরের রাস্তা।তবে রাস্তার অবস্থা শোচনীয়।সরকারের সুদৃষ্টি হয়তোবা এদিকটায় পড়েনি।রাস্তায় বড় বড় গর্ত।চালক রীতিমত রাস্তার সাথে যুদ্ধে নেমেছেন।তার অস্ত্র হলো বাস।অনেকযুদ্ধের পর আমরা শ্যামনগর পৌঁছিয়েছি।পেছনের বাসগুলো চলে আসলেই আবার রওনা হতে হবে।খুব বেশি অপেক্ষা করা লাগলো না।বাসগুলো চলে এসেছে।অনেকেই বিরক্ত হয়ে বলছে,আর কতদূর!মহেশপুর উপজেলাটা এমনিতেই বড়।তারপর এটা আবার আরেকটা উপজেলার কাছাকাছি।দূর তো একটু হবেই।তবে ভাল জিনিস দেখতে একটু কষ্ট তো করতেই হবে।এরমাঝেই আমরা দত্তনগর ফার্ম এলাকায় চলে এসেছি।যতদূর চোখ যায় ধান আর ধান।কোনোটা ছোট আবার কোনটা বড়।আমাদের গাড়ি আরো কিছুক্ষণ গিয়ে থামল।এখানকার কৃষি অফিসারদের সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি ফার্মের ভিতরের দিকে।সবাই বাস থেকে নেমে পড়েছে।উৎসুক জনতা প্রথমে একটু কৌতুহল বোধ করলেও সময়ের সাথে সাথে তা মিঁয়ে গেলো।আমরা বিশাল বহর নিয়ে হাটছি ফার্মের বিভিন্ন স্থানে।তবে আমাকে আনা হয়েছে গাইড করার জন্য অথচ সবাই সবার মতো চলছে।আমার দরকারই নেই! বাঁচা গেলো।মাঝে মাঝে ভাইয়া বন্ধুরা এসে পরিচিত হচ্ছে।ছবি তুলছে।আমার এসবে আগ্রহ নেই।তারপরো নিয়ম রক্ষার্থে তাদের সাথে দাড়াচ্ছি , ছবি তুলছি।এখানকার সবকিছুই সাজানো গোছানো।একদম ভিতরের দিকে আছে একটা বটবাগান।ছায়ার জন্য সেখানেই ভিড় বেশি।বটবাগানটা মাঝারি আকারের।তবে হাজার খানেক লোক এখানে বিশ্রাম করতে পারবে।ভাইয়ার বান্ধবিরা সেখানে ভিড় করছে বেশি।হয়তো রোদ সহ্য হচ্ছে না অথবা মেকাপ নষ্ট হওয়ার ভয়।তবে সবাইকে ক্লান্ত লাগছে।ক্লান্তি দমাতেই সেখানেই আশ্রয় নিচ্ছে।এর মধ্যেই সবাইকে ভাইয়া ও আপু ডাকা শুরু করেছি।আপুরা এসে বলছে,তোমার সাথে কিন্তু এফবিতে আছি।কেউ বলছে এদিকে আসো তো একটা ছবি তুলি! হা হা।এখানে রাস্তাগুলোর দুপাশে নারিকেল গাছ লাগানো।পরিবেশটাকে মনোরোম করেছে।এই মনোরোম পরিবেশে বেশিক্ষণ থাকা হলো না।ততক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট দেখা হয়ে গেছে।এগুলো নিয়ে হয়তো ভাইয়া আপুরা আসাইনমেন্ট তৈরি করবে।আমাদের ফিরতে হলো।তবে এবার আর ভাঙা রাস্তায় নয় জীবন নগর উপজেলার বড় রাস্তা ধরে।জীবন নগরের কাছাকাছি আছে ফুলের আড়ত ।সেখানে ফুল মাপা হচ্ছে।আমরা সেখান থেকে খালিশপুর হয়ে মহেশপুরে চলে আসলাম।খালিশপুরে বিজিবি ট্রেইনিং সেন্টার ও চেকপোস্ট দেখা হলো।আমরা নেমে গেলাম মহেশপুর টার্মিনালে।ভাইয়ারা চলে যাবে চৌগাছাতে।সেখানেই তাদের থাকার ব্যবস্থা।সবাইকে অনিচ্ছাসত্ত্বেও বিদায় জানাতে হলো।একটা কথা স্বীকার করতে হবে, জার্নিটা উপভোগ্য ছিলো।
**সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
আজ থেকে প্রায় ৭৭ বছর আগে কলকাতার বিশিষ্ট ঠিকাদার হেমেন্দ্র নাথ দত্ত এ বিশাল কৃষি খামার স্থাপন করেন।তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর রসদ সরবরাহকারি ঠিকাদার ছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীর জন্য সবজি সরবরাহের ঠিকাদারি লাভ করেন। তাজা সবজি উৎপাদনের জন্য নিজ গ্রাম দত্তনগরে এ বিশাল কৃষি খামার গড়ে তুলেন। ১৯৪০ সালে এ এলাকা ছিল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন নিভৃত পল্লী। সড়ক ছিল না। রেলপথে দর্শনা স্টেশনে সবজি বহন করে নিয়ে কলকাতায় পাঠানোও ছিল দুরূহ ব্যাপার। দীর্ঘ সময় লাগায়পচে যেত। তিনি দত্তনগরে হেলিপ্যাড স্থাপন করেন। প্রতিদিন হেলিকপ্টারযোগে টাটকা শাক-সবজি কলকাতায় সরবরাহ করে তিনি প্রচুর লাভ করতেন। খামারের কলেবরও বৃদ্ধি করেন।ব্রিটিশ শাসনকালে দত্ত নামের একজন ব্রিটিশ নাগরিক চাষ শুরু করেন ব্রিটিশ নাগরিক চাষ শুরু করেন এলাকার কিছু মানুষের সাহায্যে। ব্রিটিশ এর নাম অনুসারে এলাকার নাম দত্তনগর করা হয়।
ভাইয়াদের গাড়ি এসে পৌঁছিয়েছে বেলা দেড়টায়।গাড়ি মানে তিনটা বড় বাস।সবগুলোতে ভার্সিটির ব্যানার লাগানো,"পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়"।আমরা তাদের সাথে যোগ হলাম মহেশপুর উপজেলা কমপ্লেক্সের সামনে থেকে।এখানে গাড়ি অনেকটা সময় নিয়ে দাড়িয়ে থাকলো।এখানকার এক কৃষি কর্মকর্তার সাথে ভার্সিটির স্যার কিছু প্রয়োজনীয় আলাপ আলোচনা সেরে নিলেন।তারপর রওনা হলো গাড়ী।আমরা বসেছি প্রথম বাসটায়।চালককে মাঝে মাঝে ইশারা করছি,সামনে বায়ে অথবা ওই মোড়টা দিয়ে যেতে হবে।আমি যেখানে বসেছি এখান থেকে বাসের ভেতরটা খুব ভালভাবে দেখা যায়।ভার্সিটির ছাত্রছাত্রীরা ভ্রমণটা উপভোগ করছে বোঝা যায়।ড্রাইভারের খানিকটা পেছনে বসেছি।আমার সাথেই বসেছে আরিফ মাহমুদ।বিপরীত পাশের সিটে একজন শিক্ষক।প্রত্যেকটাতেই এরকম শিক্ষক দেওয়া আছে।শিক্ষকের হাতে একটা বিদেশী ক্যামেরা।মাঝে মাঝে দুয়েকটা কথা জিজ্ঞাসা করছেন আমাকে।আমি স্বল্প কথায় উত্তর দিচ্ছি।এই শিক্ষকটার বয়স কিছুটা কম।হয়তো বছর পাঁচেক জয়েন করেছেন।ভদ্রলোক খুব মিশুক প্রকৃতির।তবে একটা বিষয়ে তিনি এক্সপার্ট বলতে হয়।কথার মাঝে হঠাৎ ক্যামেরা হাতে নিচ্ছেন আর ক্লিক করে তুলে নিচ্ছেন ছবি।
বাসের মাঝামাঝি একটা সিটে ভাইয়া বসেছে।তার আশেপাশের বন্ধু বান্ধবীদের সাথে গল্প করছেন।বাসের সবাই ফরমাল ড্রেসে আছে।দেখতে সুন্দর লাগছে।বাস হেলে দুলে এগিয়ে যাচ্ছে।মহেশপুর থেকে জলিলপুর।তারপর সোজা দত্তনগরের রাস্তা।তবে রাস্তার অবস্থা শোচনীয়।সরকারের সুদৃষ্টি হয়তোবা এদিকটায় পড়েনি।রাস্তায় বড় বড় গর্ত।চালক রীতিমত রাস্তার সাথে যুদ্ধে নেমেছেন।তার অস্ত্র হলো বাস।অনেকযুদ্ধের পর আমরা শ্যামনগর পৌঁছিয়েছি।পেছনের বাসগুলো চলে আসলেই আবার রওনা হতে হবে।খুব বেশি অপেক্ষা করা লাগলো না।বাসগুলো চলে এসেছে।অনেকেই বিরক্ত হয়ে বলছে,আর কতদূর!মহেশপুর উপজেলাটা এমনিতেই বড়।তারপর এটা আবার আরেকটা উপজেলার কাছাকাছি।দূর তো একটু হবেই।তবে ভাল জিনিস দেখতে একটু কষ্ট তো করতেই হবে।এরমাঝেই আমরা দত্তনগর ফার্ম এলাকায় চলে এসেছি।যতদূর চোখ যায় ধান আর ধান।কোনোটা ছোট আবার কোনটা বড়।আমাদের গাড়ি আরো কিছুক্ষণ গিয়ে থামল।এখানকার কৃষি অফিসারদের সাথে কিছুক্ষণ কথা বলে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি ফার্মের ভিতরের দিকে।সবাই বাস থেকে নেমে পড়েছে।উৎসুক জনতা প্রথমে একটু কৌতুহল বোধ করলেও সময়ের সাথে সাথে তা মিঁয়ে গেলো।আমরা বিশাল বহর নিয়ে হাটছি ফার্মের বিভিন্ন স্থানে।তবে আমাকে আনা হয়েছে গাইড করার জন্য অথচ সবাই সবার মতো চলছে।আমার দরকারই নেই! বাঁচা গেলো।মাঝে মাঝে ভাইয়া বন্ধুরা এসে পরিচিত হচ্ছে।ছবি তুলছে।আমার এসবে আগ্রহ নেই।তারপরো নিয়ম রক্ষার্থে তাদের সাথে দাড়াচ্ছি , ছবি তুলছি।এখানকার সবকিছুই সাজানো গোছানো।একদম ভিতরের দিকে আছে একটা বটবাগান।ছায়ার জন্য সেখানেই ভিড় বেশি।বটবাগানটা মাঝারি আকারের।তবে হাজার খানেক লোক এখানে বিশ্রাম করতে পারবে।ভাইয়ার বান্ধবিরা সেখানে ভিড় করছে বেশি।হয়তো রোদ সহ্য হচ্ছে না অথবা মেকাপ নষ্ট হওয়ার ভয়।তবে সবাইকে ক্লান্ত লাগছে।ক্লান্তি দমাতেই সেখানেই আশ্রয় নিচ্ছে।এর মধ্যেই সবাইকে ভাইয়া ও আপু ডাকা শুরু করেছি।আপুরা এসে বলছে,তোমার সাথে কিন্তু এফবিতে আছি।কেউ বলছে এদিকে আসো তো একটা ছবি তুলি! হা হা।এখানে রাস্তাগুলোর দুপাশে নারিকেল গাছ লাগানো।পরিবেশটাকে মনোরোম করেছে।এই মনোরোম পরিবেশে বেশিক্ষণ থাকা হলো না।ততক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট দেখা হয়ে গেছে।এগুলো নিয়ে হয়তো ভাইয়া আপুরা আসাইনমেন্ট তৈরি করবে।আমাদের ফিরতে হলো।তবে এবার আর ভাঙা রাস্তায় নয় জীবন নগর উপজেলার বড় রাস্তা ধরে।জীবন নগরের কাছাকাছি আছে ফুলের আড়ত ।সেখানে ফুল মাপা হচ্ছে।আমরা সেখান থেকে খালিশপুর হয়ে মহেশপুরে চলে আসলাম।খালিশপুরে বিজিবি ট্রেইনিং সেন্টার ও চেকপোস্ট দেখা হলো।আমরা নেমে গেলাম মহেশপুর টার্মিনালে।ভাইয়ারা চলে যাবে চৌগাছাতে।সেখানেই তাদের থাকার ব্যবস্থা।সবাইকে অনিচ্ছাসত্ত্বেও বিদায় জানাতে হলো।একটা কথা স্বীকার করতে হবে, জার্নিটা উপভোগ্য ছিলো।
**সংক্ষিপ্ত ইতিহাস
আজ থেকে প্রায় ৭৭ বছর আগে কলকাতার বিশিষ্ট ঠিকাদার হেমেন্দ্র নাথ দত্ত এ বিশাল কৃষি খামার স্থাপন করেন।তিনি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর রসদ সরবরাহকারি ঠিকাদার ছিলেন। তিনি সেনাবাহিনীর জন্য সবজি সরবরাহের ঠিকাদারি লাভ করেন। তাজা সবজি উৎপাদনের জন্য নিজ গ্রাম দত্তনগরে এ বিশাল কৃষি খামার গড়ে তুলেন। ১৯৪০ সালে এ এলাকা ছিল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন নিভৃত পল্লী। সড়ক ছিল না। রেলপথে দর্শনা স্টেশনে সবজি বহন করে নিয়ে কলকাতায় পাঠানোও ছিল দুরূহ ব্যাপার। দীর্ঘ সময় লাগায়পচে যেত। তিনি দত্তনগরে হেলিপ্যাড স্থাপন করেন। প্রতিদিন হেলিকপ্টারযোগে টাটকা শাক-সবজি কলকাতায় সরবরাহ করে তিনি প্রচুর লাভ করতেন। খামারের কলেবরও বৃদ্ধি করেন।ব্রিটিশ শাসনকালে দত্ত নামের একজন ব্রিটিশ নাগরিক চাষ শুরু করেন ব্রিটিশ নাগরিক চাষ শুরু করেন এলাকার কিছু মানুষের সাহায্যে। ব্রিটিশ এর নাম অনুসারে এলাকার নাম দত্তনগর করা হয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দীপঙ্কর বেরা ০৮/১০/২০১৭জানলাম।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৫/১০/২০১৭আগে এই ফার্মের নাম শুনিনি
-
আজাদ আলী ০৫/১০/২০১৭Khub sundar prabandha.
-
অমিত শমূয়েল সমদ্দার ০৫/১০/২০১৭সুন্দর প্রবন্ধ
-
মধু মঙ্গল সিনহা ০৫/১০/২০১৭ধন্যবাদ! অপূর্ব লেখা।