অলিখিত সাত কাহন এক যবনিকা
প্রিয় মায়াকানন স্বপ্নবালা,
কালো কালিতে লেখা কিছু আনন্দ মোড়ানো সহ, বেদনা দূর করা -
এই আঁকা পত্র কবিতাটি শুধু তোমার জন্য ।
কিছু স্বপ্ন ভাঁজ করে,
ভয়, সংশয় ভীতি, হতাশা দূর করে প্রেরিত চিঠিটি -
কোন এক একলা নিভৃত নির্জনে, অনুভূতির তীর্য শিখরে আরোহণ করে , পড়ে নিও ।
পড়ে নিও মন খারাপের অন্ধকার নেমে আসা সন্ধ্যায়,
প্রতিনিয়তই প্রভাত ফেরির রঙধনুর গোধূলি বেলায় ।
আবদার থাকবে,
তোমার যন্ত্রণাময় বুকে চিঠিটি আগলে রেখে -
প্রেমের উষ্ণ অভ্যর্থনা দিও,
আমিযে তোমায় জড়িয়েই আছি অনুভবে বুঝে নিও।
বুঝে নিও না বলা সেই, অবুঝ চিঠির সেই ভাষা,
তুমিই যে শেষ পৃথিবী আমার, শেষ অনিমেষ ভালবাসা ।
আর সব চিঠির মত প্রথমেই জানতে চাইবোনা কেমন আছো ?
থাকবেনা মিছে উচ্ছ্বাসিত করা, আমার প্রাণ ভরা ভালোবাসার শুভেচ্ছা নিও এই লাইনটি ।
কেবল চিঠির প্রতিটি লাইন'ই বলে দিবে-
তোমাকে এই ক্ষুদ্র পৃথিবীতে কতটা আপন করে নিয়েছি।
কতটা আপন ভেবে তোমাকে নিয়ে, অনবরত দিন-রাত স্বপ্ন বুনেছি।
কতটা জায়গা জুড়ে এ হৃদয়ে তোমার বসবাস,
বুঝে নিও , প্রতি স্পন্দনেই যে যাপিত তুমি, তুমিই যে আমার বেঁচে থাকার শ্রেষ্ঠ নির্যাস।
তোমার হাতে থাকা আমার চিঠিটি হবে -
সরাসরি চিৎকার করে বলতে না পারা অলিখিত সাত কাহন এক যবনিকা।
যে যবনিকার ভাষ্য গুলোই বলে দিবে -
এ উদ্যম তারুণ্যের প্রেমিক কতটা প্রাণপণ তোমাকে ভালোবাসে।
কতটা ধুলো মাখা বন্ধুর পথ , সুখ দুঃখ সঙ্গ দিয়ে সঙ্গী করে-
পাড়ি দেবে শেষ বিদায়ান্তর।
পাড়ি দেবে পাশাপাশি থেকে অদূর তেপান্তর ।
সাদা কাগজে অংকিত কালো কালির সেই প্রাণহীন লেখা পত্রটি -
তোমার হাতে জীবন্ত মনে হবে।
মনে হবে চিঠি কথা বলছেনা,এই আমিই যেন তোমার চোখে চোখ রেখে,
নির্ভরতার প্রতীক স্মারকলিপির মত, নির্ভিক অতন্দ্র প্রহরীর মত ,
দাঁড়িয়েই প্রাণ খুলে প্রেমগীত বলছি জ্বলন্ত দীপ্তময় সাহসে।
তখন নিশ্চুপ স্তব্ধতায় তোমার চারিপাশ আনন্দ করবে খেলা,
আমাকে কাছে পেতে চাইবে তোমার রূপ-যৌবন -
প্রতিক্ষণ, প্রতিটা প্রহর, প্রতিটা নির্জন বেলা।
অবশেষে লেখা পত্রটির সারাংশ দাঁড়াবে-
বাইশে বিচরণ করা এই নব যৌবন প্রাপ্ত যুবক ,কখনও তোমায় হাত ছেড়ে দেবে বলে তোমার পাশে এসে দাঁড়াতে চায়নি।
তোমাকে অবহেলায় চালনা করে -
দূরে ঠেলে দিয়ে হারাতে আসেনি,
আসেনি বিন্দু পরিমাণ কষ্ট দিয়ে , ফের কোন কষ্ট জগতের রানী করতে।
আসেনি মিথ্যে কোন আশার আলোর বাণী শোনাতে,
দু-জনমের যন্ত্রণা এই অনবদ্য ভালোবাসায় স্ফুটিত করতে।
এসেছে, সব যাতনা, কষ্ট, হৃদয় বিদারক মূহুর্তের অবসান ঘটিয়ে-
প্রেম হিমালয়ে ভালোবাসার বিজয় নিশান উড়াতে।
০৯–১০–১৭
নারায়নগঞ্জ
কালো কালিতে লেখা কিছু আনন্দ মোড়ানো সহ, বেদনা দূর করা -
এই আঁকা পত্র কবিতাটি শুধু তোমার জন্য ।
কিছু স্বপ্ন ভাঁজ করে,
ভয়, সংশয় ভীতি, হতাশা দূর করে প্রেরিত চিঠিটি -
কোন এক একলা নিভৃত নির্জনে, অনুভূতির তীর্য শিখরে আরোহণ করে , পড়ে নিও ।
পড়ে নিও মন খারাপের অন্ধকার নেমে আসা সন্ধ্যায়,
প্রতিনিয়তই প্রভাত ফেরির রঙধনুর গোধূলি বেলায় ।
আবদার থাকবে,
তোমার যন্ত্রণাময় বুকে চিঠিটি আগলে রেখে -
প্রেমের উষ্ণ অভ্যর্থনা দিও,
আমিযে তোমায় জড়িয়েই আছি অনুভবে বুঝে নিও।
বুঝে নিও না বলা সেই, অবুঝ চিঠির সেই ভাষা,
তুমিই যে শেষ পৃথিবী আমার, শেষ অনিমেষ ভালবাসা ।
আর সব চিঠির মত প্রথমেই জানতে চাইবোনা কেমন আছো ?
থাকবেনা মিছে উচ্ছ্বাসিত করা, আমার প্রাণ ভরা ভালোবাসার শুভেচ্ছা নিও এই লাইনটি ।
কেবল চিঠির প্রতিটি লাইন'ই বলে দিবে-
তোমাকে এই ক্ষুদ্র পৃথিবীতে কতটা আপন করে নিয়েছি।
কতটা আপন ভেবে তোমাকে নিয়ে, অনবরত দিন-রাত স্বপ্ন বুনেছি।
কতটা জায়গা জুড়ে এ হৃদয়ে তোমার বসবাস,
বুঝে নিও , প্রতি স্পন্দনেই যে যাপিত তুমি, তুমিই যে আমার বেঁচে থাকার শ্রেষ্ঠ নির্যাস।
তোমার হাতে থাকা আমার চিঠিটি হবে -
সরাসরি চিৎকার করে বলতে না পারা অলিখিত সাত কাহন এক যবনিকা।
যে যবনিকার ভাষ্য গুলোই বলে দিবে -
এ উদ্যম তারুণ্যের প্রেমিক কতটা প্রাণপণ তোমাকে ভালোবাসে।
কতটা ধুলো মাখা বন্ধুর পথ , সুখ দুঃখ সঙ্গ দিয়ে সঙ্গী করে-
পাড়ি দেবে শেষ বিদায়ান্তর।
পাড়ি দেবে পাশাপাশি থেকে অদূর তেপান্তর ।
সাদা কাগজে অংকিত কালো কালির সেই প্রাণহীন লেখা পত্রটি -
তোমার হাতে জীবন্ত মনে হবে।
মনে হবে চিঠি কথা বলছেনা,এই আমিই যেন তোমার চোখে চোখ রেখে,
নির্ভরতার প্রতীক স্মারকলিপির মত, নির্ভিক অতন্দ্র প্রহরীর মত ,
দাঁড়িয়েই প্রাণ খুলে প্রেমগীত বলছি জ্বলন্ত দীপ্তময় সাহসে।
তখন নিশ্চুপ স্তব্ধতায় তোমার চারিপাশ আনন্দ করবে খেলা,
আমাকে কাছে পেতে চাইবে তোমার রূপ-যৌবন -
প্রতিক্ষণ, প্রতিটা প্রহর, প্রতিটা নির্জন বেলা।
অবশেষে লেখা পত্রটির সারাংশ দাঁড়াবে-
বাইশে বিচরণ করা এই নব যৌবন প্রাপ্ত যুবক ,কখনও তোমায় হাত ছেড়ে দেবে বলে তোমার পাশে এসে দাঁড়াতে চায়নি।
তোমাকে অবহেলায় চালনা করে -
দূরে ঠেলে দিয়ে হারাতে আসেনি,
আসেনি বিন্দু পরিমাণ কষ্ট দিয়ে , ফের কোন কষ্ট জগতের রানী করতে।
আসেনি মিথ্যে কোন আশার আলোর বাণী শোনাতে,
দু-জনমের যন্ত্রণা এই অনবদ্য ভালোবাসায় স্ফুটিত করতে।
এসেছে, সব যাতনা, কষ্ট, হৃদয় বিদারক মূহুর্তের অবসান ঘটিয়ে-
প্রেম হিমালয়ে ভালোবাসার বিজয় নিশান উড়াতে।
০৯–১০–১৭
নারায়নগঞ্জ
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আজাদ আলী ১০/১০/২০১৭Khub valo
-
মুক্তপুরুষ ১০/১০/২০১৭চমৎকার লেখনী কবি
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ১০/১০/২০১৭ভালো।