চিঠি ৬
ফেরী,
স্বপ্নেরা সব উল্টো হাঁটে,বিড়িতে সুখটান
দিতে দিতে অপেক্ষা করি দুঃস্বপ্নের। বিড়ির
দাম টাও বেড়েছে বিস্তর,সামনের নির্বাচন
পর্যন্ত যদি টিকে থাকে দেহের অস্তিত্ব, তবে
প্রার্থীদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করে নিতে
হবে যাতে কমে বিড়ির দাম।প্রার্থিত সুখের
সবটুকুই হাতের নাগালের বাইরে চলে গেলে
চলবে কেন? সামান্য বিড়ির ওপর থেকে ট্যাক্স
পরিহার করে সমুদ্র দর্শনের ওপর বসিয়ে দেয়া
যেতে পারে। সৌখীন এবং বিত্তবানেরা সেটা
অনায়াসে মেটাতে পারবে। আমি দরিদ্র,বিড়ি
আমার প্রয়োজন, সৌখিনতা নয়। স্বপ্নের বিপরীতে
দুঃস্বপ্নেরা হাঁটে জানি, তাই অপেক্ষা। আসুক একবার
ঘুমের ভেতর প্রিয়তমা দুঃস্বপ্ন আমার !!
এই পর্যন্ত লিখে মনে হোল তুই না আবার আমাকে
পাগল ভেবে বসিস। পাগলামি আমার ভেতরে অল্প
বিস্তর আছে বটে তাই বলে আমাকে পাগল ভেবে বসিস
না যেন!এখন আমি বেশ ভালো আছি। পকেটের যদিও
বাড়বাড়ন্ত অবস্থা তবুও ঘুরে এসেছি নীলগিরি। পাহাড়
আর মেঘের সাহচর্যে মন ফুরফুরে। তাছাড়া হীরে পরিষ্কারের
কাজ টাও প্রায় শেষ। এবার তোদের কাঙ্ক্ষিত সৌন্দর্য
প্রকাশে উপযুক্ত হয়েছে খনি থেকে তুলে আনা হীরের
আকরিক। প্রথম দিকে তো বেশ গালাগাল করতি আমাকে,
এবার দেখবি আমার কামাল !!
গেল রাতে হীরে আমাকে দেখাল তাঁর দ্যুতি। মূর্ছা গিয়েছিলাম
প্রায়। সম্নিত ফিরতেই আনন্দে মন ভরে গিয়েছিলো। আরে এতো
আমারই হাতে গড়া।সেই সাথে মন টা বিষণ্ণও হয়েছিল ক্ষণিকের
জন্য। এখন থেকে আর পরিষ্কার করার দরকার হবে না। এতদিন
যত্ন করে পরিষ্কার করতে করতে অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলো তো।
তবে যাই বলিস আমি সার্থক।
এখন থেকে সেই হীরের দ্যুতি টাকা দিয়ে কিনে তবেই উপভোগ
করতে হবে তোদের।
ভালো থাকিস।
তোর অনন্ত।
স্বপ্নেরা সব উল্টো হাঁটে,বিড়িতে সুখটান
দিতে দিতে অপেক্ষা করি দুঃস্বপ্নের। বিড়ির
দাম টাও বেড়েছে বিস্তর,সামনের নির্বাচন
পর্যন্ত যদি টিকে থাকে দেহের অস্তিত্ব, তবে
প্রার্থীদের কাছ থেকে ওয়াদা আদায় করে নিতে
হবে যাতে কমে বিড়ির দাম।প্রার্থিত সুখের
সবটুকুই হাতের নাগালের বাইরে চলে গেলে
চলবে কেন? সামান্য বিড়ির ওপর থেকে ট্যাক্স
পরিহার করে সমুদ্র দর্শনের ওপর বসিয়ে দেয়া
যেতে পারে। সৌখীন এবং বিত্তবানেরা সেটা
অনায়াসে মেটাতে পারবে। আমি দরিদ্র,বিড়ি
আমার প্রয়োজন, সৌখিনতা নয়। স্বপ্নের বিপরীতে
দুঃস্বপ্নেরা হাঁটে জানি, তাই অপেক্ষা। আসুক একবার
ঘুমের ভেতর প্রিয়তমা দুঃস্বপ্ন আমার !!
এই পর্যন্ত লিখে মনে হোল তুই না আবার আমাকে
পাগল ভেবে বসিস। পাগলামি আমার ভেতরে অল্প
বিস্তর আছে বটে তাই বলে আমাকে পাগল ভেবে বসিস
না যেন!এখন আমি বেশ ভালো আছি। পকেটের যদিও
বাড়বাড়ন্ত অবস্থা তবুও ঘুরে এসেছি নীলগিরি। পাহাড়
আর মেঘের সাহচর্যে মন ফুরফুরে। তাছাড়া হীরে পরিষ্কারের
কাজ টাও প্রায় শেষ। এবার তোদের কাঙ্ক্ষিত সৌন্দর্য
প্রকাশে উপযুক্ত হয়েছে খনি থেকে তুলে আনা হীরের
আকরিক। প্রথম দিকে তো বেশ গালাগাল করতি আমাকে,
এবার দেখবি আমার কামাল !!
গেল রাতে হীরে আমাকে দেখাল তাঁর দ্যুতি। মূর্ছা গিয়েছিলাম
প্রায়। সম্নিত ফিরতেই আনন্দে মন ভরে গিয়েছিলো। আরে এতো
আমারই হাতে গড়া।সেই সাথে মন টা বিষণ্ণও হয়েছিল ক্ষণিকের
জন্য। এখন থেকে আর পরিষ্কার করার দরকার হবে না। এতদিন
যত্ন করে পরিষ্কার করতে করতে অভ্যাসে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলো তো।
তবে যাই বলিস আমি সার্থক।
এখন থেকে সেই হীরের দ্যুতি টাকা দিয়ে কিনে তবেই উপভোগ
করতে হবে তোদের।
ভালো থাকিস।
তোর অনন্ত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সাইদুর রহমান ১২/০২/২০১৫
-
সবুজ আহমেদ কক্স ১২/০২/২০১৫khub sonder @@@@
-
ফিরোজ মানিক ১২/০২/২০১৫এ দেশে একবার যার দাম বাড়ে তা আর কমে না। বিড়ির দামও আর কমবে না। ফেরীকে সেটা বলে দিবেন কবি।
-
নাবিক ১২/০২/২০১৫চিঠি পড়লাম বেশ ভালো লাগলো...
-
অ ১১/০২/২০১৫সুন্দর ।
শুভেচ্ছা নিবেন।