ভালবাসার গল্প
শ্রাবণের কোন এক বৃস্টি ভেজা সন্ধ্যায় সামাদ ঘরে বসে ম্যাগাজিন পড়ছিল । রিং বাজতেই সেল ফোনটা হাতে নিলো । মোবাইলের স্কিনে ভেসে উঠলো এগার ডিজিটের একটি অপরিচিত নাম্বার । রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে মেয়েলি কণ্ঠেঃ
- হ্যালো,,,,।
ঃহ্যালো....।
- চিনতে পেরেছ ?
ঃহুম । আসলে প্রিয় মানুষগুলোকে পরিচয় দিতে হয়না । এমনিতেই চেনা যায় । তাই, সামাদ ও খুব সহজে ফাহমির কন্ঠটা চিনতে পেরেছে।
- কেমন আছো ?
ঃভালো আছি । তুমি...? হঠাৎ কি মনে করে?
- না, এমনিতেই । গতকাল তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি ।
ঃ অহহ,তাই নাকি,,, কি দেখেছ ?
- না, তেমন কিছু না। পাশা পাশি কোন এক সমুদ্রের পারে হাটছি দুজন । তুমি পশ্চিমা আকাশের দিকে তাকিয়ে আছো । হয়তো বা সুর্যের অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা দেখছো । সুর্যের লাল আভা এসে রাঙ্গিয়ে দিয়েছে তোমার মুখ । আমার খুব ইচ্ছে করছিলো তোমার এলোমেলো চুলগুলো ছুয়ে দেখতে ।
ঃতাই নাকি, তুমি তো অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পার ।
- সুন্দর না কচু তা জানিনা তবে স্বপ্নটাই তো বললাম ?
আসলে প্রিয় মানুষটার প্রতিটি কথায়ই লুকিয়ে থাকে অদৃশ্য ভালবাসা । তাই, শুনতেও অনেক ভাল লাগে ।
ঘড়ির কাটার সাথে তাদের ফোন-লাপ ও এগিয়ে চলে। ফ্যানের বাতাসে মাগাজিনের পৃষ্ঠা উল্টে এক অধ্যায় থেকে আরেক অধ্যায়ে চলে যায়, আর ওদের আলাপচারিতাও কত মনস্তাত্ত্বিক অধ্যায় পাড়ি দিয়ে যায়.....
- ওকে, ভালো থেক ।
ঃহুম, ভাল থেক ।
- এই শুন, এই নাম্বারে কল দিয়ো না।
ঃকেন ?
- ফোনটা তো আর আমার না । যখন ইচ্ছা তখন কল দিবা । সময় হলে আমি দেব । বুচ্ছ?
ঃহুম,বাই ।
- বাই ।
লাইন কেটে গেল । ম্যাগাজিনটি বন্ধ করে খেয়ে শুয়ে পড়ল সামাদ । ভাবতে লাগলো ফাহমির কথা । মেয়েটা সেদিন এতো সহজে নিজের মনের কথাটি বলবে এটা সামাদ কোন দিন কল্পনাও করেনি। সেদিন ফাহমির ডাক শুনে অনেকটা ভয় পেয়ে গেয়েছিল সে । নিজের অজান্তেই তার মুখে ফুটে উঠলো হাসির ঝিলিক । মানুষ সুখে ও হাসে আবার দুঃখে হাসে । তবে তার এই হাসি সুখের হাসি ।
(অংশ বিশেষ-)
- হ্যালো,,,,।
ঃহ্যালো....।
- চিনতে পেরেছ ?
ঃহুম । আসলে প্রিয় মানুষগুলোকে পরিচয় দিতে হয়না । এমনিতেই চেনা যায় । তাই, সামাদ ও খুব সহজে ফাহমির কন্ঠটা চিনতে পেরেছে।
- কেমন আছো ?
ঃভালো আছি । তুমি...? হঠাৎ কি মনে করে?
- না, এমনিতেই । গতকাল তোমাকে স্বপ্নে দেখেছি ।
ঃ অহহ,তাই নাকি,,, কি দেখেছ ?
- না, তেমন কিছু না। পাশা পাশি কোন এক সমুদ্রের পারে হাটছি দুজন । তুমি পশ্চিমা আকাশের দিকে তাকিয়ে আছো । হয়তো বা সুর্যের অস্ত যাওয়ার দৃশ্যটা দেখছো । সুর্যের লাল আভা এসে রাঙ্গিয়ে দিয়েছে তোমার মুখ । আমার খুব ইচ্ছে করছিলো তোমার এলোমেলো চুলগুলো ছুয়ে দেখতে ।
ঃতাই নাকি, তুমি তো অনেক সুন্দর করে কথা বলতে পার ।
- সুন্দর না কচু তা জানিনা তবে স্বপ্নটাই তো বললাম ?
আসলে প্রিয় মানুষটার প্রতিটি কথায়ই লুকিয়ে থাকে অদৃশ্য ভালবাসা । তাই, শুনতেও অনেক ভাল লাগে ।
ঘড়ির কাটার সাথে তাদের ফোন-লাপ ও এগিয়ে চলে। ফ্যানের বাতাসে মাগাজিনের পৃষ্ঠা উল্টে এক অধ্যায় থেকে আরেক অধ্যায়ে চলে যায়, আর ওদের আলাপচারিতাও কত মনস্তাত্ত্বিক অধ্যায় পাড়ি দিয়ে যায়.....
- ওকে, ভালো থেক ।
ঃহুম, ভাল থেক ।
- এই শুন, এই নাম্বারে কল দিয়ো না।
ঃকেন ?
- ফোনটা তো আর আমার না । যখন ইচ্ছা তখন কল দিবা । সময় হলে আমি দেব । বুচ্ছ?
ঃহুম,বাই ।
- বাই ।
লাইন কেটে গেল । ম্যাগাজিনটি বন্ধ করে খেয়ে শুয়ে পড়ল সামাদ । ভাবতে লাগলো ফাহমির কথা । মেয়েটা সেদিন এতো সহজে নিজের মনের কথাটি বলবে এটা সামাদ কোন দিন কল্পনাও করেনি। সেদিন ফাহমির ডাক শুনে অনেকটা ভয় পেয়ে গেয়েছিল সে । নিজের অজান্তেই তার মুখে ফুটে উঠলো হাসির ঝিলিক । মানুষ সুখে ও হাসে আবার দুঃখে হাসে । তবে তার এই হাসি সুখের হাসি ।
(অংশ বিশেষ-)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ১৮/০৩/২০১৬ধন্যবাদ
-
মনিরুজ্জামান জীবন ১০/০১/২০১৬বেশ ভালো লিখেছেন।
-
শিস খন্দকার ০৯/০১/২০১৬অংশ বিশেষ কেন?
-
অভিষেক মিত্র ০৭/০১/২০১৬বেশ
-
জে এস সাব্বির ০৫/০১/২০১৬শুনছেন? ভালবাসার গল্পটার শুরু কোথায় ,কাইন্ডলি একটু বলবেন?