অশান্তি
আজ মনে বিষন্নতার পাহাড় তৈরী হয়ে গেছে। এতোটা বড়ো যেন লক্ষ্য কোটি মানুষ এর উপরে হাবুডুবু খাচ্ছে। দিশেহারা হারা অবস্থায় ক্লান্ত পরিশ্রান্ত নিচে নামার ব্যর্থ প্রচেষ্টা। পাহাড়ে উঠা যতটা কঠিন। তার চেয়েও ভয়ানক হয়ে উঠে নিচে নামার ক্ষেত্রে। চারদিকে তাকাই যতদূর চোখ যায় শুধু কুয়াশার নিঝুম দ্বীপ আঁকড়ে ধরছে। হৃদয়ে ব্যথার যন্ত্রণা বেড়ে যাচ্ছে। আমি পথ হারা পথিকের একজন, আমি কুলহারা সাগরের বুকে বৈঠাহীন নৌকায় ঘুরে বেড়াই। ঢেউয়ের তালে জমাট বাঁধা ফেনায় ঘেঁষে যদি উপশন পাই। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে কবে নীড় পাতায় ছবি আঁকবো। আমি আমার ক্লান্ত মনে উজ্জীবিত থাকি সুহৃদের সঙ্গী হবার। কখন ভোর হয়? কোথা থেকে রাত আশে ?এর কিছুই বুঝি না। আমি আমার কুলহারা গতিতে ভেলায় চলছি। মানুষের দুঃখ, মানুষের সুখ,
অস্থায়ী সুখ কেন দুঃখ অটুট।
তারায় তারায় খেলা,
সাগরে ভেলায় চলা,
সপ্নে যেন হয়েছে অসুখ।
সব দিকে কোলাহল যন্ত্রণার দাহ্য কল দ্বীগুন রূপে জলছে। মানুষে মানুষে শত্রু আবার মানুষে মানুষে মিত্র। জীবনের শুরু থেকে মৃত্যুর আক পর্যন্ত যেন ধোঁয়াশার খেলা চলতেই থাকে। তাই আমার বিষন্ন পাহাড় থেকে নামার মতো সমর্থ হয় না। নিচে তাকাই অন্ধকার, উপরে তাকাই কালো মেঘ, আর চারপাশে উড়ে বেড়াচ্ছে হতাশার সুর। কান হয়ে যাচ্ছে বিধ্বস্ত। মানুষের এতো দুঃখ এতো হাহাকার। মানুষ হয়ে জন্মেছি কি শুধু যন্ত্রণা উপভোগ করতে? এই পৃথিবীকে বিধাতা নাটকের মঞ্চ করে দিয়েছেন। কে কতো অভিনয় করতে পারে। এটা দেখার জন্য আর তাকেই বা কয়জনে ডাকে এটা বুঝার জন্য। আমি আর চাই না এতো হতাশা গ্রস্ত থাকতে। দেখতে চাই না মানুষের মাঝে এতো বিরোধ এতো অনাচার। পৃথিবী যেমন সৃষ্টি করেছে সৃষ্টি কর্তা। এর পরিচালনা করার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। এতো অনাদর অনাচার আত্মম্ভরিতা বর্জন করে মানুষের বুকে মানুষ হৃদ্রতা স্থপন করুক। সুখের নায়ে পূজার ফুল উঠুক। আমি আমার চিত্তে মমতার পরশ পেতে চাই। বিষন্নতা দূর করে পাহাড় থেকে নামতে চাই। ভালো বাসতে চাই সকল প্রানীকে। আগলে রাখতে চাই আমার প্রিয়জনদের।
অশান্তি
✍️জে এস এম অনিক
২৩/০৩/২০২৪
রাত ১০:৩০
অস্থায়ী সুখ কেন দুঃখ অটুট।
তারায় তারায় খেলা,
সাগরে ভেলায় চলা,
সপ্নে যেন হয়েছে অসুখ।
সব দিকে কোলাহল যন্ত্রণার দাহ্য কল দ্বীগুন রূপে জলছে। মানুষে মানুষে শত্রু আবার মানুষে মানুষে মিত্র। জীবনের শুরু থেকে মৃত্যুর আক পর্যন্ত যেন ধোঁয়াশার খেলা চলতেই থাকে। তাই আমার বিষন্ন পাহাড় থেকে নামার মতো সমর্থ হয় না। নিচে তাকাই অন্ধকার, উপরে তাকাই কালো মেঘ, আর চারপাশে উড়ে বেড়াচ্ছে হতাশার সুর। কান হয়ে যাচ্ছে বিধ্বস্ত। মানুষের এতো দুঃখ এতো হাহাকার। মানুষ হয়ে জন্মেছি কি শুধু যন্ত্রণা উপভোগ করতে? এই পৃথিবীকে বিধাতা নাটকের মঞ্চ করে দিয়েছেন। কে কতো অভিনয় করতে পারে। এটা দেখার জন্য আর তাকেই বা কয়জনে ডাকে এটা বুঝার জন্য। আমি আর চাই না এতো হতাশা গ্রস্ত থাকতে। দেখতে চাই না মানুষের মাঝে এতো বিরোধ এতো অনাচার। পৃথিবী যেমন সৃষ্টি করেছে সৃষ্টি কর্তা। এর পরিচালনা করার দায়িত্ব দিয়েছেন মানুষকে। এতো অনাদর অনাচার আত্মম্ভরিতা বর্জন করে মানুষের বুকে মানুষ হৃদ্রতা স্থপন করুক। সুখের নায়ে পূজার ফুল উঠুক। আমি আমার চিত্তে মমতার পরশ পেতে চাই। বিষন্নতা দূর করে পাহাড় থেকে নামতে চাই। ভালো বাসতে চাই সকল প্রানীকে। আগলে রাখতে চাই আমার প্রিয়জনদের।
অশান্তি
✍️জে এস এম অনিক
২৩/০৩/২০২৪
রাত ১০:৩০
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৫/০৩/২০২৪বেশ
-
আলমগীর সরকার লিটন ২৫/০৩/২০২৪বেশ অনুভূতি ছোঁয়া
-
সুসঙ্গ শাওন ২৪/০৩/২০২৪পাহাড়ে চলে আসুন। বিষন্নতা চলে যাবে
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ২৪/০৩/২০২৪সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ২৪/০৩/২০২৪সুন্দর লিখেছেন
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ২৩/০৩/২০২৪দারুণ লেখা