ঈশ্বরকে চিনতে চাই।
ইশ্বরকে চিনতে চাই।
,✍️জে এস এম অনিক।
আবেগ আপ্লূত মায়ায় থাকতে চাই না। নিভৃতে নিরবে চেতনায় বিশ্বাস উদ্ভাবন করতে চাচ্ছি। প্রকৃতির সত্য বাণী ধীরে ধীরে আবির্ভাব হচ্ছে। ললিত বিস্তারে শত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থাপন। আমার ইশ্বরের সান্নিধ্য লাভের আগ্রহ জেগেছে। শৈশবের অতৃপ্ত অনুষদ রচনার মোহে লিপিবদ্ধ ছিলাম। কিন্তু এখন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরো যৌবনের উপর ভর করে চলতে শিখেছি। সত্য -মিথ্যা যাচাইয়ের কলা কৌশল বুঝতে পারছি। কেন আমি ভুল পথে হাঁটবো? আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলছি। চেতনার সাথে হাঁটছি। আবেগের জোরে চলছি না। মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করে। মানুষ সকল প্রানীকে ভালোবাসে। সেটা ভয়ের ভালোলাগা হোক বা কোনো মনের আদ্যাশক্তির হোক ভালো"তো বাসে। সুখের সন্ধানে সাহু পর্যন্ত পৌঁছে যায়। নির্জনে একাকিত্ব জীবনে নিজেকে বিসর্জন দিয়ে দিচ্ছে। তবুও চরণ তলে ঠাঁই হয়ে উঠে না। সাধন মূর্তি নানা রূপে বরণ করেও শিষ্যত্ব লাভ হয় না। আমি আমার সাধন করতে চাই, আমি আমাকে চিনতে চাই, এবং বুঝতে চাই। মানুষের জীবনে এতো কষ্ট হাহাকার শুরু থেকেই লেগে থাকে। এই যে বেদনা অশ্রু জলে স্নান করে করে মৃত্যুর দুয়ারে যেয়েও একটি বারের জন্যও থমকে দাঁড়ায় না। প্রবাহমান নদীর মতো চলতেই থাকে। ইশ্বর প্রতিটা মানুষকে একবার হলে সুযোগ করে দেয়। যেনো মানুষ সপ্নের মাউন্ট এভারেস্ট খুঁজে পায়। কেউ কেউ এর সত্যত্বা ব্যবহার করে ঠিকই জয় পায়। আবার অনেকে শরীর ক্ষমতার পালাবদল করে অন্ধকারে আশ্রয় নেয়। তাই আমি সঠিক পথ খুঁজতে চাই। ইশ্বরকে চিনতে চাই। যে চেনায় তার সান্নিধ্যে পৌঁছাতে পারবো।
,✍️জে এস এম অনিক।
আবেগ আপ্লূত মায়ায় থাকতে চাই না। নিভৃতে নিরবে চেতনায় বিশ্বাস উদ্ভাবন করতে চাচ্ছি। প্রকৃতির সত্য বাণী ধীরে ধীরে আবির্ভাব হচ্ছে। ললিত বিস্তারে শত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে উপস্থাপন। আমার ইশ্বরের সান্নিধ্য লাভের আগ্রহ জেগেছে। শৈশবের অতৃপ্ত অনুষদ রচনার মোহে লিপিবদ্ধ ছিলাম। কিন্তু এখন প্রাপ্ত বয়স্ক পুরো যৌবনের উপর ভর করে চলতে শিখেছি। সত্য -মিথ্যা যাচাইয়ের কলা কৌশল বুঝতে পারছি। কেন আমি ভুল পথে হাঁটবো? আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলছি। চেতনার সাথে হাঁটছি। আবেগের জোরে চলছি না। মানুষ মানুষকে বিশ্বাস করে। মানুষ সকল প্রানীকে ভালোবাসে। সেটা ভয়ের ভালোলাগা হোক বা কোনো মনের আদ্যাশক্তির হোক ভালো"তো বাসে। সুখের সন্ধানে সাহু পর্যন্ত পৌঁছে যায়। নির্জনে একাকিত্ব জীবনে নিজেকে বিসর্জন দিয়ে দিচ্ছে। তবুও চরণ তলে ঠাঁই হয়ে উঠে না। সাধন মূর্তি নানা রূপে বরণ করেও শিষ্যত্ব লাভ হয় না। আমি আমার সাধন করতে চাই, আমি আমাকে চিনতে চাই, এবং বুঝতে চাই। মানুষের জীবনে এতো কষ্ট হাহাকার শুরু থেকেই লেগে থাকে। এই যে বেদনা অশ্রু জলে স্নান করে করে মৃত্যুর দুয়ারে যেয়েও একটি বারের জন্যও থমকে দাঁড়ায় না। প্রবাহমান নদীর মতো চলতেই থাকে। ইশ্বর প্রতিটা মানুষকে একবার হলে সুযোগ করে দেয়। যেনো মানুষ সপ্নের মাউন্ট এভারেস্ট খুঁজে পায়। কেউ কেউ এর সত্যত্বা ব্যবহার করে ঠিকই জয় পায়। আবার অনেকে শরীর ক্ষমতার পালাবদল করে অন্ধকারে আশ্রয় নেয়। তাই আমি সঠিক পথ খুঁজতে চাই। ইশ্বরকে চিনতে চাই। যে চেনায় তার সান্নিধ্যে পৌঁছাতে পারবো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ০৭/০৩/২০২৪খুব সুন্দর
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ০৭/০৩/২০২৪ভালো লেখা
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৯/০২/২০২৪অনন্য
-
ফয়জুল মহী ২৯/০২/২০২৪চমৎকার উপস্থাপন
-
অর্ঘ্যদীপ চক্রবর্তী ২৮/০২/২০২৪সুখের সময়