অভাব
মা আমাকে কিছু টাকা দেও। কেন কি করবি তুই এভাবে প্রতিদিন টাকা নিয়া কি কর তোকে আর টাকা দিতে পারবো না।আমার টাকা লাগবে বন্ধুদের সাথে একটু ঘুরতে যাবো।আর তাছাড়া আমি তোমাদের কাছ থেকে বেশি টাকা নিচ্ছি না।আমার যা প্রয়োজন তাই চাচ্ছি।তা বুঝলাম কিন্তু আমার কাছে যে এখন টাকা নেই।মা আমার তো আজকে প্রয়োজন এখন কি করবো বলো।তুমি যে ভাবে পারো আমাকে অল্প কিছু টাকা ব্যবস্তা করে দেও।আচ্ছা ঠিক আছে দেখি।ওই ঘরের ভাবির কাছে পাই কি না।মা চলে গেলো পাসের বাসার আন্টির কাছে টাকা ধার করার জন্য। আমরা খুবই অভাবগ্রস্ত টাকা পয়সার সমস্যা প্রতিনিয়ত লেগেই থাকে। কিন্তু কি করবো আমার যে খুবই টাকার প্রয়োজন আর টাকা না নিয়ে গেলে বন্ধুদের মাঝে মুখ কি করে দেখাবো সবার বাবা টাকাওয়ালা। এগুলো ভাবতে ভাবতে মা চলে এলো ২০০ টাকা নিয়ে। জানি ২০০ টাকায় আজকাল কিছু হয় না" কি আর করবো আন্টির কাছ থেকে ধার নেওয়া টাকা, মার শোধ করতে কষ্ট হবে। আমি টাকা নিয়ে চলে গেলাম বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার জন্য গিয়া তাদেরকে দেখলাম তারা আমার জন্য বসে আছে। রাহাত :বন্ধু এতো দেরি হলো কেন?
আমি: এই এমনি খেতে বসেছিলাম তাই
রবিন: ঠিক আছে এবার চল।
রাহাত:হ্যা এমনেতেই অনেক লেট হয়ে গেছে।
আমি: আচ্ছা আমরা যাচ্ছি কোথায়?
পলাশ:কুয়াকাটা যেতে চেয়েছিলাম কারন আমরা কেউই আজ পর্যন্ত সেখানে যাই নাই তাই এবার আমরা সবাই ও খানে ঘুরে আসবো।
রাহাত:হ্যা দোস্ত আসলেই আমরা কেউই সেখানে যাই নাই।
আমি:চিন্ত করতেছি আমার পকেটে মাত্র ২০০ টাকা তাই দিয়া কি ভাবে যাবো আর ওদের কাছেও এ কথাটা কি ভাবে বলি।এ কথা ভাবতে ভাবতে।
পলাশ:কিরে তোর মন খারাপ কিছু বলনা যে।
আমি:না দোস্ত কিছুনা এমনেই
পলাশ:ও আচ্ছা
রবিন:আচ্ছা আমরা যে এতো দূরে যাচ্ছি বাড়িতে না জানিয়ে এটা একদম ঠিক হচ্ছে।
আমি:রবিন একদম ঠিক কথা বলছে আসলে আমাদের বাড়িতে না জানিয়ে যাওয়া টা" উচিৎ না।
রাহাত:আরে এখন বলা লাগবে না যেয়ে ফোনে বলবো।
আমি:আমি যাবো না কারন হঠাৎ করে এতো দূরে যাওয়াটা উচিৎ হবে না।
পলাশ:যখন সিদ্ধান্ত নিয়েছি তখন যাই সমস্যা কোথায়, আর তাছাড়া আমরা প্রতিদিন যাচ্ছি না
রবিন:তারপরও আজকে না হয় থাক।
আমি:হ্যা চল আমরা সবাই ফিরে যাই অন্য একদিন যাবো।
পলাশ:তোরা যখন এতো করে বলছিস তাহলে চল আজকে যাবো না।
রাহাত:আজকে না হয় গেলাম না।
আমি:আলহামদুলিল্লাহ মনে মনে বলতে লাগলাম। তারপর যে যার বাড়িতে চলে গেলাম আমি, মাকে নিয়ে টাকা ফেরত দিয়ে দিলাম।কারন আমার কাছে টাকা থাকলে খরচ হয়ে যাবে তাই মাকে বললাম আন্টিকে দিয়ে দিতে।মা টাকা টা ফেরত দিয়ে আসলো।
আমি: এই এমনি খেতে বসেছিলাম তাই
রবিন: ঠিক আছে এবার চল।
রাহাত:হ্যা এমনেতেই অনেক লেট হয়ে গেছে।
আমি: আচ্ছা আমরা যাচ্ছি কোথায়?
পলাশ:কুয়াকাটা যেতে চেয়েছিলাম কারন আমরা কেউই আজ পর্যন্ত সেখানে যাই নাই তাই এবার আমরা সবাই ও খানে ঘুরে আসবো।
রাহাত:হ্যা দোস্ত আসলেই আমরা কেউই সেখানে যাই নাই।
আমি:চিন্ত করতেছি আমার পকেটে মাত্র ২০০ টাকা তাই দিয়া কি ভাবে যাবো আর ওদের কাছেও এ কথাটা কি ভাবে বলি।এ কথা ভাবতে ভাবতে।
পলাশ:কিরে তোর মন খারাপ কিছু বলনা যে।
আমি:না দোস্ত কিছুনা এমনেই
পলাশ:ও আচ্ছা
রবিন:আচ্ছা আমরা যে এতো দূরে যাচ্ছি বাড়িতে না জানিয়ে এটা একদম ঠিক হচ্ছে।
আমি:রবিন একদম ঠিক কথা বলছে আসলে আমাদের বাড়িতে না জানিয়ে যাওয়া টা" উচিৎ না।
রাহাত:আরে এখন বলা লাগবে না যেয়ে ফোনে বলবো।
আমি:আমি যাবো না কারন হঠাৎ করে এতো দূরে যাওয়াটা উচিৎ হবে না।
পলাশ:যখন সিদ্ধান্ত নিয়েছি তখন যাই সমস্যা কোথায়, আর তাছাড়া আমরা প্রতিদিন যাচ্ছি না
রবিন:তারপরও আজকে না হয় থাক।
আমি:হ্যা চল আমরা সবাই ফিরে যাই অন্য একদিন যাবো।
পলাশ:তোরা যখন এতো করে বলছিস তাহলে চল আজকে যাবো না।
রাহাত:আজকে না হয় গেলাম না।
আমি:আলহামদুলিল্লাহ মনে মনে বলতে লাগলাম। তারপর যে যার বাড়িতে চলে গেলাম আমি, মাকে নিয়ে টাকা ফেরত দিয়ে দিলাম।কারন আমার কাছে টাকা থাকলে খরচ হয়ে যাবে তাই মাকে বললাম আন্টিকে দিয়ে দিতে।মা টাকা টা ফেরত দিয়ে আসলো।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২২/১০/২০২৪সুন্দর
-
সুব্রত ভৌমিক ১৮/১০/২০২১বাঃ
মায়ের কষ্ট আপনি বোঝেন।
শুভেচ্ছা রইল।