আর্তনাদ
অনিবার্য সত্য। মৃত্যু যতই নির্মম হোক না কেন মেনে নেওয়া ছাড়া আমাদের কোনো উপায় নেই। মৃত্যুর সময় সবাই প্রিয়জনের সানিধ্য পেতে চায়। কপালে একটি সুখকর শেষ স্পর্শ। চোখের কোণে গড়িয়ে পড়া একবিন্দু অশ্রু। বিদায় বেলায় এটিই পরম প্রত্যাশা। কিন্তু মৃত্যুর সময় যদি কাউকে পাশে না পাওয়া যায়। অসহায়ের মত আর্তনাদ ও একাকীত্ব নিয়ে সবাইকে ছেড়ে চলে যাওয়া যে কত কষ্টকর সেটা করোনায় আক্রান্ত রোগিদের সেবারত ডাক্তার ছাড়া আর কে উপলব্ধি করতে পারেন!
করোনায় আক্রান্ত বেক্তিদের আর্তনাদ আমি সামনে থেকে দেখিনি।যতটুক শুনেছি, ইউটিউবে দেখেছি,
চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।ব্যাথার যন্ত্রণার চেয়েও একাকিত্বের যন্ত্রণা অনেক বেশি কষ্ট দেয়।আপনারা বলতে পারেন কি?এক মা যখন তার অবুঝ শিশুকে কাচের দেওয়ালের এপাশ থেকে দেখে ছুতে পারে না এর থেকে কষ্ট পৃথিবীর আর কি হতে পারে?!
এমন হাজারো মানুষের আর্তনাদ মা সন্তানকে ছুতে পারে না,বাবা তার সোনার টুকরো ছেলেকে দূরে দাড়িয়ে দেখে আর চোখের জলে বুক ভাসায়।বুকে পাথর বেধে দাড়িয়ে থাকে কাছে যেতে পারে না।
আদরের বৃদ্ধ বাবাকে ছেলে দূরে ঠেলে দেয়,সমাজ দূরে ঠেলে দেয়।সবাই তাকে ছেড়ে চলে যায়, মৃত্যুর আগেই যেন মৃত্যু হয় ঐ বাবার। চোখের জল ছেরে কাধা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না।এর থেকে নির্মম আর কি হতে পারে এই পৃথিবীতে। একজন বাবার আর্তনাদ, একজন মায়ের আর্তনাদ, একজন বোনের আর্তনাদ, একজন ভাইয়ের আর্তনাদ কিছুই কি পৌছায় না তোমার কাছে?তুমিতো সারা বিশ্বের পালনকর্তা, তুমিতো সারা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা..তুমিতো দয়ার সাগর তবে আজ কেন?
কেন সারা পৃথিবীর আর্তনাদ তোমার কানে পৌছায় না।
হে আমার পালন কর্তা, সারা পৃথিবীর মানুষকে ক্ষমা করো, আর তোমার গজব থেকে মুক্তি দাও।
আবুঝ শিশুর মায়ের আর্তনাদ আর সহ্য হচ্ছে না,বাবার আর্তনাদ আর সহ্য হচ্ছে না।
হে আল্লহ, যে মৃত্যুতে মানুষ মানুষকে গোসল দিতে আসে না,মানুষ মানুষকে জানাজা দিতে আসে না,কবর দেওয়াটাও হয়তো ভাগ্যে যোটে না।তার থেকে সারা বিশ্বের মানুষকে মুক্তি দাও,মুক্তি দাও😭
করোনায় আক্রান্ত বেক্তিদের আর্তনাদ আমি সামনে থেকে দেখিনি।যতটুক শুনেছি, ইউটিউবে দেখেছি,
চোখের পানি ধরে রাখতে পারিনি।ব্যাথার যন্ত্রণার চেয়েও একাকিত্বের যন্ত্রণা অনেক বেশি কষ্ট দেয়।আপনারা বলতে পারেন কি?এক মা যখন তার অবুঝ শিশুকে কাচের দেওয়ালের এপাশ থেকে দেখে ছুতে পারে না এর থেকে কষ্ট পৃথিবীর আর কি হতে পারে?!
এমন হাজারো মানুষের আর্তনাদ মা সন্তানকে ছুতে পারে না,বাবা তার সোনার টুকরো ছেলেকে দূরে দাড়িয়ে দেখে আর চোখের জলে বুক ভাসায়।বুকে পাথর বেধে দাড়িয়ে থাকে কাছে যেতে পারে না।
আদরের বৃদ্ধ বাবাকে ছেলে দূরে ঠেলে দেয়,সমাজ দূরে ঠেলে দেয়।সবাই তাকে ছেড়ে চলে যায়, মৃত্যুর আগেই যেন মৃত্যু হয় ঐ বাবার। চোখের জল ছেরে কাধা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে না।এর থেকে নির্মম আর কি হতে পারে এই পৃথিবীতে। একজন বাবার আর্তনাদ, একজন মায়ের আর্তনাদ, একজন বোনের আর্তনাদ, একজন ভাইয়ের আর্তনাদ কিছুই কি পৌছায় না তোমার কাছে?তুমিতো সারা বিশ্বের পালনকর্তা, তুমিতো সারা বিশ্বের সৃষ্টিকর্তা..তুমিতো দয়ার সাগর তবে আজ কেন?
কেন সারা পৃথিবীর আর্তনাদ তোমার কানে পৌছায় না।
হে আমার পালন কর্তা, সারা পৃথিবীর মানুষকে ক্ষমা করো, আর তোমার গজব থেকে মুক্তি দাও।
আবুঝ শিশুর মায়ের আর্তনাদ আর সহ্য হচ্ছে না,বাবার আর্তনাদ আর সহ্য হচ্ছে না।
হে আল্লহ, যে মৃত্যুতে মানুষ মানুষকে গোসল দিতে আসে না,মানুষ মানুষকে জানাজা দিতে আসে না,কবর দেওয়াটাও হয়তো ভাগ্যে যোটে না।তার থেকে সারা বিশ্বের মানুষকে মুক্তি দাও,মুক্তি দাও😭
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ০৫/১১/২০২০চমৎকার লেখা
-
শ.ম. শহীদ ০৩/১১/২০২০খুব সুন্দর লিখেছেন সম্মানিত।
সাধুবাদ জানাই।
আপনার সুস্বাস্থ্য কামনা করি। -
ফয়জুল মহী ০২/১১/২০২০Right. Best wishes