অতুলনীয় ভারত
অবিশ্বাস্য লাগে যদি সমলোচনা সঠিক ভাবে করা যায় যে সত্যি এটা অতুলনীয় ভারত । ১৫ই আগস্ট আমারা সিনেমা, গান , ছুটি , পিকনিক করতে ভালবাসি তবে দেশের গৌরবের কথা ভেবে। একই ভাবে দিনটা কাটবে ২৬ শে জানুয়ারি আবার সেই গৌরবের কথা ভেবে। কিন্তু সত্যিই বলছি আমারা অনেকে আছি, ছোটো বেলা থেকে আজও বোঝার চেস্থা করলাম না, বিশ্বের সবচেয়ে বড় গনতান্ত্রিক দেশের গনতান্ত্রিক দিবসের গল্পটা কি ?
২৬ শে নভেম্বর ১৯৪৯ এ সংবিধান গৃহীত হয় , তার ২ মাস পর চালু করা হয় গনতান্ত্রিক প্রথাটা ২৬ শে জানুয়ারি ১৯৫০ । এই পর্যন্ত আমরা জানি । জাতীয় কংগ্রেস যখন অধিরাজ্য বা dominion status পক্ষে ছিল তখন নেতাজি প্রথম পূর্ণ স্বারাজ এর পক্ষ নিয়ে বিরোধিতা করেছিলেন এবং তারপর কংগ্রেস ছেড়ে তিনি কি করেছেন সেটা সকলের জানা । কিন্তু তথ্য বলছে ২৬ শে জানুয়ারিকে কেন কংগ্রেস গনতান্ত্রিক দিবস মেনেছে কারন ১৯৩০ এর ২৬ শে জানুয়ারি কংগ্রেস প্রথম পূর্ণ স্বরাজ চেয়েছিল । ভাই ক্রেডিট টা যেই নিক , সুভাস চন্দ্রকে মনে করিয়ে দেওয়াটা আমার জরুরি মনে হয়েছে ।
মজার হল , ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এ আইন করে, দিন, তিথি, নক্ষত্র দেখে আমারা ১৯৪৭ এর ১৫ ই আগস্ট কমনলেথ অফ নেশনের অন্তর্গত অধিরাজ্য হিসাবে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হই । এই স্বাধীন রাষ্ট্রে কোন সংবিধান বা নিয়ম নেই বলে দেশের প্রধান হিসাবে তখন ও রাজা জর্জ ৬ এবং লর্ড মাউনব্যাটন বহাল ছিল পার্লামেন্টের নিয়ন অনুযায়ী । পুরোপুরি ভারত শাসন মুক্ত হয় এই ২৬ শে জানুয়ারি ১৯৫০ । অথচ ৩০শে ডিসেম্বর ১৯৪৩ এ আন্দামান দ্বীপকে ব্রিটিশ মুক্ত করেছিল নেতাজির INA বা আজাদ হিন্দ ফৌজ ।
ইতিহাস বিশ্বাস করি তাই অতিরিক্ত ৭ বছরের পরাধীনতাকে অবিশ্বাস্য লাগে আর ৩০শে ডিসেম্বর যদি আমাদের কোন জাতীয় ছুটি হতো তবে সিনেমে , গান , পিকনিক টা সত্যিই অতুলনীয় হতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় গনতান্ত্রিক দেশের । JOY হে ।
২৬ শে নভেম্বর ১৯৪৯ এ সংবিধান গৃহীত হয় , তার ২ মাস পর চালু করা হয় গনতান্ত্রিক প্রথাটা ২৬ শে জানুয়ারি ১৯৫০ । এই পর্যন্ত আমরা জানি । জাতীয় কংগ্রেস যখন অধিরাজ্য বা dominion status পক্ষে ছিল তখন নেতাজি প্রথম পূর্ণ স্বারাজ এর পক্ষ নিয়ে বিরোধিতা করেছিলেন এবং তারপর কংগ্রেস ছেড়ে তিনি কি করেছেন সেটা সকলের জানা । কিন্তু তথ্য বলছে ২৬ শে জানুয়ারিকে কেন কংগ্রেস গনতান্ত্রিক দিবস মেনেছে কারন ১৯৩০ এর ২৬ শে জানুয়ারি কংগ্রেস প্রথম পূর্ণ স্বরাজ চেয়েছিল । ভাই ক্রেডিট টা যেই নিক , সুভাস চন্দ্রকে মনে করিয়ে দেওয়াটা আমার জরুরি মনে হয়েছে ।
মজার হল , ব্রিটিশ পার্লামেন্ট এ আইন করে, দিন, তিথি, নক্ষত্র দেখে আমারা ১৯৪৭ এর ১৫ ই আগস্ট কমনলেথ অফ নেশনের অন্তর্গত অধিরাজ্য হিসাবে দুটি স্বাধীন রাষ্ট্রে পরিণত হই । এই স্বাধীন রাষ্ট্রে কোন সংবিধান বা নিয়ম নেই বলে দেশের প্রধান হিসাবে তখন ও রাজা জর্জ ৬ এবং লর্ড মাউনব্যাটন বহাল ছিল পার্লামেন্টের নিয়ন অনুযায়ী । পুরোপুরি ভারত শাসন মুক্ত হয় এই ২৬ শে জানুয়ারি ১৯৫০ । অথচ ৩০শে ডিসেম্বর ১৯৪৩ এ আন্দামান দ্বীপকে ব্রিটিশ মুক্ত করেছিল নেতাজির INA বা আজাদ হিন্দ ফৌজ ।
ইতিহাস বিশ্বাস করি তাই অতিরিক্ত ৭ বছরের পরাধীনতাকে অবিশ্বাস্য লাগে আর ৩০শে ডিসেম্বর যদি আমাদের কোন জাতীয় ছুটি হতো তবে সিনেমে , গান , পিকনিক টা সত্যিই অতুলনীয় হতো বিশ্বের সবচেয়ে বড় গনতান্ত্রিক দেশের । JOY হে ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বিশ্বামিত্র ০২/০৭/২০১৬ইতিহাসবিদ না হয়ে ইতিহাস মেনে নেওয়াই ভাল।
-
জে এস সাব্বির ২৮/০৫/২০১৬ইতিহাস কথা কয়
যাহা কয় কভু মিথ্যা নয় ।
ভাল একটা টপিক তুলে এনেছেন ।ইন্ডিয়াতে এই ৩০জানুয়ারীকে সরকারি দিবস হিসেবে ঘোষণা করাটা উচিত বোধ করি ।
একটু অফটপিকে একটা প্রশ্নছিল- ইন্ডিয়াতে "জয় হে" দ্বারা কি বুঝানো হয়?? এর পূর্ণরূপ কি?? -
দেবজ্যোতিকাজল ২৭/০৫/২০১৬হুম্
-
আজকের চাকরির বাজার বিডি.কম ২৭/০৫/২০১৬joy হে
-
বিমূর্ত পথিক ২৭/০৫/২০১৬চমত্কার দেশপ্রেম!
-
পরশ ২৭/০৫/২০১৬অতুলনিয়