এক ঈশ্বরবাদ
সেদিন কি অদ্ভুদ স্বপ্ন দেখলাম একটা । আমি ভগবানের ঘরে চলে গেছি । প্রথমে একটি আরবি অক্ষর লেখা বড় থ্রি ডি দেখার মত কিছু একটা , শূন্য মহাকাশে দাড়িয়ে । হটাৎ পাশে দেখলাম বড় ওম লেখা অক্ষর আর তার পাশে যোগ চিহ্নের মত বড় কিছু একটা। সবই মহাকাশে ঝুলছে। যদিও বড় কিছু মূর্তি বা মুখ দেখতে পেলাম না । আমি প্রনাম করব, না বসে হাত তুলব না, দাড়িয়ে মুখে ক্রশ আকব বুঝে উঠতে পারলাম না । সপ্নেও যে আমি মোহিত হয়ে গেছিলাম কল্পনা তথা স্বপ্নের জগতে এটা টর পেয়েছিলাম । সবটা তো মনে নেই তবে একটা লাইন শুনেছিলাম " ঈশ্বরকে কোথায় খুজছ , সে তো সব জায়গায় আছে "। তারপর সব অক্ষর গুল এক হয়ে মিলিয়ে গেল । স্বপ্ন শেষ । শুনেছি অনেকের স্বপ্নে মা কালি আসেন , কারও স্বপ্নে অন্য কোন ঈশ্বর আসেন , আমি কোন ঈশ্বর এর কথা শুনলাম ঠিক বুঝলাম না , শুধু ভগবান কে মানার আগে খোজার চেস্থা করাটাই প্রকৃত ঈশ্বরবাদ এটা মনে হল ।
উইকিপিডিয়া থেকে জানলাম , সমগ্র মহাকাশের যাবতীয় বস্তু দাড়িয়ে আছে periodic টেবিল এর ১০২ টা মোল থেকে , মহাবিশ্বের এমন কোন কিছু নেই যা এই মোল ছাড়া গঠিত হতে পারে । আমাদের শরীর ও এই দিয়ে তৈরি । ধর্ম গ্রন্থে ও লেখা আছে ঈশ্বর বিরাজমান সমস্ত জীব আর বস্তুর মধ্যে । তবে কি বুঝছি এই হাইড্রোজেন , হিলিয়াম ই ভগবানের উৎস ? কিভাবে ? মহাবিশ্বের ৫০ হাজার গ্যালাক্সি এর সমস্ত তারা , গ্রহ এবং প্রাণীকুল মাত্র ৫% শক্তি দ্বারা গঠিত সারা মহাবিশ্বের টোটাল শক্তির মধ্যে - উইকিপিডিয়া সুত্র বলছে । বাকি শক্তির ৬৮% এখনও উন্মুক্তই হয়নি , যাকে বিজ্ঞানে বলছে dark energy । আর dark matter দিয়ে ( ২৭%) আকর্ষণ , বিকর্ষণ বিস্ফোরণ হয় ।
জানি আমার তথ্য টি সম্পূর্ণ নয় , তবু ভাবতে বাধ্য করল আমায় ভগবানকে অনেকে খোজার চেস্থা করেছে , পেয়েছে , কিন্তু যেভাবে তারা পেয়েছে সেভাবে সবাই পায় না । কিন্তু আমার চিন্তা যারা পড়ছে যদি তারা উৎসাহিত হয় , তবে এভাবে ও যে ভগবান কে খোজা যায় সেটা দেখালাম শুধু । কারও আবেগের কাছে আমার লেখাটা তুচ্ছ , তার সন্মান অবশ্যই করব অতএব উপেক্ষা করবেন ।
উইকিপিডিয়া থেকে জানলাম , সমগ্র মহাকাশের যাবতীয় বস্তু দাড়িয়ে আছে periodic টেবিল এর ১০২ টা মোল থেকে , মহাবিশ্বের এমন কোন কিছু নেই যা এই মোল ছাড়া গঠিত হতে পারে । আমাদের শরীর ও এই দিয়ে তৈরি । ধর্ম গ্রন্থে ও লেখা আছে ঈশ্বর বিরাজমান সমস্ত জীব আর বস্তুর মধ্যে । তবে কি বুঝছি এই হাইড্রোজেন , হিলিয়াম ই ভগবানের উৎস ? কিভাবে ? মহাবিশ্বের ৫০ হাজার গ্যালাক্সি এর সমস্ত তারা , গ্রহ এবং প্রাণীকুল মাত্র ৫% শক্তি দ্বারা গঠিত সারা মহাবিশ্বের টোটাল শক্তির মধ্যে - উইকিপিডিয়া সুত্র বলছে । বাকি শক্তির ৬৮% এখনও উন্মুক্তই হয়নি , যাকে বিজ্ঞানে বলছে dark energy । আর dark matter দিয়ে ( ২৭%) আকর্ষণ , বিকর্ষণ বিস্ফোরণ হয় ।
জানি আমার তথ্য টি সম্পূর্ণ নয় , তবু ভাবতে বাধ্য করল আমায় ভগবানকে অনেকে খোজার চেস্থা করেছে , পেয়েছে , কিন্তু যেভাবে তারা পেয়েছে সেভাবে সবাই পায় না । কিন্তু আমার চিন্তা যারা পড়ছে যদি তারা উৎসাহিত হয় , তবে এভাবে ও যে ভগবান কে খোজা যায় সেটা দেখালাম শুধু । কারও আবেগের কাছে আমার লেখাটা তুচ্ছ , তার সন্মান অবশ্যই করব অতএব উপেক্ষা করবেন ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জে এস সাব্বির ২৫/০৫/২০১৬
ডার্ক এনার্জি বা সরাসরি বললে ঐশ্বরিক ক্ষমতা কে এখানে ৬৮ ভাগ ধরা হয়েছে ।এর একটা গ্রহণযোগ্য মান বিবেচনা করলে তা অবিশ্বাস্য পরিমাণ !অথচ এটা থেকেও কয়েকহাজার গুণ বেশিও হতে পারে যেটাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমতার ক্ষমতারবানের হাতে গুচ্ছ হিসেবে দেখি ।তবে যাই বলেন....এই পর্যায়ে চিন্তাভাবনা করার ক্ষমতা আমার অন্তত নেই অথবা কোথাও নিষেধ আছে বোধ করি ।
পোস্টে প্লাস