সন্সকার
আমি খুব মর্মাহত একটা বিষয় বুঝতে পেরে যে আমরা কতজন সস্কার কথাটার মানে বুঝি ?
একটা শিক্ষা এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় ।একটা সংস্কৃতি ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । জীবনের মুল্য ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । আশা আকাঙ্খা ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায়। ধর্মও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । সন্মান ও গৌরব এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । এক প্রজন্ম যা যা চায় অন্য প্রজন্মে দিতে পারে ।
আমি আশ্চর্য হই তখন যখন লোকে বলে এক প্রজন্মের সংস্কার অন্য প্রজন্মে গেছে । সংস্কার কথাটার মানে কি সেটাই বোধ হয় আমরা বুঝি না । পিতা মাতা তার সন্তান কন্যাদের কোনকিছু দেওয়ার আগে প্রজন্মের প্রয়জনিতাকে বা তাদের উপযুক্ত প্রয়োজনকে মাথায় রেখে সংস্কার করে কিছু দিয়ে থাকলে তাকে সংস্কার বলে ।একমত না হলে দয়া করে বলবেন ।
কোনকিছু অপ্রয়োজন অথচ সংস্কারের নামে চাপিয়ে দেওয়াকে সংস্কার কখনই বলা যায় না , বরং একে গোঁড়ামি বলা যেতে পারে ।
বিংশ শতকের নায়ক যখন নাচ ছাড়া দেশের সেরা নায়ক হয়েছিল শুধু অভিনয়ের দক্ষতায় সেই শিক্ষা সন্তানকে দিয়ে যদি ২১ শতকের দর্শকদের মন জয় করতে বলে তবে একটা অভিষেক বছনই তৈরি হবে।এর উলটো পথে ভেবে বাবা যখন প্রজন্মের প্রয়োজনকে বুঝে উপযুক্ত শিক্ষা, সংস্কার করে সন্তানকে দেয় তখন একটা হ্রতিক রোশন আসে । এদের দুজনের সনামধ্যন্যতার মাত্রা কতটা সেটা আশা করি কারও অজানা নয়।
যেকোনো দেশের সংবিধানও একাধিকবার সংস্কার করা হয় প্রয়োজনকে মাথায় রেখে ।
ভুল লেখা বইও সংস্কার হয় ঠিক লেখা পড়ার জন্য ।
আমরা আমাদের বাড়িও সংস্কার করি পুরানকে নতুন দেখানোর জন্য।
পুরানো জামা, প্যান্ট, মোবাইল, চশমা এমনকি বন্ধুও নতুন হয় ওই সংস্কারের প্রয়জনিতায়।
এই পর্যন্ত ঠিক আছে, কিন্তু আর একটা সংস্কার যা হল ধর্ম, ধর্ম সংস্কারের কথা সবার শোনা আর আগে বেশ কিছু মহান লোকেরা কিছু সংস্কারের কথা বলেছেন অথবা করেছেন ।
কিন্তু আমরা এই প্রজন্মের উচ্চ শিক্ষিতরা প্রয়োজন আছে বুঝেও কেন কিছু করে উঠতে পারি না ? সে হিন্দু হোক বা মুসলিম বা অন্য কেউ ? অন্য ধর্মকে নিয়ে কিছু বলার আগে যদি নিজের ধর্মের আজকের প্রয়োজনকে বুঝে এই প্রজন্ম যদি উপযুক্ত সুংস্কার করে তবে বোধ হয় পরের প্রজন্মের অমানবিক আর বিকৃত মস্তিস্ক মানুষেরা তাদের নিজেদের প্রয়োজনীতাকে হারাবে । সমস্ত প্রতিবাদ করতে দল গঠনের প্রয়োজন নেই ।
হাজার বছর আগের বানানো নিয়ম অন্ধের মত সবাই মেনে চলি সংস্কারের নামে কিন্তু সংস্কারকে না বুঝে বা না করে। কোন একটি বিশেষ ধর্মের কথা বলছি না । আপনারা যে যা ধর্মের, তারা তাদের কথাই ভাবুন। তাছাড়া সমস্ত ধর্মগ্রন্থে সংস্কারের কথা বলা আছে, কিন্তু আমরা যতই শিক্ষিত হই, ধর্মের জ্ঞ্যানি কেন ওই পণ্ডিত, মৌলবি, বা পাদ্রী এরাই হয়ে থাকে ? কেন আমরা আমাদের নিজেদের জ্ঞ্যান দিয়ে আমাদের ধর্মের মূল্যায়ন করতে পারব না ? আমার দূর বিশ্বাস কোন ভগবানই এর বিরোধিতা করবেন না।
তাই সংস্কারের কথা ভাবুন আর বর্তমান সমাজ ও চিন্তাকে সঠিক সংস্কার করুন. এটাই বোধহয় রাস্তা বর্তমান অসহিস্নুতাকে আটকানোর ।
একটা শিক্ষা এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় ।একটা সংস্কৃতি ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । জীবনের মুল্য ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । আশা আকাঙ্খা ও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায়। ধর্মও এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । সন্মান ও গৌরব এক প্রজন্ম থেকে অন্য প্রজন্ম যায় । এক প্রজন্ম যা যা চায় অন্য প্রজন্মে দিতে পারে ।
আমি আশ্চর্য হই তখন যখন লোকে বলে এক প্রজন্মের সংস্কার অন্য প্রজন্মে গেছে । সংস্কার কথাটার মানে কি সেটাই বোধ হয় আমরা বুঝি না । পিতা মাতা তার সন্তান কন্যাদের কোনকিছু দেওয়ার আগে প্রজন্মের প্রয়জনিতাকে বা তাদের উপযুক্ত প্রয়োজনকে মাথায় রেখে সংস্কার করে কিছু দিয়ে থাকলে তাকে সংস্কার বলে ।একমত না হলে দয়া করে বলবেন ।
কোনকিছু অপ্রয়োজন অথচ সংস্কারের নামে চাপিয়ে দেওয়াকে সংস্কার কখনই বলা যায় না , বরং একে গোঁড়ামি বলা যেতে পারে ।
বিংশ শতকের নায়ক যখন নাচ ছাড়া দেশের সেরা নায়ক হয়েছিল শুধু অভিনয়ের দক্ষতায় সেই শিক্ষা সন্তানকে দিয়ে যদি ২১ শতকের দর্শকদের মন জয় করতে বলে তবে একটা অভিষেক বছনই তৈরি হবে।এর উলটো পথে ভেবে বাবা যখন প্রজন্মের প্রয়োজনকে বুঝে উপযুক্ত শিক্ষা, সংস্কার করে সন্তানকে দেয় তখন একটা হ্রতিক রোশন আসে । এদের দুজনের সনামধ্যন্যতার মাত্রা কতটা সেটা আশা করি কারও অজানা নয়।
যেকোনো দেশের সংবিধানও একাধিকবার সংস্কার করা হয় প্রয়োজনকে মাথায় রেখে ।
ভুল লেখা বইও সংস্কার হয় ঠিক লেখা পড়ার জন্য ।
আমরা আমাদের বাড়িও সংস্কার করি পুরানকে নতুন দেখানোর জন্য।
পুরানো জামা, প্যান্ট, মোবাইল, চশমা এমনকি বন্ধুও নতুন হয় ওই সংস্কারের প্রয়জনিতায়।
এই পর্যন্ত ঠিক আছে, কিন্তু আর একটা সংস্কার যা হল ধর্ম, ধর্ম সংস্কারের কথা সবার শোনা আর আগে বেশ কিছু মহান লোকেরা কিছু সংস্কারের কথা বলেছেন অথবা করেছেন ।
কিন্তু আমরা এই প্রজন্মের উচ্চ শিক্ষিতরা প্রয়োজন আছে বুঝেও কেন কিছু করে উঠতে পারি না ? সে হিন্দু হোক বা মুসলিম বা অন্য কেউ ? অন্য ধর্মকে নিয়ে কিছু বলার আগে যদি নিজের ধর্মের আজকের প্রয়োজনকে বুঝে এই প্রজন্ম যদি উপযুক্ত সুংস্কার করে তবে বোধ হয় পরের প্রজন্মের অমানবিক আর বিকৃত মস্তিস্ক মানুষেরা তাদের নিজেদের প্রয়োজনীতাকে হারাবে । সমস্ত প্রতিবাদ করতে দল গঠনের প্রয়োজন নেই ।
হাজার বছর আগের বানানো নিয়ম অন্ধের মত সবাই মেনে চলি সংস্কারের নামে কিন্তু সংস্কারকে না বুঝে বা না করে। কোন একটি বিশেষ ধর্মের কথা বলছি না । আপনারা যে যা ধর্মের, তারা তাদের কথাই ভাবুন। তাছাড়া সমস্ত ধর্মগ্রন্থে সংস্কারের কথা বলা আছে, কিন্তু আমরা যতই শিক্ষিত হই, ধর্মের জ্ঞ্যানি কেন ওই পণ্ডিত, মৌলবি, বা পাদ্রী এরাই হয়ে থাকে ? কেন আমরা আমাদের নিজেদের জ্ঞ্যান দিয়ে আমাদের ধর্মের মূল্যায়ন করতে পারব না ? আমার দূর বিশ্বাস কোন ভগবানই এর বিরোধিতা করবেন না।
তাই সংস্কারের কথা ভাবুন আর বর্তমান সমাজ ও চিন্তাকে সঠিক সংস্কার করুন. এটাই বোধহয় রাস্তা বর্তমান অসহিস্নুতাকে আটকানোর ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
নির্ঝর ২২/১১/২০১৫বেশ ভাল