ওর ডান হাতে দেশীয় ব্রান্ডের একটা বহির্মুখী ঘড়ি ছিল ।।।
বাবা-মা মারা গেছে ছোট বেলায় ।নিকট-আত্মীয় বলতে তেমন কেউই নেই ।জেবিকে নিয়ে সবার কেমন সন্দেহ ।শহরের সবচেয়ে ভদ্র ছেলেগুলোর মধ্যে সে অন্যতম ,কারো সন্দেহ নেই ।ওর খারাপ গুণ বলতে মাঝে মাঝেই মদ খায় ।তা খুব মানুষই জানে ,কিন্তু যারা জানে তারা এ-ও জানে জেবি কখনো মাতলামি করেনা ।মদ খেলেও মাতাল না! অদ্ভূত ধরণের ছেলে ও ।কিন্তু এই একমাত্র ছাড়া আর কোন দোষ খুঁজে পাওয়া যাবে না ওর মাঝে । কিন্তু সবাই যে ওর উপর সন্দেহের তীর ছোড়ে তার কারণ ওর হঠাত্-হঠাত্ গায়েব হয়ে যাওয়া ।
সেদিন শহরের সবচেয়ে বড় মাস্তান ক্যাডার সাকিবের ডান হাত মিলন খুন হল ।তার আগেরদিন থেকেই জেবিকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না ।জেবি আবার উধাও!! কোথাও ওর হদিস পাওয়া যাবে না ।এমনিতেই বিদ্রোহী টাইপের ছেলে ও ।সহজে ওর বিদ্রোহ মনোভাব ধরা না গেলেও ,ওর মোটামোটি কাছের মানুষগুলোও জানে- যখনই শহরের কোথাও নির্যাতন-নিপীড়ণ-শোষণ বা দুর্নীতির খবর প্রকাশ হয়; ও কেমন তত্পর হয়ে ওঠে ।শান্ত-শিষ্ট ছেলেটার কথাবার্তার ধরণও পাল্টে যায় যেন ।দোষী ব্যক্তি শাস্তি না পাওয়া পর্যন্ত ও শান্ত হয় না ।।এবার দিয়ে ওর ৪র্থ তম গায়েব হয়ে যাওয়া ।
এর আগেও ৩বার একইভাবে গায়েব হয়ে গিয়েছিল ও ।প্রথমবার এই ক্যাডার সাকিবেরই ছেলে ছোট ডন নামে পরিচিত শিপনের দ্বারা সম্ভ্রান্ত একটা পরিবারের মেয়ে ধর্ষিত হওয়ার ঘটনায় ।অনেকে জানলেও কেউই সত্য বলতে মুখ খুলতে চাচ্ছিল না ।এতবড় একটা অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছিল শীপন নামক কুলাঙ্গারটা ।ঘটানার তৃতীয় দিন থেকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছিল না জেবিকে ।কাছের কেউ না থাকাতে তেমন একটা খোঁজাখুঁজিও হলো না ।নিরুদ্দেশ হওয়ার সপ্তম দিন সন্ধ্যায় বাসার ছাদে দেখা গেল ওকে ।পা দুটিকে নিচে নামিয়ে দিয়ে দোল খাওয়াচ্ছে পরস্পর ।আনমনা সেই শান্ত-শিষ্ট ছেলেটা দোল খাচ্ছে আপন মনে ।যেন কিছুই হয়নি ।কেমন আত্মতৃপ্ত টাইপ ভাব নিয়ে বসে আছে ও ।।রাত ১০টা নাগাদ সারা শহরে চাউর হয়ে ধর্ষণের অভিযোগে ছোট ডনের গ্রেপ্তার হওয়ার কথা! ছোট শহরটাতে কেমন নিস্তব্ধতা নেমে আসল ।ছোট-ছোট জটলা থেকে গুণগুণ শব্দ আসতে থাকল ।কেমন বিস্মৃত আর কি এক তৃপ্ততার সাধ সবার মনে; জেবি ইস্যু সবাই ভুলে গেল ।
২দিন পরই অবশ্য ছাড়া পেল ছোট ডন ।জেবি আজ অবাক !কেমন পাগল পাগল ভাব ।ধর্ষিতার পরিবার কিষের লোভে না হুমকিতে থানা থেকে তাদের অভিযোগ তুলে নিয়েছে ।রাত্রে ছোট ডন ও তার দলবল আসল জেবির বাসায় ।জেবি বাসায় নেই ।আবার গায়েব হয়ে গেল নাকি! হ্যা ,তাই ।সাতদিন গত হয়ে গেল শহরে ছান মেরে জেবিকে খুজছে ছোট ডনের চ্যালাসকল ।এদিকে ছোট ডনের ড্যাড ক্যাডার সাকিবকেও তিনদিন যাবত্ পাওয়া যাচ্ছে না ।কোন কারণে নিজেকে আত্মগোপন করেছে হয়ত ।এটা নতুন কিছু না ।মাঝে মধ্যেই এরকমটা করে ক্যাডার সাকিব ।এসব নিয়ে চিন্তা করার মত বেকার সময় যে নেই ছোট ডনের কাছে ।তার এখন একটাই কাজ ।জেবি হারামিটাকে খুজে বের করে ওর রক্ত দিয়ে গোসল করা ।।জেবির উপর হঠাত্ এ বিদ্বেশের কারণ কাউকে বলেনি ছোট ডন ।
ক্যাডার সাকিব গায়েব হওয়ার এগারতম দিনে খবর বের হল ,পুলিশের স্পেশাল বাহিণী আটক করেছে তাকে ।শহরে ও শহরের বাইরে মোট ৩টা জাল নোট তৈরীর ফেক্টরী ও কয়েক কোটি জাল নোটসহ একটা অবৈধ অস্ত্র গুদাম রয়েছে তার ।অবৈধ অস্ত্রের গুদামে অচেতন হয়ে পরে থাকা অবস্থায় গ্রেপ্তার হলে পরে সুস্থ হয়ে এসব স্বীকার করে নেয় ক্যাডার সাকিব ।সেদিনই বিকালে ছোট ডনকেও আটক করে পুলিশ ।শহরে তার চাদাবাজী আর সব অবৈধ কার্যকলাপের জন্য ।।সন্ধ্যার দিকে প্রায় ১৫ দিন পর জেবিকে আবার দেখা গেল ছাদে ।সেই পুরোনো রূপে ।
৪ মাস পর ছোট ডন জামিনে মুক্তি পেলেও ক্যাডার সাকিব জেলবাসেই আছে ।এর মধ্যে আরো একবার ৭ দিনের জন্য গায়েব ছিল জেবি ।পরিচিতরাও ওকে কিছু জিঞ্জিসা করতে সাহস করে না ।যাচিয়া জেবিও কাউকে কিছু বলার পাত্র নয় ।সবাই কেমন যেন ভয় পায় জেবিকে ।ঠিক ওকে না ,ওর সাথে কথা বলতে ।কিছু জিঞ্জাসা করতে ।
কিন্তু এবারের কেসটা অন্যরকম ।ক্যাডার সাকিবেরই ডান হাত মিলন খুন হল ।তাও ছোট ডনের জামিনের পরেরদিনই ।কার এত সাহস ,বুকের পাটাতা এত বড়! ।।যথারীতি গায়েব জেবি ।পুলিশ আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে মিলন হত্যাকারীকে খুজে বের করতে ।থানা পুলিশ আসল জেবির বাসায় ,তল্লাসি করতে ।এবার কিন্তু সন্দেহের তালিকায় সবার উপরের নাম জেবি ।.....পুলিশের সন্দেহ তালিকায় থাকলেও এলাকাবাসী এবার নিশ্চিত ।এইকাজ জেবিই করেছে ।তবে সবাই একজট ,কেউ মুখ খুলবেনা; কোন যুক্তিতে তারা নিশ্চিত ?? তাদের কোন যুক্তির প্রয়োজন নেই ।তারা নিশ্চিত , তাই নিশ্চিত ।
জেবি গায়েব হওয়ার ৪র্থ দিন ।শহরে পুলিশের স্পেশাল ফোর্স-এর কমান্ডারের ব্যক্তিগত সেলফোনে এই ছোট শহরের সবচেয়ে বুদ্ধিমান-চতুর গোয়েন্দা টিমের প্রধানের রেজিস্ট্রি নম্বর থেকে- শহরের একটা কোণের ঠিকানা সম্বলিত একটা ছোট চিরকুট আসল ।দশ মিনিটের মধ্যে কমান্ডার সহ কয়েক গাড়ি পুলিশ হাজির সেখানে ।তবুও অনেক দেরী হয়ে গেছে ।জেবির নিথর রক্তাক্ত লাশটা পরে আছে পাশে ।চারদিকে আরো কয়েকটা লাশ ।ওরা আক্রমণকারী ছিল ।
জেবিকে তল্লাসি করে দুইটা মূল্যবান বস্তু পাওয়া গেল ।১ম টা ,ক্যাডার সাকিবের সারা দেশে ছডিয়ে থাকা বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার ডিটেইল আর মিলনের হত্যাকারী ছোট ডনের জবানবন্দীসহ প্রমাণ ।২য় টা, জেবির নামে রেজিষ্টার করা গোয়েন্দা দলের প্রধানের সেই নম্বর-ওয়ালা মোবাইলটা ।।আরো একটা ID কার্ড ।
ও হা ,
জেবির ডান হাতে দেশীয় ব্রান্ডের একটা ঘড়ি ছিল ।
সেদিন শহরের সবচেয়ে বড় মাস্তান ক্যাডার সাকিবের ডান হাত মিলন খুন হল ।তার আগেরদিন থেকেই জেবিকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না ।জেবি আবার উধাও!! কোথাও ওর হদিস পাওয়া যাবে না ।এমনিতেই বিদ্রোহী টাইপের ছেলে ও ।সহজে ওর বিদ্রোহ মনোভাব ধরা না গেলেও ,ওর মোটামোটি কাছের মানুষগুলোও জানে- যখনই শহরের কোথাও নির্যাতন-নিপীড়ণ-শোষণ বা দুর্নীতির খবর প্রকাশ হয়; ও কেমন তত্পর হয়ে ওঠে ।শান্ত-শিষ্ট ছেলেটার কথাবার্তার ধরণও পাল্টে যায় যেন ।দোষী ব্যক্তি শাস্তি না পাওয়া পর্যন্ত ও শান্ত হয় না ।।এবার দিয়ে ওর ৪র্থ তম গায়েব হয়ে যাওয়া ।
এর আগেও ৩বার একইভাবে গায়েব হয়ে গিয়েছিল ও ।প্রথমবার এই ক্যাডার সাকিবেরই ছেলে ছোট ডন নামে পরিচিত শিপনের দ্বারা সম্ভ্রান্ত একটা পরিবারের মেয়ে ধর্ষিত হওয়ার ঘটনায় ।অনেকে জানলেও কেউই সত্য বলতে মুখ খুলতে চাচ্ছিল না ।এতবড় একটা অপরাধ করেও পার পেয়ে যাচ্ছিল শীপন নামক কুলাঙ্গারটা ।ঘটানার তৃতীয় দিন থেকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছিল না জেবিকে ।কাছের কেউ না থাকাতে তেমন একটা খোঁজাখুঁজিও হলো না ।নিরুদ্দেশ হওয়ার সপ্তম দিন সন্ধ্যায় বাসার ছাদে দেখা গেল ওকে ।পা দুটিকে নিচে নামিয়ে দিয়ে দোল খাওয়াচ্ছে পরস্পর ।আনমনা সেই শান্ত-শিষ্ট ছেলেটা দোল খাচ্ছে আপন মনে ।যেন কিছুই হয়নি ।কেমন আত্মতৃপ্ত টাইপ ভাব নিয়ে বসে আছে ও ।।রাত ১০টা নাগাদ সারা শহরে চাউর হয়ে ধর্ষণের অভিযোগে ছোট ডনের গ্রেপ্তার হওয়ার কথা! ছোট শহরটাতে কেমন নিস্তব্ধতা নেমে আসল ।ছোট-ছোট জটলা থেকে গুণগুণ শব্দ আসতে থাকল ।কেমন বিস্মৃত আর কি এক তৃপ্ততার সাধ সবার মনে; জেবি ইস্যু সবাই ভুলে গেল ।
২দিন পরই অবশ্য ছাড়া পেল ছোট ডন ।জেবি আজ অবাক !কেমন পাগল পাগল ভাব ।ধর্ষিতার পরিবার কিষের লোভে না হুমকিতে থানা থেকে তাদের অভিযোগ তুলে নিয়েছে ।রাত্রে ছোট ডন ও তার দলবল আসল জেবির বাসায় ।জেবি বাসায় নেই ।আবার গায়েব হয়ে গেল নাকি! হ্যা ,তাই ।সাতদিন গত হয়ে গেল শহরে ছান মেরে জেবিকে খুজছে ছোট ডনের চ্যালাসকল ।এদিকে ছোট ডনের ড্যাড ক্যাডার সাকিবকেও তিনদিন যাবত্ পাওয়া যাচ্ছে না ।কোন কারণে নিজেকে আত্মগোপন করেছে হয়ত ।এটা নতুন কিছু না ।মাঝে মধ্যেই এরকমটা করে ক্যাডার সাকিব ।এসব নিয়ে চিন্তা করার মত বেকার সময় যে নেই ছোট ডনের কাছে ।তার এখন একটাই কাজ ।জেবি হারামিটাকে খুজে বের করে ওর রক্ত দিয়ে গোসল করা ।।জেবির উপর হঠাত্ এ বিদ্বেশের কারণ কাউকে বলেনি ছোট ডন ।
ক্যাডার সাকিব গায়েব হওয়ার এগারতম দিনে খবর বের হল ,পুলিশের স্পেশাল বাহিণী আটক করেছে তাকে ।শহরে ও শহরের বাইরে মোট ৩টা জাল নোট তৈরীর ফেক্টরী ও কয়েক কোটি জাল নোটসহ একটা অবৈধ অস্ত্র গুদাম রয়েছে তার ।অবৈধ অস্ত্রের গুদামে অচেতন হয়ে পরে থাকা অবস্থায় গ্রেপ্তার হলে পরে সুস্থ হয়ে এসব স্বীকার করে নেয় ক্যাডার সাকিব ।সেদিনই বিকালে ছোট ডনকেও আটক করে পুলিশ ।শহরে তার চাদাবাজী আর সব অবৈধ কার্যকলাপের জন্য ।।সন্ধ্যার দিকে প্রায় ১৫ দিন পর জেবিকে আবার দেখা গেল ছাদে ।সেই পুরোনো রূপে ।
৪ মাস পর ছোট ডন জামিনে মুক্তি পেলেও ক্যাডার সাকিব জেলবাসেই আছে ।এর মধ্যে আরো একবার ৭ দিনের জন্য গায়েব ছিল জেবি ।পরিচিতরাও ওকে কিছু জিঞ্জিসা করতে সাহস করে না ।যাচিয়া জেবিও কাউকে কিছু বলার পাত্র নয় ।সবাই কেমন যেন ভয় পায় জেবিকে ।ঠিক ওকে না ,ওর সাথে কথা বলতে ।কিছু জিঞ্জাসা করতে ।
কিন্তু এবারের কেসটা অন্যরকম ।ক্যাডার সাকিবেরই ডান হাত মিলন খুন হল ।তাও ছোট ডনের জামিনের পরেরদিনই ।কার এত সাহস ,বুকের পাটাতা এত বড়! ।।যথারীতি গায়েব জেবি ।পুলিশ আপ্রাণ চেষ্টা চালাচ্ছে মিলন হত্যাকারীকে খুজে বের করতে ।থানা পুলিশ আসল জেবির বাসায় ,তল্লাসি করতে ।এবার কিন্তু সন্দেহের তালিকায় সবার উপরের নাম জেবি ।.....পুলিশের সন্দেহ তালিকায় থাকলেও এলাকাবাসী এবার নিশ্চিত ।এইকাজ জেবিই করেছে ।তবে সবাই একজট ,কেউ মুখ খুলবেনা; কোন যুক্তিতে তারা নিশ্চিত ?? তাদের কোন যুক্তির প্রয়োজন নেই ।তারা নিশ্চিত , তাই নিশ্চিত ।
জেবি গায়েব হওয়ার ৪র্থ দিন ।শহরে পুলিশের স্পেশাল ফোর্স-এর কমান্ডারের ব্যক্তিগত সেলফোনে এই ছোট শহরের সবচেয়ে বুদ্ধিমান-চতুর গোয়েন্দা টিমের প্রধানের রেজিস্ট্রি নম্বর থেকে- শহরের একটা কোণের ঠিকানা সম্বলিত একটা ছোট চিরকুট আসল ।দশ মিনিটের মধ্যে কমান্ডার সহ কয়েক গাড়ি পুলিশ হাজির সেখানে ।তবুও অনেক দেরী হয়ে গেছে ।জেবির নিথর রক্তাক্ত লাশটা পরে আছে পাশে ।চারদিকে আরো কয়েকটা লাশ ।ওরা আক্রমণকারী ছিল ।
জেবিকে তল্লাসি করে দুইটা মূল্যবান বস্তু পাওয়া গেল ।১ম টা ,ক্যাডার সাকিবের সারা দেশে ছডিয়ে থাকা বিভিন্ন অবৈধ ব্যবসার ডিটেইল আর মিলনের হত্যাকারী ছোট ডনের জবানবন্দীসহ প্রমাণ ।২য় টা, জেবির নামে রেজিষ্টার করা গোয়েন্দা দলের প্রধানের সেই নম্বর-ওয়ালা মোবাইলটা ।।আরো একটা ID কার্ড ।
ও হা ,
জেবির ডান হাতে দেশীয় ব্রান্ডের একটা ঘড়ি ছিল ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুব্রত সামন্ত (বুবাই) ২৭/০১/২০১৬sundar.
-
শ্যামেন্দু ২৯/১২/২০১৫ঘটনাটা সুন্দর
বলার কায়দা ভাল লাগল
কয়েকটি বানান ঠিক করা প্রয়োজন মনে হয় :
বিদ্বেষ, জিজ্ঞাসা, চাঁদাবাজি, চ্যালা সকল,
যাচিয়া> যেচে হবে কি?
ভাল থাকুন -
দেবব্রত সান্যাল ২২/১২/২০১৫লেখার পর একবার নিজে পড়ে দেখা খুব জরুরী। প্রচুর বানান ভুল আছে। গল্প বলার একটা কায়দা থাকে , যেটা এখনো আপনাকে অনুশীলন করতে হবে।
-
শান্তনু ব্যানার্জ্জী ২১/১২/২০১৫বেশ সুন্দর ।
-
সমরেশ সুবোধ পড়্যা ১৯/১২/২০১৫ভাল লাগল
-
অভিষেক মিত্র ১৯/১২/২০১৫ভাল লাগল।
-
হাসান কাবীর ১৯/১২/২০১৫চমৎকার। লিখে যাও, শুভকামনা রইলো।
-
নির্ঝর ১৮/১২/২০১৫ভাল