শান্তিনগর
শান্তিনগর একটি ছোট্ট গ্রাম। বাংলাদেশের অন্যান্য গ্রামের মত সবুজ শ্যামল রূপে ঘেরা এই গ্রামটি।পূর্বকাল থেকেই শিক্ষা-দীক্ষা খেলা-ধূলা লোক-সংস্কৃতি ইত্যাদিতে অন্যতম এই গ্রাম। শুধুই বর্তমানকালে নয়,অতীতকালেও এর সুনাম ছিল।এক সময় এখানে বাংলাদেশের সোনালী আঁশের বাণিজ্য কেন্দ্র ছিল। যমুনা, ধলেশ্বরী বিধৌত এলাকায় উন্নত মানের পাট উৎপন্ন হতো এই এলাকায়। পাটের বড় বড় গোদাম ছিল এই গ্রামে। বড় বড় স্টিমার, জাহাজ ঘাটে বাঁধা থাকতো।এখান থেকে
বড়বড় জাহাজে পাট যেত কলিকাতায়। সুরেন বাবুর পাটের অফিস ছিল এই গ্রামে। অবশ্য ঘাটটির নাম ছিল বিনানুই ঘাট।এখনো সুরেন বাবুর অফিসের নিদর্শন হিসাবে একটি ইন্দারা কালের স্বাক্ষী হিসাবে আজও দাঁড়িয়ে আছে।অত্র অন্ঞ্চলে শিক্ষিত লোকের নাম বলতে গেলে সর্বাগ্রে জনাব আব্দুর রাজ্জাক মাস্টারের নামটি বলতেই হয়। শিক্ষা অনুরাগী এই মানুষটি এলাকার শিক্ষার জন্য সারাটা জীবন শিক্ষকতা করে গেছেন। এলাকার শিক্ষার জন্য তিনি একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তাঁর সাথে একবার পল্লি কবি জসিম উদ্দিন এসেছিলেন এই গ্রামে। আরও অনেক বড়বড় মনিষীর জন্ম এই গ্রামে। এই গ্রামটি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার অন্তর্গত গয়হাটা ইউনিয়ে অবস্থিত।
বড়বড় জাহাজে পাট যেত কলিকাতায়। সুরেন বাবুর পাটের অফিস ছিল এই গ্রামে। অবশ্য ঘাটটির নাম ছিল বিনানুই ঘাট।এখনো সুরেন বাবুর অফিসের নিদর্শন হিসাবে একটি ইন্দারা কালের স্বাক্ষী হিসাবে আজও দাঁড়িয়ে আছে।অত্র অন্ঞ্চলে শিক্ষিত লোকের নাম বলতে গেলে সর্বাগ্রে জনাব আব্দুর রাজ্জাক মাস্টারের নামটি বলতেই হয়। শিক্ষা অনুরাগী এই মানুষটি এলাকার শিক্ষার জন্য সারাটা জীবন শিক্ষকতা করে গেছেন। এলাকার শিক্ষার জন্য তিনি একটি স্কুলও প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। তাঁর সাথে একবার পল্লি কবি জসিম উদ্দিন এসেছিলেন এই গ্রামে। আরও অনেক বড়বড় মনিষীর জন্ম এই গ্রামে। এই গ্রামটি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার অন্তর্গত গয়হাটা ইউনিয়ে অবস্থিত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আব্দুর রহমান আনসারী ২০/০৮/২০২০চমৎকার
-
নুর হোসেন ১৬/০৮/২০২০ভাল লাগলো, চমৎকার লিখেছেন।
-
ফয়জুল মহী ১৬/০৮/২০২০Very good, best wishes