বঙ্গবন্ধু থেকে বাংলাদেশ
--- জসিম উদ্দিন জয় - - --
পৃথিবীতে একটি জাতি একটি ভাষা একটি দেশ,
বাঙালী, বাংলা ও বাংলাদেশ ।
একটি স্বাধীনতা একটি নাম আজীবন বহমান,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।
১৯২০ সালে জন্ম মুজিব টুঙ্গিপাড়ায় বাড়ি ,
নিপীরিত বাঙালির মুক্তির দিশারী।
বীর মুজিব ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে লড়ে,
মিশনারী স্কুলে তখন ৮ম শ্রেণীতে পড়ে।
অবিসংবাদিত নেতা মুজিব জাগ্রত জনতার তরে,
জীবনে প্রথম মুজিব কারাবরন করে।
বাঙালীর ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামে ছিলো অবিরত,
জেল-জুলুম আর অত্যাচারে হয়েছে কত-ক্ষত।
৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামীলীগ গঠন করে,
৪৭ এর দেশ ভাগের আন্দোলনে লড়ে।
৫২‘র ভাষা আন্দোলন, ৬৬‘র ছয়দফা আন্দোলন,
৬৯-এ গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ৭০ এর নির্বাচন।
পাক-হানাদার পাকিস্তানীদের কত-শত শোষন,
প্রতিবাদে রেসকোর্স ময়দানের জ্বালাময়ী সেই ভাষন।
৭মার্চের অগ্নিঝড়া সেই ভাষন ছিলো সঠিক এবং শুদ্ধ
যার আহ্ববানে মুক্তির লড়াইয়ে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ ।
যুদ্ধ জয়ে স্বাধীনতা এসেছে, এসেছিলো তোমার ডাকে,
শান্তির পায়রা স্বাধীন দেশে উড়ঁছে ঝাঁকে ঝাঁকে,
নিষান উড়িঁয়ে কিশোরী দেখো বাংলার ছবি আঁকে।
স্বপ্নদিয়ে গড়েছিলো মুজিব সোনার বাংলাদেশ ।
বিশ্বের কাছে রূপকার তুমি স্বাধীন বাংলাদেশ ।
তপ্ত বুলেটে, ১৫ আগষ্ট, ৭৫‘এর এক কালরাত্রী,
সপরিবারে নিহত হন সর্বকালের এই অবিযাত্রী ।
নেতা মুজিব জীবন দিয়ে বাঙ্গালীকে করেছে মুক্তি,
জাগ্রত মানোবোতা আর অসাম্প্রদায়িকতার শক্তি
যতদিন রবে বাংলার মানচিত্র পৃথিবীতে বহমান,
পাহাড় চুড়ায় দাঁড়িয়ে তুমি, শেখ মুজিবুর রহমান ।
তোমার কাছে বাঙালীর-বাংলাদেশ থাকবে চির-দেনা,
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু ও মুজিব-সেনা।
বাংলার বাঙ্গালী উচ্চকর শীর,
বাহুতে যত বল, গর্ব করে বল ।
আমার পরিচয় আমি বাঙালী
বাংলা আমার ভাষা, আমার দেশ বাংলাদেশ,
আর বঙ্গবন্ধু মানেই,
অন্ধকারে আলোর মশাল একটি বাংলাদেশ ।
পৃথিবীতে একটি জাতি একটি ভাষা একটি দেশ,
বাঙালী, বাংলা ও বাংলাদেশ ।
একটি স্বাধীনতা একটি নাম আজীবন বহমান,
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ।
১৯২০ সালে জন্ম মুজিব টুঙ্গিপাড়ায় বাড়ি ,
নিপীরিত বাঙালির মুক্তির দিশারী।
বীর মুজিব ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে লড়ে,
মিশনারী স্কুলে তখন ৮ম শ্রেণীতে পড়ে।
অবিসংবাদিত নেতা মুজিব জাগ্রত জনতার তরে,
জীবনে প্রথম মুজিব কারাবরন করে।
বাঙালীর ন্যায় প্রতিষ্ঠায় সংগ্রামে ছিলো অবিরত,
জেল-জুলুম আর অত্যাচারে হয়েছে কত-ক্ষত।
৪৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামীলীগ গঠন করে,
৪৭ এর দেশ ভাগের আন্দোলনে লড়ে।
৫২‘র ভাষা আন্দোলন, ৬৬‘র ছয়দফা আন্দোলন,
৬৯-এ গণঅভ্যুত্থান পেরিয়ে ৭০ এর নির্বাচন।
পাক-হানাদার পাকিস্তানীদের কত-শত শোষন,
প্রতিবাদে রেসকোর্স ময়দানের জ্বালাময়ী সেই ভাষন।
৭মার্চের অগ্নিঝড়া সেই ভাষন ছিলো সঠিক এবং শুদ্ধ
যার আহ্ববানে মুক্তির লড়াইয়ে শুরু হলো মুক্তিযুদ্ধ ।
যুদ্ধ জয়ে স্বাধীনতা এসেছে, এসেছিলো তোমার ডাকে,
শান্তির পায়রা স্বাধীন দেশে উড়ঁছে ঝাঁকে ঝাঁকে,
নিষান উড়িঁয়ে কিশোরী দেখো বাংলার ছবি আঁকে।
স্বপ্নদিয়ে গড়েছিলো মুজিব সোনার বাংলাদেশ ।
বিশ্বের কাছে রূপকার তুমি স্বাধীন বাংলাদেশ ।
তপ্ত বুলেটে, ১৫ আগষ্ট, ৭৫‘এর এক কালরাত্রী,
সপরিবারে নিহত হন সর্বকালের এই অবিযাত্রী ।
নেতা মুজিব জীবন দিয়ে বাঙ্গালীকে করেছে মুক্তি,
জাগ্রত মানোবোতা আর অসাম্প্রদায়িকতার শক্তি
যতদিন রবে বাংলার মানচিত্র পৃথিবীতে বহমান,
পাহাড় চুড়ায় দাঁড়িয়ে তুমি, শেখ মুজিবুর রহমান ।
তোমার কাছে বাঙালীর-বাংলাদেশ থাকবে চির-দেনা,
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু ও মুজিব-সেনা।
বাংলার বাঙ্গালী উচ্চকর শীর,
বাহুতে যত বল, গর্ব করে বল ।
আমার পরিচয় আমি বাঙালী
বাংলা আমার ভাষা, আমার দেশ বাংলাদেশ,
আর বঙ্গবন্ধু মানেই,
অন্ধকারে আলোর মশাল একটি বাংলাদেশ ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।