ময়না কাটার বুকে চর পর্ব ০৫
ময়না কাটার বুকে চর পর্ব ০৫
জামাল উদ্দিন জীবন
রাশেদা বলে তোমারা মা মেয়েতে কি করছো বাবা বাজার দিয়ে লোক পাঠিয়েছে সেই দিকে কোন খেয়াল আছে তোমাদের। বাজার না খুলতেই সোরগোল শুনা গেলো আমার ছেলেটারে নিয়ে গেলো গো কে কোথায় আছ তারে বাঁচাও? কার বিলাপের সুর কানে ভেসে এলো? এটা করিমনের গলার আওয়াজ না ভালো করে শুনে মানিক বলে কাতরাটা দাওতো বুজান শালাগো রক্ত দিয়া আমার সাঁঝের জম ক্ষতম করবো। ভেবে ছিলো দুই /একটা হবে পরে লক্ষ করে দেখে সাত/আট টি কুমির একসাথে আছে। পানির মধ্যে ওদের রাজত্ব জোর বেশি তার একার পক্ষ্যে কোন কিছু করা সম্ভব হবে না শুধু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া। আইন উদ্দিন মাতবর আজ দ্রুত বাড়িতে ফিরছে কালকে থানার বড়বাবু আসবে গ্রামের অনেকে থাকবে তাকেও থাকতে বলা হয়েছে । রাতের খাবার শেষ করে হাত ধুয়ে গামছায় মুছবে তখনি তুহিন এসে হাঁক ছাড়ে মাতবর সাব বাড়ি আছেন মাতবর সাব অদিতি মানিককে বলে দেখতো কে বাবাকে ডাকছে। মানিক ওপাশ হতে কেহে বাহে ডাকো কেনে? মাতবর সাবরে কও চেয়ারম্যান সাব রাস্তায় আইছে আরো অনেকে আছে তার থাকতে অইবো। মানিক বলে চাচা জান চলেন চেয়ারম্যান সাব লোক জন নিয়া রাস্তায় দাড়িয়ে আছে চলো দেখি কি হলো আবার। তোমরা শুয়ে পড়ো। আরিফার স্বামী তিন দিন পরে বাড়িতে ফিরেছে। গাছের কাজ করে কাঠের বিভিন্ন জিনিস পত্র তৈরি বাঁশের জিনিসও বিক্রি করে মহাজনের কাছ হতে যা মালামাল নিয়েছে সব টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে অনেক দিন মা মেয়ের জন্য কিছু কেনা হয় না। বউডা আমার সোনার টুকরা বেশি কিছু আবদার করে না অল্প জিনিসেই খুশি থাকে। এইতো সেই দিনের কথা সবে মাত্র বউ হইয়া বাড়িতে আইছে বাজান কয় ছোট কালে মা মরছে মুখটা ঠিক মনে নাই বয়স হইছে চোখে ঝাপসা দেখি তয় তুমি যে আমার ভাঙ্গা ঘরে আলোর বাতি সেটা বেশ বুঝতে পারতাম। মিয়া ভাই কত জায়গায় মাইয়া দেহাইলো মনে ধরে নাই শেষে আইসা মনটা বাঁধা পড়ছে বাবনা তলায় মধু গ্রামে।কিছু খাবার ও শাড়ি কিনে অকিল বাড়িতে ফিরে বড় সাধ জাগে বউডার নাম ধইরা ডাকি আবার শরম করে মুরুব্বিারা কে কি ভাবে। সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ঘরের দরজায় এসে আরিফার সাথে মাথায় গুঁতা খায়। মানুষের কপালে চোখ নাই দেইখা চলতে পারে না গুঁতা খায় কেন? মাথা উঠাইতে আরিফা দেখে অকিল সামনে দাঁত দিয়ে জিহ্বায় কামড় দিয়ে বাহিরে চলে যায় মুখটা লজ্জায় লাল টক টকে দেখতে ঠিক পাকা মরিচের মতো লাগছে। মা মারিয়া কোথায় গেছো দেহ ঘরে তোমার বাজান আইছে। কিরনী বলে মিয়ারপো ঘরে ফিরছো কহন আইলা মিয়া। ফিরছি চাচী অহনী আইলাম তোমরা ভালো আছোনি আছিরে বাপ গরীবের আবার ভালো থাকা। শরিয়ত উল্লাহ ভক্ত বৃন্দ নিয়ে নিজে বাড়িতে উরস করবেন সকলে সেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তরে রয়েছে তার অগণিত ভক্ত বৃন্দ সকলেই তাদের কাছে মুর্শিদকে কাছে পেতে চায় বরিশাল হতে কিছু ভক্ত বৃন্দ প্রতি বার তাকে নিতে আসে বার বার তাদের ফিরিয়ে দেয়। এবার উরশের শেষে তারা রয়ে যায় তাদের এলাকায় হুজুর একবার পায়ের ধূলো দিবেন মুদ্রা কথা তাকে সাথে করে নিয়ে যাবেন। হুজুর বলেছেন তোমরা যাও আমি মাস খানেক পরে আসবো তোমাদের অঞ্চলে আমার সফর আছে এবার যাব। ভক্ত বৃন্দ বিদায় দিয়ে গভীর রজনীতে আরাধনায় বসেছেন। অন্য সময় তার খেদমতে অনেকে থাকেন আজ হারুন আছে। হারুনের বাবা ছোট বেলায় লাল শালু কাপুড় পরে তাকে নিয়ে এখানে আসে। ছবিরন বিবি মারা গেছে বলতে গেলে ময়নায় তার বউডারে কাইরা নিছে। জাল দিয়ে প্রতি দিনের মত মাছ ধরছে নদীতে নৌকায় করে বউ ভাত নিয়ে আইছে সাথে হারুন কুলে। বলে নেও দুইঠা মুখে দাও বিয়ান বেলা এক মুঠ পান্তা নুন কাচা মরিচ দিয়া খাইছো বেলা দুপার হইছে। জালটা উঠিয়ে ভাতে হাত দিব। নদীর ঘাটেই জাল টানছে হারুনকে রেখে ছবিরনও জাল টানতে যায় একটু বেশি গভীরে নামে তোতা বলে মনে হয় জালে বড় মাছ পরছেরে বউ। ঘাটের দিকে আসতে থাকে দেখে একটা কুমীরের বাচ্ছা আর কুমিরটা জাল ছিঁড়ে বেরিয়ে যায়। তোতা বলে ছবিরন উপরে উঠে আস জলদি করো শালারা খুব খারাপ একবার মানুষের শরীরের গন্ধ পেলে ওরা রাক্ষস হয়ে উঠে তখন কেউ জানে বাঁচতে পারে না। এক কামুড়েই নদীর ভিতরে নিয়া যাইবো। মুখের কথা শেষ করতে পারে না তোতা শুধু শুনতে পায় ওগো আমারে ধরে উঠাও কে যেন আমারে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সে আর কাছে গিয়ে সারতে পারে নাই দেখে ছমিরনের রক্তে রাক্ষসী ময়না কাটা লাল হয়ে গেছে ভাবছিলো দা দিয়া কুপাইয়া মারবে কিছু পথ এগিয়ে যায় তখনি হারুন চিৎকার দিয়ে উঠে শুধু ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সেদিনকার মত জাল ফেলে ছমিরনকে হারিয়ে হারুনকে নিয়ে হুজুরের বাড়ির গাডায় এসে পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে সেই দিন হতে ওরা দুজনে হুজুরেদের বাড়িতেই থাকে। মনির খাঁ শহর হতে ফিরেছেন একটু আগে সাফিয়া ছানি দেখতো আবার কে এলো বলবি তোর বাবা বাড়ি নেই। দরজা খুলতেই দেখে তার বাবা বলে মা বাবা এসেছে। তোমার আসার কি দরকার শহরেই থাকো চারি দিকে পানি থৈ থৈ করছে এখনি তাকে শহরে যেতে হবে আমরা তিনটা মানুষ এত বড় বাড়িতে একা কি? করে থাকি সে দিকে কোন খেয়াল আছে। আলেপ বলে কি হয়েছে বৌমা কার সাথে রাগা রাগি করো। বাবা সাধে কি এসব করি আপনার গুণধর পুত্র তিন দিন পরে বাড়িতে ফিরেছে জজ্ঞিাস করুন কোণ রাজ কার্য উদ্ধার করে ঘরে ফিরলো নয়তো আমার দুচোখ যেদিকে যায় মন চায় চলে যাব। হাফিজ এই হারাম জাদা হাফিজ কোথায় থাকিস সারা দিন কাজের সময় তোকে কাছে পাওয়া যায় না সারা দিন কি কাজ করে বেড়াস। আসার পর হতেই তোমার বক বকানি শুনে কানটা পচে গেলো এবার থামবে নয়তো ভালো হবে না বলে দিলাম। এক কথায় /দু কথায় দুজনার মধ্যে তুমুল ঝগড়া বেধে যায়।
জামাল উদ্দিন জীবন
রাশেদা বলে তোমারা মা মেয়েতে কি করছো বাবা বাজার দিয়ে লোক পাঠিয়েছে সেই দিকে কোন খেয়াল আছে তোমাদের। বাজার না খুলতেই সোরগোল শুনা গেলো আমার ছেলেটারে নিয়ে গেলো গো কে কোথায় আছ তারে বাঁচাও? কার বিলাপের সুর কানে ভেসে এলো? এটা করিমনের গলার আওয়াজ না ভালো করে শুনে মানিক বলে কাতরাটা দাওতো বুজান শালাগো রক্ত দিয়া আমার সাঁঝের জম ক্ষতম করবো। ভেবে ছিলো দুই /একটা হবে পরে লক্ষ করে দেখে সাত/আট টি কুমির একসাথে আছে। পানির মধ্যে ওদের রাজত্ব জোর বেশি তার একার পক্ষ্যে কোন কিছু করা সম্ভব হবে না শুধু চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া। আইন উদ্দিন মাতবর আজ দ্রুত বাড়িতে ফিরছে কালকে থানার বড়বাবু আসবে গ্রামের অনেকে থাকবে তাকেও থাকতে বলা হয়েছে । রাতের খাবার শেষ করে হাত ধুয়ে গামছায় মুছবে তখনি তুহিন এসে হাঁক ছাড়ে মাতবর সাব বাড়ি আছেন মাতবর সাব অদিতি মানিককে বলে দেখতো কে বাবাকে ডাকছে। মানিক ওপাশ হতে কেহে বাহে ডাকো কেনে? মাতবর সাবরে কও চেয়ারম্যান সাব রাস্তায় আইছে আরো অনেকে আছে তার থাকতে অইবো। মানিক বলে চাচা জান চলেন চেয়ারম্যান সাব লোক জন নিয়া রাস্তায় দাড়িয়ে আছে চলো দেখি কি হলো আবার। তোমরা শুয়ে পড়ো। আরিফার স্বামী তিন দিন পরে বাড়িতে ফিরেছে। গাছের কাজ করে কাঠের বিভিন্ন জিনিস পত্র তৈরি বাঁশের জিনিসও বিক্রি করে মহাজনের কাছ হতে যা মালামাল নিয়েছে সব টাকা বুঝিয়ে দিতে হবে অনেক দিন মা মেয়ের জন্য কিছু কেনা হয় না। বউডা আমার সোনার টুকরা বেশি কিছু আবদার করে না অল্প জিনিসেই খুশি থাকে। এইতো সেই দিনের কথা সবে মাত্র বউ হইয়া বাড়িতে আইছে বাজান কয় ছোট কালে মা মরছে মুখটা ঠিক মনে নাই বয়স হইছে চোখে ঝাপসা দেখি তয় তুমি যে আমার ভাঙ্গা ঘরে আলোর বাতি সেটা বেশ বুঝতে পারতাম। মিয়া ভাই কত জায়গায় মাইয়া দেহাইলো মনে ধরে নাই শেষে আইসা মনটা বাঁধা পড়ছে বাবনা তলায় মধু গ্রামে।কিছু খাবার ও শাড়ি কিনে অকিল বাড়িতে ফিরে বড় সাধ জাগে বউডার নাম ধইরা ডাকি আবার শরম করে মুরুব্বিারা কে কি ভাবে। সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ঘরের দরজায় এসে আরিফার সাথে মাথায় গুঁতা খায়। মানুষের কপালে চোখ নাই দেইখা চলতে পারে না গুঁতা খায় কেন? মাথা উঠাইতে আরিফা দেখে অকিল সামনে দাঁত দিয়ে জিহ্বায় কামড় দিয়ে বাহিরে চলে যায় মুখটা লজ্জায় লাল টক টকে দেখতে ঠিক পাকা মরিচের মতো লাগছে। মা মারিয়া কোথায় গেছো দেহ ঘরে তোমার বাজান আইছে। কিরনী বলে মিয়ারপো ঘরে ফিরছো কহন আইলা মিয়া। ফিরছি চাচী অহনী আইলাম তোমরা ভালো আছোনি আছিরে বাপ গরীবের আবার ভালো থাকা। শরিয়ত উল্লাহ ভক্ত বৃন্দ নিয়ে নিজে বাড়িতে উরস করবেন সকলে সেই প্রস্তুতি নিচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্তরে রয়েছে তার অগণিত ভক্ত বৃন্দ সকলেই তাদের কাছে মুর্শিদকে কাছে পেতে চায় বরিশাল হতে কিছু ভক্ত বৃন্দ প্রতি বার তাকে নিতে আসে বার বার তাদের ফিরিয়ে দেয়। এবার উরশের শেষে তারা রয়ে যায় তাদের এলাকায় হুজুর একবার পায়ের ধূলো দিবেন মুদ্রা কথা তাকে সাথে করে নিয়ে যাবেন। হুজুর বলেছেন তোমরা যাও আমি মাস খানেক পরে আসবো তোমাদের অঞ্চলে আমার সফর আছে এবার যাব। ভক্ত বৃন্দ বিদায় দিয়ে গভীর রজনীতে আরাধনায় বসেছেন। অন্য সময় তার খেদমতে অনেকে থাকেন আজ হারুন আছে। হারুনের বাবা ছোট বেলায় লাল শালু কাপুড় পরে তাকে নিয়ে এখানে আসে। ছবিরন বিবি মারা গেছে বলতে গেলে ময়নায় তার বউডারে কাইরা নিছে। জাল দিয়ে প্রতি দিনের মত মাছ ধরছে নদীতে নৌকায় করে বউ ভাত নিয়ে আইছে সাথে হারুন কুলে। বলে নেও দুইঠা মুখে দাও বিয়ান বেলা এক মুঠ পান্তা নুন কাচা মরিচ দিয়া খাইছো বেলা দুপার হইছে। জালটা উঠিয়ে ভাতে হাত দিব। নদীর ঘাটেই জাল টানছে হারুনকে রেখে ছবিরনও জাল টানতে যায় একটু বেশি গভীরে নামে তোতা বলে মনে হয় জালে বড় মাছ পরছেরে বউ। ঘাটের দিকে আসতে থাকে দেখে একটা কুমীরের বাচ্ছা আর কুমিরটা জাল ছিঁড়ে বেরিয়ে যায়। তোতা বলে ছবিরন উপরে উঠে আস জলদি করো শালারা খুব খারাপ একবার মানুষের শরীরের গন্ধ পেলে ওরা রাক্ষস হয়ে উঠে তখন কেউ জানে বাঁচতে পারে না। এক কামুড়েই নদীর ভিতরে নিয়া যাইবো। মুখের কথা শেষ করতে পারে না তোতা শুধু শুনতে পায় ওগো আমারে ধরে উঠাও কে যেন আমারে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সে আর কাছে গিয়ে সারতে পারে নাই দেখে ছমিরনের রক্তে রাক্ষসী ময়না কাটা লাল হয়ে গেছে ভাবছিলো দা দিয়া কুপাইয়া মারবে কিছু পথ এগিয়ে যায় তখনি হারুন চিৎকার দিয়ে উঠে শুধু ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে সেদিনকার মত জাল ফেলে ছমিরনকে হারিয়ে হারুনকে নিয়ে হুজুরের বাড়ির গাডায় এসে পরে জ্ঞান হারিয়ে ফেলে সেই দিন হতে ওরা দুজনে হুজুরেদের বাড়িতেই থাকে। মনির খাঁ শহর হতে ফিরেছেন একটু আগে সাফিয়া ছানি দেখতো আবার কে এলো বলবি তোর বাবা বাড়ি নেই। দরজা খুলতেই দেখে তার বাবা বলে মা বাবা এসেছে। তোমার আসার কি দরকার শহরেই থাকো চারি দিকে পানি থৈ থৈ করছে এখনি তাকে শহরে যেতে হবে আমরা তিনটা মানুষ এত বড় বাড়িতে একা কি? করে থাকি সে দিকে কোন খেয়াল আছে। আলেপ বলে কি হয়েছে বৌমা কার সাথে রাগা রাগি করো। বাবা সাধে কি এসব করি আপনার গুণধর পুত্র তিন দিন পরে বাড়িতে ফিরেছে জজ্ঞিাস করুন কোণ রাজ কার্য উদ্ধার করে ঘরে ফিরলো নয়তো আমার দুচোখ যেদিকে যায় মন চায় চলে যাব। হাফিজ এই হারাম জাদা হাফিজ কোথায় থাকিস সারা দিন কাজের সময় তোকে কাছে পাওয়া যায় না সারা দিন কি কাজ করে বেড়াস। আসার পর হতেই তোমার বক বকানি শুনে কানটা পচে গেলো এবার থামবে নয়তো ভালো হবে না বলে দিলাম। এক কথায় /দু কথায় দুজনার মধ্যে তুমুল ঝগড়া বেধে যায়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
জামাল উদ্দিন জীবন ০৪/০৯/২০২১ধন্যবাদ আপনাকে।
-
ন্যান্সি দেওয়ান ০২/০৯/২০২১Darun
-
ফয়জুল মহী ০১/০৯/২০২১Excellent
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০১/০৯/২০২১বাঃ
-
আমান শেখ ০১/০৯/২০২১বেশ ফুটিয়ে তুলেছেন।