ময়না কাটার বুকে চর পর্ব ০১
ময়না কাটার বুকে চর পর্ব ০১
জামাল উদ্দিন জীবন
প্রসিদ্ধ ও ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়া ময়না কাটা নদীকে অবলম্বন করে ময়না কাটার তীরে উপন্যাস শুরু করছি। আবেগ অনুভূতি ছোট বেলা হতে নদীর বুকে হেসে খেলে বড় হওয়া নৌকা চড়ে মাছ ধরা ,পান কৈৗড়ি বালি হাসের সাথে দস্যিপনায় মেতে থাকা। স্বপ্ন ঘেরা সৌন্দর্য ও মায়াবী মায়া ও ছায়া ঘেরা পরাণ আকুল করা প্রিয় নদী। নদীর বুকে ভেসে ভেসে হারিয়েছি এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত চেনা ঘাট থেকে অচেনা অজানা কত ঘাট, দেশ দেশান্তর হারিয়েছি। বুকের মাঝে পরম মমতায় যত্ন করে রেখেছে হাজারো সন্তান মা তাঁর সন্তানকে যেমন করে ধরে রাখে। পান করেছি মিঠা পানি গেয়েছি কত শত গান। নদীর বুকে ছোট হতে বড় হওয়া আমার। শাপলা শালুক ঢ্যাপের খই তুলছি দল বেঁধে হায়েনার মতো দলে দলে। নদীকে কেন্দ্র করেই বেড়ে উঠেছে জন জীবন।
লোক মুখে গল্প শুনে শুনে দেখে অনবদ্য জানার আগ্রহ হতে ময়না কাটাকে নিয়ে লেখার আগ্রহ হৃদয় মাঝে ও সকলের মাঝে নদীর কথা জানাতে বেশ ইচ্ছে করছে। মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত বাসনাকে বাস্তবে রুপদান করতে হাতে তুলে নিলাম জীবন চলার পথে সব সময়ের সঙ্গী কলমকে। সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে ও নদীর তখনকার ও বর্তমান সময়ের প্রেখ্যাপট সম্মন্ধে কিছু তথ্য সকলের সামনে তুলে ধরবো বলে “ময়না কাটার বুকে চর গ্রন্থ খানি আপনাদের সামনে তুলে ধরার ক্ষুদ্র চেষ্টা আমার”।
অনেক দিন আগের কথা আমার আগমন ঘটেনি ধরনিতে। বড় দের মুখে গল্প শুনে শুনে নদীর প্রতি কৌতূহল বেড়েছে ছোটবেলা থেকে। খুব প্রসিদ্ধ ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়া খরস্রোতা এই ময়না কাটা নদী। কয়েক হাজার মানুষের বসবাস। বেশির ভাগ মানুষ মুসলমান। কামার কুমার তাঁতী সূত্রধর মুচি ঋষি ও অন্যান্য শ্রেণি পেশার মানুষের বসবাস। মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার নলগোড়া গ্রামের মধ্য বিন্দু হয়ে পাঁচটি উপজেলাকে সমৃদ্ধ করে তুলেছে নদীটি। মৎস শিকার, কৃষি কাজ,কাঠের কাজ,হস্ত শিল্প ও জাল বুনার কাজে বেশ পারদর্শী এখানকার মানুষ। কৃষি ও মৎস শিকার এখানকার মানুষের প্রধান পেশা এছাড়া অন্য পেশোর কাজ করেও অনেকে তাদের জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করে। সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ছায়া ঘেরা মায়া ভরা গ্রামের নাম নলগোড়া। বৃহত্তর ফরিদপুর মহা কুমার অন্তর্ভুক্ত ছিল বর্তমানে মাদারীপুর জেলার শিবচর মহাকুমার অন্তর্গত। জনপদটির বেশির ভাগ মানুষ ধর্মপ্রাণ মুসলমান,শতকরা পাঁচ ভাগ হবে অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। বিভিন্ন ধর্মের লোক বসবাস করলেও একে অন্যের বিপদে আপদে এগিয়ে আসে। প্রত্যেকেই অনুষ্ঠান ও পার্বণের মিলিতা হয় যেন সকলে এক আত্মা এক প্রাণ হিন্দু, মুসলিম, ধর্মের ও বর্ণের কোন ভেদা ভেদ নেই সকলে সকলের তরে নিবেদিত প্রাণ।
নদীটি বেশ খরশ্রতা গভীর সকলে প্রতিটি মুহূর্তে ভয়ে থাকতো এই খবর এলো নতুন করে কুমিড় কাউকে খেয়েছে। প্রতিনিয়ত ভয়ে ভয়ে থাকতো নদীতে কুমিড় উৎপাত ছিলো অনেক। মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে নদীটি জড়িয়ে আছে উতোপ্রতো ভাবে। অনেক চেষ্টা করেও এর কোন সমাধান হয়নি। বাঁচার তাগিদে যার যা সম্বল তা নিয়ে প্রতি দিন সকলে মৎশ ও অন্যান্য জিনিস আহরণে যায়। গৃহস্থালি ও গোসলের জন্য অনেক উচুতে মাচা বা টং বানিয়ে ব্যবহার করতো, পানি উঠানোর কাজে ব্যবহার করা হতো বড় রকমের কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি পালকি মত এক ধরনের দোয়াইর। চলছে জীবন গ্রাম বাসির জীবনে একটু সস্তি ফিরে পেতে বিভিন্ন উপায় খুঁজতে থাকে। যে যেটা করতে বলে তাই করে কত তাবিজ কবজ মানত কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। হাটে মাঠে ঘাটে চায়ের দোকানে এটা নিয়ে বেশ আলোচনা হয় কি করে পরিত্রাণ মিলবে সকল গ্রাম বাসির। এক পাগল সব শুনে হাসছে বলে তোদের মুক্তি মিলবে পূর্নবান লোক নিয়ে আয় বলে সেই লোক সেখান হতে নিরুদ্দেশ হয়। সকল ধর্মের প্রধান দের কাছে কথাটি বলা হয় কেউ তেমন একটা আমলে নেয়নি। দবির মাতবর তার চোদ্দ পুরুষের পেশা মাছ ধরা সেই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। আইনউদ্দি মাতবর তার চাচা হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা নদীতে যায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে উৎকন্ঠা আতঙ্কে মৃত্যুকে সাথী করেই প্রতি নিয়োত প্রহর কাটে।
মৃত্যুর সাথে আমরণ বাজী ধরেই চলে তাদের জীবনের গতি পথ। ”যেখানে প্রতিনিয়ত মৃত্যুর সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয় তাদের কি মৃত্যুতে ভয় পেলে চলে” জীবন একটা মৃত্যুও হবে এক বার তবে কেন? তার ভয়ে ভীতু হও মানুষ বার বার। অনেকটা সময় অতিবাহিত হয়ে যায় পাগল শিরাজ কে আবার একদিন নদীর ঘাটে দেখতে পেয়ে অনেকে ভিড় জমায়। শুয়ে আছে পাগল অনেক অনেক কিছু নিয়ে এসেছে তার জন্য কারো খাবারই ছুঁয়ে দেখেনি সে। ধীরে ধীরে কোলাহল ভিড় বাড়ছে । আইন উদ্দিন মাঝির নৌকা ঘাটে ভিড়ছে দেখে শিরাজ উঠে সামনে দাঁড়ায় সকলে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। হাতের ইশারায় নদীতে যেতে বলে জহের লাফ দিয়ে উঠে বেশ কিছুটা দুরে এসে গোসল করে। পাগলার কর্ম দেখে ওরা ভয়ে অস্থির হয়ে যায় তার উপর কুমীড়ের উৎপাত নিত্য সঙ্গী। এক ঝাঁক গজার মাছ নৌকার সামনে দিয়ে যাচ্ছে জহের জাল মারতে গেলে শিরাজ ধমক দেয় দুজনে ভয়ে কাঁপতে থাকে।
নৌকা বেশ গভীরে চলছে ওদের দুজনার মুখ শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে সারা রাত জেগে মাছ ধরেছে অনেক ক্লান্ত শ্রান্ত ও পরিশ্রান্ত। কিছু শাপলা শালুক তুলে ফিরছে তখন প্রবল স্রোতে নৌকা বিপরীত মুখে ছুটে চলে। ভাসতে ভাসতে হাজি শরিয়ত উল্লাহর বর্জার কাছে এসে থামে। যা যা বলে পাগল সেই যে গেলো কোন খবর নেই। হারুনকে বলে দেখো নৌকায় কারা আছে? বলে হুজুর দুজন জেলে জ্ঞান হারিয়ে পরে আছে। কয়েক জনে ধরা ধরি করে ওদের বাহাদুর পুর নদীর তীরে উঠায়। বর্জা ছুটে চলে আপন গতিতে। হাসেম বলে হুজুর কোন দিকে যাবেন দেখ পালে কোন দিকে হাওয়া বয় অনেকটা দূর এসে তারা থামে হিজল দীঘির গাঁয়ে।
জামাল উদ্দিন জীবন
প্রসিদ্ধ ও ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়া ময়না কাটা নদীকে অবলম্বন করে ময়না কাটার তীরে উপন্যাস শুরু করছি। আবেগ অনুভূতি ছোট বেলা হতে নদীর বুকে হেসে খেলে বড় হওয়া নৌকা চড়ে মাছ ধরা ,পান কৈৗড়ি বালি হাসের সাথে দস্যিপনায় মেতে থাকা। স্বপ্ন ঘেরা সৌন্দর্য ও মায়াবী মায়া ও ছায়া ঘেরা পরাণ আকুল করা প্রিয় নদী। নদীর বুকে ভেসে ভেসে হারিয়েছি এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত চেনা ঘাট থেকে অচেনা অজানা কত ঘাট, দেশ দেশান্তর হারিয়েছি। বুকের মাঝে পরম মমতায় যত্ন করে রেখেছে হাজারো সন্তান মা তাঁর সন্তানকে যেমন করে ধরে রাখে। পান করেছি মিঠা পানি গেয়েছি কত শত গান। নদীর বুকে ছোট হতে বড় হওয়া আমার। শাপলা শালুক ঢ্যাপের খই তুলছি দল বেঁধে হায়েনার মতো দলে দলে। নদীকে কেন্দ্র করেই বেড়ে উঠেছে জন জীবন।
লোক মুখে গল্প শুনে শুনে দেখে অনবদ্য জানার আগ্রহ হতে ময়না কাটাকে নিয়ে লেখার আগ্রহ হৃদয় মাঝে ও সকলের মাঝে নদীর কথা জানাতে বেশ ইচ্ছে করছে। মনের গহীনে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত বাসনাকে বাস্তবে রুপদান করতে হাতে তুলে নিলাম জীবন চলার পথে সব সময়ের সঙ্গী কলমকে। সকলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে ও নদীর তখনকার ও বর্তমান সময়ের প্রেখ্যাপট সম্মন্ধে কিছু তথ্য সকলের সামনে তুলে ধরবো বলে “ময়না কাটার বুকে চর গ্রন্থ খানি আপনাদের সামনে তুলে ধরার ক্ষুদ্র চেষ্টা আমার”।
অনেক দিন আগের কথা আমার আগমন ঘটেনি ধরনিতে। বড় দের মুখে গল্প শুনে শুনে নদীর প্রতি কৌতূহল বেড়েছে ছোটবেলা থেকে। খুব প্রসিদ্ধ ইতিহাসের পাতায় স্থান করে নেয়া খরস্রোতা এই ময়না কাটা নদী। কয়েক হাজার মানুষের বসবাস। বেশির ভাগ মানুষ মুসলমান। কামার কুমার তাঁতী সূত্রধর মুচি ঋষি ও অন্যান্য শ্রেণি পেশার মানুষের বসবাস। মাদারীপুর জেলার শিবচর থানার নলগোড়া গ্রামের মধ্য বিন্দু হয়ে পাঁচটি উপজেলাকে সমৃদ্ধ করে তুলেছে নদীটি। মৎস শিকার, কৃষি কাজ,কাঠের কাজ,হস্ত শিল্প ও জাল বুনার কাজে বেশ পারদর্শী এখানকার মানুষ। কৃষি ও মৎস শিকার এখানকার মানুষের প্রধান পেশা এছাড়া অন্য পেশোর কাজ করেও অনেকে তাদের জীবন ও জীবিকা নির্বাহ করে। সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা ছায়া ঘেরা মায়া ভরা গ্রামের নাম নলগোড়া। বৃহত্তর ফরিদপুর মহা কুমার অন্তর্ভুক্ত ছিল বর্তমানে মাদারীপুর জেলার শিবচর মহাকুমার অন্তর্গত। জনপদটির বেশির ভাগ মানুষ ধর্মপ্রাণ মুসলমান,শতকরা পাঁচ ভাগ হবে অন্যান্য ধর্মাবলম্বী। বিভিন্ন ধর্মের লোক বসবাস করলেও একে অন্যের বিপদে আপদে এগিয়ে আসে। প্রত্যেকেই অনুষ্ঠান ও পার্বণের মিলিতা হয় যেন সকলে এক আত্মা এক প্রাণ হিন্দু, মুসলিম, ধর্মের ও বর্ণের কোন ভেদা ভেদ নেই সকলে সকলের তরে নিবেদিত প্রাণ।
নদীটি বেশ খরশ্রতা গভীর সকলে প্রতিটি মুহূর্তে ভয়ে থাকতো এই খবর এলো নতুন করে কুমিড় কাউকে খেয়েছে। প্রতিনিয়ত ভয়ে ভয়ে থাকতো নদীতে কুমিড় উৎপাত ছিলো অনেক। মানুষের জীবন ও জীবিকার সাথে নদীটি জড়িয়ে আছে উতোপ্রতো ভাবে। অনেক চেষ্টা করেও এর কোন সমাধান হয়নি। বাঁচার তাগিদে যার যা সম্বল তা নিয়ে প্রতি দিন সকলে মৎশ ও অন্যান্য জিনিস আহরণে যায়। গৃহস্থালি ও গোসলের জন্য অনেক উচুতে মাচা বা টং বানিয়ে ব্যবহার করতো, পানি উঠানোর কাজে ব্যবহার করা হতো বড় রকমের কাঠ ও বাঁশ দিয়ে তৈরি পালকি মত এক ধরনের দোয়াইর। চলছে জীবন গ্রাম বাসির জীবনে একটু সস্তি ফিরে পেতে বিভিন্ন উপায় খুঁজতে থাকে। যে যেটা করতে বলে তাই করে কত তাবিজ কবজ মানত কোন কিছুতেই কাজ হচ্ছে না। হাটে মাঠে ঘাটে চায়ের দোকানে এটা নিয়ে বেশ আলোচনা হয় কি করে পরিত্রাণ মিলবে সকল গ্রাম বাসির। এক পাগল সব শুনে হাসছে বলে তোদের মুক্তি মিলবে পূর্নবান লোক নিয়ে আয় বলে সেই লোক সেখান হতে নিরুদ্দেশ হয়। সকল ধর্মের প্রধান দের কাছে কথাটি বলা হয় কেউ তেমন একটা আমলে নেয়নি। দবির মাতবর তার চোদ্দ পুরুষের পেশা মাছ ধরা সেই কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। আইনউদ্দি মাতবর তার চাচা হয় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা নদীতে যায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটে উৎকন্ঠা আতঙ্কে মৃত্যুকে সাথী করেই প্রতি নিয়োত প্রহর কাটে।
মৃত্যুর সাথে আমরণ বাজী ধরেই চলে তাদের জীবনের গতি পথ। ”যেখানে প্রতিনিয়ত মৃত্যুর সাথে লড়াই করে বেঁচে থাকতে হয় তাদের কি মৃত্যুতে ভয় পেলে চলে” জীবন একটা মৃত্যুও হবে এক বার তবে কেন? তার ভয়ে ভীতু হও মানুষ বার বার। অনেকটা সময় অতিবাহিত হয়ে যায় পাগল শিরাজ কে আবার একদিন নদীর ঘাটে দেখতে পেয়ে অনেকে ভিড় জমায়। শুয়ে আছে পাগল অনেক অনেক কিছু নিয়ে এসেছে তার জন্য কারো খাবারই ছুঁয়ে দেখেনি সে। ধীরে ধীরে কোলাহল ভিড় বাড়ছে । আইন উদ্দিন মাঝির নৌকা ঘাটে ভিড়ছে দেখে শিরাজ উঠে সামনে দাঁড়ায় সকলে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে। হাতের ইশারায় নদীতে যেতে বলে জহের লাফ দিয়ে উঠে বেশ কিছুটা দুরে এসে গোসল করে। পাগলার কর্ম দেখে ওরা ভয়ে অস্থির হয়ে যায় তার উপর কুমীড়ের উৎপাত নিত্য সঙ্গী। এক ঝাঁক গজার মাছ নৌকার সামনে দিয়ে যাচ্ছে জহের জাল মারতে গেলে শিরাজ ধমক দেয় দুজনে ভয়ে কাঁপতে থাকে।
নৌকা বেশ গভীরে চলছে ওদের দুজনার মুখ শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে সারা রাত জেগে মাছ ধরেছে অনেক ক্লান্ত শ্রান্ত ও পরিশ্রান্ত। কিছু শাপলা শালুক তুলে ফিরছে তখন প্রবল স্রোতে নৌকা বিপরীত মুখে ছুটে চলে। ভাসতে ভাসতে হাজি শরিয়ত উল্লাহর বর্জার কাছে এসে থামে। যা যা বলে পাগল সেই যে গেলো কোন খবর নেই। হারুনকে বলে দেখো নৌকায় কারা আছে? বলে হুজুর দুজন জেলে জ্ঞান হারিয়ে পরে আছে। কয়েক জনে ধরা ধরি করে ওদের বাহাদুর পুর নদীর তীরে উঠায়। বর্জা ছুটে চলে আপন গতিতে। হাসেম বলে হুজুর কোন দিকে যাবেন দেখ পালে কোন দিকে হাওয়া বয় অনেকটা দূর এসে তারা থামে হিজল দীঘির গাঁয়ে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
আমান শেখ ১৯/০৮/২০২১অনেক সুন্দর লিখেছেন
-
তাবেরী ১৯/০৮/২০২১বেশ সুন্দর
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৯/০৮/২০২১স্মৃতিকথার মতো।