গণতন্ত্র
পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের নীল নকশার বলি নুর হোসেন, তোমার বুকে পিঠে আঁলপনা এঁকে, পুলিশের বুলেটের সামনে টেলে দিয়ে, জয়বাংলা ধ্বনি দিয়ে তোমারে শহীদের কাতারে শামিল করে দিয়ে, তোমার রক্তের উপর পা মড়িয়ে ক্ষমতার মসনদে বসে দুই পরিবারতন্ত্রের প্রেত্মাতা বাংলাদেশটাকে শশ্মান বানিয়ে মুচকি মুচকি হেসে হেসে লুটপাট, চুরি-চামারী, জালিয়াতি, আত্মসাৎ, হত্যা, খুন, অপহরন, গুম, অবিচার ব্যাভিচার, অপশাসন, দুর্শাসন, ন্যায় নীতি সভ্যতাকে পদদলিত করে, নিকৃষ্ট স্বৈরাতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র চালিয়ে সোনার বাংলা কে বধ্যভুমি বানিয়ে ছাড়ল, তুমি কি স্বর্গের দেয়ালের কার্নিশে বসে বসে অবলোকন করে তৃপ্তিতে ঢেঁকুর তুলছ না এই গণতন্ত্রের শহীদ?
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইঞ্জিনিয়ার সজীব ইমাম ১৭/০২/২০১৫আমরা আজ বিকৃত গনতন্ত্রের মাঝে আছি..........
-
אולי כולנו טועים ০৮/১২/২০১৩অনবদ্য লেখা।
অনেক দিন ব্লগে নেই ?
সব ঠিক তো ? -
ডাঃ প্রবীর আচার্য নয়ন ৩০/১১/২০১৩যে যেখানে যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক। সালাম নুর হোসেনের বিদেহী আত্মাকে। যার আত্মত্যাগ স্বৈরাচার আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছিল
-
আহমাদ সাজিদ ২৯/১১/২০১৩প্রিয় প্রধানমন্ত্রী আর আমাদের বিরোধীদলের নেত্রী!
আস্ সালামু আলাইকুম। ভাল আছেন,ভাল থাকুন; এই প্রার্থনা আমাদের মত সাধারণের সর্বসময়। আমার মত ছোট্ট আর কম বিষেশজ্ঞের একমাত্র কথা হল:- আমাদের নিয়ে আর খেলবেন না। আপনারই শুধু সংবিধান বিষেশজ্ঞ নন। আমরাও কিছু বুঝি। প্রিয় প্রধানমন্ত্রী! দয়া করে ক্ষমতার জন্য সংবিধানের দোহাই না দিয়ে এখনই চেয়ার ছেড়ে রক্তক্ষয়ী এই খেলা বন্ধ করুন। প্রিয় নেত্রী! আর কত লাশের সংখ্যা বাড়াবেন? দয়া করে আমাদের নিয়ে ক্ষমতার পরীক্ষা চালাবেন না।
প্রিয় বিরোধীদলনেত্রী! আর অনর্থক এই হরতাল বা অবরোধের ডাক দেবেন না। আপনার সোনার ছেলেরা বা নেতারা মাঠে থাকেনা এই আন্দোলণে। শুধু টাকার বিনিময়ে গাড়ি আর বাড়ি পুড়িয়ে আমাদের মত সাধারণদের আর কত কষ্ট দেবেন। দয়া করে এই মিছামিছি আন্দোলন বন্ধ করুন। বিকল্প পন্থা বের করুন। নইলে ক্ষমতার লড়াইয়ে পিছপা হন। একদিন স্বৈরাচারের পতন হবেই। আমাদের নিয়ে দুজন খেলবেন না। আমাদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে গেলে আপনাদের দুজনের ( সাথে প্রাক্তন স্বৈর-প্রেমিক) জন্য শুধুই অমঙ্গল হবে। আপনারা বেঁচে থাকার কোনো পথই হয়তো একদিন পাবেন না। জনগণের অভিশাপে ধ্বংস হয়ে যাবেন।
দয়া করে দুজনই উপলব্ধি করুন। আমাদের বাঁচতে দিন। -
জহির রহমান ২৮/১১/২০১৩বর্তমান রাজনীতি