চিঠি
প্রিয়
কেমন আছো।।ভালো থাকো সব সময় এই কামনা করি।চিঠি লেখতেছি আজ একটা বিশেষ দিন তোমার জন্মদিন।।শুভেচ্ছা নিও আমার। আজ হৃদয়ের ভিতর থেকে দীর্ঘ শ্বাস আমাকে দাক্কা দিচ্ছে কেনো জানো এমন দিনে তোমার পাশে আমি থাকতে পারিনি বলে।।নিশিথের জ্যোৎস্না আমাকে অনেক কাছে ডেকেছে আমি যাই নি আমি যে মনে মনে ভেবে রেখেছি তোমার হাত দরেই ঐ জ্যোৎস্না দুই জনের খায়ে মাখবো।তুমি নেই আমি কি করে ঐ জ্যোৎস্নার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করি বল।।তুমি যে দিন আমার কাছে আসবে আমি সেদিনি নিমন্ত্রণ ছাড়াই জ্যোৎস্নার বাড়ি যাবো।।ঐ মেঘ বালিকা আমায় কত বার কত রকুম করে তার বারি তে ভিজতে বলেছে।।আমি যে তোমাকে নিয়ে ঐ মেঘ বালিকার আনন্দ অশ্রুতে ভিজবো।এখন শুধু একাকীত্ব কে আপন করে ওদের দেখি বাতায়ন খুলে।সারা দিবা নিশি কাটিয়ে দি তোমার কথা ভেবে।তুমি আসবে তুমি আসবে কবে?আমার কাননের ফুল গুলো বৃষ্টির জলে স্নান করে রবির রৌদ্র অঙ্গে মেখে অভিমানে মাটিতে পড়ছে ঝরে।আমি ওদের আমার হাতে নেয়নি বলে। অভিমান করারি কথা সেই ছোট থেকে অনেক আদরে আমি তাদের বড় করেছি।।তুবো তারা কেনো আমার মনের কথা বুঝে না।একমাত্র তুমি আমার হৃদয়ের কথা বুঝ।আমার না পাওয়াকে খুঁজো তুমি ছাড়াযে আমার হাতে ফুল শোভা পায় না। ওরা ঝরে পড়ুক মাটিতে আমি ওদের সেদিনি আমার হাতে নিব যে দিন তুমি আমার পাশে রোইবে।তুমি আসবে কবে? আমি জানি তুমিও আমাকে ভাব কিন্তু দেখ দুই জনের মধ্যে খানে সামর্থ্য নামের দেয়াল দাড়িয়ে আছে।।আমি আশা করি তুমি এই দেয়ালটা ভাঙবে।সে দিন টা আর বেশি দূরে নয়।।
চিঠিটা লেখতে লেখতে আমার নয়নে লোনা জলের আগমন লোনা জল হয়তো জানে আজ আমার প্রিয়োর জন্মদিন।।।জান ভালো থেকো অনেক কথা বলার ছিল বললাম না।।। পরে বলব।।।জান তোমার জন্মদিনের না থাকতে পারার বিষাদ মাখা কণ্ঠ স্বর দিয়ে আবার বলি শুভ জন্মদিন জান।
ইতি
তোমার প্রাণপ্রিয়া
।।।।।।।জানু।।।।।
কেমন আছো।।ভালো থাকো সব সময় এই কামনা করি।চিঠি লেখতেছি আজ একটা বিশেষ দিন তোমার জন্মদিন।।শুভেচ্ছা নিও আমার। আজ হৃদয়ের ভিতর থেকে দীর্ঘ শ্বাস আমাকে দাক্কা দিচ্ছে কেনো জানো এমন দিনে তোমার পাশে আমি থাকতে পারিনি বলে।।নিশিথের জ্যোৎস্না আমাকে অনেক কাছে ডেকেছে আমি যাই নি আমি যে মনে মনে ভেবে রেখেছি তোমার হাত দরেই ঐ জ্যোৎস্না দুই জনের খায়ে মাখবো।তুমি নেই আমি কি করে ঐ জ্যোৎস্নার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করি বল।।তুমি যে দিন আমার কাছে আসবে আমি সেদিনি নিমন্ত্রণ ছাড়াই জ্যোৎস্নার বাড়ি যাবো।।ঐ মেঘ বালিকা আমায় কত বার কত রকুম করে তার বারি তে ভিজতে বলেছে।।আমি যে তোমাকে নিয়ে ঐ মেঘ বালিকার আনন্দ অশ্রুতে ভিজবো।এখন শুধু একাকীত্ব কে আপন করে ওদের দেখি বাতায়ন খুলে।সারা দিবা নিশি কাটিয়ে দি তোমার কথা ভেবে।তুমি আসবে তুমি আসবে কবে?আমার কাননের ফুল গুলো বৃষ্টির জলে স্নান করে রবির রৌদ্র অঙ্গে মেখে অভিমানে মাটিতে পড়ছে ঝরে।আমি ওদের আমার হাতে নেয়নি বলে। অভিমান করারি কথা সেই ছোট থেকে অনেক আদরে আমি তাদের বড় করেছি।।তুবো তারা কেনো আমার মনের কথা বুঝে না।একমাত্র তুমি আমার হৃদয়ের কথা বুঝ।আমার না পাওয়াকে খুঁজো তুমি ছাড়াযে আমার হাতে ফুল শোভা পায় না। ওরা ঝরে পড়ুক মাটিতে আমি ওদের সেদিনি আমার হাতে নিব যে দিন তুমি আমার পাশে রোইবে।তুমি আসবে কবে? আমি জানি তুমিও আমাকে ভাব কিন্তু দেখ দুই জনের মধ্যে খানে সামর্থ্য নামের দেয়াল দাড়িয়ে আছে।।আমি আশা করি তুমি এই দেয়ালটা ভাঙবে।সে দিন টা আর বেশি দূরে নয়।।
চিঠিটা লেখতে লেখতে আমার নয়নে লোনা জলের আগমন লোনা জল হয়তো জানে আজ আমার প্রিয়োর জন্মদিন।।।জান ভালো থেকো অনেক কথা বলার ছিল বললাম না।।। পরে বলব।।।জান তোমার জন্মদিনের না থাকতে পারার বিষাদ মাখা কণ্ঠ স্বর দিয়ে আবার বলি শুভ জন্মদিন জান।
ইতি
তোমার প্রাণপ্রিয়া
।।।।।।।জানু।।।।।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোবারক হোসেন ২৮/০৬/২০১৫চিঠি হল প্রেমের লোকুচোরি।
-
অ ২৬/০৬/২০১৫ভালো ...
-
T s J ১৫/০৬/২০১৫সুন্দর