চন্দ্রঋণী
সূর্যের থেকে ঋণ নিয়ে চাঁদ পৃথিবীকে করে ঋণী
পূর্ণিমা ঋণে অমাবস্যার আঁধার কে নেই চিনি।
তোমার থেকে ঋণ করে করে ভালবাসা গেছি শিখে
সেই ভালবাসা ফিরিয়ে দেব স্মৃতিমাখা কিছু সুখে।
তোমারে দেখাব আকাশ আমার তোমারই জানালা দিয়ে
তোমার জানালার উদাসী পর্দা একটু সরিয়ে নিয়ে।
অসীম আকাশে উড়ায়ো তুমি সসীম সুতার ঘুড়ি
তোমার সসীমে বাঁধব অসীম আকাশের ঐ দুরি।
তোমাকে খুঁজেছি প্রতি দিন রাত তোমাকে চেনেনি কেউ
ধৈর্য্য বাঁধের গায়ে ভেঙে পড়ে অপেক্ষারই ঢেউ।
না পাওয়া তোমাতে পেয়েছি বোধহয় তোমায় পাওয়ার সুখ
তুমি কি মানবী নাকি কোন এক কুয়াশা জড়ানো দুখ।
পূর্ণিমা ঋণে অমাবস্যার আঁধার কে নেই চিনি।
তোমার থেকে ঋণ করে করে ভালবাসা গেছি শিখে
সেই ভালবাসা ফিরিয়ে দেব স্মৃতিমাখা কিছু সুখে।
তোমারে দেখাব আকাশ আমার তোমারই জানালা দিয়ে
তোমার জানালার উদাসী পর্দা একটু সরিয়ে নিয়ে।
অসীম আকাশে উড়ায়ো তুমি সসীম সুতার ঘুড়ি
তোমার সসীমে বাঁধব অসীম আকাশের ঐ দুরি।
তোমাকে খুঁজেছি প্রতি দিন রাত তোমাকে চেনেনি কেউ
ধৈর্য্য বাঁধের গায়ে ভেঙে পড়ে অপেক্ষারই ঢেউ।
না পাওয়া তোমাতে পেয়েছি বোধহয় তোমায় পাওয়ার সুখ
তুমি কি মানবী নাকি কোন এক কুয়াশা জড়ানো দুখ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সুমাইয়া বরকতউল্লাহ্ ২৮/১০/২০১৩দারুন তো! ধন্যবাদ রইল। আরো লেখা চাই।
-
কবীর হুমায়ূন ২৮/১০/২০১৩তুমিতো এসেছো চাঁদ চুঁয়ে চুঁয়ে আমার আঙ্গিনায়,
তোমার লাগিয়া পরান আমার ফিরিয়া ফিরিয়া চায়।
তোমার পরশে আমার চেতনে জাগিয়াছে মহা সুখ,
অসীমা! তোমায় বুকেতে জড়াতে আমি হই উন্মুখ।
তোমার কবিতা খুবই ভালো লাগলো। তবে, পুরোপুরি মাত্রাগত বিষয়গুলোর দিকে খেয়াল রাখলে আরও সুন্দর হতো। তাই, উপরের চারটি চরণ তুলে দিলেম। একটু খেয়াল করে দেখলেই বুঝবে , বন্ধু।
ভালো থেকো সব সময়।