তুমি চাঁদ সুন্দর ( অনু গল্প )
পূর্নিমা চাঁদ আকাশটা আলোকিত করে আছে। হাজার তারারা খেলছে আকাশের বুকে। বেশ সুন্দর, গভির মণোযোগে আকাশের বুকে
তাকিয়ে আছি। হঠাৎ চোখে পড়ল পাশের বিলে পানির মৃদু কম্পন। একটি নৌকো একটু দুলছে। মনে হল কেউ একজন বসে আছে
নৌকোর মাথায় । ভাবলাম চোখের ভুল।
কিন্তু না, কেউ একজন বসে আছে খোলা চুলে। চুলগুলো হালকা উড়ছে। গাচের ছায়া পড়াতে একটু অস্পষ্ট। উঠে জানালার কাছে
এগিয়ে আসলাম । তবুও দেখছি না কে ওখানে। বেশ বিরক্ত লাগল । হঠাৎ এক ঝাপটা বাতাস এসে নৌকোটা একটু ঘুরে চাঁদের আলোয়
বেরিয়ে এল সুন্দর মুখখানা। এ যেন বিধাতার অপার দয়া। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না, তাই তার এ ব্যবস্থা।
একটি মেয়ে পাতলা গড়নের। মুখে এক ঝলক হাসি। যেন পূর্নিমা চাঁদের আলোকেও হার মানায়। আমি অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে
রইলাম। আরে এ তো তমা ! এত সুন্দর ও !! এত সুন্দর ওর হাসি? কি করে ও এত সুন্দর করে হাসে? ভাবতে ভাবতে কখন যে চলে
এসেছি ওর পাসে টেরই পেলাম না।
ও আমার দিকে তাকিয়ে একটু হেসে বললঃ কি ভাললাগে আমাকে? এসো না বসি চাদের আলোয়।
আমি ওর কোন কথার উত্তর না দিয়ে নৌকোতে উঠে ওর পাসে বসলাম। ও উঠে এসে আমার বুকে মাথা রেখে আকাশের বুকে তাকাল।
আর আমি তাকিয়ে আছি ওর মুখপানে। কত সুন্দর ও !! এ যেন আর এক পূর্নিমার চাঁদ। যেন আকাশের চাদকে বলছে পূর্ন হও আমার
আলোয়। আমি বিমোহিত, আমি মুগ্ধ সে চাঁদের আলোয়। যে চাঁদ আমার বুকে ভাসছে, যা পূর্নিমা চাঁদকেও হার মানিয়েছে।
তমাঃ কি দেখছ?
=> চাঁদ।
তমাঃ কোথায়?
=> যে চাঁদ আকাশ থেকে আমার বুকে আছরে পড়েছে।
তমাঃ আমি বুঝি তোমার চাঁদ।
=> যার হাসি আকাশের চাঁদের আলোকে ম্লান করে দেয়, সে তো চাঁদের চেয়েও বেশি।
তমাঃ তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পালিয়ে থাক কেন?
=> জানি না ।
তমাঃ তুমি আমাকে ভালবাস?
=> জানি না।
তমাঃ আমি জানি, তুমি আমাকে ভালবাস।
=> তুমি----??
তমাঃ বাসি। অনেক ...............অনেক বেশি ।
আমি বলব, ঠিক এই মুহূর্তে মায়ের ডাক। কি রে তোর ঘুম ভাঙ্গল ? উঠ, তারাতারি উঠ। তোর না সকালে ক্লাস। varsity তে যাবি
না? মায়ের প্রশ্নগুলো আমাকে মনে করিয়ে দিল, আমি তো রাতভর স্বপ্নে ছিলাম...............
তাকিয়ে আছি। হঠাৎ চোখে পড়ল পাশের বিলে পানির মৃদু কম্পন। একটি নৌকো একটু দুলছে। মনে হল কেউ একজন বসে আছে
নৌকোর মাথায় । ভাবলাম চোখের ভুল।
কিন্তু না, কেউ একজন বসে আছে খোলা চুলে। চুলগুলো হালকা উড়ছে। গাচের ছায়া পড়াতে একটু অস্পষ্ট। উঠে জানালার কাছে
এগিয়ে আসলাম । তবুও দেখছি না কে ওখানে। বেশ বিরক্ত লাগল । হঠাৎ এক ঝাপটা বাতাস এসে নৌকোটা একটু ঘুরে চাঁদের আলোয়
বেরিয়ে এল সুন্দর মুখখানা। এ যেন বিধাতার অপার দয়া। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম না, তাই তার এ ব্যবস্থা।
একটি মেয়ে পাতলা গড়নের। মুখে এক ঝলক হাসি। যেন পূর্নিমা চাঁদের আলোকেও হার মানায়। আমি অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে
রইলাম। আরে এ তো তমা ! এত সুন্দর ও !! এত সুন্দর ওর হাসি? কি করে ও এত সুন্দর করে হাসে? ভাবতে ভাবতে কখন যে চলে
এসেছি ওর পাসে টেরই পেলাম না।
ও আমার দিকে তাকিয়ে একটু হেসে বললঃ কি ভাললাগে আমাকে? এসো না বসি চাদের আলোয়।
আমি ওর কোন কথার উত্তর না দিয়ে নৌকোতে উঠে ওর পাসে বসলাম। ও উঠে এসে আমার বুকে মাথা রেখে আকাশের বুকে তাকাল।
আর আমি তাকিয়ে আছি ওর মুখপানে। কত সুন্দর ও !! এ যেন আর এক পূর্নিমার চাঁদ। যেন আকাশের চাদকে বলছে পূর্ন হও আমার
আলোয়। আমি বিমোহিত, আমি মুগ্ধ সে চাঁদের আলোয়। যে চাঁদ আমার বুকে ভাসছে, যা পূর্নিমা চাঁদকেও হার মানিয়েছে।
তমাঃ কি দেখছ?
=> চাঁদ।
তমাঃ কোথায়?
=> যে চাঁদ আকাশ থেকে আমার বুকে আছরে পড়েছে।
তমাঃ আমি বুঝি তোমার চাঁদ।
=> যার হাসি আকাশের চাঁদের আলোকে ম্লান করে দেয়, সে তো চাঁদের চেয়েও বেশি।
তমাঃ তাহলে তুমি আমার কাছ থেকে পালিয়ে থাক কেন?
=> জানি না ।
তমাঃ তুমি আমাকে ভালবাস?
=> জানি না।
তমাঃ আমি জানি, তুমি আমাকে ভালবাস।
=> তুমি----??
তমাঃ বাসি। অনেক ...............অনেক বেশি ।
আমি বলব, ঠিক এই মুহূর্তে মায়ের ডাক। কি রে তোর ঘুম ভাঙ্গল ? উঠ, তারাতারি উঠ। তোর না সকালে ক্লাস। varsity তে যাবি
না? মায়ের প্রশ্নগুলো আমাকে মনে করিয়ে দিল, আমি তো রাতভর স্বপ্নে ছিলাম...............
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
দীপঙ্কর বেরা ১৯/০৪/২০১৫বাহ , ভাল স্বপ্ন তো
-
তরীকুল ইসলাম সৈকত ১৭/০৪/২০১৫স্বপ্ন আর বাস্তবতা!!!