জৈবিক প্রেম- ০১
জৈবিক প্রেম ( প্রথম অংশ)
বাবা মা মারা যাবার পর তপন তার বৌদির কাছে বড় হতে থাকে। আজ তপন চব্বিশ পঁচিশ বছরের যুবক। খুব লম্বা, মোটা সোটা শ্যামবর্ণ। এই বয়সে সে বৌদি ভক্ত। বৌদির কথায় উঠে বসে। এই দিকে তপনেরা চার ভাই। তপন সবচেয়ে ছোট, তপনের মেজ ভাই নিজের সংসার নিয়ে আলাদা থাকে। তপনের আরেক ভাই দেনার দায়ে বিদেশে থাকে। এই সব কারনে তপন কে তার বড় দাদা বৌদির সঙ্গে থাকতে হয়। বড় দা বিমল আর বৌদি বিমলা তপন কে নিজের ছেলের মতো স্নেহ করে, আর ভালবাসে। এইদিকে বৌদির চার ছেলে দুই মেয়ে। সবাই কে নিয়ে সুখের সংসার ভালই চলছিল।
ওগো শুনচ্ছ ফুটকির মা, ওগো শুনচ্ছ,- এইভাবে বিমল, বিমলা আদর করে ডাকে।
তার উত্তরে বিমলা- কি হয়েছে মিন্সে , এত চেঁচাচ্ছ কেন?
বিমল- তপন তো বড় হচ্ছে, এবার বিয়েটা দিয়ে দিতে হবে নাকি?
বিমলা- তা তো বুঝলাম বাপু, বিয়ে করবে কে শুনি? তোমার ভাইতো বড় মিনিস্টার টিনিস্টার না, বললেই বিয়ে হয়ে যাবে।তোমার এই বেকার ভাই কে বিয়ে করবে কে শুনি।
বিমল- তাই বলে কি বিয়ে হবে না বলচ্ছ? ভাই কে কাজে বসিয়ে বিয়ে দিবো। এক কাজ করলে হয় মা মারা যাবার পর আমাদের মুদির দোকানটা তো বন্ধ। সেই দোকান টা যদি নতুন করে খুলে ওকে বসানো হয় কেমন হবে বলো।
বিমলা- সেটা হলে তো খুব ভালই হয় কিন্তু তোমার ভাই কি করতে পারবে যা বাউণ্ডুলে ছেলে।
বিমল- কেন পারবে না শুনি ভাই আমার মাধ্যমিক ফেল।
এরপর তপনকে দাদা একটি দোকান খুলে দেয়। ভালই চলছিল। কয়েক মাস পরে দোকানটি ধার দেনার দায়ে বন্ধ হয়ে যায়। এইদিকে দাদা বৌদির সংসারে অভাব অনাটন দেখা দেয়। এইদিকে ফুটকির মা এক ঘটক ডেকে এনে তপনের জন্য বউ খুঁজতে বলে। ঘটক মশাই তিন চারটে বিয়ের সম্বন্ধ নিয়ে এলে, মেয়ের পক্ষে থেকে জামাই পছন্দ হলেও তাদের বাড়ির অবস্থা, পরিবেশ দেখে কেউ বিয়ে দিতে রাজি হয় না। তপনের মন খারাপ হলেও বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথায় থাকবে সে যোঁ টুকু নেই। অন্য দাদাদের কাছে যায় না, পরে থাকে দাদা বৌদি এদের কাছে থাকতে হয়।
বাবা মা মারা যাবার পর তপন তার বৌদির কাছে বড় হতে থাকে। আজ তপন চব্বিশ পঁচিশ বছরের যুবক। খুব লম্বা, মোটা সোটা শ্যামবর্ণ। এই বয়সে সে বৌদি ভক্ত। বৌদির কথায় উঠে বসে। এই দিকে তপনেরা চার ভাই। তপন সবচেয়ে ছোট, তপনের মেজ ভাই নিজের সংসার নিয়ে আলাদা থাকে। তপনের আরেক ভাই দেনার দায়ে বিদেশে থাকে। এই সব কারনে তপন কে তার বড় দাদা বৌদির সঙ্গে থাকতে হয়। বড় দা বিমল আর বৌদি বিমলা তপন কে নিজের ছেলের মতো স্নেহ করে, আর ভালবাসে। এইদিকে বৌদির চার ছেলে দুই মেয়ে। সবাই কে নিয়ে সুখের সংসার ভালই চলছিল।
ওগো শুনচ্ছ ফুটকির মা, ওগো শুনচ্ছ,- এইভাবে বিমল, বিমলা আদর করে ডাকে।
তার উত্তরে বিমলা- কি হয়েছে মিন্সে , এত চেঁচাচ্ছ কেন?
বিমল- তপন তো বড় হচ্ছে, এবার বিয়েটা দিয়ে দিতে হবে নাকি?
বিমলা- তা তো বুঝলাম বাপু, বিয়ে করবে কে শুনি? তোমার ভাইতো বড় মিনিস্টার টিনিস্টার না, বললেই বিয়ে হয়ে যাবে।তোমার এই বেকার ভাই কে বিয়ে করবে কে শুনি।
বিমল- তাই বলে কি বিয়ে হবে না বলচ্ছ? ভাই কে কাজে বসিয়ে বিয়ে দিবো। এক কাজ করলে হয় মা মারা যাবার পর আমাদের মুদির দোকানটা তো বন্ধ। সেই দোকান টা যদি নতুন করে খুলে ওকে বসানো হয় কেমন হবে বলো।
বিমলা- সেটা হলে তো খুব ভালই হয় কিন্তু তোমার ভাই কি করতে পারবে যা বাউণ্ডুলে ছেলে।
বিমল- কেন পারবে না শুনি ভাই আমার মাধ্যমিক ফেল।
এরপর তপনকে দাদা একটি দোকান খুলে দেয়। ভালই চলছিল। কয়েক মাস পরে দোকানটি ধার দেনার দায়ে বন্ধ হয়ে যায়। এইদিকে দাদা বৌদির সংসারে অভাব অনাটন দেখা দেয়। এইদিকে ফুটকির মা এক ঘটক ডেকে এনে তপনের জন্য বউ খুঁজতে বলে। ঘটক মশাই তিন চারটে বিয়ের সম্বন্ধ নিয়ে এলে, মেয়ের পক্ষে থেকে জামাই পছন্দ হলেও তাদের বাড়ির অবস্থা, পরিবেশ দেখে কেউ বিয়ে দিতে রাজি হয় না। তপনের মন খারাপ হলেও বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথায় থাকবে সে যোঁ টুকু নেই। অন্য দাদাদের কাছে যায় না, পরে থাকে দাদা বৌদি এদের কাছে থাকতে হয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সোলাইমান ২১/০১/২০১৭সকল মা কে হাজার সালাম।
-
মোমিনুল হক আরাফাত ২১/০১/২০১৭বেশ
-
প্রশান্ত কুমার ঘোষ ২০/০১/২০১৭বাস্তব
-
মোনালিসা ১৮/০১/২০১৭অপূর্ব
-
পরশ ১৭/০১/২০১৭ভাল লাগলো
-
ফয়জুল মহী ১৭/০১/২০১৭খুব সুন্দর
-
ডঃ সুজিতকুমার বিশ্বাস ১৭/০১/২০১৭সামাজিক বাঁধন। শুভেচ্ছা।
-
গালিব আফসারী ১৭/০১/২০১৭ভালো লাগলো।
-
মোনালিসা ১৬/০১/২০১৭ভাল