অপেক্ষা
ছোট বেলা থেকেই জোৎসনা আমার খুব প্রিয়,আর রাতে হাটা হাটি করা ভালো লাগত তবে হিমু সিরিজ পড়ার পর থেকে তা অভ্যাস হয়ে গেছে,, বছর খানেক আগের কথা এক শরতের রাতে বেরিয়েছি জোৎসনা বিলাসে,,শহরের অলিতে গলিতে জলছে সোডিয়ামের আলো...হঠাৎ গায়ে কয়েক ফোটা পানির উপস্থিতি টের পেলাম,,প্রথমে ভাবলাম হয়তো কোনো বিল্ডিং থেকে কেউ ফেলেছে,,আজকাল বড় বড় বিল্ডিং থেকে বিনা দ্বিধায় রাস্তায় ময়লা ছুড়ে ফেলা হয়...শুধু যে বিল্ডিং থেকে তা নয় বাস ট্রাক থেকেও ময়লা ছুড়ে ফেলা হয় যা সত্যিই খুব দুঃখজনক এব্ং বিপদজনক ও বটে। আকাশের দিকে তাকাতেই দেখলাম এ কোনো বিল্ডিং এর থেকে ফেলা পানি নয় এ তো আকাশের কান্না গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়ে নামছে...
হঠাৎই মন ভালো আবার খারাপ হয়ে গেলো। মন কিছুটা খারাপ হলেও ভালোটাকে প্রাধান্য দিয়ে ভিজবো বলে ঠিক করলাম... এর মধ্যেই বৃষ্টি আরো গতি বাড়িয়েছে,,লোকজন ছোটা ছুটি করছে। আমি আনমনে ভিজে চলেছি লুকিয়ে চোখের জল..
হঠাৎ মনে হলো আর বৃষ্টি পড়ছে না ঘুরে তাকাতেই দেখি একটা মেয়ে মাথার উপর ছাতা ধরে আমার সাথে হাটতে শুরু করেছে...মেয়েটা কালো একটা বোরকা পরা হাতে পায়ে মোজা পরা দেখেই মনে হচ্ছে খুব ধার্মিক.. হালকা কাশি দিয়ে সালাম দিয়ে বললাম আমি কি আপনাকে চিনি?
শুধু সালামের উত্তর ই পেলাম আর কোনো উত্তর পাওয়া গেলো না..
আমি আবারো জিজ্ঞাসা করলাম কি হলো বললেন নাতো আমি কি আপনাকে চিনি আর আপনি আমার সাথে কেনোই বা হাটছেন??
মেয়েটিঃ ভয় পাচ্ছ কেনো?? আমি তোমার কোন ক্ষতি করব না...আর তুমি আমায় চিনো না।
আমিঃ তবে আমার সাথে কেনো হাটছেন?
আবারো কোনো উত্তর পাওয়া গেলো না।
দুজনে আর কোনো কথা নেই হেটে যাচ্ছি । বলতে ও পারছিনা আমি ভিজতে চাই, ছাতার নীচে থাকতে চাই না। কেনো জানি একটা ঘোর এর মতো লাগছে সব কিছু। কে হতে পারে আপন মনেই ভাবতে ভাবতে কখন যে বাসার সামনে চলে এলাম টের পাইনি। মেয়েটি বলে উঠল তোমার বাসার সামনে চলে এসেছি আমরা।
তোমাকে আর ভাবতে হবে না আমি কে। সময় হলে আমি ই বলব।এখন বাসায় যাও..
আমি আরো অবাক হলাম এ আমার বাসা কিভাবে চিনে? আর মনের কথায় বা জানে কিভাবে....ভাবতে ভাবতে গেটের ভিতর ঢুকে আবার ভাবলাম মেয়েটা কোন দিকে যায় দেখা দরকার। কিন্তু বাইরে আসতেই মায়েটিকে আর খুজে পাওয়া গেলো না কিন্তু এই কইয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে গেলো কোথায় ? মনে হচ্ছে যেনো হাওয়াই মিলিয়ে গেছে। সে রাতে আর ঘুম হলো না।ব্যাপার গুলা সারা রাত আমাকে ভাবালো। ৩- ৪ দিন কেটে গেলো আমি মেয়েটিকে খুজে বেড়াচ্ছি সবখানে কিন্তু তার কোনো সন্ধান পাওয়া গেলো না..খুজে না পেয়ে আশা ছেড়ে দিলাম পরিচত কেউ মজা করেছে এই লজিকের উপর ভিত্তি করে। এরপর আমি ভুলেই গেলাম সে রাতের ঘটনা । কিন্তু সে আমাকে ছাড়ল না ১৩ম দিন সন্ধ্যা থেকে ঝুম বৃষ্টি নামলো শহরের প্রায় সব ডুবে গেছে। এমন হঠাৎ বৃষ্টির রহস্য ভেদ করা যাচ্ছে না।
বেশ ঠান্ডা পরিবেশ ,দেখতে দেখতে রাত ৯ টার মধ্যে ঘুমে তলিয়ে গেলাম।যা আমার অভ্যাসের পুরো বিপরীত। মাঝ রাতে ঘরে বকুল ফুলের ঘ্রান অনুভব করতে লাগলাম। ভাবলাম বৃষ্টির সাথে বাতাস হচ্ছে তাই হয়তো এমন ঘ্রান আসছে ্পরোক্ষনে চিন্তা করতে লাগলাম এখন কি বকুল ফুল হয়..?? ভাবতে ভাবতে জানালার কাছে যাচ্ছিলাম এমন সময় একটা মেয়েলি কণ্ঠ শুনতে পেলাম জানালা বন্ধ করোনা আমার ভীষন গরম লাগছে অনেক দূর থেকে এসেছি তো।
চমকে গেলাম এতো রাতে আমার ঘরে মেয়ে আসলো কোথা দিয়ে..পিছে ঘুরতেই দেখি একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে নীল একটা শাড়ি পরেছে কোনো আটা ময়দা মেখেছে বলে মনে হচ্ছে না,,, কিন্তু তার রুপের আলোয় আমার ঘর আলোকিত হয়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে সে এই মাত্র সর্গ থেকে নেমে এসেছে। হা করে দাঁড়িয়ে রইলাম।।
মেয়েটিঃহা করে তাকিয়ে আছো কেনো? আগের দিন যে বললাম সময় হলেই বলব আমি কে,তো আবার আমাকে খোজার কি দরকার ছিল?
আমিঃ না কিছু না?
মেয়েঃ এ কেমন উত্তর..শোনো আমার নাম ঐন্দ্রিলা। তুমি আমাকে চিনো না। কিন্তু আমি তোমাকে চিনি সেই ছোট্টবেলা থেকে।
আমিঃ ও আচ্ছা ভালো নাম। মিথ্যা কেনো বলেন?
ঐন্দ্রিলা ঃ আমি মিথ্যা বলছি তোমার তাই মনে হয়?
আমিঃহু।
ঐন্দ্রিলা ঃ যদি বলি কয়েক বছর আগে তুমি বাইক অ্যাক্সিডেন্টে করো আর হাটুতে ব্যাথা পাও তবে কি আমি ভূল বলবো?
আমিঃনা।
ঐন্দ্রিলা ঃঐদিন আমি খুব কেদেছিলাম্,,, তুমি বাসায় কাউকে জানালে না একা একা ব্যাথা সহ্য করলে কতো গুলো দিন । জানো তুমি যখন ব্যাথায় চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকতে আমি তোমার পাশে বসে থাকতাম..কি ঠিক বলছি তো অ্যাক্সিডেন্ট করেছিলে না?
আমি:হু..
ঐন্দ্রিলা: একটা মেয়ে তোমাকে প্রপোজ করলো। জানো সেদিন আমি খুব রেগে গিয়েছিলাম। ইচ্ছা করছিলো ঐ মেয়েকে গাড়ির নীচে ফেলে দেয়.। পরে যখন তুমি ও হ্যা বললে তখন আমি আর ঐ মেয়েকে কিছু করিনি। তবে খুব কাদতাম। ঐ মেয়ের সাথে তোমাকে আমি সহ্য করতে পারতাম না। পরে তো তোমাকে বুড়া আংগুল দেখিয়ে চলে গেলো,, সেদিন আমি খুব খুশী হয়েছিলাম কিন্তু তুমি যখন রাতের পর রাত কাদতে তখন আমি আর সইতে পারতাম না. ......
আমি: আর কিছু বলতে হবে না আমি বুঝতে পেরেছি..কি জন্য এসছেন তাই বলুন।আমার খুব ঘুম পাচ্ছে...
ঐন্দ্রিলা : তবে এসো ঘুমিয়ে পড়ো আমি মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি..
আমি বাধ্য ছেলের মতো শুয়ে পড়লাম কেমন জানি কোনো ঘোরে আছি। ঐন্দ্রিলা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে মনে হচ্ছে কেউ আমার চোখে ঘুমের পাহাড় চাপিয়ে দিচ্ছে।
আমি: আচ্ছা আমাকে রেখে আবার চলে যাবে না তো..
ঐন্দ্রিলা: চুপ করে রইলো...
আমি: কি হলো বলো..
ঐন্দিলা কাদো কাদো কন্ঠে বলল আমরা যে দিনের আলোতে বের হতে পারিনা.. শুধু রাতের আধারেই আসব তোমায় দেখতে..সকালে ঘুম ভাংলো ৮ টায়। উঠেই ঐন্দ্রিলা কে খুজতে লাগলাম কিন্তু না ও কোথাও নেই..
এখনো ঝড় বৃষ্টির রাতে আমি সারা রাত জেগে থাকি ঐন্দিলার অপেক্ষায়। এই বুঝি এলো এই বুঝি এলো...কিন্তু কেনো জানি সে আসবে বলেও এখনো এলো না...
হয়ত আসবে কোনো একদিন সেই অপেক্ষায় রয়ে গেলাম আমি।
হঠাৎই মন ভালো আবার খারাপ হয়ে গেলো। মন কিছুটা খারাপ হলেও ভালোটাকে প্রাধান্য দিয়ে ভিজবো বলে ঠিক করলাম... এর মধ্যেই বৃষ্টি আরো গতি বাড়িয়েছে,,লোকজন ছোটা ছুটি করছে। আমি আনমনে ভিজে চলেছি লুকিয়ে চোখের জল..
হঠাৎ মনে হলো আর বৃষ্টি পড়ছে না ঘুরে তাকাতেই দেখি একটা মেয়ে মাথার উপর ছাতা ধরে আমার সাথে হাটতে শুরু করেছে...মেয়েটা কালো একটা বোরকা পরা হাতে পায়ে মোজা পরা দেখেই মনে হচ্ছে খুব ধার্মিক.. হালকা কাশি দিয়ে সালাম দিয়ে বললাম আমি কি আপনাকে চিনি?
শুধু সালামের উত্তর ই পেলাম আর কোনো উত্তর পাওয়া গেলো না..
আমি আবারো জিজ্ঞাসা করলাম কি হলো বললেন নাতো আমি কি আপনাকে চিনি আর আপনি আমার সাথে কেনোই বা হাটছেন??
মেয়েটিঃ ভয় পাচ্ছ কেনো?? আমি তোমার কোন ক্ষতি করব না...আর তুমি আমায় চিনো না।
আমিঃ তবে আমার সাথে কেনো হাটছেন?
আবারো কোনো উত্তর পাওয়া গেলো না।
দুজনে আর কোনো কথা নেই হেটে যাচ্ছি । বলতে ও পারছিনা আমি ভিজতে চাই, ছাতার নীচে থাকতে চাই না। কেনো জানি একটা ঘোর এর মতো লাগছে সব কিছু। কে হতে পারে আপন মনেই ভাবতে ভাবতে কখন যে বাসার সামনে চলে এলাম টের পাইনি। মেয়েটি বলে উঠল তোমার বাসার সামনে চলে এসেছি আমরা।
তোমাকে আর ভাবতে হবে না আমি কে। সময় হলে আমি ই বলব।এখন বাসায় যাও..
আমি আরো অবাক হলাম এ আমার বাসা কিভাবে চিনে? আর মনের কথায় বা জানে কিভাবে....ভাবতে ভাবতে গেটের ভিতর ঢুকে আবার ভাবলাম মেয়েটা কোন দিকে যায় দেখা দরকার। কিন্তু বাইরে আসতেই মায়েটিকে আর খুজে পাওয়া গেলো না কিন্তু এই কইয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে গেলো কোথায় ? মনে হচ্ছে যেনো হাওয়াই মিলিয়ে গেছে। সে রাতে আর ঘুম হলো না।ব্যাপার গুলা সারা রাত আমাকে ভাবালো। ৩- ৪ দিন কেটে গেলো আমি মেয়েটিকে খুজে বেড়াচ্ছি সবখানে কিন্তু তার কোনো সন্ধান পাওয়া গেলো না..খুজে না পেয়ে আশা ছেড়ে দিলাম পরিচত কেউ মজা করেছে এই লজিকের উপর ভিত্তি করে। এরপর আমি ভুলেই গেলাম সে রাতের ঘটনা । কিন্তু সে আমাকে ছাড়ল না ১৩ম দিন সন্ধ্যা থেকে ঝুম বৃষ্টি নামলো শহরের প্রায় সব ডুবে গেছে। এমন হঠাৎ বৃষ্টির রহস্য ভেদ করা যাচ্ছে না।
বেশ ঠান্ডা পরিবেশ ,দেখতে দেখতে রাত ৯ টার মধ্যে ঘুমে তলিয়ে গেলাম।যা আমার অভ্যাসের পুরো বিপরীত। মাঝ রাতে ঘরে বকুল ফুলের ঘ্রান অনুভব করতে লাগলাম। ভাবলাম বৃষ্টির সাথে বাতাস হচ্ছে তাই হয়তো এমন ঘ্রান আসছে ্পরোক্ষনে চিন্তা করতে লাগলাম এখন কি বকুল ফুল হয়..?? ভাবতে ভাবতে জানালার কাছে যাচ্ছিলাম এমন সময় একটা মেয়েলি কণ্ঠ শুনতে পেলাম জানালা বন্ধ করোনা আমার ভীষন গরম লাগছে অনেক দূর থেকে এসেছি তো।
চমকে গেলাম এতো রাতে আমার ঘরে মেয়ে আসলো কোথা দিয়ে..পিছে ঘুরতেই দেখি একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে নীল একটা শাড়ি পরেছে কোনো আটা ময়দা মেখেছে বলে মনে হচ্ছে না,,, কিন্তু তার রুপের আলোয় আমার ঘর আলোকিত হয়ে রয়েছে। মনে হচ্ছে সে এই মাত্র সর্গ থেকে নেমে এসেছে। হা করে দাঁড়িয়ে রইলাম।।
মেয়েটিঃহা করে তাকিয়ে আছো কেনো? আগের দিন যে বললাম সময় হলেই বলব আমি কে,তো আবার আমাকে খোজার কি দরকার ছিল?
আমিঃ না কিছু না?
মেয়েঃ এ কেমন উত্তর..শোনো আমার নাম ঐন্দ্রিলা। তুমি আমাকে চিনো না। কিন্তু আমি তোমাকে চিনি সেই ছোট্টবেলা থেকে।
আমিঃ ও আচ্ছা ভালো নাম। মিথ্যা কেনো বলেন?
ঐন্দ্রিলা ঃ আমি মিথ্যা বলছি তোমার তাই মনে হয়?
আমিঃহু।
ঐন্দ্রিলা ঃ যদি বলি কয়েক বছর আগে তুমি বাইক অ্যাক্সিডেন্টে করো আর হাটুতে ব্যাথা পাও তবে কি আমি ভূল বলবো?
আমিঃনা।
ঐন্দ্রিলা ঃঐদিন আমি খুব কেদেছিলাম্,,, তুমি বাসায় কাউকে জানালে না একা একা ব্যাথা সহ্য করলে কতো গুলো দিন । জানো তুমি যখন ব্যাথায় চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকতে আমি তোমার পাশে বসে থাকতাম..কি ঠিক বলছি তো অ্যাক্সিডেন্ট করেছিলে না?
আমি:হু..
ঐন্দ্রিলা: একটা মেয়ে তোমাকে প্রপোজ করলো। জানো সেদিন আমি খুব রেগে গিয়েছিলাম। ইচ্ছা করছিলো ঐ মেয়েকে গাড়ির নীচে ফেলে দেয়.। পরে যখন তুমি ও হ্যা বললে তখন আমি আর ঐ মেয়েকে কিছু করিনি। তবে খুব কাদতাম। ঐ মেয়ের সাথে তোমাকে আমি সহ্য করতে পারতাম না। পরে তো তোমাকে বুড়া আংগুল দেখিয়ে চলে গেলো,, সেদিন আমি খুব খুশী হয়েছিলাম কিন্তু তুমি যখন রাতের পর রাত কাদতে তখন আমি আর সইতে পারতাম না. ......
আমি: আর কিছু বলতে হবে না আমি বুঝতে পেরেছি..কি জন্য এসছেন তাই বলুন।আমার খুব ঘুম পাচ্ছে...
ঐন্দ্রিলা : তবে এসো ঘুমিয়ে পড়ো আমি মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছি..
আমি বাধ্য ছেলের মতো শুয়ে পড়লাম কেমন জানি কোনো ঘোরে আছি। ঐন্দ্রিলা আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে মনে হচ্ছে কেউ আমার চোখে ঘুমের পাহাড় চাপিয়ে দিচ্ছে।
আমি: আচ্ছা আমাকে রেখে আবার চলে যাবে না তো..
ঐন্দ্রিলা: চুপ করে রইলো...
আমি: কি হলো বলো..
ঐন্দিলা কাদো কাদো কন্ঠে বলল আমরা যে দিনের আলোতে বের হতে পারিনা.. শুধু রাতের আধারেই আসব তোমায় দেখতে..সকালে ঘুম ভাংলো ৮ টায়। উঠেই ঐন্দ্রিলা কে খুজতে লাগলাম কিন্তু না ও কোথাও নেই..
এখনো ঝড় বৃষ্টির রাতে আমি সারা রাত জেগে থাকি ঐন্দিলার অপেক্ষায়। এই বুঝি এলো এই বুঝি এলো...কিন্তু কেনো জানি সে আসবে বলেও এখনো এলো না...
হয়ত আসবে কোনো একদিন সেই অপেক্ষায় রয়ে গেলাম আমি।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ফয়জুল মহী ১৩/০৫/২০২০Fantastic