দ্যা ব্লক ম্যাজিক (স্টোরি অফ সিরিয়াল কিলিং)
(ভূমিকা)
লাশ চুঁরি করতে হবে।তরুণী মেয়ের লাশ!
শরীফের কথা শুনে মনে হয় যেন বাবার পকেট থেকে
পকেটমানি সরানোর মতো সহজ ব্যাপারটা! চুপচাপ তার দিকে
তাকিয়ে থাকে তুঁষার।
'ভ্যাবলার মতো তাকিয়ে থাকিস না'বিরক্তির সুরে বলে শরীফ।'লাশ
ম্যানেজ করে ফেলতে হবে।খুব পুরোন হলে চলবে না
অাবার। খুব বেশি হলে তিন দিনের মরা।'
'জানি তো, কিন্তু সেটা অাসবে কোথা থেকে শুনি?এতো দিন
তো বলিসনি লাশের ব্যাপারে,অাজ কেন?' তুঁষারের গলা শুনে
পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে পুরো ব্যাপারটা তার একদমই পছন্দ নয়!
অামি-ই জানতাম নাকি?দাঁত চাপে শরীফ।অালম ভাই মাত্র কয়েক ঘন্টা
অাগে অাবডেট দিয়েছে।
অালম ভাই উচ্চপর্যায়ের প্রেতসাধক!
অালম ভাই এর অসাধ্য কিছু নেই।লোকটা ৫"১০' লম্বা,মাথায় লম্বা
সিল্কি-ই চুল,একটু মেয়েলি গোছের।এমনিতে ভাই দেখতে
সাধারণই।তবে ওদের দুজনকে কমদেখায়নি তাজ্জোব
তেলেসমাতি। সবচেয়ে দুর্দান্ত ছিল এইচএসসির প্রায় প্রতিটা
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পরীক্ষার অাগের রাতেই জোগার করে
দিয়েছিল।অার তাতেই রক্ষা,শেষ পর্যন্ত A+ -টা এসেছিল!অার
এসবই প্রেতচর্চার সাফল্য।
সেই ভাই যখন নিজে থেকেই চাচ্ছেন এদের মতো দুই
অপদার্থকে প্রেতচর্চা শেখাতে-তখন ওরা কি অার ছাড়তে
পারে সেই সুযোগ!!
শরীফের মোবাইল ফোনটা বেজে ওঠে হঠাৎ।বেশ
কিছুক্ষণ হা-হু করে শেষে ফোন রেখে দেয় পকেটে!!
সাথে সাথে লাফিয়ে ওঠে, চল চল গোরস্থান এর ঠিকানা পাওয়া
গেছে!!পরশু অাত্মহত্যা করা ১৯-২০ বছরে তরুণী মেয়েটাকে
ঐখানেই কবর দেওয়া হয়েছে।
চট করে একবার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে নেয় তুঁষার।রাত ১১:০০ টা
বাজছে।
লাশ চুরি করার জন্য উপযুক্ত সময়।হাত বারিয়ে জ্যাকেটটা নিয়ে
শরীফের পিছু পিছু চলতে শুরু করে তুঁষার।
(চলবে)
লাশ চুঁরি করতে হবে।তরুণী মেয়ের লাশ!
শরীফের কথা শুনে মনে হয় যেন বাবার পকেট থেকে
পকেটমানি সরানোর মতো সহজ ব্যাপারটা! চুপচাপ তার দিকে
তাকিয়ে থাকে তুঁষার।
'ভ্যাবলার মতো তাকিয়ে থাকিস না'বিরক্তির সুরে বলে শরীফ।'লাশ
ম্যানেজ করে ফেলতে হবে।খুব পুরোন হলে চলবে না
অাবার। খুব বেশি হলে তিন দিনের মরা।'
'জানি তো, কিন্তু সেটা অাসবে কোথা থেকে শুনি?এতো দিন
তো বলিসনি লাশের ব্যাপারে,অাজ কেন?' তুঁষারের গলা শুনে
পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে পুরো ব্যাপারটা তার একদমই পছন্দ নয়!
অামি-ই জানতাম নাকি?দাঁত চাপে শরীফ।অালম ভাই মাত্র কয়েক ঘন্টা
অাগে অাবডেট দিয়েছে।
অালম ভাই উচ্চপর্যায়ের প্রেতসাধক!
অালম ভাই এর অসাধ্য কিছু নেই।লোকটা ৫"১০' লম্বা,মাথায় লম্বা
সিল্কি-ই চুল,একটু মেয়েলি গোছের।এমনিতে ভাই দেখতে
সাধারণই।তবে ওদের দুজনকে কমদেখায়নি তাজ্জোব
তেলেসমাতি। সবচেয়ে দুর্দান্ত ছিল এইচএসসির প্রায় প্রতিটা
পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পরীক্ষার অাগের রাতেই জোগার করে
দিয়েছিল।অার তাতেই রক্ষা,শেষ পর্যন্ত A+ -টা এসেছিল!অার
এসবই প্রেতচর্চার সাফল্য।
সেই ভাই যখন নিজে থেকেই চাচ্ছেন এদের মতো দুই
অপদার্থকে প্রেতচর্চা শেখাতে-তখন ওরা কি অার ছাড়তে
পারে সেই সুযোগ!!
শরীফের মোবাইল ফোনটা বেজে ওঠে হঠাৎ।বেশ
কিছুক্ষণ হা-হু করে শেষে ফোন রেখে দেয় পকেটে!!
সাথে সাথে লাফিয়ে ওঠে, চল চল গোরস্থান এর ঠিকানা পাওয়া
গেছে!!পরশু অাত্মহত্যা করা ১৯-২০ বছরে তরুণী মেয়েটাকে
ঐখানেই কবর দেওয়া হয়েছে।
চট করে একবার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে নেয় তুঁষার।রাত ১১:০০ টা
বাজছে।
লাশ চুরি করার জন্য উপযুক্ত সময়।হাত বারিয়ে জ্যাকেটটা নিয়ে
শরীফের পিছু পিছু চলতে শুরু করে তুঁষার।
(চলবে)
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কবি মনির ২৯/০৫/২০১৭বেশ
-
তুষার রায় ২৮/০৫/২০১৭অসাধারণ
-
মোনালিসা ২৬/০৫/২০১৭অসাম
-
আলম সারওয়ার ২৫/০৫/২০১৭চমৎকার
-
সুদীপ কুমার ঘোষ(চোখেরবালি) ২৫/০৫/২০১৭খুব সুন্দর লাগলো আপনার এই লেখা 📝
-
সাঁঝের তারা ২৪/০৫/২০১৭ভালই এগোচ্ছে