পলিটিক্যাল ওরেইশন বা রাজনৈতিক লেকচার
যে কোন কর্মই মানুষকে অমর করে রাখে। রাজনীতিও তার বাইরে নয়। মানুষ যে পেশার মাঝেই বিচরণ করুক না কেন, সেখানেই তার কৃতিত্ব থেকে যায়, যদি সে নৈতিকতার সাথে পেশাদারিত্ব করে।
প্রিয় পাঠক, সংশ্লিষ্ট বিষয়ের আলোকে এখানে আমি রাজনৈতিক উদাহরণকেই আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
প্রাচ্যের রাজনৈতিকগণ যখন কোন বিবৃতি প্রদান করেন, তার মধ্যে যেমন থাকে শিক্ষনীয়, গবেষণা আর সৃজনশীলতার মত বিষয় তেমনি সেখানে ফুটে ওঠে তার (বক্তার) নৈতিকতা, আধুনিকতা, রোমান্টিকতা আর আধ্ধাত্মিকতার মত বিষয়।
তার বক্তৃতার মধ্যেই যেন উঠে আসে তৃণমুল জনগগের চাওয়া-পাওয়ার মত স্বান্তনা। যেন তার কথাই হয়ে ওঠে জনগণের কথা।
রাজনৈতিক বক্তব্যকে তারা বলে থাকেন (oration)। যা তাদের শিল্প, সভ্যতা আর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও বটে। যা তাদের পরবর্তী প্রজন্মও ঐসব বক্তৃতার রেফারেন্স টানেন বা এর আলোকে এগিয়ে যায়।
কিন্তু পৃথিবীর এমনও দেশ আছে, যেখানে রাজনৈতিক বক্তৃতা/ বিবৃতি মানেই বিরোধীদেরকে কটাক্ষ করে/ হেয় করে কথা বলা। যে বিবৃতীর মাঝে নেই কোন মৌলিকত্ব, আধুনিকতা বা শিক্ষনীয় কোন বিষয়। যে বিবৃতী বর্তমানেই সাধারণ জনগণের কাছেও হাস্য রসাত্মক হয়ে ওঠে। কোন মহলেই তার যখন গ্রহনযোগ্যতা পায় না, তখন কিভাবে তা আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম গ্রহণ করবে। আর এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের আধুনিকতা।
শেষ কথাঃ শত্রুর সাথেও যেন আমরা নৈতিকতা রক্ষা করে চলতে পারি। যুদ্ধক্ষেত্রে যেন আমরা শত্রুর মুখোমুখি হয়ে সামনাসামনি যুদ্ধ করতে পারি। শত্রুকেও যেন পেছন থেকে আঘাত না করি তাহলেই আমার ব্যক্তিত্বের বিকাশ হবে আর তখনই মানবতার জয় হবে। জয় হোক মানবতার আর জয় হোক মানসিকতার, এই প্রত্যাশা....
লেখকঃ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং ওরেইশন লেখক।
প্রিয় পাঠক, সংশ্লিষ্ট বিষয়ের আলোকে এখানে আমি রাজনৈতিক উদাহরণকেই আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি।
প্রাচ্যের রাজনৈতিকগণ যখন কোন বিবৃতি প্রদান করেন, তার মধ্যে যেমন থাকে শিক্ষনীয়, গবেষণা আর সৃজনশীলতার মত বিষয় তেমনি সেখানে ফুটে ওঠে তার (বক্তার) নৈতিকতা, আধুনিকতা, রোমান্টিকতা আর আধ্ধাত্মিকতার মত বিষয়।
তার বক্তৃতার মধ্যেই যেন উঠে আসে তৃণমুল জনগগের চাওয়া-পাওয়ার মত স্বান্তনা। যেন তার কথাই হয়ে ওঠে জনগণের কথা।
রাজনৈতিক বক্তব্যকে তারা বলে থাকেন (oration)। যা তাদের শিল্প, সভ্যতা আর সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও বটে। যা তাদের পরবর্তী প্রজন্মও ঐসব বক্তৃতার রেফারেন্স টানেন বা এর আলোকে এগিয়ে যায়।
কিন্তু পৃথিবীর এমনও দেশ আছে, যেখানে রাজনৈতিক বক্তৃতা/ বিবৃতি মানেই বিরোধীদেরকে কটাক্ষ করে/ হেয় করে কথা বলা। যে বিবৃতীর মাঝে নেই কোন মৌলিকত্ব, আধুনিকতা বা শিক্ষনীয় কোন বিষয়। যে বিবৃতী বর্তমানেই সাধারণ জনগণের কাছেও হাস্য রসাত্মক হয়ে ওঠে। কোন মহলেই তার যখন গ্রহনযোগ্যতা পায় না, তখন কিভাবে তা আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম গ্রহণ করবে। আর এভাবেই হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের আধুনিকতা।
শেষ কথাঃ শত্রুর সাথেও যেন আমরা নৈতিকতা রক্ষা করে চলতে পারি। যুদ্ধক্ষেত্রে যেন আমরা শত্রুর মুখোমুখি হয়ে সামনাসামনি যুদ্ধ করতে পারি। শত্রুকেও যেন পেছন থেকে আঘাত না করি তাহলেই আমার ব্যক্তিত্বের বিকাশ হবে আর তখনই মানবতার জয় হবে। জয় হোক মানবতার আর জয় হোক মানসিকতার, এই প্রত্যাশা....
লেখকঃ রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক এবং ওরেইশন লেখক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৯/১০/২০১৮
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৮/১০/২০১৮বাংলাদেশের রাজনীতি জটিল ব্যাপার।
-
সোহরাব রিপন ১৮/১০/২০১৮ভাল লিখেছেন
আজকেও তার কমতি ছিল না।
অনেক ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।