আরো একটি ঝড় বয়ে যেতে পারে দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের উপর দিয়ে
বাংলাদেশ একটি জনবহুল দেশ হওয়াতে বিদেশীদের টার্গেটেড একটি মার্কেটিং ফিল্ড। এই যেমন ধরুন আমাদের দেশ সফটওয়্যার রপ্তানি করলেও বিদেশীদের (কৌশলে) চাপে আমাদের প্রযুক্তিতে ব্যবহার করতে হয় বিদেশ থেকে আমদানীকৃত সফটওয়্যার। এটি একটি বৈশ্বিক পলিসি। কখনও দাতা সংস্থার চাপে পড়ে আবার কখনওবা টিক্স করে। ওরা আমাদের দেশে এমন একটা ঘটনা ঘটিয়ে দিয়ে বা ঘরে আগুন লাগিয়ে দিয়ে ওরাই আবার ফায়ার সার্ভীস কর্মী সেজে আসে লুট করতে। যাই হোক আমি যা বোঝাতে চেয়েছি সেটা হয়ত আপনারা বুঝে গেছেন।
এবার বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় এবং সমৃদ্ধ খাত হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং খাত। নগদ টাকা এখন আর কেউ হাতে রাখে না আবার ব্যাংকগুলোরও মুখোমুখি হয়না। কারণ ব্যাংকের শাখাতে তো আর দু, চার, পাঁচশ বা একহাজার টাকা বার বার ট্রানজেকশন করাটা একদিকে যেমন সময়সাপেক্ষ অন্যদিকে আবার হয়রানিমুলক। এসব ঝামেলা থেকে গ্রাহকদের আকর্ষনীয় সেবা দিতে এগিয়ে এসেছে কয়েকটি প্রাইভেট ব্যাংক। যার মব্যে বর্তমানে বি-ক্যাশ অনেকটা এগিয়ে।
কিন্তু এই টাকা আমরা জমা রাখছি হাওয়ার উপরে। বিদেশী হায়েনার একসময় অকার্যকর ফেলবে মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা আর তারপর ওরা প্রবেশ করবে আমাদের তথ্যভান্ডারে আমাদেরকে সাহায্য করার নামে বা উদ্ধার তৎপরাতার নামে আর তার পরই শুরু হয়ে যাবে ওদের মার্কেটিং কৌশল। আর হয়রানির মুখে পড়বে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক। বিদেশীরা কামিয়ে নিবে লক্ষ লক্ষ ডলার আমারদের দেশ থেকে।
তাই আসুন আর অবহেলা না করে এখনই আমরা সবাই সচেতন হই। না জেনে বা না বুঝে মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করবেন না। অযথা বা অপরিকল্পিত মোবাইল ব্যাংকিং অপারেট করবেন না। কারণ বর্তমানে আন্তর্জাতিক বেনীয়াদের টার্গেটে একমাত্র ও প্রধান খাত হলো দেশের মোবাইল ব্যাংকিং খাত।
এবার বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বড় এবং সমৃদ্ধ খাত হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং খাত। নগদ টাকা এখন আর কেউ হাতে রাখে না আবার ব্যাংকগুলোরও মুখোমুখি হয়না। কারণ ব্যাংকের শাখাতে তো আর দু, চার, পাঁচশ বা একহাজার টাকা বার বার ট্রানজেকশন করাটা একদিকে যেমন সময়সাপেক্ষ অন্যদিকে আবার হয়রানিমুলক। এসব ঝামেলা থেকে গ্রাহকদের আকর্ষনীয় সেবা দিতে এগিয়ে এসেছে কয়েকটি প্রাইভেট ব্যাংক। যার মব্যে বর্তমানে বি-ক্যাশ অনেকটা এগিয়ে।
কিন্তু এই টাকা আমরা জমা রাখছি হাওয়ার উপরে। বিদেশী হায়েনার একসময় অকার্যকর ফেলবে মোবাইল নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা আর তারপর ওরা প্রবেশ করবে আমাদের তথ্যভান্ডারে আমাদেরকে সাহায্য করার নামে বা উদ্ধার তৎপরাতার নামে আর তার পরই শুরু হয়ে যাবে ওদের মার্কেটিং কৌশল। আর হয়রানির মুখে পড়বে লক্ষ লক্ষ গ্রাহক। বিদেশীরা কামিয়ে নিবে লক্ষ লক্ষ ডলার আমারদের দেশ থেকে।
তাই আসুন আর অবহেলা না করে এখনই আমরা সবাই সচেতন হই। না জেনে বা না বুঝে মোবাইল ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করবেন না। অযথা বা অপরিকল্পিত মোবাইল ব্যাংকিং অপারেট করবেন না। কারণ বর্তমানে আন্তর্জাতিক বেনীয়াদের টার্গেটে একমাত্র ও প্রধান খাত হলো দেশের মোবাইল ব্যাংকিং খাত।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
স্বপঞ্জয় চৌধুরী ১৯/০৭/২০১৬সমসাময়িক একটি সুন্দর লেখা।
-
মোনালিসা ১৮/০৭/২০১৬দারুন
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ১৪/০৭/২০১৬তা-ই যদি হয়, তাহলে আমাদের আগেই সাবধান হওয়া উচিত।
-
হাসান কাবীর ১৪/০৭/২০১৬হুম! লিখায় চিন্তার খোরাক আছে। ধন্যবাদ।