বেতন বোনাস নিয়ে কোন রকম অস্থিরতা তৈরি না হোক পোষাক শিল্পে
ঈদ কেন্দ্রিক বোনাস-ভাতা নিয়ে কোন মতেই যাতে পোষাক শিল্পে কোন অঘটন না ঘটে কিংবা সুষ্ঠ ভাবে যাতে পোষাক শ্রমিকরা ঈদের আনন্দ করতে পারে সেই লক্ষ্যে-শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক সাংবাদিকদের জানান, ঈদের আগেই তৈরি পোশাক শ্রমিকদের জুন মাসের বেতন এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বোনাস দিতে হবে।
কিন্তু তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সর্বশেষ মনিটরিং প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর বেশ কয়েকটি কারখানায় বেতন-বোনাস দেওয়া নিয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে জুনের বেতন দেওয়ার কথা ভাবলেও শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে মালিকরা নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী বোনাস দেবেন। সেক্ষেত্রে কারখানা মালিকরা নির্দিষ্ট সময়ের পর, মাসের শেষে শ্রমিকদের বোনাস দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন। আর স্বল্প সংখ্যক যে কারখানা মালিকরা ঈদের আগে আর্থিক সমস্যার কারণে বেতন-বোনাস পরিশোধে সমস্যায় পড়বেন বিজিএমইএর পক্ষ থেকে মনিটরিং করে তাদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে। ফলে আসছে ঈদ উৎসবে এ খাতে কর্মরত লাখ লাখ শ্রমিক ও তার পরিবার কারখানা মালিকদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন।
যদিও রোজার আগেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন-বোনাস সংক্রান্ত একটি সমাধান- শ্রমিক, শ্রমিক নেতা ও পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কোর কমিটির সভায় আহবায়ক হিসেবে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেছিলেন, এতে করে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন পোষাক শ্রমিকরা।
তবুও সামনে মোটামুটি ঈদের অনেক বাকী, এই সময়ের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হবে, বাঙ্গালী জাতি হিসেবে সবাই একটি ঈদের আনন্দ সমভাবে উপভোগ করব, আসন্ন ঈদটি হোক-
মালিক, শ্রমিক, সরকারী চাকুরিজীবি, বে-সরকারী চাকুরিজীবি
ধনী,দরিদ্র, আমীর,ওমরাহ, ফকির-দরবেশ, মিসকিন সহ আপামর জনসাধারণের যত প্রকার
আছে সবারই ঈদ হোক একই সাথে একই রকম এই প্রত্যাশা।
কিন্তু তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সর্বশেষ মনিটরিং প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর বেশ কয়েকটি কারখানায় বেতন-বোনাস দেওয়া নিয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে জুনের বেতন দেওয়ার কথা ভাবলেও শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করে মালিকরা নিজেদের সুবিধা অনুযায়ী বোনাস দেবেন। সেক্ষেত্রে কারখানা মালিকরা নির্দিষ্ট সময়ের পর, মাসের শেষে শ্রমিকদের বোনাস দেওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন। আর স্বল্প সংখ্যক যে কারখানা মালিকরা ঈদের আগে আর্থিক সমস্যার কারণে বেতন-বোনাস পরিশোধে সমস্যায় পড়বেন বিজিএমইএর পক্ষ থেকে মনিটরিং করে তাদের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে। ফলে আসছে ঈদ উৎসবে এ খাতে কর্মরত লাখ লাখ শ্রমিক ও তার পরিবার কারখানা মালিকদের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছেন।
যদিও রোজার আগেই পোশাক শ্রমিকদের বেতন-বোনাস সংক্রান্ত একটি সমাধান- শ্রমিক, শ্রমিক নেতা ও পোশাক শিল্প সংশ্লিষ্ট ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট বিষয়ক কোর কমিটির সভায় আহবায়ক হিসেবে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেছিলেন, এতে করে কিছুটা হলেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছিলেন পোষাক শ্রমিকরা।
তবুও সামনে মোটামুটি ঈদের অনেক বাকী, এই সময়ের মধ্যেই সমস্যার সমাধান হবে, বাঙ্গালী জাতি হিসেবে সবাই একটি ঈদের আনন্দ সমভাবে উপভোগ করব, আসন্ন ঈদটি হোক-
মালিক, শ্রমিক, সরকারী চাকুরিজীবি, বে-সরকারী চাকুরিজীবি
ধনী,দরিদ্র, আমীর,ওমরাহ, ফকির-দরবেশ, মিসকিন সহ আপামর জনসাধারণের যত প্রকার
আছে সবারই ঈদ হোক একই সাথে একই রকম এই প্রত্যাশা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।