ভূতের আরেক নাম পিছলা ভূত
সন্ধ্যা নামতেই 'ভূতে'র আতঙ্কে ঘরে ঢুকে যাচ্ছে গোটা গ্রাম। শিশু, নারী-কিশোর-কিশোরীরা দরজা আটকে ঘরে বসে থাকছেন। পুরুষরা লাঠি বল্লম, দা, কুড়াল হাতে গোটা গ্রাম পাহারা দিচ্ছেন। পশ্চিমবঙ্গের আলিপুরদুয়ারের ডাঙ্গি, কোহিনূর, উত্তর মহাকালগুড়ি, শালধূরা ও ইন্দিরা কলোনিসহ শামুকতলার প্রতিটি গ্রামের রাতের চিত্র এখন এটাই। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
রাতে কোন নারীদের ঘরের বাইরে একা পেলেই পেছন থেকে কালো ছায়ার মত বিশাল দেহ জাপটে ধরে, পরে তার চিৎকারে স্বজন ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলেও সে (পিছলা ভূত) হারিয়ে যায় আঁধারের মাঝে। ইতোমধ্যেই গ্রামবাসীর মুখে-মুখে তার নাম ''পিছলা ভূত'' হিসেবে উচ্চারিত হচ্ছে।
ভারতের ঐ গ্রামের লোক-জন বুঝতে পেরেছেন, এটা কোন দুষ্টু লোকের কাজ। এই ঘটনাগুলোর সঙ্গে যে ভূত-প্রেতের কোন ব্যাপার নেই, সে ব্যাপারে গ্রামবাসীদের সচেতন করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। গ্রাম পঞ্চায়েত ও রেওয়াজ নামে একটি সংস্থাও সে কাজ শুরু করেছে এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে মাইকে এ ব্যাপারে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে।
কোহিনূর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রেশমা দাস বলেন, ‘‘মানুষের মধ্যে যে ভাবে ভূতের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সেটা বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। এটা কোনও এক বা কয়েক জন দুষ্টু লোকের কাজ। এটা যে ভূত নয় সেটা বোঝাতে প্রচার শুরু করা হয়েছে। গায়ে তেল মেখে অপকর্ম করতে আসছে, যাতে কেউ ধরে ফেলতে না পারে। আমরা পুলিশকে বলেছি বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য।’’
শামুকতলা থানার ওসি এলপি ভুটিয়া বলেন, ‘‘আমরা কয়েকটি গ্রাম থেকে বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছি। তবে লিখিত আকারে কোন অভিযোগ জমা পড়েনি। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। রাত টহল বাড়ানো হয়েছে।’’
রাতে কোন নারীদের ঘরের বাইরে একা পেলেই পেছন থেকে কালো ছায়ার মত বিশাল দেহ জাপটে ধরে, পরে তার চিৎকারে স্বজন ও প্রতিবেশীরা এগিয়ে এলেও সে (পিছলা ভূত) হারিয়ে যায় আঁধারের মাঝে। ইতোমধ্যেই গ্রামবাসীর মুখে-মুখে তার নাম ''পিছলা ভূত'' হিসেবে উচ্চারিত হচ্ছে।
ভারতের ঐ গ্রামের লোক-জন বুঝতে পেরেছেন, এটা কোন দুষ্টু লোকের কাজ। এই ঘটনাগুলোর সঙ্গে যে ভূত-প্রেতের কোন ব্যাপার নেই, সে ব্যাপারে গ্রামবাসীদের সচেতন করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ। গ্রাম পঞ্চায়েত ও রেওয়াজ নামে একটি সংস্থাও সে কাজ শুরু করেছে এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে মাইকে এ ব্যাপারে প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়েছে।
কোহিনূর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান রেশমা দাস বলেন, ‘‘মানুষের মধ্যে যে ভাবে ভূতের আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সেটা বড় সমস্যা হয়ে দেখা দিয়েছে। এটা কোনও এক বা কয়েক জন দুষ্টু লোকের কাজ। এটা যে ভূত নয় সেটা বোঝাতে প্রচার শুরু করা হয়েছে। গায়ে তেল মেখে অপকর্ম করতে আসছে, যাতে কেউ ধরে ফেলতে না পারে। আমরা পুলিশকে বলেছি বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার জন্য।’’
শামুকতলা থানার ওসি এলপি ভুটিয়া বলেন, ‘‘আমরা কয়েকটি গ্রাম থেকে বেশ কিছু অভিযোগ পেয়েছি। তবে লিখিত আকারে কোন অভিযোগ জমা পড়েনি। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। রাত টহল বাড়ানো হয়েছে।’’
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোনালিসা ২০/০৬/২০১৬মজার ব্যাপার
-
সৈয়দ আলি আকবর, ১৮/০৬/২০১৬KOTO ROKM JE VUT
-
নাবিক ১৮/০৬/২০১৬কতো রকম ভুতের কথা যে শুনলাম