মৃত্যুর মিছিল হে স্বদেশ তোমার আশাহত তরুন।
একটি পরিসংখ্যান। একটি মৃত্যুর মিছিল। সময় ২০০৫-২০১৬ সাল। পরিসংখ্যান অনুযায়ী শুধু ২৮০০০ ভাগ্যান্বেষনকারী দেশের তরুণ-যুবক লাশ ফিরে এসেছে। এছাড়া কত লাশ যে বে-ওয়ারিশ হয়ে হারিয়ে গেছে আধাঁরের পরিসংখ্যােনের মাঝে। নাহ! ওদের কোন কাউন্ট করাই হয়নি। আমরা ওদের জন্য কিছুই করতে পারিনি। শুধু এটাই পেরেছি মনে উঠলেই একঝাক হাহাকার বুকের মাঝেই চাপা দিয়ে রেখেছি। ডায়েরীটা হাতে নিয়ে হয়ত দু'-চার কলম লিখেছি। স্বজনের হাহাকারে কিভাবে ভারী হয়ে ওঠে কিংবা স্তব্ধ হয়ে যায় একটি এলাকা, একটি নগরী। কিন্তু এদের সাথে এই নগরীর সম্পর্ক কি? এরা এই নগরীর সেই সম্পদ- যারা একটি নগর বা রাষ্ট্রের ভাগ্যের তথা অর্থনীতির চাকাকে নিজেদের রক্ত ঘাম করে অনবরত পরিবর্তন করে। এরা তারা যারা পরিবারের মুখ উজ্জল করতে নিজের শখ- আহ্লাদকে বিসর্জন দিয়ে, অশ্রুস্নাত মাকে এই বলে স্বান্তনা দিয়ে যায়- ''মা চিন্তা করোনা, আমি সারা দিন রাত পরিশ্রম করে তোমাদের জন্য টাকা পাঠাব, মা ওমুকের টাকাটা দিয়ে দিলে ওরা আর আমাদের সাথে দিন দিন গোলমাল করতে পারবে না, মা ছোটর বিয়েটা তারাতাড়ি দিয়ে দিও'' আরও কত স্বাত্নন। মায়েরা সাধারণত সেইসব কথা সারাক্ষণ স্মরন করে আর কাঁদে।
প্রবাসে গিয়ে যুদ্ধের কাতারে সামিল। দেশের কর্জের টাকা শোধ, পরিবার পরিজনের চিন্তায় অস্থির আর ভবিষ্যতের কথা ভেবে-ভেবে আশাহত হয়ে পড়ে এই তরুণ-যুবকরা। স্বপ্নেও ভাবেনি যে এমনটা হবে। একটি পরিসংখ্যান বলছে এসব টেনশন আর ভাগ্যের নির্মমতায় পিষ্ঠ হয়ে বেশির ভাগ তরুণ-যুবকই ষ্ট্রোক করে মারা যায়।
আমরা চাই দেশেই হোক উন্নত কর্মসংস্থান, তাহলে এই সব তরুণ-যুবকদের পাড়ি জমাতে হবে না বিদেশের মাটিত, মৃত্যুবরণ করতে হবে না সমুদ্রের লবনাক্ত পানি পান কের-কের কিংবা অনাহারে আর অর্ধাহারে। অথবা বিদেশে গেলেও যেন সেটা যেন হয় মানবিকভাবে মানে খাদ্য, অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান আর ভবিষ্যতের সমন্বয়ে।
ছোট্ট প্রাণের এই দু'-চারটি আর্তি যদি এনে দেয় প্রশান্তি, মানবের তরে। এ জীবন শুধুই নিশার স্বপন যার নেই কিছু, অাছে যার অনেক বেশি সেইতো সব এ ধরার লাগি। আমার শুধু তুমি আছ মাগো, জনম জনম ভরি!!!
প্রবাসে গিয়ে যুদ্ধের কাতারে সামিল। দেশের কর্জের টাকা শোধ, পরিবার পরিজনের চিন্তায় অস্থির আর ভবিষ্যতের কথা ভেবে-ভেবে আশাহত হয়ে পড়ে এই তরুণ-যুবকরা। স্বপ্নেও ভাবেনি যে এমনটা হবে। একটি পরিসংখ্যান বলছে এসব টেনশন আর ভাগ্যের নির্মমতায় পিষ্ঠ হয়ে বেশির ভাগ তরুণ-যুবকই ষ্ট্রোক করে মারা যায়।
আমরা চাই দেশেই হোক উন্নত কর্মসংস্থান, তাহলে এই সব তরুণ-যুবকদের পাড়ি জমাতে হবে না বিদেশের মাটিত, মৃত্যুবরণ করতে হবে না সমুদ্রের লবনাক্ত পানি পান কের-কের কিংবা অনাহারে আর অর্ধাহারে। অথবা বিদেশে গেলেও যেন সেটা যেন হয় মানবিকভাবে মানে খাদ্য, অন্ন, বস্ত্র, চিকিৎসা, বাসস্থান আর ভবিষ্যতের সমন্বয়ে।
ছোট্ট প্রাণের এই দু'-চারটি আর্তি যদি এনে দেয় প্রশান্তি, মানবের তরে। এ জীবন শুধুই নিশার স্বপন যার নেই কিছু, অাছে যার অনেক বেশি সেইতো সব এ ধরার লাগি। আমার শুধু তুমি আছ মাগো, জনম জনম ভরি!!!
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
বিশ্বামিত্র ২৪/০৬/২০১৬খুবই সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গির জন্য আমার মানবিক ধন্যবাদ রইল।
-
সৈয়দ আলি আকবর, ১৮/০৬/২০১৬GOOD JOB
-
আজকের চাকরির বাজার বিডি.কম ০৫/০৬/২০১৬Statistical ESSAY, Nice
Thanks.