www.tarunyo.com

সাম্প্রতিক মন্তব্যসমূহ

এক্সপি সেটআপ

উইন্ডোজ এক্সপি কে কম্পিউটারে নিজের উইন্ডোজ হিসেবে ব্যাবহার করতে চাইলে প্রথমে উইন্ডোজ টি কে সেট আপ দিয়ে নিতে হবে। তবে এর সেটআপ সাধারন সফটওয়্যার সেটআপের চেয়ে পুরোই আলাদা। আর পুরো কাজ গুলোই করতে হবে সর্ম্পূন ধারাবাহিক পদ্ধতিতে। আর তাই ধারাবাহিক ভাবে সেটআপ পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হল।
পর্বঃ-১
উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ দিতে হলে প্রথমেই আমাদের কে যেতে হবে বায়াস সেটআপে তাই বায়াসে প্রবেশের সিস্টেম অনুযায়ী ডিলেট অথবা এফ ২ কী প্রেস করে বায়াসে প্রবেশ করবো। আর পিসির কনফিগার ভেদে বায়াসে প্রবেশের অপশন পরিবর্তন হতে পারে যা কম্পিউটারের স্ক্রিনে দেখা যাবে। যা হোক বায়াসে প্রবেশের পর বুট ডিভাইস প্রাওরিটি অথবা এডভান্স বুট ডিভাইসে গিয়ে ফাস্ট বুট ডিভাইস টি সিডি/ডিভিডি রম/রাইটার করে দিতে হবে। বায়াস সেটিং মাউস কোনো কাজ করবে না। এক্ষেত্রে আমাদের কে পুরোই কী বোর্ড ব্যাবহার করে কাজ করতে হবে। কী বোর্ডের যে আপ এবং ডাউন কী  রয়েছে তা দিয়ে উপরে অথবা নিচে গিয়ে সিডি/ডিভিডি রম/রাইটার এ গিয়ে কী বোর্ডের এন্টার কী  প্রেস করে সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট্ করার পর কী বোর্ডের এফ-১০ কী  প্রেস করে সেভ করে সেখান থেকে বের হতে হবে। এক্ষেত্রে কী বোর্ডের এফ-১০ কী প্রেস করলে একটি অপশন দেখাবে যে যদি সেভ করতে চাই তাহলে ইয়েস অর্থ্যাৎ ওয়াই প্রেস করে এন্টার কী  প্রেস করে বের হতে হবে। এই কাজ গুলো করার পর কম্পিউটার নিজে নিজেই রিস্টার্ট নিবে।

পর্বঃ-২
এরই মধ্যে আমরা আমাদের উইন্ডোজ এর সিডি অথবা ডিভিডি টি আমাদের কম্পিউটারের সিডি অথবা ডিভিডি রোমে প্রবেশ করাবো। আমাদের কম্পিউটার যখন রিস্টাট নিবে তখন মনিটরের স্ক্রিনের একে বারে নিচে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে কালো করে লেখা আছে।
Press any key boot from the CD/DVD.........................

পর্বঃ-৩
আর তাই কী বোর্ডের যে কোন একটি কী প্রেস করতে হবে। আর যে কোন কী প্রেস করলে কম্পিউটারের স্ক্রিনে দেখা যাবে welcome to set up

পর্বঃ-৪
এই welcome screen এ তিনটি অপশন দেওয়া আছে যার প্রথমটিতেই রয়েছে To setup windows XP now, press ENTER. অর্থ্যাৎ উইন্ডোজ সেটআপ দিতে চাইলে ENTER কী  প্রেস করতে হবে। যেহেতু আমরা উইন্ডোজ সেটআপ দিবো তাই আমরা সামনে যাওয়ার জন্য এন্টার কী  প্রেস করবো। আর এন্টার কী  প্রেস করলে পরবর্তী আর একটি লাইসেন্স agreement এর স্ক্রীন দিবে।

পর্বঃ-৫
এই লাইসেন্স agreement টি দেখলে আমরা কী বোর্ডের F8 কী প্রেস করে পরবর্তী স্টেপে যাবো। যেখানে আসবে নতুন আর একটি স্ক্রিন

পর্বঃ-৬
এই স্ক্রিনে ও দুটি অপশন দেওয়া আছে যার প্রথমটিতে রয়েছে যদি আমাদের পূর্বের উইন্ডোজ টিকে রিপিয়ার করতে চাই তাহলে R প্রেস করতে হবে। আর যদি আমরা নতুন ভাবে কোনো ফ্রেশ উইন্ডোজ ইনস্টল করতে চাই সে ক্ষেত্রে কী বোর্ডের ESC কী প্রেস করতে হবে। আমরা যেহেতু নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ করবো তাই কী বোর্ড থেকে ESC কী প্রেস করে পরবর্তী ধাপে যাবো। ESC কী প্রেস করলে আমাদের কে নতুন আর একটি স্ক্রিন দিবে

পর্বঃ-৭
এই উপরের স্ক্রিনের মাধ্যমে আমাদের কে আমাদের হার্ডডিস্ক টি পার্টিশন করার জন্য কিছু অপশন দেওয়া হয়েছে। এখানে তিনটি অপশন দেওয়া হয়েছে এবং একটি ড্রাইভ সিলেক্ট করা রয়েছে। অপশন তিনটির প্রথমটিতে বলা হয়েছে যে আমরা যদি সিলেক্ট করা ড্রাইভটিতে উইন্ডোজ সেটআপ দিতে চাই তাহলে Enter কী  প্রেস করতে হবে। আর পরবর্তী ধাপ দুটি তে ড্রাইভ পার্টিশন সম্পর্কে বলা হয়েছে। আমরা Enter কী  প্রেস করে উইন্ডোজ সেটআপ দিবো। আর Enter কী  প্রেস করলে সেটআপের পরবর্তী ধাপে যাবে এবং নতুন আর একটি স্ক্রিন আসবে

পর্বঃ-৮
এই ধাপে আমাদের কে দুটি অপশন দেওয়া হয়েছে। যেখানে প্রথমে বলা হয়েছে যদি আমরা আমাদের সেটআপ চালিয়ে যেতে চাই তাহলে c প্রেস করতে হবে। আবার যদি অন্য কোনো ড্রাইভ সিলেক্ট করতে চাই তাহলে ESC কী প্রেস করতে হবে। আমরা যেহেতু আমাদের উইন্ডোজ সেটআপ চালিয়ে যাবো তাহলে আমরা প্রথম কাজটিই করবো। অর্থ্যাৎ c প্রেস করবো। আর এই c প্রেস করলে আমাদের কে একটি নতুন স্ক্রিন দেখাবে।
পর্বঃ-৯
উইন্ডোজ সেটআপের এই ধাপে আমাদের সিলেক্ট করা পার্টিশন টি ফরম্যাট করার জন্য আমাদের কে পাচটি অপশন দেওয়া হয়েছে। যেখানে দুটি ফাইল সিস্টেম রয়েছে। একটি NTFS File System আর একটি হল FAT File System এবং এদের দুটিকেই আবার Quick এ দেওয়া আছে। এবং বলা হয়েছে Format the Partition using the NTFS file system এবং Format the Partition using the FAT file system| অর্থাৎ NTFS file system ব্যাবহার করে অথবা FAT file system ব্যাবহার করে পার্টিশন করতে। এখন আমরা কোন সিস্টেমে আমাদের হার্ডডিস্ক পার্টিশন করবো তার জন্যে আমাদের ফাইল সিস্টেম সম্পর্কে ধারনা থাকতে হবে। আর আমরা এখন file system সম্পর্কে আলোচনা করেবা
File System: File System কে হার্ডডিস্ক এর সকল ডাটার Index অথবা Database Containing of physical location of every piece Data  হিসেবে চিন্তা করা হয়।অর্থ্যাৎ সকল ডাটার বা হার্ডডিস্কের সকল ফোল্ডারের index ই হল File System. কম্পিউটারের মধ্যে ডাটা বা File সংরক্ষন  করার জন্য (যেমন হার্ডডিস্কে, সিডি/ডিভিডি রোমে, অপটিক্যাল ড্রাইভে, ফ্লাশ ড্রাইভে ইত্যাদি জায়গায়) অর্থ্যাৎ কম্পিউটারের যে কোন জায়গায় ডাটা বা File সংরক্ষন করার জন্য যে পদ্ধতি ব্যাবহার করা হয় তা হল  File System। আর এই File System আবার দুই প্রকারের রয়েছে। যেমন FAT  এবং NTFS. এই FAT File System  আবার দুই প্রকার যথা- FAT16,FAt32.এখন আমারা আলোচনা করবো FAT এবং NTFS File System  নিয়ে।
FAT File System: File Allocation Table File System এর এর সংক্ষিপ্ত রুপ হল FAT File System. FAT File System টি Microsoft কোম্পানি কর্তৃক ১৯৭৭ সালে আবিস্কৃত হয়। এটি সেই MS DOS, Windows ME  থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত ব্যাবহার হয়ে আসছে। এটি সাধারনত ব্যাবহার করা হয় floppy drive media এবং portable, high capacity storage devices  যেমন flash drives এর জন্য। আমরা যদি চিন্তা করি একসাথে দুটি ভিন্ন Windows ব্যাবহার করবো সে ক্ষেত্রে আমরা FAT File System ব্যাবহার করতে পারি কারন এখানে খুব সহজেই এক Windows থেকে অন্য Windows এ Access করা যায়। তবে যে কেউ সহজেই এক User থেকে অন্য User এ Access করতে পারে বলে এর Security ব্যাবস্থা খুব একটা ভালো না।
NTFS File System: New Technology File System এর সংক্ষিপ্ত রুপ হল NTFS. NTFS File System সর্বপ্রথম পরিচিতি পায় ১৯৯৩ সালে Microsoft এর Windows NT  এর মাধ্যমে। এটি FAT16 এবং FAT32  থেকে সম্পূর্ন আলাদা এবং নতুন একটি Windows Version.  মূলত Microsoft চেয়েছিলো একটি more stable, reliable and offer end users greatly increased security সম্পূর্ন একটি File System user দের কে উপহার দিতে। যার প্রতিফিলন হল এই NTFS File System. NTFS supports hard drive sizes up to 256TB. NTFS File System Primary File System  হিসেবে Windows XP, Windows 7, Windows Vista, Windows 2000 এবং Windows NT তে ব্যাবহৃত হয়। Windows Sever Line of Operating System Primarily NTFS ব্যাবহার করে। সর্বোপরি এটি সকল File System এর চেয়ে অধিক Security সম্পূর্ন একটি File System. যা সম্পর্কে পরবর্তীতে আরো বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে।
এতক্ষনের আলোচনায় আমরা এই টুকু বুঝতে পাররাম যে FAT File System এর চেয়ে NTFS File System ব্যাবহার ই অধিক সুবিধা। আর তাই আমরা আমাদের হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করার জন্য NTFS File System ব্যাবহার করবো। আর তা করার জন্য আমরা আমাদের কী বোর্ডের up down key use করে select করবো এবং Enter কী press করে সেটি confirm করবো। আর এটি confirm করার পর আমাদের কে নতুন আর একটি Screen দিবে
পর্বঃ-১০
উইন্ডোজ সেটআপের এই ধাপে আমাদের কে হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করার অপশন দিয়েছে। এক্ষেত্রে উপরে অবশ্য সাবধান করে দেওয়া হয়েছে যে হার্ডডিস্ক ফরম্যাট করলে এর Data delete হয়ে যাবে। আমরা অবশ্যই লক্ষ্য রাখবো যে আমরা আমদের C Drive Format  দিচ্ছি। ভূলেও যদি অন্য কোনো Drive Select হযে যায় তাহলে আমাদের সেই Drive এর Data সব মুছে যাবে। তাই আমরা আমাদের সিলেক্ট করা C Drive Format দিবো। এবং অবশ্যই এই C Drive  এর প্রয়োজনীয় Data আমরা আগেই back up নিয়ে নিবো। কারন Format দেওয়ার পর এই Data আর ফিরে পাওয়া সম্ভব না। আর  Format দেওয়ার জন্যে স্ক্রিনের নির্দেশ অনুযায়ী কী বোর্ড থেকে F Press করবো।
পর্বঃ-১১
স্ক্রিনে আমরা দেখতে পাবো যে আমদের নির্দেশ এর কারনে হার্ডডিস্ক টি ফরম্যাট হচ্ছে। এবং এভাবে পুরো ১০০% ফরম্যাট হবে এবং এর পরই Automatically Windows  এর প্রয়োজনীয় File গুলো Copy হবে।
পর্বঃ-১২
এই পর্যায়ে পুরো ১০০% ফরম্যাট হওয়ার পর উইন্ডোজ নিজে নিজেই Restart নিবে।
পর্বঃ১৩
এভাবে পুরো Install এর জন্য ৩৯ মিনিট সময় পয়োজন এই Screen টি দেখাবে এবং এরই একটু পরে Windows XP  এর Region & Language customize করার Screen দেখাবে।
পর্বঃ-১৪
এখানে customize  নামে একটি Option রয়েছে। অর্থ্যাৎ আমরা চাইলে Windows XP এর Region & Language Change  করে নিতে পারবো। এখানে আমরা প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করে Next Click করে সামনে এগিয়ে যাবো।আর Next Click  করলে আমাদের কে আর একটি নতুন Screen দিবে।
পর্বঃ-১৫
উইন্ডোজ সেটআপের এই ধাপে আমরা চাইলে আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী যে কোনো নাম এবং কোম্পানির নাম দিতে পারি। এই নাম পরবর্তিতে কম্পিউটারেরর Default নাম হিসেবে থাকবে। আমরা যা ইচ্ছা দিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য Next Click  করবো। এবং Next Click  করলে নতুন আর একটি Screen আসবে।
পর্বঃ-১৬
এই Screen টিতে Product Key চাওয়া হবে। এখানে Product Key দিয়ে Next Click  করতে হবে। তবে এই Product Key  অবশ্যই Valid হতে হবে। তা না হলে উইন্ডোজ সেটআপ নিবে না।আর এই Product Key  পাওয়া যাবে CD এর প্যাকেটের উপর।আর এই Product Key ঠিক থাকলে  Next Click করার পর আর একটি নতুন Screen দেখাবে।
পর্বঃ-১৭
যেখানে Date & Time এবং Time Zone নির্ধারন করে দেওয়ার অপশন দিবে। এবং Date & Time ঠিক রেখে Next Click করে দিলেই পরবর্তী ধাপে চলে আসবে।
পর্বঃ-১৮ t এই ধাপে দুটি অপশন দেওয়া হয়েছে। প্রথমে রয়েছে Computer Name. এথানে নিজের পছন্দ অনুযায়ী যে কোনো একটি নাম দেওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে বাধা ধরা কোনো নিয়ম নেই। আর পরবর্তীতে দেওয়া আছে Administrator Password এক্ষেত্রে সাধারন ব্যাবহারকারীদের Administrator Password নিয়ে চিন্তা না করাই ভালো। পরবর্তীতে এই Password নিয়ে ঝামেলা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই শুধূ   Computer Name  দিয়েই Next Click করে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে।
পর্বঃ-১৯
এই ধাপ টি তে দুটি অপশন আছে। Default হিসেবে Typical Setting Select করা আছে। যদি আমরা এখান থেকে Network Setting  এর কোনো রুপ পরিবর্তন করতে না চাই তবে Typical Setting Select  করে Next Click  করবো। আর একটি আছে Customize Setting. আমরা Network Setting এর কোনো রুপ পরিবর্তন করতে চাইলে Customize Setting Select করে Next Click করবো। তবে এক্ষেত্রে আমরা Network Setting এর কোনোরুপ পরিবর্তন করবো না। তাই প্রথমটিকে Select করে অর্থ্যাৎ typical Setting Select করে Next Click করে পরবর্তী ধাপে যাবো।
পর্বঃ২০
এই ধাপ টি তে দুটি অপশন আছে ।এক্ষেত্রে ও আমরা Default টি ঠিক রেখে অর্থ্যাৎ কোনো চিন্তা না করে শুধৃ Next Click  করে সামনে এগিয়ে যাবো। এই ধাপ গুলোই মূলত সেটআপের প্রধান ধাপ। তবে এখানেই শেষ নয়। এর পর Computer নিজে নিজেই Restart নিবে। এবং নতুন কিছু ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
পর্বঃ২১
কম্পিউটারটি নিজে নিজে রিস্টার্ট নিয়ে স্ক্রীন অটো এডজাস্ট করার ডায়লগ বক্স আসবে। যা আমরা শুধু Ok Click করলেই হবে। এরপর আর আমাদের তেমন কোনো কাজ নেই। শুধু উপরের নির্দেশনা গুলো পরে ইউজার নাম দিয়ে সামনে এগিয়ে গেলেই হবে। আর সব কিছু সম্পন্ন করতে পারলেই আমরা উইন্ডোজ এক্সপির সকল ফেচার গুলো উপভোগ করতে পারেবা।
বিষয়শ্রেণী: তথ্যপ্রযুক্তি
ব্লগটি ১০৫৪ বার পঠিত হয়েছে।
প্রকাশের তারিখ: ১৪/০৯/২০১৪

মন্তব্য যোগ করুন

এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।

Use the following form to leave your comment on this post.

মন্তব্যসমূহ

  • তুহিনা সীমা ১৪/০১/২০১৫
    অলরেডি উইন্ডােজ ১০ চলে আসছে। সো আরো আপডেট পোস্ট হলে ভালো হয়.........
  • অনেক কিছু জানলাম
    • জানতে পেরেছেন যেনে ভালো লাগলো।
  • ইঞ্জিনিয়ার সাদ বিভোর ১৫/০৯/২০১৪
    ভাল লাগলো, যারা নতুন তাদের কাজে দিবে। আরও ভাল করতে হবে। আশা করি প্রতিদিন আমরা এই রকম আরো লেখা পাবো। আপনার উত্তর উত্তর উন্নতি কামনা করি।
  • আবু সাহেদ সরকার ১৫/০৯/২০১৪
    প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ বন্ধু। ভালো থাকবেন সতত।
  • ইঞ্জিনিয়ার ১৫/০৯/২০১৪
    স্ক্রীন সর্ট দিয়ে পিকচার দিলে ভালো হতো।
  • ভাল লাগল টিউটোরিয়ালটি পড়ে। আশা করছি অনেকের উপকারে আসবে।
 
Quantcast