উজি পিস্তল ও বাংলাদেশ
এই ‘উজি’ পিস্তলের ক্রেতা প্রধানত শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো দ্বিতীয় তথ্যটি হলো, এক ও দোনলা বন্দুক এবং ২২ বোর রাইফেলের মতো ব্যাপকভাবে প্রচলিত বিভিন্ন অস্ত্র আমদানির অনুমতি নিয়ে ব্যবসায়ী নামধারী কিছু ব্যক্তি এসব ভয়ংকর অস্ত্র আমদানি করে থাকে বলে পুলিশ প্রমাণ পেয়েছে। সন্ত্রাসীরা চাঁদাবাজি এবং খুন ও ছিনতাইয়ের মতো অপরাধমূলক কর্মকান্ডে এগুলো ব্যবহার করে চলেছে। দায়িত্বশীল পুলিশ ও গোয়েন্দা কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিক্রি ও লেনদেন বন্ধের পাশাপাশি সন্ত্রাসীদের এখনই প্রতিহত না করা গেলে উজি ধরনের অস্ত্রগুলো সারাদেশে ছড়িয়ে পড়তে পারে। পরিণতিতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা তো ক্ষুণœ হবেই, বিপন্ন হতে পারে এমনকি দেশের সার্বভৌমত্বও। এজন্যই উজি ধরনের অস্ত্রের ব্যাপারে কাল বিলম্ব না করে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া দরকার।
বলার অপেক্ষা রাখে না, পরিস্থিতি এরই মধ্যে অত্যন্ত আশংকাজনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর কারণ পর্যালোচনায় দেখা যাবে, ঘুষের বিনিময়ে কি না সেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বটে, তবে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অস্ত্র আমদানির অনুমতি দিয়েই নিজেদের দায়িত্ব শেষ হয়ে গেছে বলে মনে করেন। ওই অনুমতি পত্রের আড়ালে আসলে কোন ধরনের অস্ত্র আমদানি করা হচ্ছে সে বিষয়ে তাদের করণীয় কর্তব্য পালন করেন না। প্রায় কোনো ক্ষেত্রেই আমদানির পর অনুসন্ধান করে দেখেন না, সত্যিই অনুমতি পত্রে উল্লেখিত এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক অস্ত্র আমদানি করা হয়েছে কি না। এমন অবস্থার সুযোগ নিয়েই ব্যবসায়ী নামের গোষ্ঠীর লোকজন তৎপর হয়ে ওঠে। তারা বিমান ও নৌ বন্দর এবং কাস্টমসসহ বিভিন্ন বিভাগের সংশ্লিষ্ট সকলকে ঘুষ দিয়ে, কখনো আবার ভয়ভীতি দেখিয়ে অস্ত্রের চালান খালাস করে নেয়। সেসব অস্ত্রই তারা কালোবাজারে চড়া দামে বিক্রি করেÑ যার প্রধান ক্রেতা শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। তাদের অনেকেরই রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে। ফলে কখনো ধরা পড়ে গেলে রাজনৈতিক দলের প্রভাব খাটিয়ে তারা মুক্তি পেয়ে যায়। সেই সাথে বাধাহীনভাবে চলতে থাকে অস্ত্রের ব্যবসা।
বলার অপেক্ষা রাখে না, পরিস্থিতি এরই মধ্যে অত্যন্ত আশংকাজনক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর কারণ পর্যালোচনায় দেখা যাবে, ঘুষের বিনিময়ে কি না সেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন বটে, তবে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অস্ত্র আমদানির অনুমতি দিয়েই নিজেদের দায়িত্ব শেষ হয়ে গেছে বলে মনে করেন। ওই অনুমতি পত্রের আড়ালে আসলে কোন ধরনের অস্ত্র আমদানি করা হচ্ছে সে বিষয়ে তাদের করণীয় কর্তব্য পালন করেন না। প্রায় কোনো ক্ষেত্রেই আমদানির পর অনুসন্ধান করে দেখেন না, সত্যিই অনুমতি পত্রে উল্লেখিত এবং নির্দিষ্ট সংখ্যক অস্ত্র আমদানি করা হয়েছে কি না। এমন অবস্থার সুযোগ নিয়েই ব্যবসায়ী নামের গোষ্ঠীর লোকজন তৎপর হয়ে ওঠে। তারা বিমান ও নৌ বন্দর এবং কাস্টমসসহ বিভিন্ন বিভাগের সংশ্লিষ্ট সকলকে ঘুষ দিয়ে, কখনো আবার ভয়ভীতি দেখিয়ে অস্ত্রের চালান খালাস করে নেয়। সেসব অস্ত্রই তারা কালোবাজারে চড়া দামে বিক্রি করেÑ যার প্রধান ক্রেতা শীর্ষ সন্ত্রাসীরা। তাদের অনেকেরই রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকে। ফলে কখনো ধরা পড়ে গেলে রাজনৈতিক দলের প্রভাব খাটিয়ে তারা মুক্তি পেয়ে যায়। সেই সাথে বাধাহীনভাবে চলতে থাকে অস্ত্রের ব্যবসা।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ২৮/০৪/২০২৩বেশ ভাল!
-
কলামিষ্ট নিজাম গাজী ০১/০১/২০২১অনেক অজানা তথ্য যান। নিয়মিত লেখা চালিয়ে যান প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত।
-
আব্দুর রহমান আনসারী ১৬/১১/২০২০Just and fine
-
ফয়জুল মহী ১০/১১/২০২০Right