পরিপাক
সকল প্রাণিদের অন্যতম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো পরিপাকতন্ত্র। তারপর মস্তিস্ক। আমাদের বেচেঁ থাকার প্রধান কাজ করে এটি। কিন্তু আমরা এর সাথেই সবচেয়ে বেশী অবহেলা করি। সময়মত সঠিক খাবির খাইনা। আর ক্রমবর্ধমান সার বিষের ব্যবহার আমাদের খাদ্যকে পরিপাকের জন্য বিরাট কষ্টসাধ্য বিষয়ে পরিণত হয়েছে। আমাদের পরিপাক প্রথমে এসিডিয় ও পরে ক্ষরিয় পরিবেশ হয়। এজন্য অনেক জীবাণু ও ক্ষতিকর বস্তু নষ্ট হয়। কিন্তু সবকিছুরই একটি মাত্রা ও সীমা আছে। পাকস্থলী হতে যে এসিড বের হয় তা হতে পাকস্থলী গাত্রকে রক্ষা করারজন্য মিউকোসা রস বের হয়। এখানে এসিডের মাত্রা অতিরিক্ত হলে প্রদাহের সুস্টি হয়। আবার এসিড কমে গেলে খাদ্য হজমে ও রোগ প্রতিরোধে সমস্যা।
পরিপাকের সমস্যার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু অভ্যাস আমাদের গড়ে তোলা আবশ্যকঃ
১. যে খাদ্য আমাদের সমস্যা করে (প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আলাদা) তা পরিহার করতে হবে। যেমনঃ রসুন, চকলেট,, কফি, টমেটো, টকফল বা কোন ধরনের মসলা হতে পারে।
২. একসাথে বেশী খাবার খাওয়া যাবে না। সময়মত, নিয়মিত পরিমিত খাবার খেতে হবে।
৩. মানসিক উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কাজ সমস্যা করলে ছুটি নিতে হবে। ব্যক্তি সমস্যা হলে এড়িয়ে যেতে হবে। স্থান সমস্যা হলে পরিবর্তন করতে হবে। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ ভালো কাজ করে।
৪. চর্বি খাওয়া কমাতে হবে। ডুবো তেলে ভাজা খাবার পরিহার করতে হেব। ভাজা পোড়া খাওয়া যাবেনা। প্রসেস বা প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও কোমল , অতিরিক্ত লবণ, চিনি খেলে পরিপাকে সমস্যা কখনোই ঠিকমত হবেনা।
৫. আসল খাবার খেতে হবে। দুধ, (পাউডার নয়) , দই (চিনি ছাড়া) , নাস্তার সিরিয়াল, ডিম , শাকসবজি ফল ও ফলের জুস। মাছ ও মোরগের মাংশ খাওয়া যেতে পারে।
৬.প্রচুর বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে। নিয়মিত ব্যায়ম কমপক্ষে প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট করে একটু জোরে জোরে ৫ দিন হাঠতে হবে।
পরিপাকের সমস্যা আস্তে আস্তে হয়, এজন্য কেউ সহযে একে গুরুত্ব দেননা। তাই নিয়মিত কমপক্ষে বছরে একবার ডাক্তারের কাছে পরীক্ষা করানো জরুরী। সমস্যা হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
পরিপাকের সমস্যার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু অভ্যাস আমাদের গড়ে তোলা আবশ্যকঃ
১. যে খাদ্য আমাদের সমস্যা করে (প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আলাদা) তা পরিহার করতে হবে। যেমনঃ রসুন, চকলেট,, কফি, টমেটো, টকফল বা কোন ধরনের মসলা হতে পারে।
২. একসাথে বেশী খাবার খাওয়া যাবে না। সময়মত, নিয়মিত পরিমিত খাবার খেতে হবে।
৩. মানসিক উত্তেজনা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। কাজ সমস্যা করলে ছুটি নিতে হবে। ব্যক্তি সমস্যা হলে এড়িয়ে যেতে হবে। স্থান সমস্যা হলে পরিবর্তন করতে হবে। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞ কারো পরামর্শ ভালো কাজ করে।
৪. চর্বি খাওয়া কমাতে হবে। ডুবো তেলে ভাজা খাবার পরিহার করতে হেব। ভাজা পোড়া খাওয়া যাবেনা। প্রসেস বা প্রক্রিয়াজাত খাদ্য ও কোমল , অতিরিক্ত লবণ, চিনি খেলে পরিপাকে সমস্যা কখনোই ঠিকমত হবেনা।
৫. আসল খাবার খেতে হবে। দুধ, (পাউডার নয়) , দই (চিনি ছাড়া) , নাস্তার সিরিয়াল, ডিম , শাকসবজি ফল ও ফলের জুস। মাছ ও মোরগের মাংশ খাওয়া যেতে পারে।
৬.প্রচুর বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে। নিয়মিত ব্যায়ম কমপক্ষে প্রতিদিন সকালে ৩০ মিনিট করে একটু জোরে জোরে ৫ দিন হাঠতে হবে।
পরিপাকের সমস্যা আস্তে আস্তে হয়, এজন্য কেউ সহযে একে গুরুত্ব দেননা। তাই নিয়মিত কমপক্ষে বছরে একবার ডাক্তারের কাছে পরীক্ষা করানো জরুরী। সমস্যা হলে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শাহীন রহমান (রুদ্র) ০৫/০৬/২০২০উপকারী লেখা।দারুণ।
-
সঞ্জয় শর্মা ০৪/০৬/২০২০উপকৃত হলাম
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৩/০৬/২০২০সুন্দর লিখেছেন প্রিয় কবি।
-
ফয়জুল মহী ০৩/০৬/২০২০অপূর্ব শব্দ বুনন ।