কে বন্ধু কে শত্রু
কে বন্ধু কে শত্রু
আমাদের দেহে যে সব অণুজীব বাস করে তার অনেকেই আমাদের উপকার করে। এমনকি এদের সহায়তা আমাদের আবশ্যক। কিন্তু সমস্যা হলো এদের মধ্যে লোকায়িত থাকে শত্রুও। এখানে এসব বন্ধু - শত্রুদের নিয়ে সামান্য আলোচনা।
অণুজীবদের কোন দাঁত, নাম মাত্রে হাত পা ও নেই কিন্তু এটি একধরনের পাকা রসায়নবিদ । তারা সরল যৌগ গ্রহণ করতে পারে যেমন কার্বন, সালফার এবং এগুলোকে বিভিন্ন অতি প্রয়োজনীয় পদার্থে পরিণত করতে পারে। তারা বিরূপ পরিবেশ যেমন ভ্যাকটেরিয়া অতি তেজস্ক্রিয় অবস্থায় ও খাদ্য গ্রহণ করে বাচঁতে পারে। এতে তাদের প্রতিপক্ষ বিভিন্ন পদার্থ যেমন ছত্রাক দারা গঠিত পেনিসিলিন, এন্টিবায়োটিক ইত্যাদি ধ্বংশ করে আমাদের ক্ষতি করতে পারে। যদিও শত শত এমনকি হাজার হাজার জীবাণু আমাদের মধ্যে জন্ম নেয়, সংখ্যা বৃদ্দি করে এমনকি মৃত্যু বরণ করে, তবুও এখন পর্যন্ত সবগুলোই চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। এর কারণ অবশ্য এগুলো বাহিরের পরিবেশে বাঁচেনা। এটি এমন যেন একটি মাছকে জলের বাহের শুকনো জায়গাতে রেখে
দেয়া।
এপর্যন্ত মল পরীক্ষায় যেসব জীবাণু পাওয়া যায়, তাদের মধ্যে Firmicutes, Bracteroidetes, Butyrate,Akkermansia, Christensella,Lactobacillus, Bifidobacterium অন্যতম উপকারী । আবার শত্রুদের মধ্যে আছে E. coli, Salmonella, C. diff., বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
আমাদের এসব নাম না জানলেও এটি অন্তত জানা জরুরী যে কিভাবে উপকারী বৃদ্ধি করা যায় ও ক্ষতিকর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি হলো Simposon index, এটি বলে দেয় আমাদের অণুজীব ভান্ডার কেমন। এটি একেক পরিবেশে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে একেক রকম। যারা বনজঙ্গলে বাস করেন , পরিবেশ হতে তাজা খাবার গ্রহণ করেন তাদের এটি অনেক সমৃদ্ধ থাকে। যারা মাদকদ্রব্য গ্রহণ করেন তাদের দেহে এগুলো অনেক কম থাকে। আবার অনেক পরিবেশে ক্ষতিকর জীবাণুর মাত্রা অনেক বেশী থাকে।
একটি সমৃদ্ধ ব্যাকটেরিয়া ভাণ্ডার সরাসরি পরিবেশের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে এবং ভ্যাকটেরিয়ার শক্তিমত্তার জানান দেয়।
কিছু ব্যকটেরিয়া আদামের আভ্যান্তরীণ ক্ষত সারতে সহায়তা করে। তারা ক্ষতিকর জীবাণূদের হত্যা করে আমাদের রক্ষা করতে পারে। তারা আমাদের পরিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, কুষ্ঠ কাঠিন্য, লিকি গাট সিনড্রম কমায়। এবং আমরা যে এটি বাস্তু সংস্থানের অংশ তা জানান দেয়। আমরা যদি এসব থেকে আলাদা হয়ে বাচঁতে যাই তাহলে আমার দীর্ঘমেয়াদী অনেক সমস্যা সুষ্ট হবে এবং আমাদের জাতি বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হবে সন্দেহ নেই।
আমাদের দেহে যে সব অণুজীব বাস করে তার অনেকেই আমাদের উপকার করে। এমনকি এদের সহায়তা আমাদের আবশ্যক। কিন্তু সমস্যা হলো এদের মধ্যে লোকায়িত থাকে শত্রুও। এখানে এসব বন্ধু - শত্রুদের নিয়ে সামান্য আলোচনা।
অণুজীবদের কোন দাঁত, নাম মাত্রে হাত পা ও নেই কিন্তু এটি একধরনের পাকা রসায়নবিদ । তারা সরল যৌগ গ্রহণ করতে পারে যেমন কার্বন, সালফার এবং এগুলোকে বিভিন্ন অতি প্রয়োজনীয় পদার্থে পরিণত করতে পারে। তারা বিরূপ পরিবেশ যেমন ভ্যাকটেরিয়া অতি তেজস্ক্রিয় অবস্থায় ও খাদ্য গ্রহণ করে বাচঁতে পারে। এতে তাদের প্রতিপক্ষ বিভিন্ন পদার্থ যেমন ছত্রাক দারা গঠিত পেনিসিলিন, এন্টিবায়োটিক ইত্যাদি ধ্বংশ করে আমাদের ক্ষতি করতে পারে। যদিও শত শত এমনকি হাজার হাজার জীবাণু আমাদের মধ্যে জন্ম নেয়, সংখ্যা বৃদ্দি করে এমনকি মৃত্যু বরণ করে, তবুও এখন পর্যন্ত সবগুলোই চিহ্নিত করা সম্ভব হয়নি। এর কারণ অবশ্য এগুলো বাহিরের পরিবেশে বাঁচেনা। এটি এমন যেন একটি মাছকে জলের বাহের শুকনো জায়গাতে রেখে
দেয়া।
এপর্যন্ত মল পরীক্ষায় যেসব জীবাণু পাওয়া যায়, তাদের মধ্যে Firmicutes, Bracteroidetes, Butyrate,Akkermansia, Christensella,Lactobacillus, Bifidobacterium অন্যতম উপকারী । আবার শত্রুদের মধ্যে আছে E. coli, Salmonella, C. diff., বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
আমাদের এসব নাম না জানলেও এটি অন্তত জানা জরুরী যে কিভাবে উপকারী বৃদ্ধি করা যায় ও ক্ষতিকর নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বহুল প্রচলিত একটি পদ্ধতি হলো Simposon index, এটি বলে দেয় আমাদের অণুজীব ভান্ডার কেমন। এটি একেক পরিবেশে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে একেক রকম। যারা বনজঙ্গলে বাস করেন , পরিবেশ হতে তাজা খাবার গ্রহণ করেন তাদের এটি অনেক সমৃদ্ধ থাকে। যারা মাদকদ্রব্য গ্রহণ করেন তাদের দেহে এগুলো অনেক কম থাকে। আবার অনেক পরিবেশে ক্ষতিকর জীবাণুর মাত্রা অনেক বেশী থাকে।
একটি সমৃদ্ধ ব্যাকটেরিয়া ভাণ্ডার সরাসরি পরিবেশের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে এবং ভ্যাকটেরিয়ার শক্তিমত্তার জানান দেয়।
কিছু ব্যকটেরিয়া আদামের আভ্যান্তরীণ ক্ষত সারতে সহায়তা করে। তারা ক্ষতিকর জীবাণূদের হত্যা করে আমাদের রক্ষা করতে পারে। তারা আমাদের পরিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে, কুষ্ঠ কাঠিন্য, লিকি গাট সিনড্রম কমায়। এবং আমরা যে এটি বাস্তু সংস্থানের অংশ তা জানান দেয়। আমরা যদি এসব থেকে আলাদা হয়ে বাচঁতে যাই তাহলে আমার দীর্ঘমেয়াদী অনেক সমস্যা সুষ্ট হবে এবং আমাদের জাতি বিলুপ্তির দিকে ধাবিত হবে সন্দেহ নেই।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
এন এস এম মঈনুল হাসান সজল ১৩/০৫/২০২০সহমত প্রিয় লেখক
-
স্বপন রোজারিও (মাইকেল) ০৩/০৫/২০২০Very Good.
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ০৩/০৫/২০২০দেশের বিজ্ঞানীরা একমত হলেই ভালো।
-
পি পি আলী আকবর ০৩/০৫/২০২০সুন্দর
-
ফয়জুল মহী ০২/০৫/২০২০Good post