মুখ দিয়ে শ্বাস গ্রহণ
গবেষণায় দেখা গেছে, ৫০ ভাগ শিশু ও শতকরা ৬১ ভাগ পূর্ণবয়স্ক মানুষ প্রায়ই মুখ দিয়ে শ্বাস গ্রহণ করেন। ফলে আমরা স্বল্প মাত্রায় শ্বাস নেই এবং ফলাফল স্বরূপ, শিক্ষা গ্রহণে সমস্যা ( লার্ণিং ডিসেবল) চ্যুয়ালে বিচ্যুতি, দাঁতের সমস্যা, গলার সমস্যা, ঘুমের সমস্যা, মানসিক সমস্যা হয়।
যদি সন্দেহ করেন, অজ্ঞতা বসত মুখ দিয়ে শ্বাস নিচ্ছেন, তবে নিজে থেকে মনে করানোর ব্যবস্থা করতে পারেন। রাতে ঘোমানোর সময়, সুস্থ অবস্থায়, সাদা শরীরে ব্যবহার উপযোগী কস্টেপ মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন।একটি গবেষণায় দেখা গেছে অল্প হলেও এতে নাক ডাকার প্রবণতা কমে। যদিও এটি একটি স্বল্প মাত্রার গবেষণা।
আপনি দ্রুত শ্বাস নেন এবং অসুস্থতা বোধ করলে, মিনিটে শ্বাস ৬ বারে বা তার কমে নামিয়ে আনার চেষ্টা করুন। এতে রক্তনালী বড় হয় এবং হৃৎস্পন্দন কম হয়। লম্বা শ্বাস নেয়ার জন্য অনেক সময় ধরে শ্বাস নিতে হয়, ফুসফুস পূর্ণ হলে শ্বাস ধরে রাখতে হয় ও আস্তে আস্তে ছাড়তে হয়। যেমন পানিতে ডুব দিতে হলে লম্বা শ্বাস নিতে হয়, ধরে লাখতে হয় ও অল্প অল্প করে ছাড়তে হয়। শ্বাস লম্বা করার জন্য শ্বাসযন্ত্রের ব্যায়াম আবশ্যক। লাম্বা শ্বাস নিয়ে যদি গণণা শুরু করেন, ১,২,৩,.... । প্রথমে ২০/৩০ পর্যন্ত গেলেও আস্তে আস্তে ১০০ বা তার চেয়ে বেশী ও গুণতে পারবেন। মনে রাখতে হবে মুখ কথা বলার জন্য, সুস্থ অবস্থায় মুখদিয়ে শ্বাস গ্রহণ না করা উচিত।
যদি মিনিটে ৩টি শ্বাস প্রশ্বাস হয়, তবে মস্তিস্কের তরঙ্গ বৃদ্ধি ঘঠে, কম মস্তিস্ক তরঙ্গ উত্তেজনা দৃদ্ধি করে ও গভীর ঘুমের সহায়ক নয়। শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মস্তিস্কের কার্যক্রম সরাসরি সংযুক্ত।
মোটকথা, সঠিক শ্বাস প্রশ্বাসের কারণে, কথা বলার ভঙ্গি বদলে যায়। সুমধুর কণ্ঠ পাওয়ার জন্য যতরকম কণ্ঠের ব্যায়াম আছে , সবগুলোই শ্বাস প্রশ্বাস লম্বা ও আস্তে করার কথা বলে। এতে কণ্ঠ পরিস্কার ও সুন্দর হয়। যারা সঠিক নিয়ম মেনে (তারতিলের সাথে) নিয়মিত কোরআন পড়েন, তাদের শ্বাস লম্বা হয় ও কণ্ঠ অনেক সুন্দর হয়।
যদি সন্দেহ করেন, অজ্ঞতা বসত মুখ দিয়ে শ্বাস নিচ্ছেন, তবে নিজে থেকে মনে করানোর ব্যবস্থা করতে পারেন। রাতে ঘোমানোর সময়, সুস্থ অবস্থায়, সাদা শরীরে ব্যবহার উপযোগী কস্টেপ মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন।একটি গবেষণায় দেখা গেছে অল্প হলেও এতে নাক ডাকার প্রবণতা কমে। যদিও এটি একটি স্বল্প মাত্রার গবেষণা।
আপনি দ্রুত শ্বাস নেন এবং অসুস্থতা বোধ করলে, মিনিটে শ্বাস ৬ বারে বা তার কমে নামিয়ে আনার চেষ্টা করুন। এতে রক্তনালী বড় হয় এবং হৃৎস্পন্দন কম হয়। লম্বা শ্বাস নেয়ার জন্য অনেক সময় ধরে শ্বাস নিতে হয়, ফুসফুস পূর্ণ হলে শ্বাস ধরে রাখতে হয় ও আস্তে আস্তে ছাড়তে হয়। যেমন পানিতে ডুব দিতে হলে লম্বা শ্বাস নিতে হয়, ধরে লাখতে হয় ও অল্প অল্প করে ছাড়তে হয়। শ্বাস লম্বা করার জন্য শ্বাসযন্ত্রের ব্যায়াম আবশ্যক। লাম্বা শ্বাস নিয়ে যদি গণণা শুরু করেন, ১,২,৩,.... । প্রথমে ২০/৩০ পর্যন্ত গেলেও আস্তে আস্তে ১০০ বা তার চেয়ে বেশী ও গুণতে পারবেন। মনে রাখতে হবে মুখ কথা বলার জন্য, সুস্থ অবস্থায় মুখদিয়ে শ্বাস গ্রহণ না করা উচিত।
যদি মিনিটে ৩টি শ্বাস প্রশ্বাস হয়, তবে মস্তিস্কের তরঙ্গ বৃদ্ধি ঘঠে, কম মস্তিস্ক তরঙ্গ উত্তেজনা দৃদ্ধি করে ও গভীর ঘুমের সহায়ক নয়। শ্বাস প্রশ্বাসের সাথে সরাসরি হৃদরোগের সম্পর্ক রয়েছে। মস্তিস্কের কার্যক্রম সরাসরি সংযুক্ত।
মোটকথা, সঠিক শ্বাস প্রশ্বাসের কারণে, কথা বলার ভঙ্গি বদলে যায়। সুমধুর কণ্ঠ পাওয়ার জন্য যতরকম কণ্ঠের ব্যায়াম আছে , সবগুলোই শ্বাস প্রশ্বাস লম্বা ও আস্তে করার কথা বলে। এতে কণ্ঠ পরিস্কার ও সুন্দর হয়। যারা সঠিক নিয়ম মেনে (তারতিলের সাথে) নিয়মিত কোরআন পড়েন, তাদের শ্বাস লম্বা হয় ও কণ্ঠ অনেক সুন্দর হয়।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।