শ্বাস প্রশ্বাস
যতক্ষণ শ্বাস, ততক্ষণ আশ। বাংলার এ প্রবাদ বাক্যটিই মনে করিয়ে দেয় শ্বাস-প্রশ্বাসের গুরুত্ব। আমরা বিয়য়টি যত সহজ মনেকরি , আসলে তা মোটেও সহজ কোন বিষয় নয়। যেমন আমরা শ্বাস ছাড়া অল্প সময় বাঁচতে পারিনা, তাই সুন্দর এবং সঠিকভাবে শ্বাসগ্রহণ আমাদের অবশ্যই সর্বপ্রথমে জানা আবশ্যক। অতি প্রাচীন কাল হতে মানুষ এ পদ্ধতির সাথে পরিচিত কিন্তু সময়ের সাথে সাথে মানুষ এত ব্যস্ত, তার নিজের দিকে তাকানোর মত সময় যেন নেই। সঠিক পদ্ধতিতে শ্বাস না নিলে বিভিন্ন শারীরীক, মানসিক সমস্যা হয়। যা অনেক সময় চিকিৎসা করেও সারানো সম্ভব নয়। মানুষের শরীরে যে পদ্ধতিতে রোগ জীবাণু প্রবেশ করে, তার অন্যতম মাধ্যম এ শ্বাস গ্রহণ। তাই বর্তমান সময়ের অন্যতম চ্যালেঞ্জ হল সঠিকভাবে বিশুদ্ধ শ্বাস গ্রহণ করা।
সঠিক পদ্ধতি হল, নাক দিয়ে শ্বাস গ্রহণ করা। নাকের মধ্যে রোগজীবাণূ, ধূলাবালি ছাঁকা হয়ে থাকে। নাসারন্দ্রের স্পর্শে শ্বাস এর তাপমাত্রা শরীরের তাপমাত্রার সমান হয়। এতে শ্বাস যন্ত্রের গ্রহণে ও শ্বাস কার্যের অক্সিজেন , কার্বন ডাই অক্সাইডের বিনিময় সহয হয়। এতে ফুসফুসের ক্ষতি হয়না। নাকের সাইনাসের পর শ্বাসের সাথে সামান্য পরিমান নাইট্রিক অক্সাইড এসিড যুক্ত হয়, যা বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তে বেশী অক্সিজেন সরবরাহ করে।
দি নিউ সাইনটিস্ট সাময়ীকীর মতে, নাক দিয়ে শ্বাস নিলে মুখ হতে ৫০ ভাগ বেশী পরিশোধিত বাতাস ফুসফুসে যায়। যার ফলে ফুসফুস ও হৃদযন্ত্র বেশী কাজ করে এবং ২০ ভাগ বেশী অক্সিজেন শরীরে গৃহিত হয়। নাক দিয় শ্বাস নিলে মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। অল্পবয়সে মুখ দিয়ে শ্বাস নিলে আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহণের মাত্রা কমে যায়। যার ফলে ব্রেনের হিপ্পোক্যাম্পাসে নিউরনের সংখ্যা কমে যায়। এতে কোন কিছু মনে রাখা, লিখাপড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায়। নাক দিয়ে যারা শ্বাস নেয়, ষ্মরণ শক্তিতে তারা বেশী পারদর্শী হয়।
নাসারন্দ্রের সংযুক্তি সরাসরি মস্তিস্কের ষ্মরণশক্তি প্রক্রিয়জাত অংশ ও আবেগ নিয়ন্ত্রণ অংশের সাথে। যা নিউরনের মাধ্যমে ব্রেনের অংশ অলফেক্টরী ভালবের সাথে যুক্ত থাকে। এতে বিভিন্ন ধরনের গন্ধ গ্রহণ, নিউরনের গন্ধবাহী বাহিরের নির্দেশ তরঙ্গ এবং মস্তিস্কের তরঙ্গ একই গতিতে চলতে থাকে। এই গতি সমস্ত মস্তিস্কের গন্ধ নিয়ন্ত্রক অংশে যায়, মনে রাখার জন্য বা আবেগ প্রকাশর জন্য অথবা মানসিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য।
সঠিক পদ্ধতি হল, নাক দিয়ে শ্বাস গ্রহণ করা। নাকের মধ্যে রোগজীবাণূ, ধূলাবালি ছাঁকা হয়ে থাকে। নাসারন্দ্রের স্পর্শে শ্বাস এর তাপমাত্রা শরীরের তাপমাত্রার সমান হয়। এতে শ্বাস যন্ত্রের গ্রহণে ও শ্বাস কার্যের অক্সিজেন , কার্বন ডাই অক্সাইডের বিনিময় সহয হয়। এতে ফুসফুসের ক্ষতি হয়না। নাকের সাইনাসের পর শ্বাসের সাথে সামান্য পরিমান নাইট্রিক অক্সাইড এসিড যুক্ত হয়, যা বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস, ব্যকটেরিয়া নিয়ন্ত্রণ করে এবং রক্তে বেশী অক্সিজেন সরবরাহ করে।
দি নিউ সাইনটিস্ট সাময়ীকীর মতে, নাক দিয়ে শ্বাস নিলে মুখ হতে ৫০ ভাগ বেশী পরিশোধিত বাতাস ফুসফুসে যায়। যার ফলে ফুসফুস ও হৃদযন্ত্র বেশী কাজ করে এবং ২০ ভাগ বেশী অক্সিজেন শরীরে গৃহিত হয়। নাক দিয় শ্বাস নিলে মস্তিস্কের কার্যক্ষমতা বাড়ে। অল্পবয়সে মুখ দিয়ে শ্বাস নিলে আস্তে আস্তে শ্বাস গ্রহণের মাত্রা কমে যায়। যার ফলে ব্রেনের হিপ্পোক্যাম্পাসে নিউরনের সংখ্যা কমে যায়। এতে কোন কিছু মনে রাখা, লিখাপড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা যায়। নাক দিয়ে যারা শ্বাস নেয়, ষ্মরণ শক্তিতে তারা বেশী পারদর্শী হয়।
নাসারন্দ্রের সংযুক্তি সরাসরি মস্তিস্কের ষ্মরণশক্তি প্রক্রিয়জাত অংশ ও আবেগ নিয়ন্ত্রণ অংশের সাথে। যা নিউরনের মাধ্যমে ব্রেনের অংশ অলফেক্টরী ভালবের সাথে যুক্ত থাকে। এতে বিভিন্ন ধরনের গন্ধ গ্রহণ, নিউরনের গন্ধবাহী বাহিরের নির্দেশ তরঙ্গ এবং মস্তিস্কের তরঙ্গ একই গতিতে চলতে থাকে। এই গতি সমস্ত মস্তিস্কের গন্ধ নিয়ন্ত্রক অংশে যায়, মনে রাখার জন্য বা আবেগ প্রকাশর জন্য অথবা মানসিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
শাহীন রহমান (রুদ্র) ০৯/০৩/২০২০সুন্দর।
-
একনিষ্ঠ অনুগত ০৯/০৩/২০২০নতুন অনেক কিছু জানতে পারলাম।।
-
ফয়জুল মহী ০৮/০৩/২০২০Good