কালো টাকা থাকলে ক্যাসিনো থাকবে
দেশে বর্তমানে ৩ লাখ কোটি অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালো টাকা রয়েছে। তবে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির তথ্যমতে, কালো টাকার পরিমাণ ৫ লাখ কোটি টাকার বেশি। বিপুল পরিমাণ এই টাকার বেশির ভাগ বিদেশে পাচার হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ কারণে পাচার ঠেকাতে দেশ স্বাধীনের কয়েক বছরের মধ্যেই সরকারের পক্ষ থেকে কালো টাকা বিনিয়োগে আনার সুযোগ দিয়ে আসা হচ্ছে। এই সুযোগ দেয়ার পরও কাঙ্খিত কালো টাকা বিনিয়োগে আসেনি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছর পর্যন্ত দেশে কালো টাকা সাদা হয়েছে মাত্র ১৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দেশে এই টাকা বিনিয়োগ না হয়ে বিদেশে পাচার হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার বাজেটোত্তর সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, মূলত পাচার ঠেকিয়ে এই টাকা বিনিয়োগে নিয়ে আসতে বেশকিছু সুযোগ সৃষ্টি করেছে তার সরকার। কালো টাকার মালিকরা এই সুযোগ নিয়ে লাভবান হতে পারবেন।
তবে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, কালো টাকা সাদা বানিয়ে বিনিয়োগে আনতে সরকার গত কয়েক দশক ধরে সুযোগ দিচ্ছেন। কিন্তু সেই অর্থে সাড়া মিলছে না। তবে এবার অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কের শিল্পমালিকরা বিনিয়োগে এই সুযোগ পাচ্ছেন। দেশে এ মূহূর্তে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে। কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ফলে এবার কালো টাকা সাদা করার প্রবণতা বাড়বে। তাদের মতে, এই সুযোগ নিবে অপ্রদর্শিত অর্থের মালিকরা। দেশ থেকে টাকা পাচারের পরিমাণ হ্রাস পাবে। একই সঙ্গে মধ্যবিত্তরাও ফ্ল্যাট ও জমি কিনে লাভবান হতে পারবেন। সব মিলিয়ে বিনিয়োগ বাড়বে।
কিন্তু বরাবরই এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে অবস্থান সিপিডি ও টিআইবির। মূলত নির্দিষ্ট কিছু খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকার অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের এ সুযোগ দিয়েছে। এর ফলে ধনীরা বেশি লাভবান হবেন বলে মন্তব্য করেছে সিপিডি। এছাড়া টিআইবি থেকেও কালো টাকা সাদা করার বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা করেছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন, অতীতেও একই ধরনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু কাক্সিক্ষত সাড়া পাওয়া যায়নি।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের প্রস্তাব অনুযায়ী বিভিন্ন এলাকাভিত্তিক অপেক্ষাকৃত কম টাকা পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করা যাবে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে পণ্য বা সেবা উৎপাদন থেকে অর্জিত আয়কে দশ বছরের জন্য বিভিন্ন হারে কর অব্যাহতি সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনে অপ্রদর্শিত আয় থেকে বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎসের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিলে ওই অর্থের উৎস সম্পর্কে আয়কর বিভাগ থেকে কোন প্রশ্ন তোলা হবে না বলে জানান।
কিন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ নানাবিধ কারণে কালো টাকার মালিকরা বিনিয়োগে এগিয়ে আসেননি। বরং তারা ও তাদের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছে অবৈধ জুয়ার আসর ও ক্যাসিনো। আর এর মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়ে আসছিলো হাজার হাজার কোটি টাকা।
চলতি মাসের ১৮ তারিখে অবৈধ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালায় র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা। এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে র্যাব। গুলশানের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে খালেদের গুলশান-২ এর ৫৯ নম্বর রোডের ৫ নম্বর বাসায় শুরু হয় অভিযান। বাড়িটি ঘিরে রাখে র্যাবের শতাধিক সদস্য। একই সময় ফকিরাপুলের ইয়ংমেন্স ক্লাবে ক্যাসিনোতে অভিযান চালায় র্যাব। এই ক্যাসিনোর সভাপতি খালেদ। এ সময় ক্যাসিনোর ভেতর থেকে তরুণীসহ ১৪২ জনকে আটক করা হয়। সেখানে নগদ ২০ লাখ টাকা উদ্ধার ও বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, মদ, বিয়ার জব্দ করা হয়।
এরপর ২০ সেপ্টম্বর যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের অফিসে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র্যাব। গুলশানের নিকেতনে ডি ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এই বাসায় জি কে শামীমের অফিস অবস্থিত। র্যাব সূত্র জানায়, শামীমের অফিসের ভেতর থেকে নগদ এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর (স্থায়ী আমানত) চেক ও ১শ কোটি টাকার চেক উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ১৪০ কোটি টাকার এফডিআর তার মায়ের নামে, বাকি ২৫ কোটি টাকা তার নামে। এছাড়া মার্কিন ডলারও উদ্ধার করা হয়। প্রচুর পরিমাণ গুলি, ম্যাগজিন ও মাদক পাওয়া যায়। নিকেতন এলাকাতে শামীমের আরেকটি বাসা আছে। ওখান থেকে তাকে ডেকে নিয়ে তার অফিসে আসে র্যাব। তাকে নিয়ে অভিযান চালায়। পরে জি কে শামীমকে তার সাত দেহরক্ষীসহ আটক করা হয়।
এরপর ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর সূত্রাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা দুই সহোদরের বাড়ি থেকে পাঁচ কোটি পাঁচ লাখ টাকা, আট কেজি স্বর্ণালংকার ও ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে র্যাব। নিজেদের বাড়িতে সব টাকা রাখার জায়গা না থাকায় তাঁরা অনেক টাকা বন্ধু ও কর্মচারীর ফ্ল্যাটেও রাখেন। এমনকি অস্ত্রও রেখেছেন কর্মচারীর বাসায়। কোটি কোটি টাকার বান্ডেল সুরক্ষিত রাখার জন্য তাঁরা বানিয়েছিলেন লোহার ভল্ট। তার পরও এত নগদ টাকা রাখতে সমস্যা হওয়ায় তাঁরা স্বর্ণালংকার কিনে রাখা শুরু করেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনোভাবেই তাঁদের কাছে এসবের সুরক্ষা হয়নি। র্যাবের অভিযানে পুরান ঢাকার তিনটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অবৈধভাবে কামানো এসব অর্থ ও স্বর্ণালংকার। তিনটি বাড়িতে লোকজন থাকলেও তাদের কাউকে আটক করা হয়নি। তবে তাদের কাছ থেকে তথ্য নিয়েছে র্যাব। আলোচিত এই দুই নেতার একজনের নাম এনামুল হক এনু, অন্যজন রূপন ভুঁইয়া। তাঁরা সহোদর। এনু গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, আর রূপন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের তথ্যমতে, ২০১৫-১৬ অর্থবছর পর্যন্ত দেশে কালো টাকা সাদা হয়েছে মাত্র ১৪ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ দেশে এই টাকা বিনিয়োগ না হয়ে বিদেশে পাচার হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবার বাজেটোত্তর সাংবাদিক সম্মেলনে জানান, মূলত পাচার ঠেকিয়ে এই টাকা বিনিয়োগে নিয়ে আসতে বেশকিছু সুযোগ সৃষ্টি করেছে তার সরকার। কালো টাকার মালিকরা এই সুযোগ নিয়ে লাভবান হতে পারবেন।
তবে অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, কালো টাকা সাদা বানিয়ে বিনিয়োগে আনতে সরকার গত কয়েক দশক ধরে সুযোগ দিচ্ছেন। কিন্তু সেই অর্থে সাড়া মিলছে না। তবে এবার অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কের শিল্পমালিকরা বিনিয়োগে এই সুযোগ পাচ্ছেন। দেশে এ মূহূর্তে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে। কয়েকটি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ দ্রুত এগিয়ে চলছে। ফলে এবার কালো টাকা সাদা করার প্রবণতা বাড়বে। তাদের মতে, এই সুযোগ নিবে অপ্রদর্শিত অর্থের মালিকরা। দেশ থেকে টাকা পাচারের পরিমাণ হ্রাস পাবে। একই সঙ্গে মধ্যবিত্তরাও ফ্ল্যাট ও জমি কিনে লাভবান হতে পারবেন। সব মিলিয়ে বিনিয়োগ বাড়বে।
কিন্তু বরাবরই এ সিদ্ধান্তের বিপক্ষে অবস্থান সিপিডি ও টিআইবির। মূলত নির্দিষ্ট কিছু খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকার অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের এ সুযোগ দিয়েছে। এর ফলে ধনীরা বেশি লাভবান হবেন বলে মন্তব্য করেছে সিপিডি। এছাড়া টিআইবি থেকেও কালো টাকা সাদা করার বিষয়টি নিয়ে সমালোচনা করেছে।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ বলেন, অতীতেও একই ধরনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু কাক্সিক্ষত সাড়া পাওয়া যায়নি।
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের প্রস্তাব অনুযায়ী বিভিন্ন এলাকাভিত্তিক অপেক্ষাকৃত কম টাকা পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ করা যাবে। অর্থমন্ত্রী তার বাজেট বক্তৃতায় বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে পণ্য বা সেবা উৎপাদন থেকে অর্জিত আয়কে দশ বছরের জন্য বিভিন্ন হারে কর অব্যাহতি সুবিধা দেয়া হয়েছে। বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনে অপ্রদর্শিত আয় থেকে বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎসের ওপর ১০ শতাংশ হারে কর দিলে ওই অর্থের উৎস সম্পর্কে আয়কর বিভাগ থেকে কোন প্রশ্ন তোলা হবে না বলে জানান।
কিন্তু রাজনৈতিক অনিশ্চয়তাসহ নানাবিধ কারণে কালো টাকার মালিকরা বিনিয়োগে এগিয়ে আসেননি। বরং তারা ও তাদের ছত্রছায়ায় গড়ে উঠেছে অবৈধ জুয়ার আসর ও ক্যাসিনো। আর এর মাধ্যমে বিদেশে পাচার হয়ে আসছিলো হাজার হাজার কোটি টাকা।
চলতি মাসের ১৮ তারিখে অবৈধ ক্যাসিনোর বিরুদ্ধে অভিযান চালায় র্যাব ও পুলিশ সদস্যরা। এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে র্যাব। গুলশানের বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে খালেদের গুলশান-২ এর ৫৯ নম্বর রোডের ৫ নম্বর বাসায় শুরু হয় অভিযান। বাড়িটি ঘিরে রাখে র্যাবের শতাধিক সদস্য। একই সময় ফকিরাপুলের ইয়ংমেন্স ক্লাবে ক্যাসিনোতে অভিযান চালায় র্যাব। এই ক্যাসিনোর সভাপতি খালেদ। এ সময় ক্যাসিনোর ভেতর থেকে তরুণীসহ ১৪২ জনকে আটক করা হয়। সেখানে নগদ ২০ লাখ টাকা উদ্ধার ও বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, মদ, বিয়ার জব্দ করা হয়।
এরপর ২০ সেপ্টম্বর যুবলীগ নেতা জি কে শামীমের অফিসে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ নগদ টাকা, অস্ত্র ও মাদক উদ্ধার করে র্যাব। গুলশানের নিকেতনে ডি ব্লকের ৫ নম্বর রোডের ১৪৪ নম্বর বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এই বাসায় জি কে শামীমের অফিস অবস্থিত। র্যাব সূত্র জানায়, শামীমের অফিসের ভেতর থেকে নগদ এক কোটি ৮০ লাখ টাকা, ১৬৫ কোটি টাকার এফডিআর (স্থায়ী আমানত) চেক ও ১শ কোটি টাকার চেক উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ১৪০ কোটি টাকার এফডিআর তার মায়ের নামে, বাকি ২৫ কোটি টাকা তার নামে। এছাড়া মার্কিন ডলারও উদ্ধার করা হয়। প্রচুর পরিমাণ গুলি, ম্যাগজিন ও মাদক পাওয়া যায়। নিকেতন এলাকাতে শামীমের আরেকটি বাসা আছে। ওখান থেকে তাকে ডেকে নিয়ে তার অফিসে আসে র্যাব। তাকে নিয়ে অভিযান চালায়। পরে জি কে শামীমকে তার সাত দেহরক্ষীসহ আটক করা হয়।
এরপর ২৪ সেপ্টেম্বর রাজধানীর সূত্রাপুরে আওয়ামী লীগ নেতা দুই সহোদরের বাড়ি থেকে পাঁচ কোটি পাঁচ লাখ টাকা, আট কেজি স্বর্ণালংকার ও ছয়টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করে র্যাব। নিজেদের বাড়িতে সব টাকা রাখার জায়গা না থাকায় তাঁরা অনেক টাকা বন্ধু ও কর্মচারীর ফ্ল্যাটেও রাখেন। এমনকি অস্ত্রও রেখেছেন কর্মচারীর বাসায়। কোটি কোটি টাকার বান্ডেল সুরক্ষিত রাখার জন্য তাঁরা বানিয়েছিলেন লোহার ভল্ট। তার পরও এত নগদ টাকা রাখতে সমস্যা হওয়ায় তাঁরা স্বর্ণালংকার কিনে রাখা শুরু করেন, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কোনোভাবেই তাঁদের কাছে এসবের সুরক্ষা হয়নি। র্যাবের অভিযানে পুরান ঢাকার তিনটি বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়েছে অবৈধভাবে কামানো এসব অর্থ ও স্বর্ণালংকার। তিনটি বাড়িতে লোকজন থাকলেও তাদের কাউকে আটক করা হয়নি। তবে তাদের কাছ থেকে তথ্য নিয়েছে র্যাব। আলোচিত এই দুই নেতার একজনের নাম এনামুল হক এনু, অন্যজন রূপন ভুঁইয়া। তাঁরা সহোদর। এনু গেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি, আর রূপন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
টি এম আমান উল্লাহ ০৮/১০/২০১৯সত্য
-
সৌরভ মজুমদার ০৬/১০/২০১৯খুব বাস্তব
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৫/১০/২০১৯অপ্রিয় সত্য কথা।
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ০২/১০/২০১৯বাস্তব কথা