বদেমেজাজী
আমাদের সমাজে মানুষ সবসময় হাসিখুশি ছিল। সমাজবদ্ষ হয়ে বসবাস আমাদের অন্যতম বৈশিষ্ট। কিন্তু সব সমাজেই কিছু মানুষ বদমেজাজী ছিল। আমেরকান রিসার্স জার্নাল মতে, সারা বিশ্বে বদমেজাজী প্রায়, ১০-১২% মানুষ। সমাজের বিভিন্ন স্তরে তারা বসবাস করলেও এদের সহযে চেনা যায়না। অনেক সময় আমাদের আপণ কেউ এরকম ও হতে পারে। এদের বিভিন্ন কারণে এমন হয়ে থাকে। যেমন-
বংশগত কারণ - পিতামাতা কেউ এরকম
পারিবারিক - পিতামাতা কেউ এরকম বা এমন পরিবেশ, যে শিশু বয়সে যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছেনা কিংবা বেশী গুরুত্ব , শিশু নির্যাতন , কোন মানসিক আঘাত ইত্যাদি।
এমন বদমেজাজীরা পরিবর্তন হয়না। শুধু সাময়ীক তারা নিজেদর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আমাদের সমাজে প্রচলিত বদমেজাজীদের লক্ষণঃ
১. তাদের বেশী গুরুত্ব প্রদানে বিরক্ত হয় আবার গুরুত্ব কম প্রদানে রেগে ওঠে ,
২. ব্যক্তিগত, পারিবারক, সামাজিক কোন দায়বদ্ধতা নেই কিন্তু তার প্রতি সবার দায়বদ্ধতা আবশ্যক।
৩. নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব
৪. বহু জীবন/ মাল্টি স্টেন্ডার্ড
৫. অলস , একাকী জীবন
৬. পরিবার সম্পর্ক নেতিবাচক ধারণা
৭. ঠাট বজায় রেখে চলা বেশী প্রিয়।
৮. অন্যের আনন্দে আনন্দিত হয়না
৯.বিভন্ন অপশন হাতে রাখে।
১০.পরিকল্পনাবিহীন
১১. প্রিয়জনদের সাথে মানিয়ে চলতে সমস্যা
১২.সতর্ক কথাবার্তা বলতে ও শুনেত পছন্দ
১৩.বিভিন্ন ধরনের ডায়লগ থাকে-
কিছু গুছিয়ে বলতে না পারলে- তুমাকে কিছু বলতে গেলে সব জানা থাকা লাগে।
সবকিছুতে তোমার মাতব্বুরি
বেশী বুঝ
আমি স্টুপিড
তুমি সব সিরিয়াসলি নেও
আমি সিরিয়াস -----
১৪. আপরের দোষ খোজলেও নিজের দোষ স্বীকার করেনা
১৫.কথা গোপন বা মিথ্যা বলে
১৬. নিজেকে ভিকটিম/ক্ষতিগ্রস্থ দেখাতে ভালোবাসে
১৭. আবেগ কম কিন্তু অভিনয় করে
১৮. পরিবারে বন্ধুত্বপূর্ণ নয়
১৯. মুড নিয়ন্ত্রণ করেতে পারেনা
২০.গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ভূলেযাওয়া কোন সমস্যা না
২১. কথা বলার সময় ঠিকমত খেয়াল রাখতে পারেনা
২২. তর্কের সময়, খারাপ কথা বলে ---- ইত্যাদি
কাছের কেউ এমন হলে মানিয়ে চলা অনেক কঠিন হয়।
তার সমস্যা ব্যক্তিগতভাবে নিবেননা তার মুড সব সময় ভালো থাকবেনা।
নিরাপদ হেলদি দুরত্ব বজায় রাখবেন।
বাউন্ডারী করবেন: যেমন তুমি এটি করলে আটি ওটি করবনা
আপনি একজন সাধারন রাস্তার মানুষের কাছে যে আচরণ পাবেন তা কমপক্ষে না করলে সমস্যা, একজন রেস্টরেন্ট গেলে যে আদব পাবেন ইত্যাদি
সবকিছু লিখে রাখবেন
পরামর্শ নেবেন।
বংশগত কারণ - পিতামাতা কেউ এরকম
পারিবারিক - পিতামাতা কেউ এরকম বা এমন পরিবেশ, যে শিশু বয়সে যথেষ্ট গুরুত্ব পাচ্ছেনা কিংবা বেশী গুরুত্ব , শিশু নির্যাতন , কোন মানসিক আঘাত ইত্যাদি।
এমন বদমেজাজীরা পরিবর্তন হয়না। শুধু সাময়ীক তারা নিজেদর নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আমাদের সমাজে প্রচলিত বদমেজাজীদের লক্ষণঃ
১. তাদের বেশী গুরুত্ব প্রদানে বিরক্ত হয় আবার গুরুত্ব কম প্রদানে রেগে ওঠে ,
২. ব্যক্তিগত, পারিবারক, সামাজিক কোন দায়বদ্ধতা নেই কিন্তু তার প্রতি সবার দায়বদ্ধতা আবশ্যক।
৩. নিজের সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব
৪. বহু জীবন/ মাল্টি স্টেন্ডার্ড
৫. অলস , একাকী জীবন
৬. পরিবার সম্পর্ক নেতিবাচক ধারণা
৭. ঠাট বজায় রেখে চলা বেশী প্রিয়।
৮. অন্যের আনন্দে আনন্দিত হয়না
৯.বিভন্ন অপশন হাতে রাখে।
১০.পরিকল্পনাবিহীন
১১. প্রিয়জনদের সাথে মানিয়ে চলতে সমস্যা
১২.সতর্ক কথাবার্তা বলতে ও শুনেত পছন্দ
১৩.বিভিন্ন ধরনের ডায়লগ থাকে-
কিছু গুছিয়ে বলতে না পারলে- তুমাকে কিছু বলতে গেলে সব জানা থাকা লাগে।
সবকিছুতে তোমার মাতব্বুরি
বেশী বুঝ
আমি স্টুপিড
তুমি সব সিরিয়াসলি নেও
আমি সিরিয়াস -----
১৪. আপরের দোষ খোজলেও নিজের দোষ স্বীকার করেনা
১৫.কথা গোপন বা মিথ্যা বলে
১৬. নিজেকে ভিকটিম/ক্ষতিগ্রস্থ দেখাতে ভালোবাসে
১৭. আবেগ কম কিন্তু অভিনয় করে
১৮. পরিবারে বন্ধুত্বপূর্ণ নয়
১৯. মুড নিয়ন্ত্রণ করেতে পারেনা
২০.গুরুত্বপূর্ণ তারিখ ভূলেযাওয়া কোন সমস্যা না
২১. কথা বলার সময় ঠিকমত খেয়াল রাখতে পারেনা
২২. তর্কের সময়, খারাপ কথা বলে ---- ইত্যাদি
কাছের কেউ এমন হলে মানিয়ে চলা অনেক কঠিন হয়।
তার সমস্যা ব্যক্তিগতভাবে নিবেননা তার মুড সব সময় ভালো থাকবেনা।
নিরাপদ হেলদি দুরত্ব বজায় রাখবেন।
বাউন্ডারী করবেন: যেমন তুমি এটি করলে আটি ওটি করবনা
আপনি একজন সাধারন রাস্তার মানুষের কাছে যে আচরণ পাবেন তা কমপক্ষে না করলে সমস্যা, একজন রেস্টরেন্ট গেলে যে আদব পাবেন ইত্যাদি
সবকিছু লিখে রাখবেন
পরামর্শ নেবেন।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
সৌরভ মজুমদার ০৬/১০/২০১৯অসাধারণ
-
শঙ্খজিৎ ভট্টাচার্য ০৫/১০/২০১৯মূল্যবান বক্তব্য
-
জাহিরুল মিলন ২৬/০৯/২০১৯সুন্দর
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৫/০৯/২০১৯তথ্যবহুল