ইসলামে বংশগতি
আধুনিক সভ্যতায় মানুষের আগ্রগতি খুবই বিদ্যুৎ গতিতে বেগমান। এ বেগ মানুষের জন্ম থেকেই ক্রমাগতভাবে চলছে। আমরা ইসলামকে এ ক্ষেত্রে পুরানো আদর্শ মনে করার মত কোন অবকাশ নেই। যুগে যুগে মানেষকে পরিবর্তন করার জন্য প্রতিনিধী এসেছেন। তারা বেশীরভাগই ছিলন সত্য পথের অনুসারী। কোন কোন জাতি তাদের গ্রহণ করেছে আর বাকীরা তাদের প্রগতিকে সহ্য করতে না পেরে হত্যা করেছে। মানুষ পরিবর্তনশীল কিন্তু কোন পরিবর্তন মানুষ সহজভাবে নেয় না। তাই তো বিজ্ঞান প্রযুক্তির বিকাশকেও মানুষ সহযে মেনে নিতে পায়না। ইসলাম আগমনের পূর্বে যেখানে কোন জ্ঞান বিজ্ঞানের চর্চাই ছিলনা, এমন একটি জাতিকে সভ্য জাতিতে পরিবর্তন করেছিল ইসলাম। চিকিৎসা, রাসায়নিক, অর্থনৈতিক, জুতির্বিদ্যা ইত্যাদি সব ক্ষেত্রেই ইসলাম আলোড়ন সুষ্টিকারী আগ্রগতি সাধন করেছিল, তা সবারই জানা। ইসলামের সে অসামান্য নির্দেশনা আজও বিশ্ববাসীকে আধুনিকতার নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে। এমন একটি সর্বআধুনিক চিন্তাধারার মধ্যে বংশগতি বিষয়েও রয়েছে সংস্কারমুক্ত নির্দশনা। Genetics বা বংশতগি বিদ্যায় হাজার বছরের সাধনায় যা প্রমাণিত।
বনু ফাযার গোত্রের এক লোক রাসুল সাঃ এর কাছে এস বলল: আমার স্ত্রী একটি কালো সন্তানের জন্ম দিয়েছে। রাসুলঃ বললের, তোমার কি উট আছে? বলা হলো আছে। তিনি আবার বললেন , তাদের রং কেমন? বলা হলো লাল। আবার বললেন, ধূসর কি নাই। বলা হলো কদাচিৎ একটি আছে। রাসুল সাঃ আবার জিজ্ঞেস করলেন, এটি কিভাবে এলো? এটি ইরাকি ছিল, পরিবর্তন হয়ে গেছে মনে হয়। রাসুল সাঃ আবার বললেন তোমার বাচ্চাটি মনে হয় এভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
মানুষ জন্মগতভাবে লক্ষ লক্ষ ভেরাইটি বহন করে। কোনটি বেশী কোনটি কম। জিনেটিক্স বেশীরভাগ সময়ই প্রভাবিলিটি নয়ে কথা বলে এব ব্যতিক্রম ও দেখিয়ে থাকে। ইসলাম এখানে মানবতার জন্য ব্যতিক্রম নিয়ে স্পস্টভাবে বলেছে যা সর্বাধুনক ।
বনু ফাযার গোত্রের এক লোক রাসুল সাঃ এর কাছে এস বলল: আমার স্ত্রী একটি কালো সন্তানের জন্ম দিয়েছে। রাসুলঃ বললের, তোমার কি উট আছে? বলা হলো আছে। তিনি আবার বললেন , তাদের রং কেমন? বলা হলো লাল। আবার বললেন, ধূসর কি নাই। বলা হলো কদাচিৎ একটি আছে। রাসুল সাঃ আবার জিজ্ঞেস করলেন, এটি কিভাবে এলো? এটি ইরাকি ছিল, পরিবর্তন হয়ে গেছে মনে হয়। রাসুল সাঃ আবার বললেন তোমার বাচ্চাটি মনে হয় এভাবে পরিবর্তিত হয়েছে।
মানুষ জন্মগতভাবে লক্ষ লক্ষ ভেরাইটি বহন করে। কোনটি বেশী কোনটি কম। জিনেটিক্স বেশীরভাগ সময়ই প্রভাবিলিটি নয়ে কথা বলে এব ব্যতিক্রম ও দেখিয়ে থাকে। ইসলাম এখানে মানবতার জন্য ব্যতিক্রম নিয়ে স্পস্টভাবে বলেছে যা সর্বাধুনক ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
ইমন শরীফ ০৪/০৫/২০১৯ইসলাম আসলেই সর্বাধুনিক।
-
সাইয়িদ রফিকুল হক ২৭/০৪/২০১৯ভাবনার বিষয়।
-
জসিম বিন ইদ্রিস ২০/০৪/২০১৯সত্যি কথন। ইসলামের বাণী বিজ্ঞান সম্মত।