গণহত্যা
বিচারপতি মুহাম্মদ আব্দুর রউফ প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন। বর্তমানে বয়সের ভাড়ে নতদেহ নিয়েও সুশীল সমাজের সভাসমাবেশে গঠনমূলক বক্তব্য রেখেই চলেছেন। ধর্মীয় অনুষ্ঠানে প্রখ্যাত ব্যক্তিদের সামনে নৈতিকতার আলোচনা করার সময় কেউ টিপ্পনি কেটে বলেননি “বেটা মানুষের গণতন্ত্রের কবর রচনা করে, এখন আবার নৈতিকতার কথা বলে।” বরং তার দিক নির্দেশনামূলক বক্তব্য মানুষ সাদরে গ্রহণ করেন। অন্যদিকে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং প্রধান বিচারপতি কোথায় গেলেন কেউ জানেনা। মানুষকে মুখ দেখানো যাদের জন্য অসম্ভব হয়ে পড়েছে। নাম না বললেও আবদুর রকীব সাহেব এবং জনাব খায়রুল হককে এমনিতে মানুষ চিনে ফেলে। আমাদের বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব কে এম নূরুল হুদা সম্পর্কে কিছু না বলে একটি গল্প তুলে ধরি “এক ব্যক্তি মৃত লাশের দেহ থেকে কাপড় চুরি করতো তাই লোকেরা তাকে বলতো কাফনের কাপড় চোর। মৃত্যুর পূর্বে সে তার দুটি ছেলেকে উপদেশ দিল “আমি যা করেছি, তোমরা এমন কাজ করিও যেনো লোকেরা আমাকে ভালো বলে” বাবার কথা অনুযায়ী ছেলে দুটি সমাজে সুন্দর ভাবে বসবাস করা শুরু করলো এবং ভালো ভালো কাজ করতে থাকলো তখন লোকেরা বলতে লাগলো আহ! ছেলে দুটি কত ভালো আর বাবা ছিলো কাফনের কাপড় চোর।” অবস্থা দেখে দুভাই যুক্তি করলো আমাদের অন্য পথ ধরতে হবে কারণ মানুষ বাবাকে ভালো বলছে না। এরপর থেকে তারা দুভাই লাশের কাপড় খুলে নিয়ে লাশটি বাড়ির দরজায় ফেলে রাখা শুরু করলো। এসব দেখে জনগণ চিৎকার দিয়ে বলে উঠলো ওদের চেয়েতো ওদের বাবাই ভালো ছিলো। ছেলে দুটি বললো হ্যাঁ এবার বাবাকে মানুষ ভালো বলেছে অতএব আমরা সঠিক কাজটিই করতে পেরেছি। জনাব কেএম নূরুল হুদার আচরণে না বলে উপায় নেই যে রকীব সাহেবই ভালো ছিলো তার কিছুটা হলেও লজ্জা ছিলো তাই লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে গিয়েছেন। মানুষের অন্তর যখন মরে যায় তখন আর লজ্জা থাকে না। আমরা দেখেছি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক ও জাহাঙ্গীর আলম অত্যন্ত ভদ্রতার পরিচয় দিয়েছেন। পত্রিকার পাতায় তাদের প্রাণবন্ত হাসির ছবি দেখা যায়নি। কিছুটা হলেও বিবেক তাদেরকে আট্টাহাসি দিতে বাধা দিয়েছে। খুলনা সিটি নির্বাচনের কদিন পূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন “আওয়ামী লীগ এর হাত ধরে গণতন্ত্র এগিয় যাবে “এর দুদিন পর বললেন, “গণতন্ত্র শক্ত ভীতের উপর প্রতিষ্ঠিত”। সেই গণতন্ত্রের নমুনা যখন খুলনার নির্বাচনে হল তখন সিইসি বলেছেন খুলনায় আমরা পুরোপুরি নিয়ম রক্ষা করতে পারিনি গাজীপুর সিটি নির্বাচনে তা হবে না এ বিষয়ে নিশ্চিত করে বলতে পারি, গাজীপুর নির্বাচন দেখার হবে।” এরপর সিইসি যে দেখার নির্বাচন দেখিয়েছেন তা ইতিহাস হয়ে থাকবে। এমন এক ভয়াবহ গণতন্ত্র দেখা গেছে গাজীপুর সিটি নির্বাচনে যা জনাব এরশাদকে হার মানিয়েছে শতবার। এরশাদ সাহেবের সময় কেন্দ্র দখল করা হতো এবং প্রতিপক্ষকে ক্ষমতার জোরে কেন্দ্র তেকে সরিয়ে দিয়ে নিজেদের কর্মীরা ব্যালটে সীল মারতো। নির্বাচনের সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অসহায়ের মতো বসে থাকতো। তাতেও অন্তত বুঝা যেতো কর্মকর্তাগণ কোন পক্ষে কাজ করেনি বা অসহায় ছিল। কিন্তু গাজীপুর নির্বাচনে ভোট কেন্দ্রের বাইরে ভোটারের লাইন ভিতরে ভোটার নেই। ভিতরে ভোটার গিয়েছে ৫০ জন অথচ তাদের ব্যালট পেপার শেষ। যাদেরকে ব্যালট দেয়া হয়েছে তাদের কেবল কাউন্সিলর এর ব্যালট দিয়ে বলা হয়েছে মেয়রের ভোট দেওয়া হয়ে গিয়েছে। কার সাধ্য তর্ক করবে সাথে সাথে বিশৃঙ্খলার অজুহাতে গ্রেফতার। সাংবাদিকগণ কেন্দ্রে গিয়ে ধানের শীষের এজেন্ট না পেয়ে তাদের কথা জিজ্ঞেস করা হলে সবাই হেসে দিয়েছে। কতটা তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করা হয়েছে প্রতিপক্ষকে। এই হলো আমাদের গণতন্ত্র। এমন এক ভয়াবহ গণতন্ত্রের বেড়াজালে বন্দী আজ অসহায় জনগণ। আব্রাহাম লিংকন বলেছিলেন গর্ভামেন্ট অব দ্যা পিপল বাই দ্যা পিপল এন্ড ফর দ্যা পিপল। অর্থাৎ জনগণের সরকার জনগণ দ্বারা নির্বাচিত সরকার এবং জনগণের জন্য সরকার। গণতন্ত্রের সংজ্ঞা অনুযায়ী আমাদের দেশের বর্তমান গণতন্ত্র কোন পথে? গণতন্ত্রকে বন্দুকের নল দিয়ে কেবল মাথা ফাটিয়েই শেষ নয় বরং এ অপকর্মের জন্য আবার বুক ফুলিয়ে অহংকারও করা হয় এবং প্রতিপক্ষকে উপহাসও করা হয়। বাংলাদেশের বর্তমান নির্বাচনে নিয়ে বিদেশী প্রভুরা একটু মন্তব্য করে বিরোধী শিবিরকে শান্তনা হউক বা কাটা ঘায়ে লবণ দেওয়ার চেষ্টা হউক করে থাকে এতটুকু বিষয়ও বর্তমান সরকারের সহ্য হয় না। গাজীপুর সিটি নির্বাচন নিয়ে মার্কিন রাষ্ট্রদূত মাসিয়া বানিকাট বলেছিলেন “নির্বাচন ফেয়ার হয়নি অনিয়ম দেখা গেছে।” সরকারের বাঘা নেতা ড. আবদুর রাজ্জাক এর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, “আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে মন্তব্য করা মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কাজ নয়।” নির্বাচনে অনিয়ম হওয়ার কোনও তথ্য তার কাছে নেই বরং বিএনপি পরাজয় বুঝতে পেরে মাঠে ছিলো না।”
আওয়ামী লীগ এর অন্যান্য নেতাদের মতো জনাব আবদুর রাজ্জাকের মুখ থেকে জনগণ এমনটি শুনতে চায়নি। গণতন্ত্রের ভয়াবহ রূপ দেখার আরো কিছু বাকি ছিলো সিলেট, বরিশাল ও রাজশাহী সিটি নির্বাচনে। বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদূদ আহমদ বলেছেন, “তিনটি সিটি নির্বাচন দেখার পরেই সিদ্ধান্ত হবে বিএনপি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিবে কিনা।” এসব কথা বরং আওয়ামী লীগ তথা বর্তমান সরকারের কাছে শুনতে ভালোই লাগে। এ তিনটি সিটিতে আরো নতুন নিয়মের ফেরার নির্বাচন দেখানো হলো এখন কি করবেন। আওয়ামী লীগ এর কাছে ফেয়ার নির্বাচনের অসংখ্য পদ্ধতি রয়েছে। এসব ফেয়ার নির্বাচন অপছন্দ করে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করাতে সরকারের কিছুই যায় আসে না। বিএনপিকেও একটু ভেবে চিন্তে কথা বলতে হবে ১৯৮৬ সালে যে এরশাদকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলো সামান্যতম কৃতজ্ঞতা বোধ থাকলেও তার প্রতিদান দেওয়া উচিত নয় কি? তাই জনাব এরশাদ সাহেবও শেখ হাসিনাকে বৈধতা দানের জন্য নির্বাচনে অংশ নিবেন। শেখ হাসিনা অংশ নিয়েছেন একবার এরশাদ সাহেব প্রয়োজনে নিবেন শতবার। আর যদি একজন এরশাদ সাহেব থাকে তাহলে নির্বাচনে কে আসলো আর কে আসলো না তাতে কি আসে যায়? তবে বিশ্লেষকগণ ধারণা করেছিলেন এসব সিটি নির্বাচনও এ গণতান্ত্রিক সরকার অত্যন্ত গৌরবের সাথেই আয়ত্ব রাখতে বিরোধীদের করবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য। ঠিক তাই হয়েছে। এখন জনগণ চিৎকার করে বলতে বাধ্য হবে এমন গণতন্ত্রের হাত থেকে মক্তি চাই। দেশপ্রেমিক ও দেশের স্বাধীনতা সার্ভভৌমত্বের একমাত্র মালিক আওয়ামী লীগ। তারা সংবিধান রক্ষা করবে সংবিধানে যা নেই তা করবে কেন। ক্ষমতায় থেকেই নির্বাচন দিতে এবং সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে যদি না করো তাতে কিছুই যায় আসে না। আমাদের কে তো সংবিধান রক্ষা করতে হবে। সংবিধান রক্ষার এমনি এক ভয়াবহ যাতাকলে আজ বাংলার জনগণ। গণতন্ত্র গোল্লায় যাক তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়। সরকারের দায়িত্ব সংবিধান রক্ষা করা। কি মজার বিষয় যিনি বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করেছেন তিনিই আজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে মহা ঐক্য বা জাতীয় ঐক্যের ডাক দিচ্ছেন। বর্তমানে টকশোর মূল আলোচ্য বিষয় জাতীয় ঐক্য হবে কিনা বা টিকবে কিনা জামায়াত ছাড়া জাতীয় ঐক্য হবে কিনা আবার জামায়াতকে নিলে তারুণ্যের অহঙ্কার সাবেক রাষ্ট্রপতি পুত্র মাহী বিচৌধুরী ঐক্যে থাকবেন না। আমাদের গ্রামে একটি কথা প্রচলিত আছে, ‘সীমা দিছে বাপে পুতে বাকী রইছে জব্বার” লক্ষণ দেখে তাই মনে হচ্ছে শাহী সাহেবরা বাপে পুতে অনেক দেখাইছে এখন শেষ দেখা দেখাইতে চায়। হাসি লাগে যখন জামায়াত নিয়ে কথা বলে। জামায়াত কি ওনাদের মতো গিয়ে টিকিট নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছে? না বরং জামায়াতের কাছে লাইন ধরেছে অনেকেই। ওপর দিয়ে জামায়াতকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছে আবার পেটের ব্যাথা কমানোর জন্য গভীর রাতে জামায়াতের কাছে যায় পানি পড়া আনতে। জামায়াতকে বকা না দিলে যাদের দানা হজম হয় না আর জামায়াতের নাম শুনলে যাদের অযু ভেঙ্গে যায়, জামায়াতের সমর্থন নেওয়ার জন্য হাটতে হাটতে তাদের কত জোড়া জুতো ছিড়েছে তা তারাই ভালো বলতে পারবে। অতএব আসুন বাহুল্য কথা বলে জাতির দৃষ্টি অন্যদিকে না নিয়ে গণতন্ত্রের মৃত্যু ঠেকাই এখনই।
আওয়ামী লীগ এর অন্যান্য নেতাদের মতো জনাব আবদুর রাজ্জাকের মুখ থেকে জনগণ এমনটি শুনতে চায়নি। গণতন্ত্রের ভয়াবহ রূপ দেখার আরো কিছু বাকি ছিলো সিলেট, বরিশাল ও রাজশাহী সিটি নির্বাচনে। বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার মওদূদ আহমদ বলেছেন, “তিনটি সিটি নির্বাচন দেখার পরেই সিদ্ধান্ত হবে বিএনপি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিবে কিনা।” এসব কথা বরং আওয়ামী লীগ তথা বর্তমান সরকারের কাছে শুনতে ভালোই লাগে। এ তিনটি সিটিতে আরো নতুন নিয়মের ফেরার নির্বাচন দেখানো হলো এখন কি করবেন। আওয়ামী লীগ এর কাছে ফেয়ার নির্বাচনের অসংখ্য পদ্ধতি রয়েছে। এসব ফেয়ার নির্বাচন অপছন্দ করে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করাতে সরকারের কিছুই যায় আসে না। বিএনপিকেও একটু ভেবে চিন্তে কথা বলতে হবে ১৯৮৬ সালে যে এরশাদকে বৈধতা দেওয়ার জন্য আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলো সামান্যতম কৃতজ্ঞতা বোধ থাকলেও তার প্রতিদান দেওয়া উচিত নয় কি? তাই জনাব এরশাদ সাহেবও শেখ হাসিনাকে বৈধতা দানের জন্য নির্বাচনে অংশ নিবেন। শেখ হাসিনা অংশ নিয়েছেন একবার এরশাদ সাহেব প্রয়োজনে নিবেন শতবার। আর যদি একজন এরশাদ সাহেব থাকে তাহলে নির্বাচনে কে আসলো আর কে আসলো না তাতে কি আসে যায়? তবে বিশ্লেষকগণ ধারণা করেছিলেন এসব সিটি নির্বাচনও এ গণতান্ত্রিক সরকার অত্যন্ত গৌরবের সাথেই আয়ত্ব রাখতে বিরোধীদের করবে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য। ঠিক তাই হয়েছে। এখন জনগণ চিৎকার করে বলতে বাধ্য হবে এমন গণতন্ত্রের হাত থেকে মক্তি চাই। দেশপ্রেমিক ও দেশের স্বাধীনতা সার্ভভৌমত্বের একমাত্র মালিক আওয়ামী লীগ। তারা সংবিধান রক্ষা করবে সংবিধানে যা নেই তা করবে কেন। ক্ষমতায় থেকেই নির্বাচন দিতে এবং সে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হবে যদি না করো তাতে কিছুই যায় আসে না। আমাদের কে তো সংবিধান রক্ষা করতে হবে। সংবিধান রক্ষার এমনি এক ভয়াবহ যাতাকলে আজ বাংলার জনগণ। গণতন্ত্র গোল্লায় যাক তা দেখার দায়িত্ব সরকারের নয়। সরকারের দায়িত্ব সংবিধান রক্ষা করা। কি মজার বিষয় যিনি বাংলাদেশের সংবিধান রচনা করেছেন তিনিই আজ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে মহা ঐক্য বা জাতীয় ঐক্যের ডাক দিচ্ছেন। বর্তমানে টকশোর মূল আলোচ্য বিষয় জাতীয় ঐক্য হবে কিনা বা টিকবে কিনা জামায়াত ছাড়া জাতীয় ঐক্য হবে কিনা আবার জামায়াতকে নিলে তারুণ্যের অহঙ্কার সাবেক রাষ্ট্রপতি পুত্র মাহী বিচৌধুরী ঐক্যে থাকবেন না। আমাদের গ্রামে একটি কথা প্রচলিত আছে, ‘সীমা দিছে বাপে পুতে বাকী রইছে জব্বার” লক্ষণ দেখে তাই মনে হচ্ছে শাহী সাহেবরা বাপে পুতে অনেক দেখাইছে এখন শেষ দেখা দেখাইতে চায়। হাসি লাগে যখন জামায়াত নিয়ে কথা বলে। জামায়াত কি ওনাদের মতো গিয়ে টিকিট নেওয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছে? না বরং জামায়াতের কাছে লাইন ধরেছে অনেকেই। ওপর দিয়ে জামায়াতকে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করছে আবার পেটের ব্যাথা কমানোর জন্য গভীর রাতে জামায়াতের কাছে যায় পানি পড়া আনতে। জামায়াতকে বকা না দিলে যাদের দানা হজম হয় না আর জামায়াতের নাম শুনলে যাদের অযু ভেঙ্গে যায়, জামায়াতের সমর্থন নেওয়ার জন্য হাটতে হাটতে তাদের কত জোড়া জুতো ছিড়েছে তা তারাই ভালো বলতে পারবে। অতএব আসুন বাহুল্য কথা বলে জাতির দৃষ্টি অন্যদিকে না নিয়ে গণতন্ত্রের মৃত্যু ঠেকাই এখনই।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ২৯/১০/২০১৮বিপ্লব জাগুক।