ব্যাংক এ প্রতারণা
রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর আমানত ও সুদ হারের পার্থক্য (স্প্রেড) কমলেও গত মাসের চেয়ে বিশেষায়িত ও বিদেশী ব্যাংকগুলোর স্প্রেডের হার বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ অনুযায়ী আমানত-ঋণের সুদহার নীতি ভঙ্গ করছে ৩৪টি ব্যাংক।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪ শতাংশের নিচে থাকতে হবে সকল ব্যাংকের স্প্রেড হার। তা সত্ত্বেও ঋণের বিপরীতে বেশি সুদ গ্রহণ করে আমানতের বিপরীতে কম হারে সুদ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো।
উল্লেখ, বিভিন্ন প্রকার ঋণের সুদহার ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে গত ৩০ মে আমানত-ঋণের সুদহার ৪ শতাংশে নামিয়ে আনার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
সাম্প্রতিক হিসাব অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণের বিপরীতে সুদ নিচ্ছে ৭ দশমিক ০৬ শতাংশ। এবং আমানতের বিপরীতে সুদ দিচ্ছে গড়ে ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ। যাতে গড় স্প্রেডের হার দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক এই নীতিমালা ভঙ্গ করেছে আগস্ট মাসে।
বিশেষায়িত ব্যাংকের আমানত-ঋণের সুদহার ৩ দশমিক ২১ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশে। ঋণের বিপরীতে গড়ে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আমানতের বিপরীতে ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ সুদ দিচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী নয়টি বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে ৭টি ব্যাংকের আমানত ঋণের সুদ হার রয়েছে ৪ শতাংশের উপরে। বিদেশি ব্যাংকগুলোর গড় স্পেডের হার ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। স্প্রেড অতিক্রমকারী বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিযা, সিটি ব্যাংক এনএ, কমার্সিয়াল ব্যাংক অব সিলন লিমিটেড, উরি ব্যাংক, হংকং এন্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন লিমিটেড এবং ব্যাংক আল-ফালাহ লিমিটেড।
এদিকে বেশিরভাগ বেসরকারি ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের সুদ হার রযেছে এখনো ৪ শতাংশের উপরে। গড়ে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর স্প্রেডের হার ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ৪ শতাংশের উপরে ঢাকা বেসরকারি ব্যাংকগুলো হলো এবি ব্যাংক লিমিটেড, দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিযাল ব্যাংক লিমিটেড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড, সীমান্ত ব্যাংক লিমিটেড, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিডেট, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক লিমিটেড, ব্য্রাক ব্যাংক লিমিটেড, এন আর বি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, সাউথ এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড, এন আর বি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক লিমিটেড, মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
আগস্ট মাসের হালনাগাদ অনুযায়ী বেসরকারি ব্যাংকগুলো ঋণের বিপরীতে নিচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ এবং আমানতের বিপরীতে দিচ্ছে ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ সুদ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪ শতাংশের নিচে থাকতে হবে সকল ব্যাংকের স্প্রেড হার। তা সত্ত্বেও ঋণের বিপরীতে বেশি সুদ গ্রহণ করে আমানতের বিপরীতে কম হারে সুদ দিচ্ছে ব্যাংকগুলো।
উল্লেখ, বিভিন্ন প্রকার ঋণের সুদহার ক্রমাগতভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে গত ৩০ মে আমানত-ঋণের সুদহার ৪ শতাংশে নামিয়ে আনার নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক।
সাম্প্রতিক হিসাব অনুযায়ী রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো ঋণের বিপরীতে সুদ নিচ্ছে ৭ দশমিক ০৬ শতাংশ। এবং আমানতের বিপরীতে সুদ দিচ্ছে গড়ে ৪ দশমিক ৩৭ শতাংশ। যাতে গড় স্প্রেডের হার দাঁড়িয়েছে ২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মধ্যে অগ্রণী ব্যাংক এই নীতিমালা ভঙ্গ করেছে আগস্ট মাসে।
বিশেষায়িত ব্যাংকের আমানত-ঋণের সুদহার ৩ দশমিক ২১ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ২৪ শতাংশে। ঋণের বিপরীতে গড়ে ৮ দশমিক ৯১ শতাংশ এবং আমানতের বিপরীতে ৫ দশমিক ৬৭ শতাংশ সুদ দিচ্ছে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুযায়ী নয়টি বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে ৭টি ব্যাংকের আমানত ঋণের সুদ হার রয়েছে ৪ শতাংশের উপরে। বিদেশি ব্যাংকগুলোর গড় স্পেডের হার ৬ দশমিক ৮৫ শতাংশ। স্প্রেড অতিক্রমকারী বিদেশি ব্যাংকগুলোর মধ্যে রয়েছে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিযা, সিটি ব্যাংক এনএ, কমার্সিয়াল ব্যাংক অব সিলন লিমিটেড, উরি ব্যাংক, হংকং এন্ড সাংহাই ব্যাংকিং কর্পোরেশন লিমিটেড এবং ব্যাংক আল-ফালাহ লিমিটেড।
এদিকে বেশিরভাগ বেসরকারি ব্যাংকের ঋণ ও আমানতের সুদ হার রযেছে এখনো ৪ শতাংশের উপরে। গড়ে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর স্প্রেডের হার ৪ দশমিক ৩৬ শতাংশ। ৪ শতাংশের উপরে ঢাকা বেসরকারি ব্যাংকগুলো হলো এবি ব্যাংক লিমিটেড, দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড, ইউনাইটেড কমার্শিযাল ব্যাংক লিমিটেড, পূবালী ব্যাংক লিমিটেড, উত্তরা ব্যাংক লিমিটেড, সীমান্ত ব্যাংক লিমিটেড, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড, ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড, ওয়ান ব্যাংক লিমিটেড, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক লিমিডেট, ব্যাংক এশিয়া লিমিটেড, ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, যমুনা ব্যাংক লিমিটেড, ব্য্রাক ব্যাংক লিমিটেড, এন আর বি কমার্সিয়াল ব্যাংক লিমিটেড, সাউথ এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংক লিমিটেড, মেঘনা ব্যাংক লিমিটেড, এন আর বি ব্যাংক লিমিটেড, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক লিমিটেড, মধুমতি ব্যাংক লিমিটেড এবং আইসিবি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
আগস্ট মাসের হালনাগাদ অনুযায়ী বেসরকারি ব্যাংকগুলো ঋণের বিপরীতে নিচ্ছে গড়ে ১০ দশমিক ৩১ শতাংশ এবং আমানতের বিপরীতে দিচ্ছে ৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ সুদ।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।