বর্বরোচিত হামলা ফ্যাসিবাদী
আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় দেশব্যাপী নিন্দার ঝড় উঠেছে। সর্বমহল থেকে এ ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে হামলাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে। তারা বলছেন, আদালত চত্বরে পুলিশের সামনে আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে সরকারদলীয় ছাত্রসংগঠনের সশস্ত্র এই মহড়া দেখে নাগরিক সমাজ উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠিত। একজন দেশপ্রেমিক নাগরিকের ওপর এমন বর্বরোচিত হামলা কোন অবস্থায় মেনে নেয়া যায়না। এই হামলা প্রমাণ করে দেশে কোন নাগরিকের জীবনের নিরাপত্তা নেই। সরকারের উচ্চপর্যায়ের আশ্রয়-প্রশ্রয় ও পৃষ্ঠপোষকতা না থাকলে এ ধরনের ঘটনা কখনোই ঘটতো না।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি: হামলাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। গতকাল সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক এ বিজ্ঞপ্তিতে সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক এই দাবি জানান।
গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসময় আদালত প্রাঙ্গণে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাকে আদালতের একটি কক্ষে অবরুদ্ধ করে ফেলেন। সেখান থেকে বেরিয়ে নিজের গাড়িতে ওঠার চেষ্টা করলে লাঠি ও ইট দিয়ে তাকে আঘাত করা হয়। হামলায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে পুলিশের সহযোগিতায় তিনি যশোর এয়ারপোর্টে পৌঁছান বলে জানা যায়। আদালত প্রাঙ্গণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে এ ধরনের হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) আদালত চত্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি: হামলাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি। গতকাল সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক এ বিজ্ঞপ্তিতে সমিতির সভাপতি ও সম্পাদক এই দাবি জানান।
গণমাধ্যম থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসময় আদালত প্রাঙ্গণে আগে থেকে অবস্থান নেওয়া সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা তাকে আদালতের একটি কক্ষে অবরুদ্ধ করে ফেলেন। সেখান থেকে বেরিয়ে নিজের গাড়িতে ওঠার চেষ্টা করলে লাঠি ও ইট দিয়ে তাকে আঘাত করা হয়। হামলায় তিনি গুরুতর আহত হন। পরবর্তীতে পুলিশের সহযোগিতায় তিনি যশোর এয়ারপোর্টে পৌঁছান বলে জানা যায়। আদালত প্রাঙ্গণে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে এ ধরনের হামলা একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) আদালত চত্বরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতিতে মাহমুদুর রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
কামরুজ্জামান সাদ ২৫/০৭/২০১৮কুষ্টিয়ার ছাত্রলিগ সংবাদ সম্মেলন করে বলেছে যে,এই ঘটনার সাথে ছাত্রলিগের সম্পৃক্ততা নেই।
-
মুহাম্মদ মোজাম্মেল হোসেন ২৪/০৭/২০১৮এমন নির্মমতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হৌয়া উচিৎ । নচেৎ এভাবে চলতেই থাকবে । এবং দেশপ্রেমিক নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া উচিৎ ।
ধন্যবাদ প্রতিবেদনটি জনসম্মুখে আনার জন্য । -
জহির রহমান ২৪/০৭/২০১৮ডক্টর তুহিন মালিক তার ফেসবুক পেইজে লিখেছেন, বহু যাতনার পরও আদর্শ থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হননি। সুস্পষ্ট ভাষায় বলেই গেছেন ‘আমার বিরুদ্ধে মামলা হওয়ার কারণ একজন ভিভিআইপির পুত্র ও উপদেষ্টাকে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছিলাম। অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই চলবে। এ লড়াই থামবে না।’ আসলে আদর্শের লড়াই কখনো থামে না। আদর্শের যেমন পরাজয় হয় না, তেমনি আদর্শের কোনো মৃত্যুও নেই। যুগে যুগে অকুতোভয় যোদ্ধারা অপরাজিতই থাকবেন। চিরকালই তারা ’আনবিটেবল’।