বাংলাদেশে মানবাধিকার ও জাতিসংঘ
জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক পরিষদ- ইউএনএইচসিআর বাংলাদেশের মানবাধিকার পর্যালোচনার ওপর খসড়া প্রতিবেদন গ্রহণ করেছে।খবর ইউএনবির।
বৃহস্পতিবার জেনেভায় অনুষ্ঠিত ১৭তম বৈঠকে ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ বিষয়ক বাংলাদেশের ওপর ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রতিবেদন গৃহীত হয়।
তবে বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং মানবাধিকার কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন দেশ বেশ কয়েকটি সুপারিশ ও পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশকে সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য জাপান সুপারিশ করেছে। যাতে দেশের গণতান্ত্রিক প্রচেষ্টা বৃদ্ধি পায়।
নরওয়ে বলেছে, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের জন্য বাংলাদেশে একটি নিরাপদ এবং উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা হোক যাতে তারা প্রতিশোধের ভয় ছাড়া অবাধে কাজ করতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়া সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশকে মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিকদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া মানবাধিকার লংঘন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম, নির্যাতন, প্রভৃতি দূর করার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। গণমাধ্যম, রাজনীতি ও ধর্মের বিষয়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে শ্রমিক ও নিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে বাংলাদেশের শ্রম আইন এবং রপ্তানি প্রক্রিয়া জোনের শ্রম আইনের সংশোধনের পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যাতে আন্তর্জাতিক শ্রম মান অনুযায়ী সমিতির স্বাধীনতার বিধান নিশ্চিত হতে পারে।
বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘনের তদন্ত নিশ্চিত করতে আহ্বান জানিয়েছে জার্মানি।
গত ১৪ মে ইউএনএইচসিআর’র বৈঠকে বাংলাদেশের পর্যালোচনা করা হয়। এতে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
বৃহস্পতিবার জেনেভায় অনুষ্ঠিত ১৭তম বৈঠকে ইউনিভার্সাল পিরিয়ডিক রিভিউ বিষয়ক বাংলাদেশের ওপর ওয়ার্কিং গ্রুপের প্রতিবেদন গৃহীত হয়।
তবে বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং মানবাধিকার কর্মীদের জন্য একটি নিরাপদ ও উপযুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতকরণে বিভিন্ন দেশ বেশ কয়েকটি সুপারিশ ও পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশকে সকল রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য জাপান সুপারিশ করেছে। যাতে দেশের গণতান্ত্রিক প্রচেষ্টা বৃদ্ধি পায়।
নরওয়ে বলেছে, মানবাধিকার কর্মী, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের জন্য বাংলাদেশে একটি নিরাপদ এবং উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করা হোক যাতে তারা প্রতিশোধের ভয় ছাড়া অবাধে কাজ করতে পারে।
দক্ষিণ কোরিয়া সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশকে মানবাধিকার কর্মী ও সাংবাদিকদের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া মানবাধিকার লংঘন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, গুম, নির্যাতন, প্রভৃতি দূর করার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে। গণমাধ্যম, রাজনীতি ও ধর্মের বিষয়ে মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করারও সুপারিশ করা হয়েছে।
এদিকে শ্রমিক ও নিয়োগকারীদের সাথে আলোচনা করে বাংলাদেশের শ্রম আইন এবং রপ্তানি প্রক্রিয়া জোনের শ্রম আইনের সংশোধনের পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যাতে আন্তর্জাতিক শ্রম মান অনুযায়ী সমিতির স্বাধীনতার বিধান নিশ্চিত হতে পারে।
বাংলাদেশকে মানবাধিকার লংঘনের তদন্ত নিশ্চিত করতে আহ্বান জানিয়েছে জার্মানি।
গত ১৪ মে ইউএনএইচসিআর’র বৈঠকে বাংলাদেশের পর্যালোচনা করা হয়। এতে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
মন্তব্য যোগ করুন
এই লেখার উপর আপনার মন্তব্য জানাতে নিচের ফরমটি ব্যবহার করুন।
মন্তব্যসমূহ
-
মোঃ ইমরান হোসেন (ইমু) ১৯/০৫/২০১৮
-
মোঃ নূর ইমাম শেখ বাবু ১৮/০৫/২০১৮খুব ভাল লাগল।
ইমরান.............